বিষয়বস্তুতে চলুন

গরু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

গরু
গলায় ঘণ্টা পরানো সুইস জাতের একটি গাভী।
গলায় ঘণ্টা পরানো সুইস জাতের একটি গাভী।
Scientific classificationEdit this classification
জগৎ/রাজ্য: অ্যানিম্যালিয়া (Animalia)
পর্ব: কর্ডাটা (Chordata)
শ্রেণি: ম্যামালিয়া (Mammalia)
বর্গ: আর্টিওড্যাকটিলা (Artiodactyla)
পরিবার: বোভিডি (Bovidae)
উপপরিবার: Bovinae
গোত্র: Bovini
গণ: Bos
Groups included
গরুর বিস্তৃতি
গরুর বিস্তৃতি

গরু রোমন্থক প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত ও উপকারী। এটি বোভিডি (Bovidae) পরিবারের বোভিনি (Bovinae) উপপরিবারের অন্তর্গত। গরুর জীবিত প্রজাতি বা উপপ্রজাতির মধ্যে ইউরোপীয় গরু (Bos taurus) ও জেবু গরু (Bos indicus) উল্লেখযোগ্য। এছাড়া সাঙ্গা গরুকে অনেকসময় পৃথক উপপ্রজাতি বলে চিহ্নিত করা হয়। এই তিনটি প্রজাতি বা উপপ্রজাতিকে আবার ১,০০০টির বেশি জাতিতে বিভক্ত করা হয়।

গরু এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা, আমেরিকাঅস্ট্রেলিয়া জুড়ে বিস্তৃত। এর মধ্যে ইউরোপীয় গরু ইউরোপ, এশিয়ার নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া জুড়ে বিস্তৃত; জেবু বা দেশি গরু এশিয়া, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার ক্রান্তীয় অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত এবং সাঙ্গা গরু মূলত সাহারা-নিম্ন আফ্রিকা জুড়ে বিস্তৃত।

দুধ, দুগ্ধজাত পণ্য, মাংস, গোবরচামড়া জন্য এবং কৃষিগাড়ি টানার কাজে গরু ব্যবহৃত হয়। হিন্দুধর্মে গরু পবিত্র প্রাণী হিসাবে বিবেচিত আর ভারতের কিছু রাজ্যে গোহত্যা নিষিদ্ধ।

প্রায় ১০,৫০০ বছর আগে অরক্সের (Bos primigenius) গৃহপালিতকরণ থেকে বিভিন্ন প্রজাতি বা উপপ্রজাতির গরুর জন্ম হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার অরক্স থেকে ইউরোপীয় গরু এবং ভারতীয় উপমহাদেশের অরক্স থেকে জেবু গরুর জন্ম হয়েছিল। ২০২২ সালের অনুমান অনুযায়ী সারা বিশ্বে প্রায় ৯৪ কোটি গরু রয়েছে। গরু বিশ্বের গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের ৭ শতাংশ অবদান রাখে।

ব্যুৎপত্তি ও পরিভাষা

[সম্পাদনা]

"গরু" বা "গোরু" শব্দটি সংস্কৃত गोरूप (গোরূপ) শব্দ থেকে আগত,[] যার অর্থ "গো-আকৃতি"।[] এটি আবার गो (গো, অর্থ "গরু") শব্দ থেকে আগত,[] যা ইংরেজি cow (কাউ, অর্থ "গাভী" বা "গরু") ও লাতিন bos (বোস্, অর্থ "গরু") শব্দের সাথে সম্পর্কিত।

বাংলা ভাষায় বিভিন্নরকম গরুর জন্য বিভিন্ন পরিভাষা রয়েছে।

গাভী
প্রাপ্তবয়স্ক স্ত্রী-গরু, বিশেষ করে যে প্রথমবার সন্তান প্রসব করেছে (অর্থাৎ নবপ্রসূতা)।
দামড়া
খোজা পুরুষ গরু।
বলদ
কাজের জন্য ব্যবহৃত পুরুষ গরু। সাধারণত এদের খোজা করা হয়।
বাছুর
গরুর অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তান
ষাঁড়
প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ গরু, বিশেষ করে যার খোজা করা হয়নি।

বৈশিষ্ট্য

[সম্পাদনা]

বিবরণ

[সম্পাদনা]
গরুর কঙ্কাল
গরুর শারীরস্থান

গরুর খুর খণ্ডিত, অর্থাৎ সে দুটি আঙুলে হাঁটে। বোভিডির অন্যান্য প্রজাতির মতোই গরুর শিং শাখাবিহীন।[] জাতিভেদে গরুর রং ভিন্ন হয়, আর গরুর রঙের মধ্যে কালো, সাদা ও লাল-বাদামি উল্লেখযোগ্য। এছাড়া তিলচিহ্নযুক্ত বা মিশ্র রঙের জাতিও পাওয়া গিয়েছে।[] একই জাতির গাভীর তুলনায় ষাঁড় কয়েকশত কিলোগ্রাম ভারী। যেমন ব্রিটিশ হারফোর্ড গাভীর ওজন ৬০০–৮০০ কিলোগ্রাম (১,৩০০–১,৮০০ পাউন্ড) এবং ষাঁড়ের ওজন ১,০০০–১,২০০ কিলোগ্রাম (২,২০০–২,৬০০ পাউন্ড)[] ১৭৯০ সালের আগে গোমাংস উৎপাদনকারী গরুর গড় ওজন মাত্র ১৬০ কিলোগ্রাম (৩৫০ পাউন্ড) ছিল, যা পরে ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে।[][] গরুর স্বাভাবিক জীবনকাল ২৫-৩০ বছর। জীবনের প্রথম ১৮ মাসে গোমাংস উৎপাদনকারী গরুকে এবং প্রথম ৫ বছরে দুধ উৎপাদনকারী গরুকে হত্যা করা হয়।[]

পরিপাক তন্ত্র

[সম্পাদনা]

গরু একপ্রকার রোমন্থক প্রাণী, অর্থাৎ তার পরিপাক তন্ত্র ঘাসের মতো সেলুলোজপূর্ণ উদ্ভিদ বিশ্লেষণের জন্য নির্মিত। বেশিরভাগ প্রাণীই সেলুলোজ পলিমারকে পরিপাক করতে পারে না, কিন্তু বিভিন্ন মিথোজীবী অণুজীবদের সাহায্যে গরু সেলুলোজ পরিপাক করে, যেমন ছত্রাক, প্রোটোজোয়াব্যাকটেরিয়া। এরকম অণুজীবদের মধ্যে সেলুলেজ নামক উৎসেচক থাকে, যা সেলুলোজকে তার শর্করা উপাদানে বিভক্ত করে। সেলুলোজ বিশ্লেষণকারী মিথোজীবী ছত্রাকের মধ্যে Neocallimastix-এর বিভিন্ন প্রজাতি উল্লেখযোগ্য। সেলুলোজ বিশ্লেষণকারী মিথোজীবী প্রোটোজোয়ার মধ্যে সিলিয়েট Eudiplodinium maggie and Ostracodinium album উল্লেখযোগ্য। সেলুলোজ বিশ্লেষণকারী মিথোজীবী ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে Fibrobacter succinogenes, Ruminococcus flavefaciensRuminococcus albus উল্লেখযোগ্য।[১০] গরুর খাদ্য সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়, তবে তার অণুজীবমণ্ডলও পরিবর্তিত হয়।[১১]

বেশিরভাগ রোমন্থকদের মতো জাবর কাটার সময় গরু পাকস্থলী থেকে খাদ্য বার করে পুনরায় খাদ্যটিকে চিবায়। খাদ্যগ্রহণের সময় গরু না চিবিয়ে খাদ্য গিলে নেয়, যা পাকস্থলীতে সঞ্চিত হয়। পরে সে পাকস্থলী থেকে একগাল খাদ্য বার করে মাড়ির দাঁত দিয়ে চিবায়, যা উদ্ভিদের মণ্ডকে ক্ষুদ্র কণায় বিভাজিত করে। সে মণ্ডটিকে আবার গিলে পাকস্থলীতে সঞ্চয় করে, আর অণুজীবগুলো সেই মণ্ডকে পরিপাক করে।[১২]

গরুর বোধশক্তি বিভন্নরকম। সে খাদ্যের বিভিন্ন উৎসের অবস্থান মনে রাখতে পারে,[১৩] আর সে অন্তত ৪৮ দিনের স্মৃতি ধরে রাখতে পারে।[১৪] প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বাছুর আরও সহজেই শিখতে পারে,[১৫] আর মুখমণ্ডল ও অন্যান্য ইঙ্গিত থেকে সে জানা ও অজানা প্রাণীর মধ্যে[১৬] এবং বিভিন্ন মানুষদের মধ্যে ফারাক ধরতে পারে।[১৭] বাছুর কোনো অজানা গাভীর রুলনায় নিজের মাতার ডাককে পছন্দ করে।[১৮] প্রাণীর ডাক থেকে তার বয়স, লিঙ্গ, আধিপত্যের অবস্থা ও প্রজনন অবস্থার তথ্য পাওয়া যায়।[১৯] গরু কোনো চিত্রকে জানা ও অজানা হিসাবে শ্রেণিভুক্ত করে।[১৬]

ইন্দ্রিয়

[সম্পাদনা]

দৃষ্টি গরুর প্রধান ইন্দ্রিয়। গরু তার লব্ধ তথ্যের প্রায় অর্ধেকই দৃষ্টির মাধ্যমে লাভ করে।[২০] শিকার হওয়ার জন্য গরুকে চারিদিকে শিকারির সন্ধানে থাকতে হয়, যার জন্য তার দুটি চোখ সামনের দিকে না থেকে মাথার দুইপাশে থাকে। এর ফলে গরুর দৃষ্টিক্ষেত্র ৩৩০° কিন্তু এর দ্বিনেত্র দৃষ্টি ৩০°-৫০° পর্যন্ত, যেখানে মানুষের দ্বিনেত্র দৃষ্টি ১৪০° পর্যন্ত।[১৬] বেশিরভাগ স্তন্যপায়ীদের মতো গরু ডাইক্রোমাট, অর্থাৎ তার চোখে কেবল দুইপ্রকার আলোক-সংবেদী কোষ রয়েছে।[২১] গরু তিক্ত খাদ্য এড়িয়ে চলে এবং শক্তির জন্য মিষ্টি খাদ্য গ্রহণ করে।[২০] গরু স্বাদ ও ঘ্রাণ অনুযায়ী লবণাক্ত খাদ্য অনুসন্ধান করে, যা তার তড়িৎ বিশ্লেষণের ভারসাম্য বজায় রাখে।[২২] গরুর শ্রবণ ঘোড়ার তুলনায় ভালো[২৩] কিন্তু শব্দের স্থানীয়করণ কুকুর বা মানুষের তুলনায় মন্দ।[২৪] সে মানুষের লাইভ ও রেকর্ড করা আওয়াজের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে।[২৫] গরুর সামাজিক জীবনে ঘ্রাণেন্দ্রিয় সম্ভবত এক বৃহৎ ভূমিকা পালন করে, আর এটা সামাজিক ও প্রজননমূলক মর্যাদাকে চিহ্নিত করে।[২০][২৬] অন্য কোনো প্রাণীর মূত্রের সাংকেতিক রাসায়নিক দ্রব্যের ঘ্রাণ থেকে গরু বুঝতে পারে কখন সে অশান্তিতে ভুগছে।[২৭] গরুকে কেবল ঘ্রাণের মাধ্যমে একই প্রজাতির বিভিন্ন প্রাণীদের শণাক্ত করার প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়।[২৬]

তৃণভোজন

[সম্পাদনা]
একটি ইউরোপীয় ষাঁড় ঘাস খাচ্ছে।

গরু একপ্রকার মিশ্র আহার গ্রহণ করে, যার মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ ত্রিপত্র ও ৩০% ঘাস। সে সকালে ত্রিপত্র খেতে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে, আর বেলা বাড়ার সঙ্গে তার ঘাস খাওয়ার অনুপাত বৃদ্ধি পায়।[২৮] তৃণভোজনের সময় ভক্ষিত উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী গরুর কামড়ের ভঙ্গি ভিন্ন। উদ্ভিদের ঘনত্ব হ্রাসের সঙ্গে কামড়ের আয়তন হ্রাস পায়, কিন্তু উচ্চতার বৃধি সঙ্গে কামড়ের আয়তন বৃদ্ধি পায়। জিহ্বার চলাফেরা দ্বারা কামড়ের আয়তন নির্ধারিত হয়। ৭৫০ কিলোগ্রাম (১,৬৫০ পাউন্ড) ওজনের দামড়া গরুর উপর গবেষণা থেকে জানা যায় যে গরুর কামড়ের সর্বোচ্চ আয়তন ১৭০ বর্গসেন্টিমিটার (৩০ বর্গইঞ্চি)[২৯]

গরুর গড় নিদ্রাকাল দিনে ৪ ঘণ্টা।[৩০] গরু দাঁড়িয়ে ঘুমায় না,[৩১] বরং সে শুয়ে গভীরভাবে ঘুমায়।[৩২]

শ্রেণিবিন্যাস

[সম্পাদনা]

প্রথমদিকে গরুকে তিনটি পৃথক প্রজাতিতে বিভক্ত করা হতো: ইউরোপীয় গরু (Bos taurus), জেবু গরু (Bos indicus) ও অরক্স (Bos primigenius)। অরক্স ইউরোপীয় ও জেবু উভয় গরুর পূর্বপুরুষ।[৩৩] পরে এদের একটি প্রজাতি (Bos taurus) হিসাবে গণ্য করে এদের তিনটি উপপ্রজাতি (B. t. taurus, B. t. indicus, B. t. primigenius) হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে,[৩৪] তবে এই শ্রেণিবিন্যাস বিবাদিত।

এছাড়া নিকট সম্পর্কীয় প্রজাতিদের সাথে সংকর প্রজননের দক্ষতা গরুদের শ্রেণিবিন্যাসে অসুবিধা সৃষ্টি করছে। এছাড়া, কেবল ইউরোপীয় ও জেবু গরুদের মধ্যেই সংকর প্রজনন সীমিত নয়, বরং বোস (Bos) গণের অন্যান্য প্রজাতিদের মধ্যেও সংকর প্রজনন ঘটেছে, যেমন চমরী গাই, গৌরবালি গরু। এমনকি ইউরোপীয় গরু ও বাইসনের মধ্যেও সংকর প্রজনন ঘটে এবং বিফালোর মতো পশুর জন্ম দিতে পারে। এর ফলে কিছু লেখক বাইসনকেও বোস গণের অন্তর্ভুক্ত করে।[৩৫]

অর্থনীতি

[সম্পাদনা]

দুধ, মাংস, ও চামড়া উৎপাদনের জন্য এবং কৃষি ও গাড়ি টানার কাজে গরু ব্যবহৃত হয়।[৩৬]

বিশ্বজুড়ে দুগ্ধশিল্প এক বৃহৎ শিল্প। ২০২৩ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি রাষ্ট্র একত্রে ১৪ কোটি টন গরুর দুধ উৎপাদন করেছিল; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১০ কোটি ৪১ লাখ টন; ও ভারত ৯ কোটি ৯৫ লাখ টন।[৩৭] এছাড়া ভারত ৯ কোটি ৪৪ লাখ টন মহিষের দুধ উৎপাদন করে,[৩৮] যার ফলে ২০২৩ সালে এটি বিশ্বের বৃহত্তম দুগ্ধোৎপাদক। এর দুগ্ধশিল্প প্রায় ৮ কোটি মানুষ নিয়োগ করে।[৩৯]

পদমর্যাদা দেশ টন দুধ উৎপাদন বছর
1 ভারত 208,984,430 2021
2 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র 102,654,616 2021
3 পাকিস্তান 65,785,000 2021
4 চীন 41,245,664 2021
5 ব্রাজিল 36,663,708 2021
6 জার্মানি 33,188,890 2020
7 রাশিয়া 32,333,278 2021
8 ফ্রান্স 25,834,800 2021
9 তুরস্ক 23,200,306 2021
10 নিউজিল্যান্ড 21,886,376 2021
11 যুক্তরাজ্য 15,221,000 2021
12 পোল্যান্ড 14,890,270 2021
13 নেদারল্যান্ডস 14,607,880 2021
14 ইতালি 13,997,970 2021
15 মেক্সিকো ১৩,০৭৪,৭৭১ 2021
16 আর্জেন্টিনা 11,553,306 2021
17 উজবেকিস্তান 11,242,745 2021
18 কানাডা ৯,৪৬৬,২৭২ 2021
19 আয়ারল্যান্ড 9,039,990 2021
20 অস্ট্রেলিয়া ৮,৮৫৮,১৩৫ 2021
21 ইউক্রেন ৮,৭১৩,৯০০ 2021
22 স্পেন ৮,৭০২,৫৯০ 2021
23 ইরান ৭,৮৫২,৪২৪ 2021
24 বেলারুশ ৭,৮৪৬,৮৮৪ 2021
25 জাপান 7,592,061 2021
26 কলম্বিয়া ৬,৭৮৯,০০০ 2021
27 কাজাখস্তান 6,247,200 2021
28 ডেনমার্ক 6,029,352 2021
29 মিশর ৫,৩৭১,৮৩৫ 2021
30 সুদান ৪,৬৩৩,৫৮১ 2021
31 বেলজিয়াম 4,477,270 2021
32 ইথিওপিয়া ৪,৩০৭,৭৯৪ 2021
33 রোমানিয়া 4,299,700 2021
34 অস্ট্রিয়া ৩,৮৬৭,৪৯০ 2021
35  সুইজারল্যান্ড 3,840,200 2021
36 দক্ষিণ আফ্রিকা ৩,৮৩৭,০০০ 2021
37 দক্ষিণ সুদান 3,660,448 2021
38 বাংলাদেশ ৩,৫৭৮,২৮৩ 2021
39 তানজানিয়া ৩,৩৩১,০৬৭ 2021
40 আলজেরিয়া 3,263,600 2021
41 চেক প্রজাতন্ত্র 3,092,702 2017
42 সৌদি আরব 2,916,104 2021
43 সুইডেন 2,782,220 2021
44 মোজাম্বিক 2,762,660 2021
45   নেপাল 2,637,879 2021
46 মরক্কো 2,593,401 2021
47 ভেনেজুয়েলা 2,444,177 2021
48 ফিনল্যান্ড 2,406,520 2020
49 চিলি 2,276,569 2021
50 আজারবাইজান 2,223,426 2021
51 পেরু 2,208,732 2021
52 উরুগুয়ে 2,182,000 2021
53 সোমালিয়া 2,180,314 2021
54 মায়ানমার 2,152,350 2021
55 আফগানিস্তান 2,143,004 2021
56 পর্তুগাল 2,100,190 2021
57 হাঙ্গেরি 2,085,000 2021
58 সিরিয়া 2,050,599 2021
59 দক্ষিণ কোরিয়া 2,045,147 2021
60 গ্রীস 2,027,730 2021
61 তুর্কমেনিস্তান 1,959,191 2021
62 ইকুয়েডর 1,873,349 2021
63 কিরগিজস্তান 1,699,548 2021
64 উগান্ডা 1,671,599 2021
65 নরওয়ে 1,595,178 2021
66 ইন্দোনেশিয়া 1,592,559 2021
67 নিউ 58 2021
68 সার্বিয়া 1,518,789 2021
69 লিথুয়ানিয়া 1,476,890 2021
70 তিউনিসিয়া 1,442,064 2021
71 নিকারাগুয়া 1,342,997 2021
72 নাইজার 1,270,610 2021
73 কোস্টারিকা 1,217,184 2021
74 থাইল্যান্ড 1,200,000 2021
75 তাজিকিস্তান 1,098,140 2021
76 ভিয়েতনাম 1,097,422 2021
77 মালি 1,037,509 2021
78 আলবেনিয়া 1,013,033 2021
79 লাটভিয়া 992,220 2021
80 বুলগেরিয়া 953,070 2021
81 স্লোভাকিয়া 914,410 2021
82 ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র ৮৬১,৫৬৫ 2021
83 এস্তোনিয়া ৮৩৯,৪০০ 2021
84 মঙ্গোলিয়া 789,454 2021
85 হন্ডুরাস 697,351 2021
86 আর্মেনিয়া 673,300 2021
87 স্লোভেনিয়া ৬৪২,৯৪০ 2021
৮৮ বলিভিয়া ৬০৪,০৬৯ 2021
৮৯ জর্জিয়া 588,000 2021
90 ক্রোয়েশিয়া 570,000 2021
91 বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা 545,928 2021
92 প্যারাগুয়ে 536,808 2021
93 নাইজেরিয়া 531,587 2021
94 শ্রীলংকা 530,261 2021
95 গুয়াতেমালা 519,144 2021
96 মাদাগাস্কার 488,165 2021
97 তাইওয়ান 461,510 2021
98 লুক্সেমবার্গ 446,670 2021
99 বুর্কিনা ফাসো 445,670 2021
100 চাদ ৪৪৫,৪৩১ 2021
101 জিম্বাবুয়ে 417,568 2021
102 জর্ডান 417,483 2021
103 এল সালভাদর 394,195 2021
104 জাম্বিয়া 386,601 2021
105 লেবানন 384,639 2021
106 কিউবা 384,299 2021
107 সাইপ্রাস 382,700 2021
108 মেসিডোনিয়া 377,872 2021
109 মৌরিতানিয়া 362,099 2021
110 ওমান 358,415 2021
111 ইয়েমেন 347,284 2021
112 ইরাক 339,197 2021
113 বতসোয়ানা 292,333 2021
114 গিনি 278,536 2021
115 মলদোভা 264,900 2021
116 রুয়ান্ডা 264,022 2021
117 ক্যামেরুন 257,644 2021
118 সেনেগাল 248,869 2021
119 পুয়ের্তো রিকো ২৩৯,০৫৯ 2021
120 সংযুক্ত আরব আমিরাত 238,727 2021
121 অ্যাঙ্গোলা 221,470 2021
122 লিবিয়া 220,128 2021
123 মালাউই 217,631 2021
124 জ্যামাইকা 206,062 2021
125 পানামা 181,523 2021
126 সিয়েরা লিওন 175,525 2021
127 লেসোথো 174,444 2021
128 মন্টিনিগ্রো 173,409 2021
129 আইসল্যান্ড 153,294 2021
130 ইরিত্রিয়া 147,431 2021
131 ফিলিস্তিন অঞ্চল 142,188 2021
132 বেনিন 120,650 2021
133 বুরুন্ডি 117,638 2021
134 নামিবিয়া 111,968 2021
135 হাইতি 105,601 2021
136 উত্তর কোরিয়া ৮৪,৫০৭ 2021
137 মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র ৮২,১৯২ 2021
138 গাম্বিয়া 75,379 2021
139 কুয়েত 74,365 2021
140 গায়ানা 55,000 2021
141 ভুটান 54,654 2021
142 মালয়েশিয়া 49,365 2021
143 কাতার 48,373 2021
144 ঘানা ৪৫,৮৫০ 2021
145 মাল্টা 42,320 2021
146 গিনি-বিসাউ 41,128 2021
147 সোয়াজিল্যান্ড 39,935 2021
148 আইভরি কোট 31,846 2021
149 রিইউনিয়ন 26,146 2006
150 কম্বোডিয়া 23,615 2021
151 ফিলিপাইন 16,080 2021
152 জিবুতি 14,978 2021
153 গ্যাবন 13,978 2021
154 কমোরোস 13,470 2021
155 যাও 11,546 2021
156 ফিজি 11,399 2021
157 বাহরাইন 10,484 2021
158 লাইবেরিয়া 9,400 2021
159 কেপ ভার্দে 9,154 2021
160 গণপ্রজাতান্ত্রিক কঙ্গো ৮,৯১৩ 2021
161 বেলিজ 7,528 2021
162 লাওস ৭,৩০০ 2021
163 ডমিনিকা 7,120 2021
164 পূর্ব তিমুর 6,827 2021
165 বার্বাডোজ 4,341 2021
166 কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ৪,০৫২ 2021
167 সলোমান দ্বীপপুঞ্জ 3,132 2021
168 অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা ৩,০৪৩ 2021
169 বাহামাস 2,821 2021
170 সুরিনাম 2,501 2021
171 ভানুয়াতু ২,৩৪৮ 2021
172 সামোয়া 1,713 2021
173 ত্রিনিদাদ ও টোবাগো 1,708 2021
174 মরিশাস 1,320 2021
175 সেন্ট লুসিয়া 1,032 2021
176 সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ 913 2021
177 ফরাসি পলিনেশিয়া 844 2021
178 সাও টোমে এবং প্রিনসিপে 568 2021
179 গ্রেনাডা 562 2021
180 নতুন ক্যালেডোনিয়া 486 2021
181 টোঙ্গা 324 2021
182 একটি দেশের নাম 293 2006
183 পাপুয়া নিউ গিনি 203 2021
184 ব্রুনাই 183 2021
185 গুয়াদেলুপ 160 2006
186 সেশেলস 83 2021
187 হংকং 60 2021

গোমাংস হিসাবে সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক গরুর মাংস গ্রহণ করা হয়, তবে বাছুরের মাংসও গ্রহণ করা হয়। খাদ্যের জন্য বছরে প্রায় ৩০ কোটি গরু হত্যা করা হয়।[৪০] বিশ্বের মাংসের এক-চতুর্থাংশ গরু থেকে আসে।[৪১] ২০২১ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৭ কোটি ২৩ লাখ টন গোমাংস উৎপাদন করা হয়েছিল।[৪২]

গোমাংস উৎপাদন (কোটি)
২০০৮২০০৯২০১০২০১১
আর্জেন্টিনা৩১৩২৩৩৭৮২৬৩০২৪৯৭
অস্ট্রেলিয়া২১৩২২১২৪২৬৩০২৪২০
ব্রাজিল৯০২৪৯৩৯৫৯১১৫৯০৩০
চীন৫৮৪১৬০৬০৬২৪৪৬১৮২
জার্মানি১১৯৯১১৯০১২০৫১১৭০
জাপান৫২০৫১৭৫১৫৫০০
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র১২১৬৩১১৮৯১১২০৪৬১১৯৮৮

ভারবাহী পশু

[সম্পাদনা]
বাংলাদেশে কৃষিতে বলদ ব্যবহার করা হচ্ছে।

বলদ হচ্ছে ভারবাহী পশু হিসাবে ব্যবহৃত নপুংসক গরু। ঘোড়ার তুলনায় বলদ অনেকক্ষণ ধরে ভারী মাল টানতে পারে।[৪৩] বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশে বলদ ব্যবহৃত হয়। সাহারা-নিম্ন আফ্রিকায় প্রায় ১ কোটি বলদ রয়েছে,[৪৪] আর ১৯৯৮ সালে ভারতে প্রায় ৬ কোটি ৫০ লাখ বলদ ছিল।[৪৫] একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে পৃথিবীর শস্য উৎপাদনের প্রায় অর্ধেকই ভারবাহী পশুদের কর্ষণের উপর নির্ভরশীল।[৪৬]

আভিজাতিক চিহ্নে

[সম্পাদনা]

গবাদি পশু সাধারণত ষাঁড় হিসেবে আভিজাতিক চিহ্নের প্রতিনিধিত্ব করে থাকে।

গরু সংখ্যা

[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের গরু

২০০৩-এর হিসাব অনুযায়ী, আফ্রিকায় প্রায় ২৩১ মিলিয়ন গরু রয়েছে, যেগুলো ঐতিহ্যগত এবং অ-ঐতিহ্যগত পদ্ধতিতে বেড়ে উঠছে, তাদের সংস্কৃতি ও জীবনধারার একটি "অবিচ্ছেদ্য" অংশ হিসেবে।[৪৭]

গরুর সংখ্যা
অঞ্চল২০০৯[৪৮]২০১৩[৪৮]২০১৬[৪৮]২০১৮[৪৮]
 ব্রাজিল২০৫,৩০৮,০০০১৮৬,৬৪৬,২০৫২১৮,২২৫,১৭৭২১৩,৫২৩,০৫৬
 ভারত১৯৫,৮১৫,০০০১৯৪,৬৫৫,২৮৫১৮৫,৯৮৭,১৩৬১৮৪,৪৬৪,০৩৫
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র৯৪,৭২১,০০০৯৬,৯৫৬,৪৬১৯১,৯১৮,০০০৯৮,২৯৮,০০০
 ইউরোপীয় ইউনিয়ন৯০,৬৮৫,০০০৮৮,০০১,০০০৯০,০৫৭,০০০৭৮,৫৬৬,৩২৮
 গণচীন৮২,৬২৫,০০০১০২,৬৬৮,৯০০৮৪,৫২৩,৪১৮৬৩,৪১৭,৯২৮
 ইথিওপিয়া৫০,৮৮৪,০০৪৫৫,০২৭,০৮০৫৯,৪৮৬,৬৬৭৬২,৫৯৯,৭৩৬
 আর্জেন্টিনা৫৪,৪৬৪,০০০৫২,৫০৯,০৪৯৫২,৬৩৬,৭৭৮৫৩,৯২৮,৯৯০
 পাকিস্তান৩৩,০২৯,০০০২৬,০০৭,৮৪৮৪২,৮০০,০০০৪৬,০৮৪,০০০
 মেক্সিকো৩২,৩২৭,০০০৩১,২২২,১৯৬৩৩,৯১৮,৯০৬৩৪,৮২০,২৭১
 অস্ট্রেলিয়া২৭,৯০৭,০০০২৭,২৪৯,২৯১২৪,৯৭১,৩৪৯২৬,৩৯৫,৭৩৪
 বাংলাদেশ২২,৯৭৬,০০০২২,৮৪৪,১৯০২৩,৭৮৫,০০০২৪,০৮৬,০০০
 রাশিয়া২১,০৩৮,০০০২৮,৬৮৫,৩১৫১৮,৯৯১,৯৫৫১৮,২৯৪,২২৮
 দক্ষিণ আফ্রিকা১৩,৭৬১,০০০১৩,৫২৬,২৯৬১৩,৪০০,২৭২১২,৭৮৯,৫১৫
 কানাডা১৩,০৩০,০০০১৩,২৮৭,৮৬৬১২,০৩৫,০০০১১,৫৬৫,০০০
অন্যান্য৫২৩,৭৭৬,০০০৫৫৪,৭৮৬,০০০৬২৪,৪৩৮,০০০৬৪৩,৬২৪,৬৮৯

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Biswas, Sailendra (২০০৪)। "Samsada Bangala abhidhana. 7th ed."dsal.uchicago.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫
  2. "MW Cologne Scan"www.sanskrit-lexicon.uni-koeln.de। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫
  3. "MW Cologne Scan"www.sanskrit-lexicon.uni-koeln.de। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৫
  4. "Antelopes, Gazelles, Cattle, Goats, Sheep, and Relatives: Introduction" (পিডিএফ)। Princeton University Press। পৃ. ১–২৩। ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২৪
  5. Rolf, Megan (ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Color Patterns in Crossbred Beef Cattle"। University of Oklahoma Extension। পৃ. AFS-৩১৭৩। ৪ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২৪
  6. "Hereford cattle weight"। ২৪ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত
  7. Gallman, Robert E.; Wallis, John Joseph (২০০৭)। American Economic Growth and Standards of Living before the Civil War। University of Chicago Press। পৃ. ২৪৮। আইএসবিএন ৯৭৮-১-২৮১২-২৩৪৯-৪
  8. McMurry, Bryan (১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Cattle increasing in size"Beef Magazine। ৩ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৫
  9. "Cattle factsheet"। RSPCA। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  10. Hua, Dengke; Hendriks, Wouter H.; Xiong, Benhai; Pellikaan, Wilbert F. (৩ নভেম্বর ২০২২)। "Starch and Cellulose Degradation in the Rumen and Applications of Metagenomics on Ruminal Microorganisms"Animals১২ (21): ৩০২০। ডিওআই:10.3390/ani12213020পিএমসি 9653558পিএমআইডি 36359144
  11. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Kibegwa2023 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  12. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Orr 2023 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  13. Bailey, D.W.; Rittenhouse, L.R.; Hart, R.H.; Richards, R.W (১৯৮৯)। "Characteristics of spatial memory in cattle"Applied Animal Behaviour Science২৩ (4): ৩৩১–৩৪০। ডিওআই:10.1016/0168-1591(89)90101-9
  14. Ksiksi, T.; Laca, E.A. (২০০২)। "Cattle do remember locations of preferred food over extended periods"Asian-Australasian Journal of Animal Sciences১৫ (6): ৯০০–৯০৪। ডিওআই:10.5713/ajas.2002.900
  15. Kovalčik, K.; Kovalčik, M. (১৯৮৬)। "Learning ability and memory testing in cattle of different ages"Applied Animal Behaviour Science১৫ (1): ২৭–২৯। ডিওআই:10.1016/0168-1591(86)90019-5
  16. 1 2 3 Coulon, M.; Baudoin, C.; Heyman, Y.; Deputte, B.L. (২০১১)। "Cattle discriminate between familiar and unfamiliar conspecifics by using only head visual cues"। Animal Cognition১৪ (2): ২৭৯–২৯০। ডিওআই:10.1007/s10071-010-0361-6পিএমআইডি 21132446এস২সিআইডি 39755371
  17. de Passille, A.M.; Rushen, J.; Ladewig, J.; Petherick, C. (১৯৯৬)। "Dairy calves' discrimination of people based on previous handling"Journal of Animal Science৭৪ (5): ৯৬৯–৯৭৪। ডিওআই:10.2527/1996.745969xপিএমআইডি 8726728
  18. Barfield, C.H.; Tang-Martinez, Z.; Trainer, J.M. (১৯৯৪)। "Domestic calves (Bos taurus) recognize their own mothers by auditory cues"। Ethology৯৭ (4): ২৫৭–২৬৪। বিবকোড:1994Ethol..97..257Bডিওআই:10.1111/j.1439-0310.1994.tb01045.x
  19. Watts, J.M.; Stookey, J.M. (২০০০)। "Vocal behaviour in cattle: the animal's commentary on its biological processes and welfare"। Applied Animal Behaviour Science৬৭ (1): ১৫–৩৩। ডিওআই:10.1016/S0168-1591(99)00108-2পিএমআইডি 10719186
  20. 1 2 3 Adamczyk, K.; Górecka-Bruzda, A.; Nowicki, J.; Gumułka, M.; Molik, E.; Schwarz, T.; Klocek, C. (২০১৫)। "Perception of environment in farm animals – A review"Annals of Animal Science১৫ (3): ৫৬৫–৫৮৯। ডিওআই:10.1515/aoas-2015-0031
  21. Jacobs, G.H.; Deegan, J.F.; Neitz, J. (১৯৯৮)। "Photopigment basis for dichromatic color vision in cows, goats and sheep"। Vis. Neurosci.১৫ (3): ৫৮১–৫৮৪। ডিওআই:10.1017/s0952523898153154 (নিষ্ক্রিয় ১ নভেম্বর ২০২৪)। পিএমআইডি 9685209এস২সিআইডি 3719972{{সাময়িকী উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ডিওআই নিষ্ক্রিয় (লিঙ্ক)
  22. Bell, F.R.; Sly, J. (১৯৮৩)। "The olfactory detection of sodium and lithium salts by sodium deficient cattle."। Physiology & Behavior৩১ (3): ৩০৭–৩১২। ডিওআই:10.1016/0031-9384(83)90193-2পিএমআইডি 6634998এস২সিআইডি 34619742
  23. Heffner, R.S.; Heffner, H.E. (১৯৮৩)। "Hearing in large mammals: Horses (Equus caballus) and cattle (Bos taurus)"Behavioral Neuroscience৯৭ (2): ২৯৯–৩০৯। ডিওআই:10.1037/0735-7044.97.2.299
  24. Heffner, R.S.; Heffner, H.E. (১৯৯২)। "Hearing in large mammals: sound-localization acuity in cattle (Bos taurus) and goats (Capra hircus)"Journal of Comparative Psychology১০৬ (2): ১০৭–১১৩। ডিওআই:10.1037/0735-7036.106.2.107পিএমআইডি 1600717
  25. Lange, Annika; Bauer, Lisa; Futschik, Andreas; Waiblinger, Susanne; Lürzel, Stephanie (১৫ অক্টোবর ২০২০)। "Talking to Cows: Reactions to Different Auditory Stimuli During Gentle Human-Animal Interactions"Frontiers in Psychology১১ডিওআই:10.3389/fpsyg.2020.579346পিএমসি 7593841পিএমআইডি 33178082
  26. 1 2 Bouissou, M.F.; Boissy, A.; Le Niendre, P.; Vessier, I. (২০০১)। "The Social Behaviour of Cattle 5."। Keeling, L.; Gonyou, H. (সম্পাদকগণ)। Social Behavior in Farm Animals। CABI Publishing। পৃ. ১১৩–১৩৩।
  27. Boissy, A.; Terlouw, C.; Le Neindre, P. (১৯৯৮)। "Presence of cues from stressed conspecifics increases reactivity to aversive events in cattle: evidence for the existence of alarm substances in urine"Physiology and Behavior৬৩ (4): ৪৮৯–৪৯৫। ডিওআই:10.1016/s0031-9384(97)00466-6পিএমআইডি 9523888এস২সিআইডি 36904002
  28. Rutter, S.M. (২০০৬)। "Diet preference for grass and legumes in free-ranging domestic sheep and cattle: current theory and future application."। Applied Animal Behaviour Science৯৭ (1): ১৭–৩৫। ডিওআই:10.1016/j.applanim.2005.11.016
  29. Laca, E.A.; Ungar, E.D.; Seligman, N.; Demment, M.W. (১৯৯২)। "Effects of sward height and bulk density on bite dimensions of cattle grazing homogeneous swards"। Grass and Forage Science৪৭ (1): ৯১–১০২। বিবকোড:1992GForS..47...91Lডিওআই:10.1111/j.1365-2494.1992.tb02251.x
  30. "40 Winks?" Jennifer S. Holland, National Geographic Vol. 220, No. 1. July 2011.
  31. "Animal MythBusters"www.mvma.ca। Manitoba Veterinary Medical Association। ১৫ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত
  32. Collins, Nick (৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "Cow tipping myth dispelled"The Daily Telegraph। ২৬ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১৬
  33. Ajmone-Marsan, Paolo; Garcia, J.F.; Lenstra, Johannes (জানুয়ারি ২০১০)। "On the origin of cattle: How aurochs became domestic and colonized the world"Evolutionary Anthropology১৯: ১৪৮–১৫৭। ডিওআই:10.1002/evan.20267এস২সিআইডি 86035650। ৪ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৭
  34. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; MSW3Bostaurus নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  35. Groves, C. P. (১৯৮১)। "Systematic relationships in the Bovini (Artiodactyla, Bovidae)"। Zeitschrift für Zoologische Systematik und Evolutionsforschung: ২৬৪–২৭৮।, quoted in টেমপ্লেট:MSW3 Artiodactyla
  36. "Cattle"। Food and Agriculture Organization। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  37. "Major producers of cow milk worldwide in 2023, by country"Statista। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  38. "Buffalo Milk"Tridge। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪FAO Code: 0951 - Raw milk of buffalo
  39. "India Largest Producer of Milk in the World"। Press Information Bureau, Government of India। ১ জুন ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  40. "FAOSTAT"www.fao.org। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৯
  41. "AskUSDA: What is the most consumed meat in the world?"। U.S. Department of Agriculture। ১৭ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২২
  42. "Mapped: Global Livestock Distribution and Density"Visual Capitalist। ২৩ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  43. Taylor, Tess (৩ মে ২০১১)। "On Small Farms, Hoof Power Return s"The New York Times। ২২ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১১
  44. Muruvimi, F.; Ellis-Jones, J. (১৯৯৯)। "A farming systems approach to improving draft animal power in Sub-Saharan Africa"। Starkey, P.; Kaumbutho, P. (সম্পাদকগণ)। Meeting the challenges of animal traction। London: Intermediate Technology Publications। পৃ. ১০–১৯।
  45. Phaniraja, K. L.; Panchasara, H. H. (২০০৯)। "Indian draught animals power"। Veterinary World (2): ৪০৪–৪০৭।
  46. Nicholson, Charles F.; Blake, Robert W.; Reid, Robin S.; Schelhas, John (২০০১)। "Environmental Impacts of Livestock in the Developing World"। Environment: Science and Policy for Sustainable Development৪৩ (2): ৭–১৭। বিবকোড:2001ESPSD..43b...7Nডিওআই:10.1080/00139150109605120এস২সিআইডি 133316829
  47. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ১৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৬
  48. 1 2 3 4 উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Live Animals নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

আরও পড়ুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
  • উইকিমিডিয়া কমন্সে Cattle সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।