উত্তর-পূর্ব ভারতে বিদ্রোহ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উত্তর-পূর্ব ভারতে বিদ্রোহ

ভারতের মানচিত্র, যেখানে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলোকে লাল রঙে দেখানো হয়েছে।
তারিখ১৯৫৪–বর্তমান
(৭০ বছর)
অবস্থান
অবস্থা চলমান (নিম্ন-স্তরে বিদ্রোহ)
উভয়পক্ষ দ্বারা মানবাধিকার লঙ্ঘন[১১]
বিবাদমান পক্ষ

 ভারত

সমর্থনকারী :

বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন:

অন্যন্য:
    • GNLA (২০০৯–২০১৮)
    • HNLC (২০০০–২০১০)
    • PDCK (২০১৬–২০২১)
    • ACF (১৯৯৬–২০১২)
    • MNF (১৯৫৪–১৯৮৬)
    • TNV (১৯৭৮–১৯৮৮)
    • DHD (২০০৯–২০১৩)
    • UPDS (১৯৯৯–২০১৪)
সমর্থনকারী:
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী

প্রাক্তন:
G Bidai
Arabinda Rajkhowa যু. বন্দী
Paresh Baruah
Anup Chetia যু. বন্দী
Kalalung Kamei
Arambam Samerendra 
Angami Zapu Phizo 
Laldenga 
I. K. Songbijitটেমপ্লেট:Surrender
Biswamohan Debbarma যু. বন্দী
Durga Minzটেমপ্লেট:Surrender
Xabrias Khakhaটেমপ্লেট:Surrender
Prem Brahmaটেমপ্লেট:Surrender
Milton Burman যু. বন্দী
Tom Adhikary যু. বন্দী
Men Sing Takbi 
Pradip Terangটেমপ্লেট:Surrender
Ranjit Debbarma যু. বন্দী
শক্তি
ভারত নাগাল্যান্ডে ২,০০,০০০ (১৯৯৫)[১২]
বাংলাদেশ ৭০,০০০ (১৯৯২)[১২]
ভুটান ৮,৬৩৪ (২০০৮)[১৩]
মিয়ানমার অজানা

১,৫০০ (২০১০)[১৪]
২,০০০ (২০০৫)[১৫]
৪,৫০০ (২০০৭)[১৬]
২২৫ (২০০৮)[১৭]
২০০ (২০২৪)[১৮]

৮৫০ (২০০৪)[১৯]
ACF: ৩৫০ (২০০৫)[২০]
অজানা
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
১৯৯২ থেকে: ২,৭৬২ জন মৃত[২১]
১৩–৩৬ জন মৃত, ৪৩–৬৮ জন আহত[ক][২২][২৩][২৪]
১৯৯২ থেকে: ভারতে ৮,৫৫৪ জন মৃত[২১]
ভুটানে ৪৮৫–৬৫০ জন মৃত বা বন্দী[২২][২৫]
মোট ৪০,০০০ জন অসামরিক মানুষ মৃত[২৬]

উত্তর-পূর্ব ভারতে বিদ্রোহ বলতে ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্যের একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা সংঘটিত বিদ্রোহকে বোঝায়। উত্তর-পূর্ব ভারত অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম, মেঘালয়সিকিম এই আট রাজ্য নিয়ে গঠিত। এই আট রাজ্যের বিদ্রোহী সংগঠন ও কেন্দ্রীয় সরকার এবং সেখানকার আদিবাসী জনগণ, ভারতের অন্যপ্রান্তের অভিবাসী ও বেআইনি অভিবাসীদের মধ্যে সংঘাত বিদ্যমান। সংকীর্ণ শিলিগুড়ি করিডোর উত্তর-পূর্বকে ভারতের বাকি অংশের সাথে যুক্ত করে এবং এর প্রস্থ ২৩.০০ কিমি (১৪.২৯ মাইল) পর্যন্ত হতে পারে।

বিগত কয়েক বছরে এই অঞ্চলে বিদ্রোহ দ্রুত কমে এসেছে এবং ২০১৩ সালের তুলনায় ২০১৯ সালে বিদ্রোহ ঘটনা ৭০% এবং অসামরিক মৃত্যু ৮০% কমে গিয়েছিল।[২৭]

২০১৪ সালের ভারতের সাধারণ নির্বাচনে উত্তর-পূর্বের সমস্ত রাজ্যে ভোটদানের হার ৮০%, যা ভারত সরকার অনুযায়ী ভারতের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় সর্বোচ্চ। ভারতীয় কর্তৃপক্ষের দাবি যে এটি ভারতের গণতন্ত্রের প্রতি উত্তর-পূর্বের জনগণের আস্থাকে প্রকাশ করছে।[২৮] ভারতের তৎকালীন পূর্ব সেনা কমান্ডার জেনারেল অনিল চৌহানের মতে ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী, সমগ্র উত্তর-পূর্বের হিংসার এলাকা মূলত অরুণাচল, আসাম ও উত্তর নাগাল্যান্ডের সীমান্তে সীমিত হয়ে গেছে।[২৯]

বিদ্রোহের কারণ[সম্পাদনা]

জাতিগত বৈচিত্র্য[সম্পাদনা]

উত্তর-পূর্ব অঞ্চল হচ্ছে ভারতের সবচেয়ে বেশি জাতিগত বৈচিত্র্যপূর্ণ অঞ্চল। সেখানে প্রায় ৪ কোটি মানুষের বাস এবং ভারতের ৬৩৫টি আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে ২১৩টি সম্প্রদায় উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের। প্রত্যেক আদিবাসী সম্প্রদায়ের নিজস্ব সংস্কৃতি রয়েছে এবং প্রত্যেকেই ভারতের মূলস্রোতে মিলিত হতে নারাজ কারণ মূলস্রোতে মিলিত হলে তাদের জাতিসত্ত্বা লুপ্ত হয়ে যেতে পারে।[৩০]

প্রতিনিধিত্বের অভাব[সম্পাদনা]

ভারতের মূল ভূখণ্ড ও উত্তর-পূর্বের মধ্যে দীর্ঘ দূরত্ব এবং ভারতীয় সংসদে ঐ অঞ্চলে প্রতিনিধিত্বের অভাবের ফলে দেশের রাজনৈতিক কাঠামোতে উত্তর-পূর্ব অঞ্চল অবহেলিত, এবং এটি ঐ অঞ্চলে বিদ্রোহের অন্যতম কারণ।[৩০]

পূর্ব বাংলার উদ্বাস্তু[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে প্রায় ১ কোটি লোক দেশত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরাআসাম রাজ্যে। এর ফলে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের জনপরিসংখ্যান বদলে গিয়েছিল এবং সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দা ও উদ্বাস্তুর মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছিল।[৩০]

অনুন্নয়ন[সম্পাদনা]

অর্থনৈতিকভাবে ভারতে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলকে সাধারণত অবহেলা করা হয় এবং ভারত সরকার ও অন্যান্য বিনিয়োগকারীর তরফ থেকে এই অঞ্চলে বিনিয়োগ কম মাত্রায় হয়।[৩০]

রাজ্য অনুযায়ী বিদ্রোহ[সম্পাদনা]

আসাম[সম্পাদনা]

ইউনাইটেড ন্যাশনাল ফ্রন্ট অব আসাম[সম্পাদনা]

ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অফ আসাম (উলফা) (অসমীয়া: সংযুক্ত মুক্তি বাহিনী, অসম) হল উত্তর-পূর্ব ভারতের অন্যান্য সংগঠনের মত আসামের একটি বিদ্রোহী সংগঠন[৩১][৩২][৩৩] যারা ভারতীয় প্রজাতন্ত্র থেকে আসামের সার্বভৌমত্ব দাবি করে সশস্ত্র লড়াই করছে। ভারত সরকার ১৯৯০ সালে সংগঠনটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।[৩৪] মার্কিন সরকারের স্টেটস ডিপার্টমেন্ট সংগঠনটিকে "দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন এমন সংগঠনের" তালিকাভুক্ত করেছে।[৩৫]

উলফা রাঙ গড়ে ৭ই এপ্রিল ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩১][৩৬] সুনীল নাথের তথ্যানুসারে ১৯৮৩ সালে নাগাল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী সমাজতান্ত্রিক কাউন্সিলের সাথে উলফা সম্পর্কিত। এছাড়াও ১৯৮৭ সালে বার্মার কেআই এর সাথেও উলফা সম্পর্কিত।[৩৭] ১৯৯০ সালের দিকে সংগঠনটি সশস্ত্রভাবে সক্রিয় হওয়া শুরু করে যা এখনো চলছে। ভারতের সেনাবাহিনী ১৯৯০ সাল থেকেই উলফার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এখন পর্যন্ত উলফা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর মধ্যে চলা সংঘর্ষে ১৮,০০০ এর বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।[৩৮] ২০০৯ সালের ৫ই ডিসেম্বর সংগঠনটির চেয়ারম্যান ও ডেপুটি-কমান্ডার-ইন-চিফকে ভারতীয় তদন্তের সম্মখীন করা হয়।[৩৯]

উলফা নেতাদের একটি বড় অংশ বাংলাদেশে আত্মগোপনে চলে আসে এবং কেউ কেউ বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন। এরপর বাংলাদেশ সরকারভারত সরকার তাদের হস্তান্তরের জন্য উলফা বিষয়ে বিভিন্ন সময় বৈঠকের আয়োজন করে। ২০১০ সালের জানুয়ারি উলফার একটি অংশ তাদের নমনীয় অবস্থান ভারত সরকারের কাছে তুলে ধরে স্বাধীনতার দাবি থেকে ফিরে এসে সরকারের সাথে আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নেন।[৪০] অপরদিকে পরেশ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন একটি অংশ পূর্বের দাবিতেই অটল থাকে। ৩০শে জানুয়ারি ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সরকার অস্ত্র চোরাচালানের একটি মামলায় পরেশ বড়ুয়াসহ ১৪ জনকে ফাঁসির আদেশ দেন।

২০১১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর উলফার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা না করার জন্য ভারত সরকার, আসাম সরকার ও উলফার মধ্যে একটি ত্রিমুখী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।[৪১]

বড়োল্যান্ড[সম্পাদনা]

বড়োল্যান্ড (অসমীয়া: বড়োলেণ্ড) বা বড়োল্যান্ড টেরিটরিয়াল রিজন (সংক্ষেপে বিটিআর) হল আসামের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। পাঁচটি জেলা নিয়ে বড়োল্যান্ড সৃষ্টি হয়েছে। সেইগুলি হল যথাক্রমে কোকড়াঝাড় জেলা, বাক্সা জেলা, ওদালগুড়ি জেলা, চিরাং জেলা এবং তামুলপুর জেলা। অঞ্চলটির ক্ষেত্রফল প্রায় ৮,০০০ বর্গ কিলোমিটার। বড়ো আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ২০০৩ সালে হওয়া বড়ো চুক্তির ফলাফল হিসাবে বড়োল্যান্ড গঠন করা হয়েছিল।[৪২]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]

  • A. Lanunungsang Ao; From Phizo to Muivah: The Naga National Question; New Delhi 2002
  • Blisters on their feet: tales of internally displaced persons in India's North East; Los Angeles [u.a.] 2008; আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৮২৯-৮১৯-১
  • Dutta, Anuradha; Assam in the Freedom Movement; Calcutta 1991
  • Hazarika, Sanjoy; Strangers of the Mist: Tales of War and Peace from India's Northeast; New Delhi u.a. 1994
  • Horam, M.; Naga insurgency: the last thirty years; New Delhi 1988
  • International Work Group for Indigenous Affairs (Hrsg.); The Naga nation and its struggle against genocide; Kopenhagen 1986
  • Nibedom, Nirmal; The Night of the Guerillas; Delhi 1978
  • Srikanth, H.; Thomas, C. J.; Naga Resistance Movement and the Peace Process in Northeast India; in: Peace and Democracy in South Asia, Vol. I (2005)
  • Terrorism and separatism in North-East India; Delhi 2004; আইএসবিএন ৮১-৭৮৩৫-২৬১-৩

টীকা[সম্পাদনা]

  1. কমপক্ষে ৩৯ জন ভুটানি সেনা, ৪ জন ভুটানি পুলিশ কর্মচারী

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Samaddar, Ranabir (২০১৬)। Neo-Liberal Strategies of Governing India। Routledge। পৃষ্ঠা 196। 
  2. "Prominent SULFA militant killed"Zee News। ১৯ নভেম্বর ২০০৭। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  3. "Bhutan Army seizes ULFA HQ"টাইমস অব ইন্ডিয়া। ১৬ ডিসেম্বর ২০০৩। 
  4. "BSF: Insurgent camps on Bangladesh-India border have almost disappeared"ঢাকা ট্রিবিউন। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭। ১১ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৯ 
  5. "While India was glued to Balakot airstrike, army carried out mega strikes along Myanmar border"ইন্ডিয়া টুডে। ১৫ মার্চ ২০১৯। ১৫ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৯ 
  6. "Chinese agencies helping North East militants in Myanmar"ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ১০ জানুয়ারি ২০১৭। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  7. "Myanmar support gives NE rebels a shot in the arm"টাইমস অব ইন্ডিয়া। ৫ জুন ২০১৫। ১৩ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  8. "Did Bhutan offer Rs. 200cr to ULFA for shifting base?"হিন্দুস্তান টাইমস। ১৪ জুন ২০১৪। 
  9. Suba Chandran, D (২০১৫)। Armed Conflict, Peace Audit and Early Warning 2014। SAGE Publishing। Maoists, in turn, are said to be providing explosives (ammonium nitrate) and funds to the northeast groups. 
  10. "ISI, al-Qaeda assisting Assam militants"The Times of India। ১৭ মে ২০০৩। ৩০ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০১৮ 
  11. ""These fellows must be eliminated" – Relentless Violence and Impunity in Manipur"। Human Rights Watch। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৬ 
  12. Uppsala conflict data expansion. Non-state actor information. Codebook pp. 81–82; 176; 227; 249–250; 272–273; 291–294
  13. "Countries at the Crossroads: Bhutan"ফ্রিডম হাউস। ২০১১। ৭ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৬  and "Bhutan's Militia" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে. Kuensel. 15 September 2003. Retrieved 4 October 2014.
  14. Andrew T .H. Tan (১৮ অক্টোবর ২০১০)। Politics of Terrorism: A Survey। Routledge। পৃষ্ঠা 190। আইএসবিএন 978-1-136-83336-6। ৬ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  15. Nitin A. Gokhale (১ অক্টোবর ২০০৫)। "A life roughed–out in the jungle"Tehelka। Hong Kong। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৪ 
  16. Lyle Morris (২২ মার্চ ২০১১)। "Is China Backing Indian Insurgents?"The Diplomat। ৫ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১১ 
  17. DailyExcelsior[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ].
  18. "Will Assam agreement end insurgency?"deccanherald.com। ২০২৪-০১-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৬ 
  19. Latimer, William (মার্চ ২০০৪)। "What can the United States learn from India to counter terrorism?" (পিডিএফ)Naval Postgraduate School। ২০০৭-০৭-১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-০১ 
  20. Adivasi Cobra Force (ACF) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে — MIPT
  21. "Fatalities in Terrorist Violence in India's Northeast ::South Asia Terrorism portal"। Satp.org। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৯ 
  22. "A nation pays tribute"Kuensel Online (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ আগস্ট ২০০৪। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  23. "124 killed in Bhutan operation"The Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ ডিসেম্বর ২০০৩। ৩ জানুয়ারি ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  24. "NDFB militants strike in Bhutan"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  25. Banerjee, Dipankar; Laishram, Bidhan S (৫ জানুয়ারি ২০০৪)। "Bhutan's "Operation All Clear": Implications for insurgency and security cooperation" (পিডিএফ)IPCS (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  26. "India – Northeast (1979 – first combat deaths)"। Ploug shares। ২৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৪ 
  27. "70 per cent decline in insurgency incidents in Northeast: Government"The Economic Times 
  28. "State-Wise Voter Turnout in General Election 2014"ভারতের নির্বাচন কমিশনভারত সরকার। Press Information Bureau। ২১ মে ২০১৪। ৪ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৫ 
  29. "Insurgency on decline in North East, tri-junction between Assam, Arunachal and north Nagaland arc of violence: Eastern Army commander"। ফার্স্টপোস্ট। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০। 
  30. "North East Insurgency"আনঅ্যাকাডেমি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-০৯ 
  31. "United Liberation Front of Assam (ULFA) - Terrorist Group of Assam"। Satp.org। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৩ 
  32. "India's Treacherous Northeast"YaleGlobal Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭ 
  33. "Banned Organizations"Ministry of Home Affairs of India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭ 
  34. "Banned Terrorist Organisations"nia.gov.in। ২০১৪-০১-১৯। Archived from the original on ২০১৪-০১-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭ 
  35. Department Of State. The Office of Electronic Information, Bureau of Public Affairs (৩০ এপ্রিল ২০০৭)। "Chapter 6 -- Terrorist Organizations"2001-2009.state.gov। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  36. "Why the militant group ULFA matters ahead of Assam Assembly Polls"The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭ 
  37. (Nath)
  38. "Five killed in Assam bomb blasts"DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-০১-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৭ 
  39. "Ulfa leaders held, admit China link"Hindustan Times। ৫ ডিসেম্বর ২০০৯। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৩ 
  40. "ULFA softens demand on Assam independence"। Reuters। ৩ জানুয়ারি ২০১১। ৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১১ 
  41. "Tripartite agreement signed with ULFA"The Hindu। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  42. "Bodoland Territorial Council (BTC) Accord"cdpsindia.org। ১৯ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৯ 

উদ্ধৃত উৎস[সম্পাদনা]

  • Rashid, Ahmed (২০১৩)। Pakistan on the Brink. The future of Pakistan, Afghanistan, and the West (Penguin Paperback সংস্করণ)। London: Penguin Books। আইএসবিএন 978-0-241-96007-3  অজানা প্যারামিটার |orig-date= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]