বিষয়বস্তুতে চলুন

আই-লিগ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আই-লিগ
সংগঠকসর্ব ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন (এআইএফএফ)
স্থাপিত১৯৯৭; ২৮ বছর আগে (1997) (জাতীয় ফুটবল লিগ)
২০০৭; ১৮ বছর আগে (2007) (আই-লিগ)
প্রথম মৌসুম২০০৭-০৮
দেশ ভারত
কনফেডারেশনএএফসি
দলের সংখ্যা১৩
লিগের স্তর২য়[]
উন্নীতইন্ডিয়ান সুপার লিগ
অবনমিতআই-লিগ ২
ঘরোয়া কাপডুরান্ড কাপ
আইএফএ শিল্ড
সুপার কাপ
ফেডারেশন কাপ (পূর্বে)
লিগ কাপডুরান্ড কাপ
আন্তর্জাতিক কাপএএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ২ (সুপার কাপের মাধ্যমে)
বর্তমান চ্যাম্পিয়নচার্চিল ব্রাদার্স (৩য় শিরোপা)
(২০২৪–২৫ আই-লিগ)
সর্বাধিক শিরোপাডেম্পো
চার্চিল ব্রাদার্স
(৩টি করে শিরোপা)
সম্প্রচারকইউটিউব১স্পোর্টস
ওয়েবসাইটhttp://i-league.org
২০২৪–২৫ আই-লিগ

আই-লিগ (ইংরেজি: I-League) ভারতীয় ফুটবলের দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল লিগ। এই প্রতিযোগিতা ২০০৭ সালে ভারতীয় জাতীয় ফুটবল লিগের জায়গায় শুরু হয়েছে। প্রথম বছরে ১০টি দল এই লিগে অংশ নেয়। ডেম্পো স্পোর্টস ক্লাব প্রথম বিজয়ীর সম্মান লাভ করে। অন্যদিকে সালগাওকর স্পোর্টস ক্লাব এবং ভিভা কেরালা আই-লিগ প্রথম ডিভিশন থেকে দ্বিতীয় ডিভিশনে নেমে যায়। বর্তমানে আই-লিগে ১৩টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

১৯৯৬ সালে ভারতে প্রথম ঘরোয়া লিগ শুরু হয়েছিল জাতীয় ফুটবল লিগ নামে পরিচিত। লিগটি ভারতীয় ফুটবলে পেশাদারিত্বের প্রবর্তনের প্রয়াসে শুরু হয়েছিল।

২০০৬-০৭ এনএফএল মৌসুমের পরে, ঘোষণা করা হয়েছিল যে জাতীয় ফুটবল লিগ পুনরায় চালু করা হবে এবং ২০০৭-০৮ মৌসুমের আই-লিগ হিসাবে পুনরায় নামকরণ করা হবে।

২০১০ সালের ৯ ডিসেম্বর অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ম্যানেজমেন্ট গ্রুপের সাথে একটি ১৫ বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই চুক্তি আইএমজি-রিলায়েন্সকে স্পনসর, বিজ্ঞাপন, সম্প্রচার, মার্চেন্ডাইজিং, ভিডিও, ফ্র্যাঞ্চাইজিং এবং একটি নতুন ফুটবল লিগ তৈরির অধিকারের একচেটিয়া বাণিজ্যিক অধিকার দিয়েছে। এআইএফএফ জি স্পোর্টসের সাথে পাঁচ বছরের প্রথম দিকে তাদের ১০ বছরের চুক্তি শেষ করার পরে এই চুক্তি হয়েছিল।

বিন্যাস

[সম্পাদনা]

২০০৭ সালে লিগ শুরু হওয়ার পর থেকে প্রায় প্রতি বছরই নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে লিগে ১৩টি দল রয়েছে। প্রতিটি ক্লাব মৌসুমে একে অপরের সাথে দুইবার খেলে, একবার হোম এবং অন্যটি অ্যাওয়ে। মহামারি চলাকালীন এটি ২ মরসুমের জন্য পরিত্যক্ত হয়েছিল। যে দল একটি ম্যাচ জিতবে তারা তিন পয়েন্ট পাবে এবং উভয় দল ড্র করলে এক পয়েন্ট অর্জন করবে। হেরে যাওয়া দলকে কোনো পয়েন্ট দেওয়া হয় না। মৌসুম শেষে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পাওয়া দলটি লিগ জিতে নেয়। টাই হলে হেড-টু-হেড ফলাফল দেখা হয়, তাতেও টাইব্রেক না হলে গোল পার্থক্য দেখা হয়।[]

এএফসি পুরস্কার

[সম্পাদনা]

ডেভেলপিং লিগ সিলভার

স্পনসর

[সম্পাদনা]
বছর স্পন্সর শিল্প প্রতিযোগিতা
২০০৭–১১ ভারত ওএনজিসি পেট্রোলিয়াম ওএনজিসি আই-লিগ
২০১১–১৩ নেই আই-লিগ
২০১৩–১৪ ভারত এয়ারটেল টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা এয়ারটেল আই-লিগ
২০১৪–২৩ ভারত হিরো অটোমোবাইল হিরো আই-লিগ
২০২৩–বর্তমান নেই আই-লিগ

সম্প্রচারক

[সম্পাদনা]

বর্তমানে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন-এর উদ্যোগে ফেসবুক ও ১স্পোর্টস এটি সম্প্রচার করে থাকে।

সময়কাল টিভি অনলাইন
২০০৭–১০ জি স্পোর্টস
২০১০–১৭ টেন অ্যাকশন, টেন স্পোর্টস ডিট্টোটিভি
২০১৭–১৯ স্টার স্পোর্টস ২ ও ৩ হটস্টার, জিও টিভি
২০১৯–বর্তমান ১স্পোর্টস ফেসবুক, ফ্যানকোড

মৌসুমসমূহ

[সম্পাদনা]
মৌসুম বিজয়ী বিজয়ী দলের কোচ দ্বিতীয় স্থান তৃতীয় স্থান সর্বোচ্চ ভারতীয় গোলদাতা
২০০৭-০৮ ডেম্পো ভারত আরমান্ডো কোলাকোচার্চিল ব্রাদার্সজেসিটিবাইচুং ভুটিয়া (মোহনবাগান) (১০)
২০০৮-০৯ চার্চিল ব্রাদার্স মরক্কো করিম বেনচেরিফামোহনবাগানস্পোর্টিং গোয়াসুনীল ছেত্রী (ইস্টবেঙ্গল) (৯)
২০০৯-১০ ডেম্পো ভারত আরমান্ডো কোলাকোচার্চিল ব্রাদার্সপুণেমোহাম্মদ রফি (মহিন্দ্র ইউনাইটেড) (১৪)
২০১০-১১ সালগাওকর মরক্কো করিম বেনচেরিফাইস্টবেঙ্গলডেম্পোজেজে লালপেখলুয়া (ইন্ডিয়ান এরোস) (১৩)
২০১১-১২ ডেম্পো ভারত আরমান্ডো কোলাকোইস্টবেঙ্গলচার্চিল ব্রাদার্সচিনাডুরাই সাবিথ (ইন্ডিয়ান এরোস) এবং মনদীপ সিং (এয়ার ইন্ডিয়া) (৯)
২০১২-১৩ চার্চিল ব্রাদার্স ভারত মারিয়ানো দিয়াসপুণেইস্টবেঙ্গলসি কে ভিনীত (ইউনাইটেড) (৭)
২০১৩-১৪ বেঙ্গালুরু ইংল্যান্ড অ্যাশলে ওয়েস্টউডইস্টবেঙ্গলসালগাওকরসুনীল ছেত্রী (বেঙ্গালুরু) (১৪)
২০১৪-১৫ মোহনবাগান ভারত সঞ্জয় সেনবেঙ্গালুরুরয়্যাল ওয়াহিংডোহথংখোসিয়েম হাওকিপ (পুনে) (৭)
২০১৫-১৬ বেঙ্গালুরু ইংল্যান্ড অ্যাশলে ওয়েস্টউডমোহনবাগানইস্টবেঙ্গলসুনীল ছেত্রী (বেঙ্গালুরু) এবং সুশীল কুমার সিং (মুম্বই) (৫)
২০১৬-১৭ আইজল ভারত খালিদ জামিলসি কে ভিনীত এবং সুনীল ছেত্রী (বেঙ্গালুরু) (৭)
২০১৭-১৮ মিনার্ভা পাঞ্জাব ভারত খোগেন সিংনেরোকামোহনবাগানঅভিজিৎ সরকার (ইন্ডিয়ান এরোস)সুভাষ সিং (নেরোকা) (৪)
২০১৮-১৯ চেন্নাই সিটি সিঙ্গাপুর আকবর নওয়াসইস্টবেঙ্গলরিয়াল কাশ্মীর জব্বি জাস্টিন (ইস্টবেঙ্গল) (৯)
২০১৯-২০ মোহনবাগান স্পেন কিবু ভিকুনাপুরস্কৃত করা হয়নি[] রোছারেজেলা (আইজল) (৬)
২০২০-২১ গোকুলাম কেরালা ইতালি ভিনসেঞ্জো অ্যালবার্টো অ্যানেস চার্চিল ব্রাদার্স ট্রাউ বিদ্যাসাগর সিং (ট্রাউ এফসি) (১২)
২০২১-২২ মোহামেডান চার্চিল ব্রাদার্স তাহির জামান (গোকুলাম কেরালা) ও শুভ পাল (সুদেবা দিল্লি) (৫)
২০২২-২৩ রাউন্ডগ্লাস পাঞ্জাব গ্রিস স্টাইকোস ভার্জেটিস শ্রীনিদি ডেকান গোকুলাম কেরালা সেইলেনথাম লোটজেন (সুদেবা দিল্লি) ও স্যান্ডেল কিনশি (রিয়েল কাশ্মীর) (৬)
২০২৩-২৪ মোহামেডান রাশিয়া আন্দ্রে চেরনিশভ শ্রীনিদি ডেকান গোকুলাম কেরালা লালরিনজুয়ালা লালবিয়াকনিয়া (আইজল) (১৫)
২০২৪-২৫ ইন্টার কাশী স্পেন আন্তোনিও লোপেজ হাবাস চার্চিল ব্রাদার্স রিয়েল কাশ্মীর লালরিনজুয়ালা লালবিয়াকনিয়া (আইজল) (১২)
  1. শেষের ম্যাচগুলি কোভিড-১৯ মহামারির জন্য বাতিল হয়ে যায় ও মোহনবাগানের সাথে দ্বিতীয় স্থানাধিকারী দলের বিশাল পার্থক্য থাকায় চ্যাম্পিয়ন ঘোষিত হয়। পরবর্তী দলগুলির পয়েন্ট কাছাকাছি হবার জন্য আলাদা করে পুরস্কৃত করা হয়নি।[]

ক্লাব গুলো সাফল্য

[সম্পাদনা]
ক্লাববিজয়ীরানার্স-আপতৃতীয় স্থানবিজয়ী মৌসুমরানার্স-আপ মৌসুমতৃতীয় স্থান মৌসুম
ডেম্পো ২০০৭–০৮, ২০০৯–১০, ২০১১–১২ ২০১০–১১
চার্চিল ব্রাদার্স ২০০৮–০৯, ২০১২–১৩ ২০০৭–০৮, ২০০৯–১০,

২০২০–২১

২০১১–১২
মোহনবাগান ২০১৪–১৫, ২০১৯–২০ ২০০৮–০৯, ২০১৫–১৬, ২০১৬–১৭ ২০১৭–১৮
বেঙ্গালুরু ২০১৩–১৪, ২০১৫–১৬ ২০১৪–১৫
গোকুলাম কেরালা ২০২০–২১, ২০২১–২২ ২০২২–২৩, ২০২৩–২৪
মোহামেডান ২০২৩–২৪ ২০২১–২২
সালগাওকর ২০১০–১১ ২০১৩–১৪
মিনার্ভা পাঞ্জাব ২০১৭–১৮
আইজল ২০১৬–১৭
চেন্নাই সিটি ২০১৮–১৯
রাউন্ডগ্লাস পাঞ্জাব ২০২২–২৩
ইস্টবেঙ্গল ২০১০–১১, ২০১১–১২, ২০১৩–১৪, ২০১৮–১৯ ২০১২–১৩, ২০১৫–১৬, ২০১৬–১৭
শ্রীনিদি ডেকান ২০২২–২৩, ২০২৩–২৪ ২০২১–২২
পুনে ২০১২–১৩ ২০০৯–১০
নেরোকা ২০১৭–১৮
জেসিটি ২০০৭–০৮
স্পোর্টিং গোয়া ২০০৮–০৯
রয়্যাল ওয়াহিংডোহ ২০১৪–১৫
রিয়াল কাশ্মীর ২০১৮–১৯
ট্রাউ ২০২০–২১

আই-লিগ দলের তালিকা

[সম্পাদনা]

২০২৩–২৪ আই-লিগ ক্লাব

[সম্পাদনা]
ক্লাব রাজ্য/ইউটি শহর স্টেডিয়াম ধারণক্ষমতা
আইজল মিজোরাম আইজল রাজীব গান্ধী স্টেডিয়াম ২০,০০০
চার্চিল ব্রাদার্স গোয়া ভাস্কো তিলক ময়দান ৫,০০০
দিল্লি[] দিল্লি নয়াদিল্লি নামধারী ফুটবল মাঠ ৩৫,০০০
গোকুলাম কেরালা কেরালা মঞ্জেরী পায়ানাদ স্টেডিয়াম ৩০,০০০
ইন্টার কাশী[] উত্তরপ্রদেশ বারাণসী একানা ফুটবল স্টেডিয়াম ২০,০০০
কল্যাণী স্টেডিয়াম ২০,০০০
মোহামেডান পশ্চিমবঙ্গ কলকাতা নৈহাটি স্টেডিয়াম ২০,০০০
নামধারী পাঞ্জাব ভাইনি সাহেব নামধারী ফুটবল মাঠ ৫,০০০
নেরোকা[] মণিপুর ইম্ফল কল্যাণী স্টেডিয়াম ২০,০০০
এসএসএ স্টেডিয়াম ৫,০০
রাজস্থান ইউনাইটেড[] রাজস্থান জয়পুর ডেকান এরিনা ১,৫০০
কল্যাণী স্টেডিয়াম ২০,০০০
নামধারী ফুটবল মাঠ ১,০০০
রিয়াল কাশ্মীর জম্মু ও কাশ্মীর শ্রীনগর টিআরসি টার্ফ গ্রাউন্ড ১১,০০০
শিলং লাজং মেঘালয় শিলং এসএসএ স্টেডিয়াম ৫,০০০
শ্রীনিদি ডেকান তেলেঙ্গানা হায়দরাবাদ ডেকান এরিনা ১,৫০০
ট্রাউ[] মণিপুর ইম্ফল কল্যাণী স্টেডিয়াম ২০,০০০
  1. ক্লাবটি দিল্লিতে অবস্থিত তবে তাদের স্টেডিয়াম না থাকায় ২০২৩-২৪ মৌসুমের জন্য হোম ম্যাচগুলি পাঞ্জাবে খেলবে।
  2. ক্লাবটি উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত কিন্তু এখন পর্যন্ত একানা ফুটবল স্টেডিয়ামে শুধুমাত্র একটি হোম ম্যাচ খেলেছে।
  3. 1 2 ক্লাবটি মণিপুরে অবস্থিত কিন্তু ২০২৩ মণিপুর সহিংসতার কারণে পশ্চিমবঙ্গে তাদের হোম ম্যাচ খেলবে
  4. ক্লাবটি রাজস্থানে অবস্থিত কিন্তু স্টেডিয়াম না থাকায় ভারতের বিভিন্ন স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচ খেলবে।

এএফসি কাপ

[সম্পাদনা]

নিয়মানুসারে লিগের চ্যাম্পিয়ন দল এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বে খেলার সুযোগ পায়।

২০০৮ মরসুমে ডেম্পো এএফসি কাপের সেমি-ফাইনালে লেবাননের ক্লাব আল-সাফার কাছে হেরে বিদায় নেয়।[]

এরপর ২০১৩-তে ইস্টবেঙ্গল এএফসি কাপের সেমি-ফাইনালে কুয়েত এসসির কাছে হেরে বিদায় নেয়।[]

এখনো পর্যন্ত এএফসি কাপে সর্বশ্রেষ্ঠ ফল প্রদর্শনকারী আই-লিগ ক্লাব হল বেঙ্গালুরু এফসি। তারা ২০১৬ এএফসি কাপের ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়েছিল, যা ছিল ভারতীয় ফুটবলের যুগান্তকারী ঘটনা। তবে তারা ফাইনালে ইরাকের আল-কুয়া আল-জাউইয়ার কাছে হেরে রানার্স-আপ হয়।[]

নিম্নে আই-লিগ দলগুলির এএফসি কাপ পারফরম্যান্স তুলে ধরা হল:

এএফসি কাপ মৌসুম দল অবস্থান
২০০৮-০৯ মোহনবাগানগ্রুপ পর্ব
ডেম্পোসেমি-ফাইনাল
২০০৯-১০ ইস্টবেঙ্গলগ্রুপ পর্ব
চার্চিল ব্রাদার্স১৬ দলের পর্ব
২০১০-১১ ইস্টবেঙ্গলগ্রুপ পর্ব
ডেম্পো১৬ দলের পর্ব
২০১১-১২ ইস্টবেঙ্গলগ্রুপ পর্ব
সালগাওকরগ্রুপ পর্ব
২০১২-১৩ চার্চিল ব্রাদার্সগ্রুপ পর্ব
ইস্টবেঙ্গলসেমি-ফাইনাল
২০১৩-১৪ পুণেগ্রুপ পর্ব
চার্চিল ব্রাদার্স১৬ দলের পর্ব
২০১৪-১৫ বেঙ্গালুরু১৬ দলের পর্ব
ইস্টবেঙ্গলগ্রুপ পর্ব
২০১৫-১৬ মোহনবাগান১৬ দলের পর্ব
বেঙ্গালুরুরানার্স-আপ
২০১৬-১৭ বেঙ্গালুরুআন্তঃঅঞ্চল ফাইনাল
মোহনবাগানগ্রুপ পর্ব
২০১৭-১৮ বেঙ্গালুরুআন্তঃঅঞ্চল সেমি-ফাইনাল
আইজলগ্রুপ পর্ব
২০১৮-১৯ মিনার্ভা পাঞ্জাবগ্রুপ পর্ব
২০২০ চেন্নাই সিটি বাতিল[]
২০২২ গোকুলাম কেরালা গ্রুপ পর্ব

এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ

[সম্পাদনা]

এখনো পর্যন্ত আই-লিগের কোন ক্লাবই এফসি চাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ হতে পারেনি, বাছাইপর্বের বাধা টপকাতে অক্ষম হয়েছে।[] বর্তমানে আই-লিগ থেকে সরাসরি এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে উত্তীর্ণ হবার সুযোগ দেওয়া হয় না।

  1. কোভিড-১৯ মহামারির জন্য

পুরস্কার মূল্য

[সম্পাদনা]
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
অবস্থানমূল্য
চ্যাম্পিয়ন ১ কোটি
১ম রানার্স-আপ ৬০ লাখ
২য় রানার্স-আপ ৪০ লাখ
৪র্থ ২৫ লাখ
ম্যাচ দিন ভর্তুকি ১ লাখ
ম্যাচ জয়ী ৫০ হাজার
ম্যাচ সেরা ২৫ হাজার

সফল প্রশিক্ষকগণ

[সম্পাদনা]
প্রধান কোচ জয় বছর দল
ভারত আর্মান্দো কোলাকো ২০০৭–০৮, ২০০৯–১০, ২০১১–১২ ডেম্পো
ইংল্যান্ড অ্যাশলে ওয়েস্টউড ২০১৩–১৪, ২০১৫–১৬ বেঙ্গালুরু
ইতালি ভিনসেঞ্জো অ্যালবার্টো অ্যানেস ২০২০−২১, ২০২১–২২ গোকুলাম কেরালা
স্পেন কিবু ভিকুনা ২০১৯–২০ মোহনবাগান
সিঙ্গাপুর আকবর নওয়াস ২০১৮-১৯ চেন্নাই সিটি
ভারত খগেন সিং ২০১৮–১৮ মিনার্ভা পাঞ্জাব
ভারত খালিদ জামিল ২০১৬–১৭ আইজল
ভারত সঞ্জয় সেন ২০১৪–১৫ মোহনবাগান
ভারত মারিয়ানো দিয়াজ ২০১২–১৩ চার্চিল ব্রাদার্স
মরক্কো করিম বেঞ্চেরিফা ২০১০–১১ সালগাওকর
সার্বিয়া জোরান ডরডেভিচ ২০০৮–০৯ চার্চিল ব্রাদার্স

সর্বোচ্চ দর্শক সংখ্যা

[সম্পাদনা]
অব. হোম দল ফলাফল অ্যাওয়ে দল দর্শক স্টেডিয়াম তারিখ
মোহনবাগান১–০ইস্টবেঙ্গল৯০,০০০সল্টলেক স্টেডিয়াম২০ নভেম্বর ২০১১
০–১৮০,০০০২৪ নভেম্বর ২০১৩
২–১৬৩,৭৫৬

১৯ জানুয়ারি ২০২০

১–১৬৩,৩৪২২৬ জানুয়ারি ২০১৬
১–০৫৭,৭৮০২৮ মার্চ ২০১৫

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "AFC on I-League"। ১৫ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০১৯
  2. "2015–16 Regulations"The All India Football Federation। ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৫
  3. Sharma, Amitabha Das (২১ এপ্রিল ২০২০)। "No relegation, no individual prize money in I-League 2019-20"Sportstar। The Hindu। ২৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২০
  4. "East Bengal's Golden Continental Run"Goalden Times। ৭ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৪
  5. "Kuwait SC prove too good for East Bengal in AFC Cup SF"Rediff। ১৭ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৪
  6. "Bengaluru FC first Indian club to reach AFC Cup final"The Times of IndiaPTI। ১৯ অক্টোবর ২০১৬। ২৩ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৬
  7. "Bengaluru FC set sight on AFC Champions League qualification"NDTV Sports। ১৬ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৪

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]