কেরল ব্লাস্টার্স ফুটবল ক্লাব
পূর্ণ নাম | কেরল ব্লাস্টার্স ফুটবল ক্লাব | |||
---|---|---|---|---|
ডাকনাম | মঞ্জাপদা (ইয়েলো আর্মি) দ্য টাস্কার্স | |||
সংক্ষিপ্ত নাম | কেবিএফসি, কেইআর | |||
প্রতিষ্ঠিত | ২৪ মে ২০১৪ | |||
মাঠ | জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়াম, কোচি, কেরালা | |||
ধারণক্ষমতা | ৮৫,০০০ (২০১৭ সাল থেকে ফিফা-এর দ্বারা ৩৯,০০০ জনে সীমাবদ্ধ) | |||
মালিক | ব্লাস্টারস স্পোর্টস ভেনচার্স প্রাইভেট লিমিটেড | |||
সভাপতি | নিখিল ভরদ্বাজ | |||
প্রধান কোচ | কিবু ভিকুয়া | |||
লিগ | ইন্ডিয়ান সুপার লিগ | |||
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | |||
| ||||
কেরল ব্লাস্টার্স ফুটবল ক্লাব কেরল রাজ্যের কোচিতে অবস্থিত একটি ভারতীয় পেশাদার ফুটবল ক্লাব, যা ভারতের ফুটবলের শীর্ষ স্তরের লিগ ইন্ডিয়ান সুপার লিগে প্রতিযোগিতা করে। ক্লাবটি ইন্ডিয়ান সুপার লিগের উদ্বোধনী মরসুমে ২০১৪ সালের মে মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ব্লাস্টাররা এশিয়ার অন্যতম বহুল সমর্থিত ক্লাব। কোচির জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে ক্লাবটি ঘরের ম্যচগুলি খেলে। ক্লাবটির প্রতিষ্ঠার পর থেকে বেশিরভাগ মরসুমে, কেরল ব্লাস্টাররা নিয়মিতভাবে প্রতি খেলায় ৪০,০০০ এরও বেশি দর্শকদের আকর্ষণ করে লীগে সর্বোচ্চ উপস্থিতির রেকর্ড তৈরি করে।
ক্লাবটি তাদের উদ্বোধনী ম্যাচে ২০১৪ সালে ১৩ ই অক্টোবর নর্থইস্ট ইউনাইটেডের কাছে ১-০ গোলে পরাজিত হয়। তারা ইন্ডিয়ান সুপার লিগের তিন বারের রানার্স-আপ; প্রথম ২০১৪ সালে, যেখানে এটিকে তাদেরকে ইনজুরি টাইমে গোলের দ্বারা ফাইনালে ১-০ গোলে পরাজিত করে এবং ২০১৬ সালে ফাইনালে পেনাল্টির মধ্য দিয়ে তারা আবার এটিকে-এর কাছে ৪-৩ গোলে পরাজিত হয়। ২০২১-২২ সালে তারা ১-১ গোলে ড্র করে পেনাল্টিতে হায়দ্রাবাদ এফসির কাছে ৩-১ গোলে পরাজিত হয়। ২০২২-২৩ সালে তারা নকআউট পর্বে খেললেও বেঙ্গালুরু এফসির বিতর্কিত গোলে পুরো ম্যাচ না খেলেই ১-০ গোলে পরাজিত হয়। এবং সেমিফাইনালে কোয়ালিফাই করতে পারে না।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]গঠন
[সম্পাদনা]২০১৪ সালের শুরুতে ভারতের ফুটবল সমিতির সরকারি সংস্থা অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন ঘোষণা করে যে তারা ইন্ডিয়ান সুপার লিগের (আইএসএল) উদ্বোধনী মৌসুমের জন্য নির্বাচিত শহরগুলি থেকে আটটি ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিকানার জন্য বিড গ্রহণ করবে। [১] ২০১৪ সালের ১৩ ই এপ্রিল ঘোষণা করা হয় যে কোচির দল গঠনের অধিকার ভারতের জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক শচীন টেন্ডুলকার ও উদ্যোক্তা প্রসাদ ভি পটলুরি জিতেছেন।[২] ২০১৪ সালের ২৭ মে, ক্লাবটির অফিসিয়াল নাম কেরালা ব্লাস্টার্স এফসি ঘোষণা করা হয়;[৩] কারণ ক্লাবটি কেবল কোচিকেই নয়, পুরো কেরালার ফুটবলের প্রতি আবেগকে উপস্থাপন করে। ব্লাস্টার্স নামটি শচীন টেন্ডুলকারের ডাকনামের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়, যিনি তাঁর খেলার সময়কালে মাস্টার ব্লাস্টার হিসাবে পরিচিত ছিলেন।[৪]
স্টেডিয়াম
[সম্পাদনা]কেরালা ব্লাস্টার্সরা তাদের ঘরের ম্যাচগুলি কোচির এরনাকুলাম জেলার জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে খেলে।[৫] স্টেডিয়ামটি বহুমুখী, তবে বেশিরভাগ সময়ে ফুটবলের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ভারতীয় জাতীয় ফুটবল ওঃ ক্রিকেট উভয় দলের খেলার আয়োজন করে এবং জাতীয় ফুটবল লীগ ও আই-লিগ ক্লাব এফসি কোচিন ও চিরাগ ইউনাইটেড ক্লাব কেরলকে হোস্ট করে।[৬][৭] স্টেডিয়ামটি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের কোচি টাস্কার্স কেরালারও ভেন্যু ছিল এবং ২০১৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের ভেন্যু হিসাবে নির্বাচিত হয়।[৮] ফিফার ইভেন্টের অংশ হিসাবে, স্টেডিয়ামটি সংস্কার করা হয় ও নতুন আসন বসানো হয় এবং এর নিরাপত্তাজনিত সমস্যা বিবেচনায় নিয়ে এর ধারণক্ষমতা হ্রাস করে ৫০,০০০ জন এবং পরে ৪১,০০০ জন করা হয়।[৯] ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ২০১৮-১৯ মৌসুমে এফএসডিএল থেকে স্টেডিয়ামটি বেস্ট পিচ অফ দ্য সিজন অ্যাওয়ার্ড পায়।[১০] ২০১২ সালে, গ্রেটার কোচিন ডেভলপমেন্ট অথরিটি স্টেডিয়ামে সোলার প্যানেল স্থাপনের প্রস্তাব করে, এটি কেরালায় প্রথম ও সৌর শক্তি দ্বারা চালিত দেশের তৃতীয় স্টেডিয়াম হয়ে ওঠে।[১১]
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
[সম্পাদনা]ক্লাবটির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হল দক্ষিণ ভারতীয় প্রতিবেশী ক্লাব চেন্নাইয়িন এফসি ও বেঙ্গালুরু এফসি।
চেন্নাইয়িন এফসি
[সম্পাদনা]কেরল ব্লাস্টারস ইন্ডিয়ান সুপার লিগের উদ্বোধনী মরসুম থেকেই দক্ষিণী ক্লাব চেন্নাইয়িন এফসির সাথে প্রতিযোগিতা গড়ে তুলেছে। ২০১৪ সালের ফাইনালে ক্লাবগুলি একে অপরকে বিপক্ষে খেলে, তখন চেন্নাইনের প্রাক্তন প্রধান কোচ মার্কো মাতেরাজিকে বিদায় দেওয়া হয়[১২] এবং চেন্নাইয়িন খেলোয়াড় ও কেরাল ব্লাস্টারস খেলোয়াড়দের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদে জড়িয়ে পড়ার পরে ২০১৬ সালে তাকে এক ম্যাচের সাসপেনশন করা হয়। এই ঘটনার পরে কেরল ব্লাস্টারস ভক্তরা কোচির রিটার্ন লেগে জিনেদিন জিদানের মুখোশ পরে, যা ক্লাবগুলির মধ্যে বিরোধকে আরও তীব্র করে তোলে।[১৩] দুটি ক্লাবের মধ্যে খেলাগুলি দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বি হিসাবে পরিচিত।[১৪]
বেঙ্গালুরু এফসি
[সম্পাদনা]ব্লাস্টার্স কর্ণাটক ভিত্তিক ক্লাব বেঙ্গালুরু এফসির সাথেও প্রতিযোগিতা গড়ে তুলেছে, যা বেঙ্গালুরু দলটি আইএসএল খেলতে শুরু করার আগে ২০১৩ সালে শুরু হয়।[১৫] উভয় ক্লাবের সমর্থক ঘাঁটির মধ্যে প্রতিযোগিতা থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা উঠে আসে; ব্লাস্টার্সের মঞ্জাপদা ও বেঙ্গালুরুর ওয়েস্ট ব্লক ব্লুজ।[১৬] ব্লাস্টারস ও বেঙ্গালুরুর মধ্যেকার দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বি প্রায়শই 'গ্রেট সাউথ ইন্ডিয়ান ডার্বি' বা 'রিয়েল সাউথ ইন্ডিয়ান ডার্বি' নামে পরিচিত।[১৭]
মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
[সম্পাদনা]কেরালা ব্লাস্টার্স কলকাতা ভিত্তিক ক্লাব মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ভাগ করে নিয়েছে, যা অতিতে এটিকে নামে পরিচিত ছিল। এটিকে-এর সাথে ক্লাবটির প্রতিদ্বন্দ্বিতা ২০১৪ সালের ফাইনালে শুরু হয়, যখন ম্যাচতিতে এটিকে অতিরিক্ত সময়ে জয়ী হয়। তারা ২০১৬ সালের ফাইনালে একে অপরের বিপক্ষে খেলে, এই ম্যাচেও পেনাল্টিতে ব্লাস্টার্সরা এটিকে -এর কাছে হেরে যায়।[১৮] ২০২০ সালে এটিকে দলটি মোহন বাগানের সাথে একীভূত হয়ে একটি নতুন সংহত ক্লাব মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট তৈরি করে। ব্লাস্টার্সরা ২০২০ সালের ২০ নভেম্বর প্রথমবার মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের মুখোমুখি হয়।[১৯]
পরিসংখ্যান এবং রেকর্ড
[সম্পাদনা]ধারাবাহিক মৌসুম
[সম্পাদনা]- ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
মৌসুম | লিগ | ফাইনাল | সুপার কাপ | সর্বোচচ গোলদাতা | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ম্যাচ | জ | ড্র | হা | গোল করেছে | গোল খেয়েছে | পয়েন্ট | অবস্থান | খেলোয়াড | গোল | |||
২০১৪ | ১৪ | ৫ | ৪ | ৫ | ৯ | ১১ | ১৯ | ১৪তম | রানার্স-আপ | অস্তিত্ব ছিল না
▼ |
আয়েন হিউম | ৫ |
২০১৫ | ১৪ | ৩ | ৪ | ৭ | ২২ | ২৭ | ১৩ | ৮তম | পৌঁছায়নি | আন্তোনিও জার্মান ক্রিস ডাগনাল |
৬ | |
২০১৬ | ১৪ | ৬ | ৪ | ৪ | ১২ | ১৪ | ২২ | ২য় | রানার্স-আপ | সি.কে. বিনীথ | ৫ | |
২০১৭–১৮ | ১৮ | ৬ | ৭ | ৫ | ২০ | ২২ | ২৫ | ৬তম | পৌঁছায়নি | ১৬-এর রাউন্ড | আয়েন হিউম | ৫ |
২০১৮–১৯ | ১৮ | ২ | ৯ | ৭ | ১৮ | ২৮ | ১৫ | ৯তম | পৌঁছায়নি | যোগ্যতার রাউন্ড | স্লাভিয়া স্টোজনোভিয়াস মতেজ পোপলাতনিক |
৪ |
২০১৯–২০ | ১৮ | ৪ | ৭ | ৭ | ২৯ | ৩২ | ১৯ | ৭ম | পৌঁছায়নি | টুর্নামেন্ট স্থগিত | বার্থলোমিউ ওগবেচে | ১৫ |
২০২০–২১ | ৩ | – | ১ | ২ | ২ | ৩ | ২ | ৭ম | জানা নেই | জানা নেই | সের্গিও সামঞ্চ গ্যারি হুপার |
১ |
পরিচালনার ইতিহাস
[সম্পাদনা]নাম | জাতীয়তা | সময়কাল | নোট |
---|---|---|---|
ডেভিড জেমস (ফুটবলার, জন্ম ১৯৭০) | ইংল্যান্ড | ২০১৪–২০১৫, ২০১৭–২০১৮ |
খেলোয়াড়-ব্যবস্থাপক (২০১৪-২০১৫) |
পিটার টেলর (ফুটবলার, জন্ম ১৯৫৩) | ইংল্যান্ড | ২০১৫ | |
ট্রেভর মরগান (ফুটবলার) | ইংল্যান্ড | ২০১৫ | তত্ত্বাবধায়ক |
টেরি ফেলান | আয়ারল্যান্ড | ২০১৫–২০১৬ | |
স্টিভ কোপেল | ইংল্যান্ড | ২০১৬–২০১৭ | |
রেনা মিউলেসটেন | নেদারল্যান্ডস | ২০১৭ | |
নেলো ভিঙ্গদা | পর্তুগাল | ২০১৯ | |
ইয়েলকো স্ক্যাটোরি | নেদারল্যান্ডস | ২০১৯–২০২০ | |
কিবু ভিকুয়া | স্পেন | ২০২০– | বর্তমান পরিচালক |
সম্মান
[সম্পাদনা]জাতীয়
[সম্পাদনা]- এলিট লিগ (অনূর্ধ্ব-১৮)
- রানার্স-আপ: ২০১৭–১৮
আঞ্চলিক
[সম্পাদনা]- কেরালা প্রিমিয়ার লীগ (সংরক্ষণাগার)
- জয়: ২০১৯–২০
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Indian Super League sees interest from 30 franchise bidders"। Business-Standard। ২৪ মার্চ ২০১৪। ২ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Basu, Saumyajit (১৩ এপ্রিল ২০১৪)। "Stars embrace soccer through Indian Super League"। Times of India। ৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "ISL Team - Kerala Blasters"। twelfthman blog (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১১-২৮। ২৮ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৮।
- ↑ "Indian Super League: Sachin Tendulkar names his football team 'Kerala Blasters'"। DNA India। ২৭ মে ২০১৪। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Jawaharlal Nehru Stadium, Kochi"। ISL। ২৭ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৭।
- ↑ "Exciting night games"। The Hindu। ৪ এপ্রিল ২০১১। ১০ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Ball rolls for football season in Kochi"। NDTV। ১৬ ডিসেম্বর ২০১১। ২৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৭।
- ↑ Muralidharan, Ashwin (১৮ মে ২০১৭)। "Kochi's Jawaharlal Nehru stadium cleared to host eight games"। Goal.com। ২৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "France: The declining current account balance. Construction has been boosting GDP."। dx.doi.org। ডিওআই:10.1787/611382468488। ২৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "Kerala Blasters FC Home Ground Venue"। Indian Super League (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ "Kochi Jawaharlal Nehru stadium set to be powered by solar energy - The Week"। www.theweek.in। ১২ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭।
- ↑ Sarkar, Dhiman (১২ নভেম্বর ২০১৬)। "Chennaiyin FC versus Kerala Blasters in ISL's most bitter rivalries"। Hindustan Times। ২৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "ISL 2016: Marco Materazzi suspended for one match"। Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১১-০২। ৩ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Chennaiyin FC host Kerala Blasters in crunch Southern Butt"। Khel Now (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-১৯। ২৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "Indian Super League: Sunil Chhetri feels football fan rivalries are great for sport"। Hindustan Times। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৭। ১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "'More than half the stadium was yellow' - Kerala Blasters' Nishu Kumar awe-struck by fan rivalry | Goal.com"। www.goal.com (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১১।
- ↑ "Kerala Blasters vs Bengaluru FC: Top 5 reasons to watch the fierce south Indian derby of ISL 2018-19"। www.ibtimes.co.in (english ভাষায়)। ২০১৮-১১-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৮।
- ↑ "Kerala and ATK renew rivalry to get Hero ISL 2019-20 underway"। Indian Super League (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১০।
- ↑ "ISL: Debutants ATK Mohun Bagan defeats Kerala Blasters in season opener"। Mathrubhumi (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৬-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৬।