২০১৯–২০ প্রিমিয়ার লিগ
মৌসুম | ২০১৯–২০ |
---|---|
তারিখ | ৯ আগস্ট ২০১৯ – ২৬ জুলাই ২০২০[১][২][৩] |
চ্যাম্পিয়ন | লিভারপুল (১ম প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা) (১৯তম ইংরেজ শিরোপা) |
অবনমন | বোর্নমাউথ ওয়াটফোর্ড নরউইচ সিটি |
চ্যাম্পিয়নস লিগ | লিভারপুল ম্যানচেস্টার সিটি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড চেলসি |
ইউরোপা লিগ | লেস্টার সিটি টটেনহ্যাম হটস্পার |
মোট খেলা | ৩৮০ |
মোট গোলসংখ্যা | ১,০৩৪ (ম্যাচ প্রতি এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর ","।টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | জেমি ভার্ডি (২৩টি গোল) |
সেরা গোলরক্ষক | এদেরসন (১৬টি ক্লিন শিট) |
সবচেয়ে বড় হোম জয় | ম্যানচেস্টার সিটি ৮–০ ওয়াটফোর্ড (২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯) |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | সাউদাম্পটন ০–৯ লেস্টার সিটি (২৫ অক্টোবর ২০১৯) |
দীর্ঘতম টানা জয় | লিভারপুল (১৮টি ম্যাচ)[৪] |
দীর্ঘতম টানা অপরাজিত | লিভারপুল (২৭টি ম্যাচ)[৪] |
দীর্ঘতম টানা জয়বিহীন | ওয়াটফোর্ড (১১টি ম্যাচ)[৪] |
দীর্ঘতম টানা পরাজয় | নরউইচ সিটি (৯টি ম্যাচ)[৪] |
সর্বোচ্চ উপস্থিতি | ৭৩,৭৩৭[৪] ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১–১ লিভারপুল (২০ অক্টোবর ২০১৯) |
সর্বনিম্ন উপস্থিতি | ১০,০২০[৪] বোর্নমাউথ ০–১ বার্নলি (২১ অক্টোবর ২০১৯) এই মৌসুম পুনরায় শুরু হওয়ার পরে (মৌসুম স্থগিতের পরে আয়োজিত ম্যাচগুলো অন্তর্ভুক্ত না করে) সকল ম্যাচ জনস্বাস্থ্যের কারণে ৩০০ জন ব্যক্তির উপস্থিতি সীমার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে। |
মোট উপস্থিতি | ১,১৩,২২,০৯৬[৪] |
গড় উপস্থিতি | ৩৯,৩১২[৪] |
← ২০১৮–১৯ ২০২০–২১ → |
২০১৯–২০ প্রিমিয়ার লিগ ইংল্যান্ডের ফুটবলের সর্বোচ্চ স্তরের লিগ প্রিমিয়ার লিগের ২৮তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ২০১৯ সালের ৯ই আগস্ট শুরু হয়ে ২০২০ সালে ২৬শে জুলাই তারিখে সমাপ্ত হয়েছে। ম্যানচেস্টার সিটি এই লিগের পূর্ববর্তী মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন ছিল। এই মৌসুমে নরউইচ সিটি, শেফিল্ড ইউনাইটেড এবং অ্যাস্টন ভিলা ২০১৮–১৯ ইএফএল চ্যাম্পিয়নশিপ হতে যোগদান করেছিল এবং কার্ডিফ সিটি, ফুলহ্যাম এবং হাডার্সফিল্ড টাউন ২০১৯–২০ ইএফএল চ্যাম্পিয়নশিপে অবনমিত হয়েছিল।
২০২০ সালের ১৩ই মার্চ তারিখে, ইংল্যান্ডে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে এবং লিগে সংযুক্ত বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় এবং কর্মকর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ফলে প্রিমিয়ার লিগের সকল খেলা স্থগিত ঘোষণা করেছিল। অতঃপর ৪ঠা এপ্রিল তারিখে, এই লিগটির স্থগিতকাল মধ্য-জুন পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছিল।[৩] ১৭ই জুন তারিখে দুটি ম্যাচ এবং ১৯–২২ জুন তারিখে পূর্ণ পর্বের মাধ্যমে এই মৌসুমটি পুনরায় শুরু করা হয়েছিল।[৫]
২৫শে জুন তারিখে, লিভারপুল তাদের উনিশতম, ১৯৮৯–৯০ মৌসুমের পর প্রথম এবং প্রিমিয়ার লিগ যুগে প্রথম শিরোপা জয়লাভ করেছে। এই লিগ জয়ের মাধ্যমে লিভারপুল প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (৭টি) হাতে রেখে এবং তারিখ অনুসারে সবচেয়ে দেরিতে (জুন মাসে) শিরোপা জয়লাভ করার কৃতিত্ব অর্জন করে।[৬]
এই মৌসুমে প্রথমবারের মতো ভিডিও সহকারী রেফারি (ভিএআর) পদ্ধতিটি চালু করেছিল।[৭] একই সাথে, এই মৌসুমে ব্যাকপাস, পেনাল্টি, হ্যান্ডবল এবং বদলি খেলোয়াড়ের সংখ্যার পরিবর্তন করা হয়েছিল।[৮]
দল
[সম্পাদনা]স্টেডিয়াম এবং অবস্থান
[সম্পাদনা]পয়েন্ট তালিকা
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | লিভারপুল (C) | ৩৮ | ৩২ | ৩ | ৩ | ৮৫ | ৩৩ | +৫২ | ৯৯ | চ্যাম্পিয়নস লিগ গ্রুপ পর্বের জন্য উন্নীত |
২ | ম্যানচেস্টার সিটি[ক] | ৩৮ | ২৬ | ৩ | ৯ | ১০২ | ৩৫ | +৬৭ | ৮১ | |
৩ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ৩৮ | ১৮ | ১২ | ৮ | ৬৬ | ৩৬ | +৩০ | ৬৬ | |
৪ | চেলসি | ৩৮ | ২০ | ৬ | ১২ | ৬৯ | ৫৪ | +১৫ | ৬৬ | |
৫ | লেস্টার সিটি | ৩৮ | ১৮ | ৮ | ১২ | ৬৭ | ৪১ | +২৬ | ৬২ | ইউরোপা লিগ গ্রুপ পর্বের জন্য উন্নীত |
৬ | টটেনহ্যাম হটস্পার | ৩৮ | ১৬ | ১১ | ১১ | ৬১ | ৪৭ | +১৪ | ৫৯ | ইউরোপা লিগ দ্বিতীয় বাছাইপর্বের জন্য উন্নীত[খ] |
৭ | উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স | ৩৮ | ১৫ | ১৪ | ৯ | ৫১ | ৪০ | +১১ | ৫৯ | |
৮ | আর্সেনাল | ৩৮ | ১৪ | ১৪ | ১০ | ৫৬ | ৪৮ | +৮ | ৫৬ | |
৯ | শেফিল্ড ইউনাইটেড | ৩৮ | ১৪ | ১২ | ১২ | ৩৯ | ৩৯ | ০ | ৫৪ | |
১০ | বার্নলি | ৩৮ | ১৫ | ৯ | ১৪ | ৪৩ | ৫০ | −৭ | ৫৪ | |
১১ | সাউদাম্পটন | ৩৮ | ১৫ | ৭ | ১৬ | ৫১ | ৬০ | −৯ | ৫২ | |
১২ | এভার্টন | ৩৮ | ১৩ | ১০ | ১৫ | ৪৪ | ৫৬ | −১২ | ৪৯ | |
১৩ | নিউক্যাসেল ইউনাইটেড | ৩৮ | ১১ | ১১ | ১৬ | ৩৮ | ৫৮ | −২০ | ৪৪ | |
১৪ | ক্রিস্টাল প্যালেস | ৩৮ | ১১ | ১০ | ১৭ | ৩১ | ৫০ | −১৯ | ৪৩ | |
১৫ | ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন | ৩৮ | ৯ | ১৪ | ১৫ | ৩৯ | ৫৪ | −১৫ | ৪১ | |
১৬ | ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড | ৩৮ | ১০ | ৯ | ১৯ | ৪৯ | ৬২ | −১৩ | ৩৯ | |
১৭ | অ্যাস্টন ভিলা | ৩৮ | ৯ | ৮ | ২১ | ৪১ | ৬৭ | −২৬ | ৩৫ | |
১৮ | বোর্নমাউথ (R) | ৩৮ | ৯ | ৭ | ২২ | ৪০ | ৬৫ | −২৫ | ৩৪ | ইএফএল চ্যাম্পিয়নশিপে অবনমিত |
১৯ | ওয়াটফোর্ড (R) | ৩৮ | ৮ | ১০ | ২০ | ৩৬ | ৬৪ | −২৮ | ৩৪ | |
২০ | নরউইচ সিটি (R) | ৩৮ | ৫ | ৬ | ২৭ | ২৬ | ৭৫ | −৪৯ | ২১ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) স্বপক্ষে গোল; ৪) যদি ১ হতে ৩ পর্যন্ত সাধারণ নিয়ম দ্বারা চ্যাম্পিয়ন, অবনমিত দল এবং উয়েফা প্রতিযোগিতার জন্য উত্তীর্ণ দল নির্ধারণ করা না যায়, তবে ৪.১ হতে ৪.৩ পর্যন্ত নিয়ম অনুসরণ করা হবে – ৪.১) সমতায় থাকা দলের মধ্যে হেড-টু-হেড পয়েন্ট; ৪.২) সমতায় থাকা দলের মধ্যে বিপক্ষে গোল; ৪.৩) প্লে-অফ[১৩]
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমিত।
টীকা:
- ↑ উয়েফা ফিনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে নিয়ম লঙ্ঘনের কারণে ২০২০ সালের ১৪ই তারিখে উয়েফা ক্লাবের আর্থিক নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কর্তৃক ম্যানচেস্টার সিটিকে ২০২০–২১ এবং ২০২১–২২ মৌসুমের জন্য উয়েফার সকল ধরনের ক্লাব প্রতিযোগিতা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।[৯] এই সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারি তারিখে ম্যানচেস্টার সিটি কোর্ট অফ আর্বিট্রেশন অফ স্পোর্টে (সিএএস) আপিল করেছিল।[১০] ২০২০ সালের ৮ই জুন তারিখে এই আপিলের শুনানি হয়েছিল[১১] এবং ২০২০ সালের ১৩ই জুলাই আপিলটির পক্ষে রায় দিয়ে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি বাতিল করা হয়েছিল।[১২]
- ↑ যেহেতু ২০১৯–২০ ইএফএল কাপের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার সিটি তাদের লিগে অবস্থানের ভিত্তিতে চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে, তাই ইএফএল কাপ বিজয়ীর জন্য (ইউরোপা লিগে দ্বিতীয় বাছাইপর্বে) বরাদ্দকৃত স্থানটি ষষ্ঠ স্থান অধিকারী দলকে প্রদান করা হয়েছে। যদি চেলসি ২০২০ এফএ কাপ ফাইনাল জয়লাভ করে, তবে এফএ কাপ বিজয়ীর জন্য (ইউরোপা লিগে গ্রুপ পর্বে) বরাদ্দকৃত স্থানে ষষ্ঠ স্থান অধিকারী দলে চলে যাবে এবং ইএফএল কাপের বিজয়ীর জন্য বরাদ্দকৃত স্থানটি সপ্তম স্থান অধিকারী দলকে প্রদান করা হবে।
ফলাফল
[সম্পাদনা]পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]শীর্ষ গোলদাতা
[সম্পাদনা]ক্রম | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল[১৫] |
---|---|---|---|
১ | জেমি ভার্ডি | লেস্টার সিটি | ২৩ |
২ | পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং | আর্সেনাল | ২২ |
ড্যানি ইংস | সাউদাম্পটন | ||
৪ | রাহিম স্টার্লিং | ম্যানচেস্টার সিটি | ২০ |
৫ | মোহাম্মদ সালাহ | লিভারপুল | ১৯ |
৬ | হ্যারি কেন | টটেনহ্যাম হটস্পার | ১৮ |
সাদিও মানে | লিভারপুল | ||
৮ | রাউল হিমেনেস | উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স | ১৭ |
অঁতোনি মার্সিয়াল | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
মার্কাস রাশফোর্ড | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড |
শীর্ষ অ্যাসিস্টদাতা
[সম্পাদনা]ক্রম | খেলোয়াড় | ক্লাব | অ্যাসিস্ট[১৬] |
---|---|---|---|
১ | কেভিন ডি ব্রুইন | ম্যানচেস্টার সিটি | ২০ |
২ | ট্রেন্ট আলেকজান্ডার-আর্নল্ড | লিভারপুল | ১৩ |
৩ | অ্যান্ড্রু রবার্টসন | লিভারপুল | ১২ |
৪ | মোহাম্মদ সালাহ | লিভারপুল | ১০ |
ডেভিড সিলভা | ম্যানচেস্টার সিটি | ||
সোন হুং মিন | টটেনহ্যাম হটস্পার | ||
৭ | রিয়াদ মাহরিজ | ম্যানচেস্টার সিটি | ৯ |
আদামা ত্রাওরে | উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স | ||
৯ | হার্ভি বার্ন্স | লেস্টার সিটি | ৮ |
রবার্তো ফিরমিনো | লিভারপুল |
ক্লিন শিট
[সম্পাদনা]ক্রম | খেলোয়াড় | ক্লাব | ক্লিন শিট[১৭] |
---|---|---|---|
১ | এদেরসন | ম্যানচেস্টার সিটি | ১৬ |
২ | নিক পোপ | বার্নলি | ১৫ |
৩ | অ্যালিসন বেকার | লিভারপুল | ১৩ |
ডেভিড দে গিয়া | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
ডিন হেন্ডারসন | শেফিল্ড ইউনাইটেড | ||
রুই পাত্রিসিও | উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স | ||
কাস্পার স্মাইকেল | লেস্টার সিটি | ||
৮ | মার্তিন দুব্রাভকা | নিউক্যাসেল ইউনাইটেড | ১১ |
৯ | বিসেন্তে গুয়াইতা | ক্রিস্টাল প্যালেস | ১০ |
১০ | বেন ফস্টার | ওয়াটফোর্ড | ৯ |
জর্ডান পিকফোর্ড | এভার্টন | ||
ম্যাথু রায়ান | ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন |
হ্যাট্রিক
[সম্পাদনা]খেলোয়াড় | দল | প্রতিপক্ষ | ফলাফল | তারিখ |
---|---|---|---|---|
রাহিম স্টার্লিং | ম্যানচেস্টার সিটি | ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড | ৫–০ (অ্যাওয়ে)[১৮] | ১০ আগস্ট ২০১৯ |
টিমু পুক্কি | নরউইচ সিটি | নিউক্যাসেল ইউনাইটেড | ৩–১ (হোম)[১৯] | ১৭ আগস্ট ২০১৯ |
ট্যামি আব্রাহাম | চেলসি | উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স | ৫–২ (অ্যাওয়ে)[২০] | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |
বের্নার্দো সিলভা | ম্যানচেস্টার সিটি | ওয়াটফোর্ড | ৮–০ (হোম)[২১] | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |
আয়োসে পেরেস | লেস্টার সিটি | সাউদাম্পটন | ৯–০ (অ্যাওয়ে)[২২] | ২৫ অক্টোবর ২০১৯ |
জেমি ভার্ডি | ||||
ক্রিস্টিয়ান পুলিসিচ | চেলসি | বার্নলি | ৪–২ (অ্যাওয়ে)[২৩] | ২৬ অক্টোবর ২০১৯ |
সার্হিও আগুয়েরো | ম্যানচেস্টার সিটি | অ্যাস্টন ভিলা | ৬–১ (অ্যাওয়ে)[২৪] | ১২ জানুয়ারি ২০২০ |
অঁতোনি মার্সিয়াল | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | শেফিল্ড ইউনাইটেড | ৩–০ (হোম)[২৫] | ২৪ জুন ২০২০ |
মিখাইল অ্যান্টোনিও৪ | ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড | নরউইচ সিটি | ৪–০ (অ্যাওয়ে)[২৬] | ১১ জুলাই ২০২০ |
রাহিম স্টার্লিং | ম্যানচেস্টার সিটি | ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন | ৫–০ (অ্যাওয়ে)[২৭] | ১১ জুলাই ২০২০ |
- টীকা
৪ – খেলোয়াড় উক্ত ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন
(হোম) – হোম দল
(অ্যাওয়ে) – অ্যাওয়ে দল
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Here's when 2019/20 Premier League fixtures will be revealed"। ১৭ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Premier League, FA, EFL and WSL unite to postpone fixtures"। Premier League। ১৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ "Premier League statement on impact of COVID-19"। premierleague.com। Premier League। ৫ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ "English Premier League Performance Stats – 2019–20"। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Premier League returns on June 17"। Sky Sports। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২০।
- ↑ Mendola, Nicholas (২০২০-০৬-২৫)। "Earliest Premier League champion: Is Liverpool fastest to clinch?"। ProSoccerTalk | NBC Sports (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৫।
- ↑ "VAR: Video assistant referees set to be used in Premier League next season"। BBC Sport। ১৫ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Football's new laws – changes to backpasses, penalties, handballs and subs for 2019–20"। BBC Sport। ১ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Club Financial Control Body Adjudicatory Chamber decision on Manchester City Football Club"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "The Court of Arbitration for Sport (CAS) has registered the appeal of Manchester City v. UEFA" (পিডিএফ)। Court of Arbitration for Sport। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ Marcotti, Gabriele (৫ জুন ২০২০)। "Man City's appeal of UEFA ban: What's at stake for City and Financial Fair Play"। ESPN.com।
- ↑ "Decision in the arbitration procedure between Manchester City FC & UEFA" (পিডিএফ)। The Court of Arbitration for Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Premier League Handbook Season 2019/20: Rules of the Premier League Section C pages 101–102"। premierleague.com। ২ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Premier League Golden Boot: লেস্টার সিটি's Jamie Vardy wins with 23 goals"। BBC Sport। ২৬ জুলাই ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Premier League Player Stats – Goals"। Premier League। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Premier League Player Stats – Assists"। Premier League। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Premier League Player Stats – Clean Sheets"। Premier League। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২০।
- ↑ Rose, Gary (১০ আগস্ট ২০১৯)। "West Ham 0–5 Manchester City"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ Bradshaw, Joe (১৭ আগস্ট ২০১৯)। "Norwich City 3–1 Newcastle United"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ Johnston, Neil (১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Wolverhampton Wanderers 2–5 Chelsea"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Bevan, Chris (২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Manchester City 8–0 Watford"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Southampton 0–9 Leicester City"। BBC Sport। ২৫ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Begley, Emlyn (২৬ অক্টোবর ২০১৯)। "Burnley 2–4 Chelsea"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Stone, Simon (১২ জানুয়ারি ২০২০)। "Aston Villa 1–6 Manchester City"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ Stone, Simon (২৪ জুন ২০২০)। "Manchester United 3–0 Sheffield United"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২০।
- ↑ Johnston, Neil (১১ জুলাই ২০২০)। "Norwich City 0–4 West Ham United"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২০।
- ↑ Bevan, Chris (১১ জুলাই ২০২০)। "Brighton & Hove Albion 0–5 Manchester City"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২০।