আবদুর রব সেরনিয়াবাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
37.111.228.161-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Waraka Saki-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
|image = পুরুষ
|image = পুরুষ
|caption =
|caption =
|office1 = , ভূমি সংস্কার ও ভূমি রাজস্ব ও বন্যানিয়ন্ত্রণ, পানিসম্পদ ও বিদ্যুৎ মন্ত্রী
|office1 = ভূমি প্রশাসন, ভূমি সংস্কার ও ভূমি রাজস্ব ও বন্যানিয়ন্ত্রণ, পানিসম্পদ ও বিদ্যুৎ মন্ত্রী
|term_start1 = ১৯৭২
|term_start1 = ১৯৭২
|term_end1 = ১৯৭৫
|term_end1 = ১৯৭৫

১৫:০৬, ১৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আবদুর রব সেরনিয়াবাত
ভূমি প্রশাসন, ভূমি সংস্কার ও ভূমি রাজস্ব ও বন্যানিয়ন্ত্রণ, পানিসম্পদ ও বিদ্যুৎ মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৯৭২ – ১৯৭৫
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৯২১
বরিশাল
মৃত্যু১৫ আগস্ট ১৯৭৫
ঢাকা

আবদুর রব সেরনিয়াবাত (১৯২১ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন ভূমি প্রশাসন, ভূমি সংস্কার ও ভূমি রাজস্ব ও বন্যানিয়ন্ত্রণ, পানিসম্পদ ও বিদ্যুৎ মন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ভগ্নিপতি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপা। তিনি শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ডের সময়ে নিহত হন।[১]

প্রথম জীবন

আবদুর রব সেরনিয়াবাত ১৯২১ সালে বরিশালের গৌরনদী উপজেলার সেরাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[২][৩]

পেশা

তিনি বরিশালের আইনজীবী ছিলেন।[৪] তিনি পানিসম্পদ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও বিদ্যুৎমন্ত্রী ছিলেন।[৫]

হত্যাকাণ্ড

তার বাসভবন ২৭ মিন্টো রোডে, মেজর শাহরিয়ার রশিদ, মেজর আজিজ পাশা, ক্যাপ্টেন নুরুল হুদা এবং ক্যাপ্টেন মাজেদ - এর নেতৃত্বে আনুমানিক ভোর ৫টায় আক্রমণ করা হয়। আবদুর রব সেরনিয়াবাতের মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতি সুকান্ত বাবু, ভাগ্নে শহিদ সেরনিয়াবাত নিহত হন এবং অন্যান্যদের সাথে তার স্ত্রী জখম হন। তার পুত্র আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ দরজার পিছনে লুকিয়ে থেকে বেঁচে যান। ১৯৯৬ সালের ২১ অক্টোবর, রমনা থানায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।[৬] তার পুত্র আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ ১৯৯৬ সালে প্রথম এবং ২০১৪ সালে দ্বিতীয় বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৭] তার মিন্টো রোডের বাসভবন বর্তমানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দপ্তরের অংশ।[৮]

স্মরণ

তার নামে বরিশালের একটি স্টেডিয়ামের নাম রাখা হয়েছে শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত স্টেডিয়াম[৯] এবং বরিশাল প্রেসক্লাবের নামকরণ হয়েছে শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাব। একটি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপনা করা হয় ২০১০ সালে। এছাড়াও, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি 'শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি' নামে নামকরণ করা হয়।

তথ্যসূত্র

  1. banglatribune.com/national/news/131503
  2. Ahmed, Sirajuddin (১৯৯৮)। Sheikh Hasina, prime minister of Bangladesh। New Delhi: UBS Publishers' Distributors। পৃষ্ঠা 62। আইএসবিএন 9788174762207 
  3. "সেরনিয়াবাত, আবদুর রব"http://bn.banglapedia.org/http://bn.banglapedia.org/। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬  |প্রকাশক=, |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  4. Mujibur Rahman, Sheikh। Sheikh Mujibur Rahman: The Unfinished Memoirs। UK: Penguin। আইএসবিএন 9788184757033। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  5. Momen, Nurul। Bangladesh, the first four years। Bangladesh Institute of Law & International Affairs। পৃষ্ঠা 141। এএসআইএন B007FDJQLE 
  6. "No justice yet in 3 other Aug 15 cases"archive.thedailystar.net। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  7. "Abul Hasnat Abdullah"election.dhakatribune.com। Dhaka Tribune। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  8. Ali, Tawfique। "A heritage site in city heart overshadowed"archive.thedailystar.net। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  9. "'Students to line up for president and PM only'"dhakatribune.com। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬