শেখ রেহানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[পরীক্ষিত সংশোধন] | [পরীক্ষিত সংশোধন] |
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
== সরকারী বাড়ী বরাদ্দ == |
== সরকারী বাড়ী বরাদ্দ == |
||
২০০১ সালে তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকার কর্তৃক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানাকে ঢাকার [[ধানমন্ডি|ধানমন্ডির]] ৬ নম্বর রোডের ২১ নম্বর বাড়ীটি সরকারীভাবে বরাদ্দ দেয়া হয় এবং তিনি তা নগদ মূল্যে ক্রয় করেন। পরবর্তীতে [[২০০৫]] সালে [[খালেদা জিয়া|খালেদা জিয়া'র]] নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার তার বাড়ীর অধিকার কেড়ে নিয়ে সেখানে ধানমন্ডি থানা হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করেন। ফলে বাড়ীর অধিকার ফিরে পাবার জন্যে [[২০০৬]] সালের ২৪ জানুয়ারি আইনি লড়াইয়ে নামেন তিনি। কিন্তু উৎসর্গ করার মানসিকতা থেকে তিনি আর রীট পরিচালনা করতে চান না বা বাড়ী ফেরত পেতে চান না বলে ৮ আগস্ট, [[২০১১]] তারিখের আবেদনে উল্লেখ করেন।<ref>[http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?cid=2&id=167405 বাড়ির অধিকার ছাড়লেন শেখ রেহানা]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> |
|||
== তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে == |
== তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে == |
২২:৪২, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শেখ রেহানা | |
---|---|
জন্ম | ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৫ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
শেখ রেহানা (জন্ম: ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৫) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠা কন্যা। তিনি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'র কনিষ্ঠা ভগ্নী।
পঁচাত্তর পরবর্তীকালে
১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার নিহত হন। তখন তিনি বড় বোন শেখ হাসিনাকে সাথে নিয়ে জার্মানি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। এই ঘটনার পর তিনি যুক্তরাজ্যে 'রাজনৈতিক আশ্রয়' প্রার্থনা করেন। ব্রিটিশ সরকার তার প্রার্থনা মঞ্জুর করেন ও সেখানেই অদ্যাবধি অবস্থান করছেন শেখ রেহানা। মাঝে মাঝে বাংলাদেশে কিছুদিনের জন্য অবস্থান করেন।
সরকারী বাড়ী বরাদ্দ
২০০১ সালে তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকার কর্তৃক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানাকে ঢাকার ধানমন্ডির ৬ নম্বর রোডের ২১ নম্বর বাড়ীটি সরকারীভাবে বরাদ্দ দেয়া হয় এবং তিনি তা নগদ মূল্যে ক্রয় করেন। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে খালেদা জিয়া'র নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার তার বাড়ীর অধিকার কেড়ে নিয়ে সেখানে ধানমন্ডি থানা হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করেন। ফলে বাড়ীর অধিকার ফিরে পাবার জন্যে ২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারি আইনি লড়াইয়ে নামেন তিনি। কিন্তু উৎসর্গ করার মানসিকতা থেকে তিনি আর রীট পরিচালনা করতে চান না বা বাড়ী ফেরত পেতে চান না বলে ৮ আগস্ট, ২০১১ তারিখের আবেদনে উল্লেখ করেন।[১]
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে
২০০৭-২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান ফখরুদ্দীন আহমদের জরুরী অবস্থা চলাকালীন সময়ে শেখ হাসিনা গৃহবন্দী হন। ঐ সময় শেখ রেহানা তার সহোদরা বড় বোন শেখ হাসিনা'র পক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হাল ধরেন। ২০০৮ সালের বাংলাদেশের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এবং শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত হন। তারপর শেখ রেহানা বাংলাদেশ ত্যাগ করেন এবং তার বোনকে রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে সহযোগিতা করে থাকেন।
পারিবারিক জীবন
ব্যক্তিগতভাবে এখনো কর্মজীবি হিসেবে জীবন কাটান শেখ রেহানা।[২] শেখ রেহানার স্বামী শফিক আহমেদ সিদ্দিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং ও ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। তিন সন্তানের জননী তিনি।
- ছেলে রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি।
- দুই কন্যা - টিউলিপ সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিক রয়েছেন।[৩] তন্মধ্যে, টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের ক্যামডেন কাউন্সিলের লেবার পার্টির পক্ষ নিয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন।[৪]
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ বাড়ির অধিকার ছাড়লেন শেখ রেহানা[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ দৈনিক জনকণ্ঠের প্রতিবেদনঃ শেখ রেহানার আবেদন কতটা গ্রহণযোগ্য হবে
- ↑ "দাদি হলেন শেখ রেহানা | আমি নির্ভিক, আমি কথা বলবই, দেশের কথা ..."। ২০ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকী কাউন্সিলার হলেন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]