আর্থার কেনেডি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যছক যোগ
হটক্যাটের মাধ্যমে + 9টি বিষয়শ্রেণী
৩৩ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯০-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯০-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেতা]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেতা]]
[[বিষয়শ্রেণী:কানেটিকাটে ক্যান্সারে মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মার্কিন সেনা কর্মকর্তা]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন মঞ্চ অভিনেতা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ম্যাসাচুসেট্‌সের অভিনেতা]]
[[বিষয়শ্রেণী:গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেতা - চলচ্চিত্র) বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:টনি পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ডোনাল্ডসন পুরস্কার বিজয়ী]]

১৭:৪১, ৫ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আর্থার কেনেডি
Arthur Kennedy
চিত্র:ArthurKennedy.JPG
১৯৪৯ সালে চ্যাম্পিয়ন ছবিতে কেনেডি
জন্ম
জন আর্থার কেনেডি

(১৯১৪-০২-১৭)১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯১৪
মৃত্যু৫ জানুয়ারি ১৯৯০(1990-01-05) (বয়স ৭৫)
ব্র্যানফোর্ড, কানেটিকাট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
পেশাঅভিনেতা
কর্মজীবন১৯৪০-১৯৯৯০
দাম্পত্য সঙ্গীম্যারি শেফ্রি
(বি. ১৯৩৮; মৃ. ১৯৭৫)
সন্তান

জন আর্থার কেনেডি (ইংরেজি: John Arthur Kennedy; ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯১৪ - ৫ জানুয়ারি ১৯৯০) ছিলেন একজন মার্কিন মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি পার্শ্ব চরিত্রে তার অভিনয়ের বৈচিত্রতা এবং "মঞ্চে ব্যতিক্রমধর্মী স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয়ের দক্ষতা"র জন্য পরিচিত।[১] তিনি ব্রডওয়ে মঞ্চে আর্থার মিলারের নাটকে অভিনয় করে বেশি সমাদৃত হয়েছেন। ১৯৪৯ সালে তিনি মিলারের ডেথ অব আ সেলসম্যান নাটকে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেতা বিভাগে টনি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি চ্যাম্পিয়ন (১৯৪৯), ব্রাইট ভিক্টরি (১৯৫১), ট্রায়াল (১৯৫৫), পেটন প্লেস (১৯৫৭) এবং সাম কেম রানিং (১৯৫৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে পাঁচটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং ১৯৫৫ সালে ট্রায়াল ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন।

তথ্যসূত্র

  1. ম্যাকিনলি জুনিয়র, জেমস সি. (৭ জানুয়ারি ১৯৯০)। "Arthur Kennedy, Actor, 75, Dies; Was Versatile in Supporting Roles"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। পৃ. ৩০।

বহিঃসংযোগ