কোনাক্রি
কোনাক্রি | |
---|---|
রাজধানী | |
লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 393 নং লাইনে: স্থানাঙ্কের মান বিকৃত।Map of Guinea showing the location of Conakry. | |
স্থানাঙ্ক: ৯°৩১′ উত্তর ১৩°৪২′ পশ্চিম | |
দেশ | গিনি |
Region | কোনাক্রি অঞ্চল |
আয়তন | |
• মোট | ৪৫০ বর্গকিমি (১৭০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১৪ আদমশুমারি) | |
• মোট | ১৬,৬০,৯৭৩ |
• জনঘনত্ব | ৩,৭০০/বর্গকিমি (৯,৬০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি (ইউটিসি±০) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | পালন করা হয় না (ইউটিসি) |
এইচডিআই (২০১৭) | ০.৬৭৩ |
কোনাক্রি (ফরাসি: Conakry; ফরাসি উচ্চারণ: [kɔnakʁi]; টেমপ্লেট:Lang-sus; টেমপ্লেট:Lang-nqo, টেমপ্লেট:Lang-ff)}}, /ˈkɒnəkri/; ফরাসি উচ্চারণ: [kɔnakʁi]; টেমপ্লেট:Lang-sus; টেমপ্লেট:Lang-nqo, টেমপ্লেট:Lang-ff) গিনির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। একটি বন্দর শহর, এটি গিনির অর্থনৈতিক, আর্থিক এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসাবে কাজ করে। ২০১৪ আদমশুমারির হিসাবে এটির জনসংখ্যা ছিল ১,৬৬০,৯৭৩ জন।
কোনাক্রির বর্তমান জনসংখ্যা নির্ধারণ করা কঠিন, যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আফ্রিকান বিষয়ক ব্যুরো এর জনসংখ্যা আনুমানিক ২০ লক্ষ বলে ধারণা করেছে, যা দেশের সমগ্র জনসংখ্যার ছয় ভাগের এক ভাগ।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কোনাক্রি মূলত ছোট টমবো আইল্যান্ডে বসতি স্থাপন করেছিল এবং পরবর্তীকালে ৩৬-কিলোমিটার (২২ মা) দীর্ঘ প্রসারিত এলাকা কালোউম উপদ্বীপে বিস্তৃত হয়েছিল, যা ০.২ থেকে ৬ কিলোমিটার (৬৬০ থেকে ১৯,৬৯০ ফু) প্রশস্ত। ১৮৮৭ সালে ব্রিটেন দ্বীপটিকে ফ্রান্সের কাছে সমপর্ন করার পর শহরটি মূলত প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[১] ১৮৮৫ সালে কোনাক্রি এবং ববিনেটের দুটি দ্বীপের গ্রামের অধিবাসী সংখ্যা ৫০০ জনের কম ছিল। কোনাক্রি ১৯০৪ সালে ফরাসি গিনির রাজধানী হয়ে ওঠে এবং একটি রপ্তানিকারক বন্দরে পরিণত হয়, বিশেষ করে চিনাবাদামের বড় আকারের রপ্তানির জন্য কানকানে একটি রেলপথ (এখন বন্ধ) খোলার পর থেকে।
স্বাধীনতার দশকের পর থেকে, কোনাক্রির জনসংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছিল, ১৯৫৮ সালে ৫০,০০০ জন বাসিন্দা থেকে ১৯৮০ সালে ৬০০০,০০০ থেকে যা আজ ২ মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে।[২] মূল ভূমি থেকে এটির ছোট ভূমি এলাকা এবং আপেক্ষিক বিচ্ছিন্নতা, ঔপনিবেশিক প্রতিষ্ঠাতাদের জন্য সুবিধা, স্বাধীনতার পর থেকে একটি অবকাঠামোগত বোঝা সৃষ্টি করেছে।[৩]
১৯৭০ সালে পার্শ্ববর্তী পর্তুগিজ গিনি (বর্তমানে গিনি-বিসাউ) -এ পর্তুগিজ বাহিনী ও পিএআইজিসি-এর মধ্যে দ্বন্দ্ব গিনি প্রজাতন্ত্রের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, যখন ৩৫০ জন পর্তুগিজ সৈন্য এবং গিনিয়ান অনুগতরা কোনাক্রির নিকটবর্তী স্থানে অবতরন করে, শহরটি আক্রমণ করে এবং ২৬ জন পর্তুগিজ যুদ্ধবন্দীকে বিমুক্ত করে পিএআইজিসি পশ্চাদপসরণ করার আগে, সরকারকে উৎখাত করতে বা পিএআইজিসির নেতৃত্বকে উৎখাত করতে ব্যর্থ হয়।[৪]
ক্যাম্প বোইরো, সেকু তোউরের শাসনামলের একটি ভয়ঙ্কর কনসেন্ট্রেশন শিবির, কোনাক্রিতে এর অবস্থিত ছিল।[৫]
মানবাধিকার সংগঠনের মতে, ২০০৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরে ২০০৯ সালের গিনি প্রতিবাদে ১৫৭ জন মানুষ মারা গিয়েছিল যখন সামরিক জান্তা হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর উপর গুলি চালায়।[৬]
সরকার ও প্রশাসন
[সম্পাদনা]কোনাক্রি একটি একক অঞ্চল এবং অধ্যক্ষতা সরকার নিয়ে একটি বিশেষ শহর। ১৯৯১ সালে শহরের স্থানীয় সরকারকে বিকেন্দ্রীভূত করা হয় পাঁচটি পৌরসভার 'কমিউনেস' এর মধ্যে যেগুলো একজন মেয়র পরিচালনা করে।[৭] দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দিক থেকে এইগুলি:
- কালুম – শহরের প্রানকেন্দ্র
- ডিক্সিন – কোনাক্রি বিশ্ববিদ্যালয় এবং অনেকগুলি দূতাবাস অবস্থিত
- রাটোমা – এটির রাত্রিকালীন জীবনের জন্য পরিচিত
- মাটাম
- মাটোটো – কোনাক্রি আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর অবস্থিত
পাঁচটি শহুরে কমিউনেস মিলে কোনাক্রি অঞ্চল তৈরি করেছে, গিনির আটটি অঞ্চলেন, যেগুলো একজন গভর্নরের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। দ্বিতীয় স্তরের অধ্যক্ষতা (এলাকা) স্তরে, শহরটি কোনাক্রি স্পেশাল জোন হিসাবে মনোনীত, যদিও অধ্যক্ষতা এবং আঞ্চলিক সরকার এক এবং একই। আনুমানিক দুই মিলিয়ন অধিবাসী নিয়ে, এটি গিনির বৃহত্তম শহর এবং দেশের জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ এখানে বসবাস করে এবং এটির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কানকান থেকে চারগুণ বেশি জনসংখ্যা।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]বছর | জন. | ±% |
---|---|---|
১৯৮৩ | ৭,১০,৩৭২ | — |
১৯৯৬ | ১০,৯২,৬৩১ | +৫৩.৮% |
২০১৪ | ১৬,৬০,৯৭৩ | +৫২% |
উৎ:[৮] |
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]কোনাক্রি গিনির বৃহত্তম শহর এবং এর প্রশাসনিক, যোগাযোগ, এবং অর্থনৈতিক কেন্দ্র। শহরটির অর্থনীতি বন্দরকে কেন্দ্র করে চারপাশে বেশিরভাগ ঘুরছে, যার মধ্যে কার্গো পরিচালনা ও সংরক্ষণের আধুনিক সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে এলুমিনিয়া এবং কলা রপ্তানি করা হয়। উৎপাদিত পণ্যের মধ্যে মধ্যে মধ্যে রয়েছে সিমেন্ট, ধাতু পন্য, এবং জ্বালানী পণ্য ।[৯]
বাজার
[সম্পাদনা]অবকাঠামো সংকট
[সম্পাদনা]২০০২ সালের গোড়ার দিক থেকে কোনাক্রির অধিবাসীদের জন্য বিদ্যুৎ এবং পানি বিচ্ছিন্ন হওয়া প্রতিদিনের বোঝা। সরকারি ও বিদ্যুৎ কোম্পানির কর্মকর্তারা রাজধানীতে জলবিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যর্থতার ধারাবাহিকতার জন্য পুরনো যন্ত্রপাতির ব্যর্থতা এবং ফেব্রুয়ারি ২০০১-এর খরাকে দোষারোপ করে। সরকারের সমালোচকেরা ২০০২ সালের শুরুতে ভুল ব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি এবং বিদ্যুৎ সংস্থার ফরাসি অংশীদারকে প্রত্যাহারের কথা উল্লেখ করেছেন। ২০০৭-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], রাতের শহরে বেশিরভাগ ট্রাফিকে আলো নেই।[১১]
কোনাক্রির সংকটের কারণে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি লানসানা কনটের শাসনামলের বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ, ধর্মঘট, এবং সহিংসতার হয়েছিল এবং এপ্রিল ২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কো লনসোনি পল এর পদত্যাগের পর পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী সেলু ডালিন ডায়ালো এবং ইউজেন ক্যামারা নিয়োগ পায়। ২০০৭ সালের জানুয়ারী-ফেব্রুয়ারিতে একটি সাধারণ ধর্মঘটে সহিংসতা পৌঁছেছিল, যেটিতে সেনাবাহিনী প্রতিবাদকারীদের মুখোমুখি হওয়ায় একশত এর বেশি লোকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল।[১২]
পরিবহন
[সম্পাদনা]কোনাক্রি কোনাক্রি আর্ন্তজার্তিক বিমানবন্দর দ্বারা বিমান পরিবহন সেবা পরিবেশন করে থাকে যেটির পশ্চিম আফ্রিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন শহরে ফ্লাইটে রয়েছে।
জলবায়ু
[সম্পাদনা]কোপেন জলবায়ু শ্রেণিবিভাগ অনুসারে, কোনাক্রিতে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় মৌসুমি জলবায়ু (কোপেন জলবায়ু শ্রেণিবিভাগ: এএম) বিদ্যামান। কোনাক্রি একটি আদ্র ঋতু এবং একটি শুষ্ক ঋতু বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন। পশ্চিম আফ্রিকার একটি ভাল অংশের মতো, কোনাক্রির শুষ্ক ঋতুটি ডিসেম্বর এবং এপ্রিলের মধ্যে হর্ম্যান্ট বাতাসের দ্বারা প্রভাবিত। ফলস্বরূপ, এই মাসে শহরের তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম বৃষ্টিপাত ঘটে।
পশ্চিম আফ্রিকার বেশিরভাগের বিপরীতে, কোনাক্রিতে আর্দ্র মৌসুমে জুলাই এবং আগস্ট মাসে গড়ে ১,১০০ মিলিমিটারেরও বেশি বৃষ্টিপাতের অসাধারণ পরিমাণ বৃষ্টিপাত দেখা যায়। ফলস্বরূপ, কোনাক্রিতর বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ৩,৮০০ মিমি (১৪৯ ইঞ্চি) এর কাছাকাছি।
কোনাক্রি (১৯৬১–১৯৯০)-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ৩২.২ (৯০.০) |
৩৩.১ (৯১.৬) |
৩৩.৪ (৯২.১) |
৩৩.৬ (৯২.৫) |
৩৩.২ (৯১.৮) |
৩১.৮ (৮৯.২) |
৩০.২ (৮৬.৪) |
২৯.৯ (৮৫.৮) |
৩০.৬ (৮৭.১) |
৩০.৯ (৮৭.৬) |
৩২.০ (৮৯.৬) |
৩২.২ (৯০.০) |
৩১.৯ (৮৯.৪) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ২৬.১ (৭৯.০) |
২৬.৫ (৭৯.৭) |
২৭.০ (৮০.৬) |
২৭.৪ (৮১.৩) |
২৭.৫ (৮১.৫) |
২৬.৫ (৭৯.৭) |
২৫.৫ (৭৭.৯) |
২৫.২ (৭৭.৪) |
২৫.৬ (৭৮.১) |
২৬.৩ (৭৯.৩) |
২৭.০ (৮০.৬) |
২৬.৬ (৭৯.৯) |
২৬.৪ (৭৯.৫) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১৯.০ (৬৬.২) |
২০.২ (৬৮.৪) |
২১.২ (৭০.২) |
২২.০ (৭১.৬) |
২০.৭ (৬৯.৩) |
২০.২ (৬৮.৪) |
২০.৪ (৬৮.৭) |
২০.৮ (৬৯.৪) |
২০.৭ (৬৯.৩) |
২০.৪ (৬৮.৭) |
২১.০ (৬৯.৮) |
২০.১ (৬৮.২) |
২০.৬ (৬৯.১) |
বৃষ্টিপাতের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ১ (০.০) |
১ (০.০) |
৩ (০.১) |
২২ (০.৯) |
১৩৭ (৫.৪) |
৩৯৬ (১৫.৬) |
১,১৩০ (৪৪.৫) |
১,১০৪ (৪৩.৫) |
৬১৭ (২৪.৩) |
২৯৫ (১১.৬) |
৭০ (২.৮) |
৮ (০.৩) |
৩,৭৮৪ (১৪৯.০) |
বৃষ্টিবহুল দিনগুলির গড় (≥ ১.০ mm) | ০ | ০ | ০ | ২ | ৯ | ১৮ | ২৭ | ২৭ | ২২ | ১৭ | ৬ | ১ | ১২৯ |
আপেক্ষিক আদ্রতার গড় (%) | ৭১ | ৭০ | ৬৮ | ৭০ | ৭৪ | ৮১ | ৮৫ | ৮৭ | ৮৫ | ৮১ | ৭৯ | ৭৩ | ৭৭ |
মাসিক সূর্যালোক ঘণ্টার গড় | ২২৩ | ২২৪ | ২৫১ | ২২২ | ২০৮ | ১৫৩ | ১০৯ | ৮৭ | ১৩৫ | ১৮৯ | ২০৭ | ২১৪ | ২,২২২ |
উৎস: NOAA[১৩] |
স্থাপত্য
[সম্পাদনা]হাসপাতাল
[সম্পাদনা]সংস্কৃতি
[সম্পাদনা]- সানডারভেলিয়া জাতীয় যাদুঘর[১৯]
- গিনি জাতীয় গ্রন্থাগার এবং গিনি জাতীয় আর্কাইভ[১৯]
- ক্যাম্প বইরো[২০]
- মনুমেন্ট ডু ২২ নভেম্বর ১৯৭০[২১]
পার্ক ও বাগান
[সম্পাদনা]উপাসনালয়
[সম্পাদনা]উপাসনার স্থানগুলির মধ্যে প্রধানত রয়েছে মুসলমানদের মসজিদ। খ্রিস্টান গির্জা এবং মন্দিরও আছে (ক্যাথলিক: রোমান ক্যাথলিক আর্কিডিওসেস অব কোনাক্রি, প্রোটেস্যন্ট, ইভানজেলিক্যাল খৃস্টান: অ্যাসেম্বলিস অব গড)।[২৪][২৫]
বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা
[সম্পাদনা]- কলেজ গবেসিয়া সেন্টার
- কলেজ-লিসি সেইন্তে-মেরি
- জামাল আবদেল নাসের বিশ্ববিদ্যালয়[২৬][২৭]
- ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ইনস্টিটিউট (গিনি)[২৮]
- কোফি আনান বিশ্ববিদ্যালয়n[২৯]
- কোনাক্রি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Roman Adrian Cybriwsky, Capital Cities around the World: An Encyclopedia of Geography, History, and Culture, ABC-CLIO, USA, 2013, p. 89
- ↑ Patrick Manning. Francophone Sub-Saharan Africa, 1880–1995, Cambridge (1998)
- ↑ For the urban infrastructure and its history, see M. Dian DIALLO. Street Addressing And Basic Services in Conakry, Guinea. Presented at the Urban Forum/ World Bank – Washington, D.C. – 2–4 April 2002.
- ↑ "Cloudy Days in Conakry"। Time। ৭ ডিসেম্বর ১৯৭০। ১ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৯।
- ↑ Gomez, Alsény René (২০১০)। La Guinée peut-elle être changée?। Editions L'Harmattan। আইএসবিএন 978-2-296-11963-5।
- ↑ "Guinea massacre toll put at 157"। BBC News। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Guineeconakry.info – Conakry (la capitale)"। ২৮ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ Conakry population statistics
- ↑ www.semantico.com। "Europa World Online : Log In"। www.europaworld.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ Hudgens, Jim; Trillo, Richard (৩০ ডিসেম্বর ২০০৩)। The rough guide to West Africa। Rough Guides। পৃষ্ঠা 558। আইএসবিএন 978-1-84353-118-0। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Conakry's dark streets turning orange. James Copnall, BBC News, Guinea . 23 November 2006.
- ↑ For the relations between the 2007 crisis and infrastructure in Conakry, see:
- Q&A: Guinea emergency, BBC World Service. 13 February 2007.
- Youths Chase Staff From State Electricity Offices, Protesting Power Cuts ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ জুলাই ২০১৯ তারিখে, 25 October 2007 (UN Integrated Regional Information Networks/All Africa Global Media via COMTEX).
- IRIN In-Depth, Guinea: Living on the edge. UN Office for the Coordination of Humanitarian Affairs, January 2005.
- GUINEA: Power cuts stop for football, 26 January 2006 (IRIN)
- Guinea protests over power-cuts, Alhassan Sillah: BBC, Conakry, 31 January 2003
- Conflict history: Guinea আর্কাইভইজে আর্কাইভকৃত ১৫ জুলাই ২০০৭ তারিখে. International Crisis Group, updated 11 May 2007.
- ↑ "Conakry Climate Normals 1961–1990"। National Oceanic and Atmospheric Administration। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৫।
- ↑ Schwarz-Bart, Simone; Schwarz-Bart, André (২০০৩)। In Praise of Black Women: Modern African women। Univ of Wisconsin Press। পৃষ্ঠা 121। আইএসবিএন 978-0-299-17270-1। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Davidson, Basil (১৯৮৯)। The fortunate isles: a study in African transformation। Africa World Press। পৃষ্ঠা 104। আইএসবিএন 978-0-86543-122-5। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ GUINEA Dying for Change Brutality and Repression by Guinean Security Forces in Response to a Nationwide Strike। Human Rights Watch। পৃষ্ঠা 17। GGKEY:1UZAQCJ7E3A। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Rev Fr Gynecol Obstet, Diallo MS, Diallo TS, Diallo FB, Diallo Y, Camara AY, Onivogui G, Keita N, Diawo SA. (1995) Mar;90(3):138-41., Anemia and pregnancy. Epidemiologic, clinical and prognostic study at the university clinic of the Ignace Deen Hospital, Conakry (Guinee), Clinique universitaire de Gynécologie-Obstétrique, Hôpital Ignace Deen, Conakry Guinée.
- ↑ Young, Isabelle; Gherardin, Tony (১৫ জুলাই ২০০৮)। Africa। Lonely Planet। পৃষ্ঠা 411। আইএসবিএন 978-1-74059-143-0। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ ক খ Worldmark Encyclopedia of the Nations: Africa। Gale Research। ১৯৯৫। পৃষ্ঠা 189। আইএসবিএন 978-0-8103-9880-1। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Bâ, Ardo Ousmane (১৯৮৬)। Camp Boiro। L'Harmattan। আইএসবিএন 978-2-85802-649-4। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Bartke, Wolfgang (১৯৭৫)। China's economic aid। Holmes & Meier Publishers। পৃষ্ঠা 119। আইএসবিএন 978-0-8419-0179-7। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Europa Publications (৯ ডিসেম্বর ২০০৩)। Africa South of the Sahara 2004। Psychology Press। পৃষ্ঠা 520। আইএসবিএন 978-1-85743-183-4। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Encyclopædia Britannica; inc (১৯৯৩)। The New Encyclopædia Britannica: Micropædia। Encyclopædia Britannica। পৃষ্ঠা 512। আইএসবিএন 978-0-85229-571-7। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ J. Gordon Melton, Martin Baumann, ‘‘Religions of the World: A Comprehensive Encyclopedia of Beliefs and Practices’’, ABC-CLIO, USA, 2010, p. 1279
- ↑ Devey, Muriel (২০০৯)। La Guinée। KARTHALA Editions। পৃষ্ঠা 230। আইএসবিএন 978-2-8111-0037-7। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ O'Toole, Thomas; Baker, Janice E. (২০০৫)। Historical dictionary of Guinea। Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 112। আইএসবিএন 978-0-8108-4634-0। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ K G Saur Books (৩১ ডিসেম্বর ২০০৬)। International directory of arts। K.G. Saur। আইএসবিএন 978-3-598-23113-1। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ Böhme, Rolf (ডিসেম্বর ১৯৯১)। Inventory of World Topographic Mapping: South America, Central America, and Africa। Published on behalf of the International Cartographic Association by Elsevier Applied Science Publishers। পৃষ্ঠা 344। আইএসবিএন 978-1-85166-661-4। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
- ↑ "Etudes en Guinee" (পিডিএফ) (French ভাষায়)। Projet EtudiantGuinée। ২৬ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১১।
<references>
-এ সংজ্ঞায়িত "US DoS" নামসহ <ref>
ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- guineeconakry.info/: Conakry – based news portal
- Le Jour Guinée (ফরাসি)
- Office National du Tourisme, République du Guinée.
উইকিভ্রমণ থেকে কোনাক্রি ভ্রমণ নির্দেশিকা পড়ুন।