বিশ্ব ক্রিকেট লিগ
বিশ্ব ক্রিকেট লিগ | |
---|---|
ব্যবস্থাপক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
খেলার ধরন | একদিনের আন্তর্জাতিক লিস্ট এ |
প্রথম টুর্নামেন্ট | ২০০৭-০৯ |
প্রতিযোগিতার ধরন | লিগ পদ্ধতি |
দলের সংখ্যা | ৯৬ দেশ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | আয়ারল্যান্ড |
সর্বাধিক সফল | আয়ারল্যান্ড (২টি শিরোপা) |
ওয়েবসাইট | পেপসি আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লিগ |
২০১২-১৮ আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লিগ |
আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লিগ একগুচ্ছ আন্তর্জাতিক পর্যায়ের একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতাবিশেষ। টেস্ট মর্যাদা বহির্ভূত জাতীয় ক্রিকেট দলসমূহ এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে থাকে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল এ প্রতিযোগিতাটি পরিচালনা করে। লিগ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় আইসিসি’র সকল সহযোগী ও অনুমোদিত সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এর মাধ্যমে দলগুলোর বিভাগভিত্তিক পর্যায়ে উত্তোরণ ও অবনমন ঘটে। দু’টি প্রধান উদ্দেশ্যকে ঘিরে লিগ পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে। আইসিসি’র সকল সহযোগী ও অনুমোদিত সদস্য দলের বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন। আন্তর্জাতিক পর্যায়ের একদিনের খেলাগুলোয় সমমানের দলের সাথে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটানো।
২০০৯-১৩ মৌসুমের আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লিগের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতাটি ২০০৯ সালে অতিরিক্ত আরও তিনটি বিভাগ নিয়ে কার্যক্রম শুরু করে।[১]
সহযোগী ও অনুমোদন লাভকারী দলের একদিনের র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]আইসিসি কর্তৃক প্রকাশিক সহযোগী সদস্যদলের গ্লোবাল র্যাংকিং নিচের ছকে দেখানো হল।[২][৩] যে সকল দলের একদিনের আন্তর্জাতিক মর্যাদা বিদ্যমান তাদেরকে মূল আইসিসি ওডিআই চ্যাম্পিয়নশীপ র্যাংকিং ছকে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। অন্যান্য দলগুলোর সহযোগী সদস্য দেশের সাথে বাছাইপ্রতিযোগিতার সর্বশেষ খেলা নামিবিয়ায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব ক্রিকেট লিগ দ্বিতীয় বিভাগের পর অবস্থান অনুযায়ী নতুন করে ওডিআই মর্যাদাপ্রাপ্ত দল সহ তাদের র্যাংকিং করা হয়েছে। ২০১৮ বিশ্ব ক্রিকেট লিগ ৩ এর দলগুলোর র্যাংকিং নিম্নরূপ:[২]
বিভাগ[ক] | র্যাঙ্কিং | দল/জাতি | আইসিসি অঞ্চল | আঞ্চলিক র্যাঙ্কিং |
---|---|---|---|---|
ওডিআই মর্যাদা | ১৩ | স্কটল্যান্ড | ইউরোপ | ১ |
১৪ | নেপাল | এশিয়া | ১ | |
১৫ | সংযুক্ত আরব আমিরাত | এশিয়া | ২ | |
১৬ | নেদারল্যান্ডস | ইউরোপ | ২ | |
১৭ | নামিবিয়া | আফ্রিকা | ১ | |
১৮ | ওমান | এশিয়া | ৩ | |
১৯ | পাপুয়া নিউগিনি | ইএপি | ১ | |
২০ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | আমেরিকাস | ১ | |
বিভাগ ২ | ২১ | কানাডা | আমেরিকাস | ২ |
২২ | হংকং | এশিয়া | ৪ | |
বিভাগ ৩ | ২৩ | সিঙ্গাপুর | এশিয়া | ৫ |
২৪ | কেনিয়া | আফ্রিকা | ২ | |
২৫ | ডেনমার্ক | ইউরোপ | ৩ | |
২৬ | উগান্ডা | আফ্রিকা | ৩ | |
বিভাগ ৪ | ২৭ | মালয়েশিয়া | এশিয়া | ৬ |
২৮ | জার্সি | ইউরোপ | ৪ | |
২৯ | ভানুয়াতু | ইএপি | ২ | |
৩০ | বারমুডা | আমেরিকাস | ৩ | |
বিভাগ ৫ | ৩১ | কাতার | এশিয়া | ৭ |
৩২ | ইতালি | ইউরোপ | ৫ | |
৩৩ | জার্মানি | ইউরোপ | ৬ | |
৩৪ | গার্নসি | ইউরোপ | ৭ | |
৩৫ | ঘানা | আফ্রিকা | ৪ | |
৩৬ | কেইম্যান দ্বীপপুঞ্জ | আমেরিকাস | ৪ |
- ↑ বিভাগের অর্থ হচ্ছে দলটি বর্তমানে উক্ত বিভাগে প্রতিদ্বন্ধিতা করছে অথবা উন্নীত হওয়ায় ভবিষ্যতে উক্ত বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।
আঞ্চলিক র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]যে সকল দল বিশ্ব ক্রিকেট লিগে অংশ গ্রহণ করেনি অথবা বিশ্ব ক্রিকেট লিগ থেকে আঞ্চলিক লিগে অবনমন হয়েছে তাদের র্যাংক উক্ত বিভাগে তাদের সর্বশেষ অবস্থান অনুযায়ী উল্লেখ করা হল:
|
|
|
|
|
** আইসিসির সদস্য নয়, কিন্তু এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসির) সদস্য।
ফলাফল
[সম্পাদনা]সংক্ষিপ্ত বিবরণ
[সম্পাদনা]বিস্তারিত | স্বাগতিক দেশ | চূড়ান্ত খেলার মাঠ | চূড়ান্ত খেলা | ||
---|---|---|---|---|---|
বিজয়ী | ফলাফল | রানার-আপ | |||
২০০৭-০৯ | বিভিন্ন | দক্ষিণ আফ্রিকা | আয়ারল্যান্ড ১৮৮/১ (৪২.৩ ওভার) |
আয়ারল্যান্ড ৯ উইকেটে বিজয়ী স্কোরকার্ড |
কানাডা ১৮৫ (৪৮ ওভার) |
২০০৯-১৪ | বিভিন্ন | নিউজিল্যান্ড | স্কটল্যান্ড ২৮৫/৫ (৫০ ওভার) |
স্কটল্যান্ড ৪১ রানে বিজয়ী স্কোরকার্ড |
সংযুক্ত আরব আমিরাত ২৪৪/৯ (৫০ ওভার) |
২০১২-১৮ | বিভিন্ন |
বিভাগীয় ফলাফল
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ICC World Cricket LEague Division 1–5 Structure for 2006–2009"। ICC। ২০১১-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-১৮।
- ↑ ক খ "Associate ODI Ranking Table"। www.icc-cricket.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১০-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-১৯।
- ↑ "ICC AM RANKINGS"। ICC। ১৫ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৬।