সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার
আনুগত্যবাংলাদেশ
সেবা/শাখাবাংলাদেশ সেনাবাহিনী
পদমর্যাদালেফটেন্যান্ট কর্নেল
নেতৃত্বসমূহমহাপরিচালক- প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তের (ডিজিএফআই)

লে. কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ে দুইবছর সাজা সাজাপ্রাপ্তদের একজন।[১][২][৩]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

লে. কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তেরর (সংক্ষেপে ডিজিএফআই) মহাপরিচালক ছিলেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার প্রধান আসামিকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন। তার শ্যালক লে. কমান্ডার (অব.) সাইফুল ইসলাম ডিউক গ্রেনেড হামলায় অভিযুক্তদের একজন।[৪][৫][৬]

২১ অক্টোবর ২০০৯ সালে মতিঝিলের বাংলার বাণী ভবনের চেম্বারের সামনের রাস্তায় সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপসের ওপর বোমা হামলায় তিনি জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে কানাডায় রয়েছেন।[৭][৮][৯]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "আসামিদের কার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-৩০ 
  2. "Tarique okayed Huji plot"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ আগস্ট ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  3. "সাজা পাওয়া সেই পাঁচ সামরিক কর্মকর্তা"চ্যানেল আই অনলাইন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-৩০ 
  4. Manik, Julfikar Ali; Halder, Chaitanya Chandra (১৮ আগস্ট ২০১২)। "How an accused was sent abroad"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  5. "Slow pace of trial worries all"observerbd.com। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  6. "Tarique, Babar indicted"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  7. "Bangladesh detains 5 Army officers, sacks several others"Zee News (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ নভেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  8. "Sacked officers behind attack on Bangladesh lawmaker: Report"Thaindian News। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ 
  9. Manik, Julfikar Ali; Halder, Chaitanya Chandra (১৮ আগস্ট ২০১২)। "A test for investigators"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭