মোবাশ্বের আলী
![]() | এই নিবন্ধে একাধিক ত্রুটি রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
(জানুন কীভাবে ও কখন এই টেমপ্লেট বার্তাটি সরাবেন) |
মোবাশ্বের আলি | |
---|---|
জন্ম | বাগিচাগাঁওয়ে, কুমিল্লা, বাংলাদেশ | ১ জানুয়ারি ১৯৩১
মৃত্যু | ৯ নভেম্বর ২০০৫ | (বয়স ৭৪)
মোবাশ্বের আলি (১ জানুয়ারি ১৯৩১ - ৯ নভেম্বর ২০০৫) হলেন একজন বাংলাদেশী সাহিত্যিক।
জন্ম ও শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]
মোবাশ্বের আলী ১৯৩১ সালের ১ জানুয়ারি কুমিল্লা শহরের বাগিচাগাঁওয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম নেওয়াজেস আলী ও মাতার নাম নসিবুননেসা বেগম। তার পিত আইনজীবি ছিলেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রবেশিকা, ১৯৪৮ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক, ১৯৫১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য স্নাতক সম্মান এবং ১৯৫২ সালে স্নাতকোত্তর পাশ করেন। তিনি ভাষা আন্দোলনেও সরাসরি অংশগ্রহণ করেন।[১]
পারিবারিক পরিচিতি[সম্পাদনা]
১৯৬৩ সালে ময়মনসিংহ নিবাসী খুরশিদা খাতুনকে বিয়ে করেন। তিনটি ছেলে সন্তানের মধ্যে ছোট ছেলে শিশু অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন, মেঝ ছেলে প্রতিবন্ধী এবং বড় ছেলে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাহবুব।[১]
কর্ম-জীবন[সম্পাদনা]
তিনি আজীবন শিক্ষক ছিলেন। ১৯৫৩ সালে তৎকালিন ময়মনসিংহ জেলা নেত্রকোনা কলেজে বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা পদে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৫৫ সালে যশোর এম.এম. কলেজ (মাইকেল মধুসূদন কলেজ)-এ বাংলা বিভাগে যোগদান করেন। ১৯৫৮ সারে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের বাংলা বিভাগে যোগদান করে একটানা ২০ বছর চাকুরি করেছেন। পরে তিনি এ কলেজের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হন। ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উপাধ্যক্ষ হিসেবে খুলনা বি.এল. সরকারি কলেজে যোগদান করেন। ১৯৮১ সালে তিনি চট্টগ্রাম সরকারি মুহাম্মদ মহসীন কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন এবং ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮৭ সালে চাকুরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
শেষ জীবনে গবেষণা ও লেখালেখি করেই অতিবাহিত করেছেন।[১]
সাহিত্য-কর্ম[সম্পাদনা]
ছাত্রাবস্থা থেকে অধ্যাপনায় বিশ্ব-সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা অব্যাহত রাখেন। 'সমকাল'-এ লেখা দিয়ে তার লেখক-জীবন শুরু। সিকান্দর আবু জাফরের অনুরোধে তার গ্রীক সাহিত্য আলোচনা ও অনুবাদের সূত্রপাত।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ মোবাশ্বের আলি সাহিত্যকর্ম ও স্মারকগ্রন্থ- মোহাম্মদ লিয়াকতউল্লাহ সম্পাদিত আইএসবিএন ৯৮৪ ৪০৬ ৬৩৩ ৬