নিরূপা রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রারম্ভিক জীবন ও বিবাহ
সম্প্রসারণ, মৃত্যু ও উত্তরাধিকার
১৯ নং লাইন: ১৯ নং লাইন:


==প্রারম্ভিক জীবন ও বিবাহ==
==প্রারম্ভিক জীবন ও বিবাহ==
নিরূপা রায় ১৯৩১ সালের ৪ঠা জানুয়ারি [[ব্রিটিশ ভারত]]ের [[বোম্বে প্রেসিডেন্সি]]র (বর্তমান [[গুজরাট]]) বলসাড় জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম কোকিলা কিশোরচন্দ্র বুলসারা। তিনি ১৫ বছর বয়সে কামাল রায়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং [[মুম্বই]]য়ে চলে যান। এই দম্পতির দুই পুত্র - যোগেশ ও কিরণ। চলচ্চিত্রে শিল্পে যোগ দেওয়ার পর তিনি তার নাম পরিবর্তন করে নিরূপা রায় রাখেন। তিনি গুজরাটি এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরুর পূর্বে বাচ্চাদের [[গুজরাটি ভাষা|গুজরাটি]] শিখাতেন।
নিরূপা রায় ১৯৩১ সালের ৪ঠা জানুয়ারি [[ব্রিটিশ ভারত]]ের [[বোম্বে প্রেসিডেন্সি]]র (বর্তমান [[গুজরাট]]) বলসাড় জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম কোকিলা কিশোরচন্দ্র বুলসারা।<ref name="টিওআই-২০০৪">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Screen 'mother' Nirupa Roy no more - Times of India |ইউআরএল=https://timesofindia.indiatimes.com/entertainment/hindi/bollywood/news/screen-mother-nirupa-roy-no-more/articleshow/885067.cms |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=[[দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া]] |তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০০৪ |ভাষা=en}}</ref> তিনি ১৫ বছর বয়সে কামাল রায়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং [[মুম্বই]]য়ে চলে যান। এই দম্পতির দুই পুত্র - যোগেশ ও কিরণ। চলচ্চিত্রে শিল্পে যোগ দেওয়ার পর তিনি তার নাম পরিবর্তন করে নিরূপা রায় রাখেন। তিনি গুজরাটি এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরুর পূর্বে বাচ্চাদের [[গুজরাটি ভাষা|গুজরাটি]] শিখাতেন।


==কর্মজীবন==
==কর্মজীবন==
১৯৪৬ সালে তিনি ও তার স্বামী একটি গুজরাটি পত্রিকায় অভিনয়শিল্পী অনুসন্ধানের বিজ্ঞাপন অনুসারে তার তথ্য পাঠান। তিনি নির্বাচিত হন এবং গুজরাটি চলচ্চিত্র ''রণকদেবী'' দিয়ে চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন। একই বছর তিনি তার প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্র ''অমর রাজ''-এ অভিনয় করেন। তার অভিনীত অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র হল ''[[দো বিঘা জমিন]]'' (১৯৫৩) তিনি ১৯৪০১৯৫০-এর দশকে পৌরাণিক চরিত্রে অভিনয় করেন।
১৯৪৬ সালে তিনি ও তার স্বামী একটি গুজরাটি পত্রিকায় অভিনয়শিল্পী অনুসন্ধানের বিজ্ঞাপন অনুসারে তার তথ্য পাঠান। তিনি নির্বাচিত হন এবং গুজরাটি চলচ্চিত্র ''রণকদেবী'' (১৯৪৬) দিয়ে চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন।তিনি ''গণসুন্দরী'' (১৯৪৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন।<ref name="টিওআই-২০০৪"> একই বছর তিনি তার প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্র ''অমর রাজ''-এ অভিনয় করেন। তিনি ১৯৪০ ও ১৯৫০-এর দশকে পৌরাণিক চরিত্রে অভিনয় করে সফলতা অর্জন করেন, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ''মীরা বাঈ'' (১৯৪৭), ''সত্যয়ন সাবিত্রী'' (১৯৪৮) ও ''হর হর মহাদেব'' (১৯৫০)। তার অভিনীত অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র হল ''[[দো বিঘা জমিন]]'' (১৯৫৩), এই ছবিতে তিনি তার সর্বোচ্চ অভিনয় প্রতিভা প্রদর্শন করেন।<ref name="টিওআই-২০০৪"/> ''[[মুনিমজী]]'' (১৯৫৫) চলচ্চিত্রে তিনি প্রথম মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন।<ref name="ইন্ডিয়া-টুডে-২০১৯">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Javed Akhtar on Nirupa Roy 87th birth anniversary: She looked like Goddess in mother roles |ইউআরএল=https://www.indiatoday.in/movies/bollywood/story/javed-akhtar-on-nirupa-roy-87th-birth-anniversary-she-looked-like-goddess-in-mother-roles-1423406-2019-01-04 |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=[[দি ইন্ডিয়া টুডে]] |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৯ |ভাষা=en}}</ref> এই কাজের জন্য তিনি তার প্রথম [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]] অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ''[[ছায়া (চলচ্চিত্র)|ছায়া]]'' (১৯৬১)''[[শেহনাই (১৯৬৪-এর চলচ্চিত্র)|শেহনাই]]'' (১৯৬৪) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে আরও দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।


১৯৭০-এর দশকে তাকে [[অমিতাভ বচ্চন]] ও [[শশী কাপুর]]ের মায়ের চরিত্রে কাজ করতে দেখা যেত। বচ্চনের মায়ের চরিত্রে তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল ''দিওয়ার'' (১৯৭৫), ''[[অমর আকবর অ্যান্থনি]]'' (১৯৭৭) ''খুন পাসিনা'' (১৯৭৭)। ''দিওয়ার'' (১৯৭৫) ছবিতে তার অভিনয় এবং মা ও ছেলের চরিত্রের সংলাপগুলো হিন্দি চলচ্চিত্রে এক ধরনের গতানুগতিক ধারা হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং "মেরে পাস মা হ্যায়" সংলাপটি কাল্ট তকমা লাভ করে।<ref name="এনডিটিভি-২০১৮">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Deewar's Maa Nirupa Roy's Sons Fight Over Her Property |ইউআরএল=https://www.ndtv.com/entertainment/deewars-maa-nirupa-roys-sons-fight-over-her-property-1798394 |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=এনডিটিভি |এজেন্সি=প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া |তারিখ=১০ জানুয়ারি ২০১৮}}</ref>
১৯৭০-এর দশকে তাকে [[অমিতাভ বচ্চন]] ও [[শশী কাপুর]]ের মায়ের চরিত্রে কাজ করতে দেখা যেত। বচ্চনের মায়ের চরিত্রে তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল ''[[দিওয়ার]]'' (১৯৭৫), ''[[অমর আকবর অ্যান্থনি]]'' (১৯৭৭) ''খুন পাসিনা'' (১৯৭৭) ও ''মুকাদ্দার কা সিকান্দার''<ref name="টিওআই-২০০৪"/><ref name="ইন্ডিয়া-টুডে-২০১৯"/> ''দিওয়ার'' ছবিতে তার অভিনয় এবং মা ও ছেলের চরিত্রের সংলাপগুলো হিন্দি চলচ্চিত্রে এক ধরনের গতানুগতিক ধারা হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং "মেরে পাস মা হ্যায়" সংলাপটি কাল্ট তকমা লাভ করে।<ref name="এনডিটিভি-২০১৮">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Deewar's Maa Nirupa Roy's Sons Fight Over Her Property |ইউআরএল=https://www.ndtv.com/entertainment/deewars-maa-nirupa-roys-sons-fight-over-her-property-1798394 |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=এনডিটিভি |এজেন্সি=প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া |তারিখ=১০ জানুয়ারি ২০১৮}}</ref>

==মৃত্যু ও উত্তরাধিকার==
রায় ২০০৪ সালের ১৩ই অক্টোবর ৭৩ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ১৯৬৩ সালে আনুমানিক ১০ লাখ রুপীর বিনিময়ে মালাবর হিল প্রপার্টি নামে একটি অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় করেন। তার মৃত্যুর পর তার স্বামী কামাল রায় এই সম্পত্তির মালিক হন। ২০১৫ সালে কামাল রায়ের মৃত্যুর পর তার দুই পুত্রের মধ্যে এই সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ দেখা দেয়।<ref name="এনডিটিভি-২০১৮"/><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=নাজিয়া |প্রথমাংশ1=সৈয়দ |শিরোনাম=Battle between Nirupa Roy’s sons gets uglier |ইউআরএল=https://mumbaimirror.indiatimes.com/mumbai/crime/battle-between-nirupa-roys-sons-gets-uglier/articleshow/62436760.cms |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=মুম্বই মিরর |তারিখ=১০ জানুয়ারি ২০১৮ |ভাষা=en}}</ref>


==পুরস্কার ও সম্মাননা==
==পুরস্কার ও সম্মাননা==

০৯:৫৬, ১৩ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নিরূপা রায়
নিরূপা রায়
জন্ম
কোকিলা কিশোরচন্দ্র বুলসরা

(১৯৩১-০১-০৪)৪ জানুয়ারি ১৯৩১
বলসাড়, বোম্বে প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু১৩ অক্টোবর ২০০৪(2004-10-13) (বয়স ৭৩)
মৃত্যুর কারণহৃদরোগ
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৪৬-১৯৯৯
দাম্পত্য সঙ্গীকামাল রায় (বি. ১৯৪৬)
সন্তান
পুরস্কারফিল্মফেয়ার পুরস্কার (৪ বার)

নিরূপা রায় (গুজরাটি: નિરુપા રોય; জন্ম: কোকিলা কিশোরচন্দ্র বুলসরা, ৪ জানুয়ারি ১৯৩১ - ১৩ অক্টোবর ২০০৪) ছিলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। অভিনয় জীবনের শুরুতে তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রে মুখ্য চরিত্রে কাজ করতেন এবং ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকে তাকে মাতৃস্থানীয় চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যেত। পাঁচ দশকের অধিক সময়ের অভিনয় জীবনে তিনি ২৭৫টির অধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি মুনিমজী (১৯৫৫), ছায়া (১৯৬১) ও শেহনাই (১৯৬৪) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনবার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং ২০০৪ সালে ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার অর্জন করেন।

প্রারম্ভিক জীবন ও বিবাহ

নিরূপা রায় ১৯৩১ সালের ৪ঠা জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের বোম্বে প্রেসিডেন্সির (বর্তমান গুজরাট) বলসাড় জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম কোকিলা কিশোরচন্দ্র বুলসারা।[১] তিনি ১৫ বছর বয়সে কামাল রায়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং মুম্বইয়ে চলে যান। এই দম্পতির দুই পুত্র - যোগেশ ও কিরণ। চলচ্চিত্রে শিল্পে যোগ দেওয়ার পর তিনি তার নাম পরিবর্তন করে নিরূপা রায় রাখেন। তিনি গুজরাটি এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরুর পূর্বে বাচ্চাদের গুজরাটি শিখাতেন।

কর্মজীবন

১৯৪৬ সালে তিনি ও তার স্বামী একটি গুজরাটি পত্রিকায় অভিনয়শিল্পী অনুসন্ধানের বিজ্ঞাপন অনুসারে তার তথ্য পাঠান। তিনি নির্বাচিত হন এবং গুজরাটি চলচ্চিত্র রণকদেবী (১৯৪৬) দিয়ে চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন।তিনি গণসুন্দরী (১৯৪৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন।উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগের ক্ষেত্রে </ref> ট্যাগ যোগ করা হয়নি এই কাজের জন্য তিনি তার প্রথম শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ছায়া (১৯৬১) ও শেহনাই (১৯৬৪) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে আরও দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।

১৯৭০-এর দশকে তাকে অমিতাভ বচ্চনশশী কাপুরের মায়ের চরিত্রে কাজ করতে দেখা যেত। বচ্চনের মায়ের চরিত্রে তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল দিওয়ার (১৯৭৫), অমর আকবর অ্যান্থনি (১৯৭৭) খুন পাসিনা (১৯৭৭) ও মুকাদ্দার কা সিকান্দার[১][২] দিওয়ার ছবিতে তার অভিনয় এবং মা ও ছেলের চরিত্রের সংলাপগুলো হিন্দি চলচ্চিত্রে এক ধরনের গতানুগতিক ধারা হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং "মেরে পাস মা হ্যায়" সংলাপটি কাল্ট তকমা লাভ করে।[৩]

মৃত্যু ও উত্তরাধিকার

রায় ২০০৪ সালের ১৩ই অক্টোবর ৭৩ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ১৯৬৩ সালে আনুমানিক ১০ লাখ রুপীর বিনিময়ে মালাবর হিল প্রপার্টি নামে একটি অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় করেন। তার মৃত্যুর পর তার স্বামী কামাল রায় এই সম্পত্তির মালিক হন। ২০১৫ সালে কামাল রায়ের মৃত্যুর পর তার দুই পুত্রের মধ্যে এই সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ দেখা দেয়।[৩][৪]

পুরস্কার ও সম্মাননা

ফিল্মফেয়ার পুরস্কার
বঙ্গ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি পুরস্কার
  • ১৯৬২: শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী - ছায়া

তথ্যসূত্র

  1. "Screen 'mother' Nirupa Roy no more - Times of India"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ অক্টোবর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯ 
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; ইন্ডিয়া-টুডে-২০১৯ নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. "Deewar's Maa Nirupa Roy's Sons Fight Over Her Property"এনডিটিভি। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া। ১০ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯ 
  4. নাজিয়া, সৈয়দ (১০ জানুয়ারি ২০১৮)। "Battle between Nirupa Roy's sons gets uglier"মুম্বই মিরর (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ