বিষয়বস্তুতে চলুন

মান্না দে

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মান্না দে
জন্ম(১৯১৯-০৫-০১)১ মে ১৯১৯[]
মৃত্যু২৪ অক্টোবর ২০১৩(2013-10-24) (বয়স ৯৪)[]
মৃত্যুর কারণহৃদরোগ
দাম্পত্য সঙ্গীসুলোচনা কুমারন (বি.১৯৫৩)
পুরস্কারপদ্মশ্রী (১৯৭১)
পদ্মবিভূষণ (২০০৫)
দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার(২০০৭)

প্রবোধ চন্দ্র দে ডাক নাম মান্না দে (১ মে ১৯১৯ – ২৪ অক্টোবর ২০১৩) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম সেরা সংগীত শিল্পী এবং সুরকারদের একজন। হিন্দি, বাংলা, মারাঠি, গুজরাতিসহ প্রায় ২৪টি ভাষায় তিনি ষাট বছরেরও অধিক সময় সংগীত চর্চা করেছিলেন। আলিপুরদুয়ারে তাঁর গুণগ্রাহী দেবপ্রসাদ দাস নিজের বাড়িতে মান্না দে সংগ্রহশালা তৈরি করেছেন।[] বৈচিত্র্যের বিচারে তাঁকেই ভারতীয় গানের ভুবনে সবর্কালের অন্যতম সেরা গায়ক হিসেবে স্বীকার করে থাকেন অনেক বিশেষজ্ঞ সংগীত বোদ্ধা।[] কলকাতায় ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে এই কিংবদন্তি সংগীত শিল্পী তথা সুরকারের জন্ম শতবর্ষ অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করা হয়। কলকাতাতেই প্রায় একশো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।[] উত্তর কলকাতায় তাঁর বাসস্থানের কাছে মর্মর মূর্তি স্থাপন করা হয়। তিনি ১৯৭২ সালে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।

মান্না দে গায়ক হিসেবে ছিলেন আধুনিক বাংলা গানের জগতে সর্বস্তরের শ্রোতাদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় ও সফল সংগীত ব্যক্তিত্ব। এছাড়াও, হিন্দি এবং বাংলা সিনেমায় গায়ক হিসেবে অশেষ সুনাম অর্জন করেছেন। মোহাম্মদ রফি, কিশোর কুমার, মুকেশের মতো তিনিও ১৯৫০ থেকে ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের দশক পর্যন্ত ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে সমান জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। সংগীত জীবনে তিনি সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করেন। সংগীত ভুবনে তাঁর এই অসামান্য অবদানের কথা স্বীকার করে ভারত সরকার ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে পদ্মশ্রী, ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে পদ্মবিভূষণ এবং ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে দাদাসাহেব ফালকে সম্মাননায় অভিষিক্ত করে। ২০১১ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাঁকে রাজ্যের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান বঙ্গবিভূষণ প্রদান করে।

জীবনী

[সম্পাদনা]

বাবা - পূর্ণ চন্দ্র এবং মা - মহামায়া দে’র সন্তান মান্না দে ১ মে ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা-মায়ের সংস্পর্শ ছাড়াও, পিতৃসম্বন্ধীয় সর্বকনিষ্ঠ কাকা সঙ্গীতাচার্য (সঙ্গীতে বিশেষভাবে দক্ষ শিক্ষক) কে.সি. দে (পূর্ণনাম: কৃষ্ণচন্দ্র দে) তাকে খুব বেশি অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করেছেন। দে তার শৈশব পাঠ গ্রহণ করেছেন ‘ইন্দু বাবুর পাঠশালা’ নামে একটি ছোট প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। তারপর তিনি স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুল এবং স্কটিশ চার্চ কলেজে[] স্নাতক শিক্ষাগ্রহণ করেছিলেন। স্কটিশ চার্চ কলেজে অধ্যয়নকালীন তিনি তার সহপাঠীদেরকে গান শুনিয়ে আসর মাতিয়ে রাখতেন। তিনি তার কাকা কৃষ্ণচন্দ্র দে এবং উস্তাদ দাবির খানের কাছ থেকে গানের শিক্ষা লাভ করেন। ঐ সময়ে মান্না দে আন্তঃকলেজ গানের প্রতিযোগিতায় ধারাবাহিকভাবে তিন বছর তিনটি আলাদা শ্রেণিবিভাগে প্রথম হয়েছিলেন।

প্রথম জীবন

[সম্পাদনা]

মান্না দে ১৯৪২ সালে কৃষ্ণ চন্দ্র দে’র সাথে বোম্বে (বর্তমান মুম্বই) দেখতে আসেন। সেখানে শুরুতে তিনি কৃষ্ণচন্দ্র দে’র অধীনে সহকারী হিসেবে এবং তারপর শচীন দেব বর্মণ (এস.ডি. বর্মণ) এর অধীনে কাজ করেন। পরবর্তীতে তিনি অন্যান্য স্বনামধন্য গীতিকারের সান্নিধ্যে আসেন এবং তারপর স্বাধীনভাবে নিজেই কাজ করতে শুরু করেন। সেই সময় সময় তিনি বিভিন্ন হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য সঙ্গীত পরিচালনার পাশাপাশি উস্তাদ আমান আলি খান এবং উস্তাদ আব্দুল রহমান খানের কাছ থেকে হিন্দুস্তানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তালিম নেন।

প্রাথমিক পেশাগত জীবন

[সম্পাদনা]

‘তামান্না’ (১৯৪৩) চলচ্চিত্রে গায়ক হিসেবে মান্না দে‘র অভিষেক ঘটে। সুরাইয়া’র সাথে দ্বৈত সঙ্গীতে গান এবং সুরকার ছিলেন কৃষ্ণ চন্দ্র দে। ঐ সময়ে গানটি ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। 'মশাল' (১৯৫০) ছবিতে শচীন দেব বর্মণের গীত রচনায় ‘ওপার গগন বিশাল’ নামে একক গান গেয়েছিলেন। এর গানের কথা লিখেছিলেন কবি প্রদীপ। ১৯৫২ সালে মান্না দে বাংলা এবং মারাঠী ছবিতে একই নামে এবং গল্পে ‘আমার ভূপালী’ গান গান। এরফলেই তিনি প্রতিষ্ঠিত ও পাকাপোক্ত করেন এবং জনপ্রিয় গায়ক হিসেবে সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছ থেকে স্বীকৃতি পান।

মান্না দে ভীমসেন জোশী’র সাথে একটি জনপ্রিয় দ্বৈত গান ‘কেতকী গুলাব জুহি’ গান। এছাড়াও, তিনি কিশোর কুমারের সাথে আলাদা গোত্রের দ্বৈত গান হিসেবে ‘ইয়ে দোস্তী হাম নেহী তোড়েঙ্গে (শোলে)’ এবং ‘এক চতুর নার (পডোসন)’ গান। এছাড়াও, মান্না দে শিল্পীগীতিকার হেমন্ত মুখোপাধ্যায় (হেমন্ত কুমার)সহ আরো বেশকিছু গীতিকারের সাথে বাংলা ছবিতে গান গেয়েছিলেন। দ্বৈত সঙ্গীতে লতা মঙ্গেশকরের সাথে ‘কে প্রথম কাছে এসেছি (শঙ্খবেলা)’ গান করেছেন। রবীন্দ্র সঙ্গীতসহ প্রায় ৩৫০০ গান গেয়েছেন মান্না দে। তিনি অসংখ্য শ্যামাসংগীত গান করেছেন!

পারিবারিক প্রেক্ষাপট

[সম্পাদনা]

কেরলর মেয়ে সুলোচনা কুমারনকে ১৮ ডিসেম্বর ১৯৫৩ সালে বিয়ে করেন। তাদের দুই কন্যা রয়েছে: সুরমা (জন্মঃ ১৯ অক্টোবর ১৯৫৬ সালে) এবং সুমিতা (জন্মঃ ২০ জুন ১৯৫৮ সালে)। মান্না দে পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় মুম্বাইয়ে কাটানোর পর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত বেঙ্গালুরুর কালিয়ানগর শহরে বাস করেছেন। এছাড়াও, তিনি কলকাতায়ও বাস করেছেন। মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বেও তিনি বিভিন্ন সঙ্গীতবিষয়ক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেছিলেন।

মৃত্যু

[সম্পাদনা]

২০১৩ সালের ৮ই জুন ফুসফুসের জটিলতা দেখা দেওয়ায় মান্না দে কে বেঙ্গালুরুর একটি হাসপাতালের আইসিইউ তে ভর্তি করা হয়।[] ৯ই জুন, ২০১৩ সালে তার মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়লে ডাক্তাররা এই গুজবের অবসান ঘটান এবং নিশ্চিত করেন যে তিনি তখনও বেচে আছেন তবে তার অবস্থার বেশ অবনতি হয়েছে এবং আরও কিছু নতুন জটিলতা দেখা দিয়েছে।[] পরবর্তিতে ডাক্তাররা তার অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে জানান।[] মান্না দে ২৪শে অক্টোবর ২০১৩ সালে বেঙ্গালুরুতে মৃত্যুবরণ করেন।[১০]

আত্মজীবনী ও রবীন্দ্র ভারতী’র পদক্ষেপ

[সম্পাদনা]

২০০৫ সালে বাংলাভাষায় তার আত্মজীবনী ‘জীবনের জলসাঘরে’ খ্যাতিমান আনন্দ প্রকাশনীর মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। পরে এটি ইংরেজিতে ‘মেমরীজ কাম এলাইভ’, হিন্দীতে ‘ইয়াদেন জি ওথি’ এবং মারাঠী ভাষায় ‘জীবনের জলসাঘরে’ নামে অনুদিত হয়েছে। মান্নাদে'র জীবন নিয়ে ‘জীবনের জলসাঘরে’ নামে একটি তথ্যচিত্র ২০০৮ সালে মুক্তি পায়। মান্নাদে সঙ্গীত একাডেমী মান্নাদে’র সম্পূর্ণ আর্কাইভ বিকশিত ও রক্ষণাবেক্ষন করছে। রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কোলকাতা সঙ্গীত ভবনে মান্নাদে’র সঙ্গীত সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে।

সাফল্য এবং খ্যাতি

[সম্পাদনা]

মান্না দে পদ্মশ্রী এবং পদ্মবিভূষণ খেতাবসহ অসংখ্য খেতাব অর্জন করেছেন। অন্যান্য পুরস্কারের তালিকা নিম্নরূপ:

সাল বিবরণ
১৯৬৯ হিন্দী চলচ্চিত্র মেরে হুজুর ছবির গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার: শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতশিল্পী (পুরুষ)
১৯৬৯ জাতীয় ছায়াছবি পূরস্কার Renaissance Sanskritik Parishadএর মধ্যে মধ্যপ্রদেশ
১৯৭১ বাংলা চলচ্চিত্র নিশিপদ্ম ছবির গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার: শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতশিল্পী (পুরুষ)
১৯৭১ ভারত সরকার পদ্মশ্রী পুরস্কার দেয়।
১৯৮৫ মধ্য প্রদেশ সরকার লতা মঙ্গেশকর পদক প্রদান করে।
১৯৮৮ রেনেঁসা সাংস্কৃতিক পরিষদ, ঢাকা থেকে মাইকেল সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করে।
১৯৯০ মিঠুন ফ্যানস এসোসিয়েশনের তরফ থেকে শ্যামল মিত্র পুরস্কার।
১৯৯১ শ্রী ক্ষেত্র কলা প্রকাশিকা, পুরী থেকে সঙ্গীত স্বর্ণচূড় পুরস্কার প্রদান।
১৯৯৩ পি.সি চন্দ্র গ্রুপ ও অন্যান্যদের পক্ষ থেকে পি.সি. চন্দ্র পুরস্কার।
১৯৯৯ কমলা দেবী গ্রুপ কমলা দেবী রায় পুরস্কার প্রদান করে।
২০০১ ‍আনন্দবাজার গ্রুপ আনন্দলোক আজীবন সম্মাননা প্রদান করে।
২০০২ বিশেষ জুরী বোর্ড কর্তৃক সঙ্গীতে অবদানের জন্য সারল্য যশোদাস পুরস্কার প্রদান করে।
২০০৩ পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক আলাউদ্দিন খান পুরস্কারে ভূষিত।
২০০৪ রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডি.লিট সম্মাননা প্রদান।
২০০৪ কেরালা সরকার গায়ক হিসেবে জাতীয় পুরস্কার প্রদান করে।
২০০৫ ভারত সরকার কর্তৃক পদ্মবিভূষণ খেতাব প্রদান।
২০০৫ মহারাষ্ট্রের সরকার কর্তৃক আজীবনকাল সম্মান প্রদান।
২০০৭ ওড়িষ্যা সরকার “প্রথম অক্ষয়” পুরস্কার প্রদান।
২০০৮ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডি.লিট সম্মান প্রদান।

২০১১- ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মান প্রদান

২০১১- পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক "বঙ্গবিভূষণ" প্রদান।

২০১২- তার কৃতিত্বের জন্য ২৪ ঘণ্টা টিভি চ্যানেল আজীবন অনন্যা সম্মান প্রদান করে।

জনপ্রিয় গানসমূহ

[সম্পাদনা]
  • জনপ্রিয় সেরা বাংলা গানের তালিকা :-
  • এই দুনিয়ায় ভাই (১৯৫৬)
  • তীর ভাঙা ঢেউ আর নীড় ভাঙা ঝড় (১৯৫৬)
  • এই কূলে আমি, আর ওই কূলে তুমি (১৯৫৮)
  • মেঘলা মেয়ে মেঘেরই সাজ পরেছে (১৯৫৯)
  • আমি নিরালায় বসে (১৯৫৯)
  • ও আমার মন যমুনার (১৯৫৯)
  • ওগো তোমার শেষ বিচারের (১৯৬০)
  • চার দেওয়ালের মধ্যে নানান (১৯৬২)
  • সেই তো আবার কাছে এলে (১৯৬৩)
  • আবার হবে তো দেখা (১৯৬৪)
  • হৃদয়ের গান‌ শিখে তো (১৯৬৫)
  • কে প্রথম কাছে এসেছি (১৯৬৬)
  • আমি আগন্তুক (১৯৬৬)
  • রিমঝিম ঝিম বৃষ্টি (১৯৬৭)
  • আমি যামিনী তুমি শশী (১৯৬৭)
  • আমি যে জলসাঘরে (১৯৬৭)
  • চম্পা চামেলি গোলাপেরই বাগে (১৯৬৭)
  • মা, তুই আমায় দয়া করবি কিনা (১৯৬৭)
  • এই বাংলায় বাঙালির বেশে (১৯৬৭)
  • জয় যোগীন্দ্র যোগমায়া (১৯৬৭)
  • শুক বলে সারীরে (১৯৬৭)
  • সত্য বটে আমি জেতেতে (১৯৬৭)
  • কেউ বা করছেন ব্যারিস্টারী (১৯৬৭)
  • যে শক্তি হতে উৎপত্তি (১৯৬৭)
  • তুমি আকাশ এখন যদি হতে (১৯৬৭)
  • ও ভোলা মন (১৯৬৭)
  • ও কোকিলা তোরে শুধাই রে (১৯৬৮)
  • আমি তার ঠিকানা রাখিনি (১৯৬৮)
  • কথায় কথায় যে রাত হয়ে‌ যায় (১৯৬৮)
  • বড়ো একা লাগে (১৯৬৮)
  • শাওনের গগনের (১৯৬৯) (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
  • ললিতা গো, ওকে আজ চলে (১৯৬৯)
  • মানুষ খুন হলে পরে (১৯৬৯)
  • লাল নীল সবুজের মেলা (১৯৬৯)
  • ফুল পাখি বন্ধু আমার ছিলো (১৯৬৯)
  • তুমি আমার চিরদিনের (১৯৬৯)
  • জীবনে কী পাবো না (১৯৬৯)
  • হয়তো তোমারই জন্য (১৯৬৯)
  • না চাহিলে যারে (১৯৬৯) (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
  • আমি শ্রী শ্রী ভজহরি মান্না (১৯৬৯)
  • এই শহর থেকে আরো (১৯৬৯)
  • সুন্দরী গো দোহাই তোমার (১৯৭০)
  • যা খুশি ওরা বলে বলুক (১৯৭০)
  • না না না আজ রাতে‌ (১৯৭০)
  • সব খেলার সেরা বাঙালীর (১৯৭১)
  • আকাশ পানে চেয়ে চেয়ে (১৯৭১)
  • ক' ফোঁটা চোখের জল (১৯৭১)
  • আমি কোন পথে যে চলি (১৯৭১)
  • মেরোনা বাঁচাও (১৯৭১)
  • আমার সোনার (১৯৭১) (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
  • এই এত আলো (১৯৭২)
  • এসেছি আমি এসেছি (১৯৭২)
  • হাজার টাকার ঝাড়বাতিটা (১৯৭২)
  • সখী কালো আমার ভালো (১৯৭২)
  • যেমন সাপিনীকে পোষ মানায় (১৯৭২)
  • আজ আবার সেই পথে (১৯৭২)
  • বাজে গো বীণা (১৯৭২)
  • পৃথিবী তাকিয়ে দেখো (১৯৭২)
  • কে তুমি ? কে তুমি ? (১৯৭২)
  • লেগেছে লেগেছে আগুন (১৯৭৩)
  • কথা দাও আবার আসবে (১৯৭৩)
  • ও ভাবের নাগরী (১৯৭৩)
  • তুমি অনেক যত্ন করে (১৯৭৪)
  • অভিমানে চলে যেও না (১৯৭৪)
  • যদি কাগজে লেখো নাম (১৯৭৪)
  • ওগো বর্ষা তুমি (১৯৭৪)
  • আমার ভালবাসার রাজপ্রাসাদে (১৯৭৪)
  • পাগলা গারদ কোথায় আছে (১৯৭৪)
  • এবার ম'লে সূতো হবো (১৯৭৪)
  • তা' বলে কি প্রেম দেবো না (১৯৭৪)
  • যখন কেউ আমাকে পাগল বলে (১৯৭৫)
  • ও কেন এত সুন্দরী হল (১৯৭৫)
  • কাহারবা নয় দাদরা বাজাও (১৯৭৫)
  • জরোয়ার ঝুমকো থেকে (১৯৭৫)
  • মুশকিল আসান (১৯৭৬)
  • মদির স্বপনে (১৯৭৬) (নজরুলগীতি)
  • ও চাঁদ সামলে রেখো (১৯৭৬)
  • ঘন তমসাবৃত (১৯৭৭) (দ্বিজেন্দ্র গীতি)
  • তিনি একটি বেলপাতাতেই তুষ্ট (১৯৭৭)
  • ভারত আমার ভারতবর্ষ (১৯৭৮)
  • বেহাগ যদি (১৯৭৮)
  • কে তুমি তন্দ্রাহরণী (১৯৭৮)
  • স্বপনে বাজে গো (১৯৭৮)
  • সে আমার ছোট বোন (১৯৭৮)
  • শাওন রাতে যদি (১৯৭৯) (নজরুলগীতি)
  • আমায় আকাশ বললো (১৯৭৯)
  • খেলা ফুটবল খেলা (১৯৮১)
  • দীপ ছিলো শিখা ছিলো (১৯৮১)
  • সবাই তো সুখী হতে চায় (১৯৮২)
  • কফি হাউসের সেই আড্ডাটা (১৯৮৩)
  • রহি রহি কেন (১৯৮৪) (নজরুলগীতি)
  • চৈতালি চাদিনী রাতে(১৯৮৪)(নজরুলগীতি)
  • সন্ধ্যামালতী যবে (১৯৮৪) (নজরুলগীতি)
  • নিশি নিঝুম ঘুম (১৯৮৪) (নজরুলগীতি)
  • তুমি মোর পাও নাই (১৯৮৬) (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
  • আমার ভুবন তো (১৯৮৬) (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
  • চিরদিন কাঁচা বাঁশের (১৯৮৬) (লালনগীতি)
  • এলাহী আলামীন (১৯৮৬) (লালনগীতি)
  • তুই কি আমার পুতুল পুতুল (১৯৮৯)
  • আদালত ও আদালত (১৯৯০)
  • দশ বছরের বংশী (১৯৯০)
  • ও জহরবাগের কিনারে (১৯৯২)
  • আমায় একটু জায়গা দাও (১৯৯৮)
  • যখন এমন হয় (১৯৯৮)
  • অনেক কথা যাও (২০০৪) (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
  • আজি ঝরো ঝরো (২০০৪) (রবীন্দ্রসঙ্গীত)
  • জীবনটা ভাই ওয়ান ডে ক্রিকেট (২০০৬)
  • এক নির্জন (২০০৬) (শেষ প্রকাশিত গান)

পুরস্কার ও সম্মাননা

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "মান্না দের জন্মসাল নিয়ে বিতর্ক!"প্রথম আলো। ০১ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ 2018-05-01 {{সংবাদ উদ্ধৃতি}}: |তারিখ= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)
  2. "Singing legend Manna Dey dies at 94"। The Indian Express ltd.।
  3. https://www.anandabazar.com/district/north-bengal/manna-dey-s-songs-museum-at-alipurduar-1.606678
  4. https://bangla.asianetnews.com/bengali-cinema/best-songs-of-popular-singer-manna-dey-q9njb4
  5. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২১ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০২০
  6. "Music Singer Colossus". Screen. 28 July 2009. http://www.screenindia.com/old/print.php?content_id=10431&secnam=music%5B%5D. Retrieved 28 July 2009.
  7. "Veteran singer Manna Dey critical in Bangalore hospital"। Indiatvnews.com।
  8. "Legendary singer Manna Dey stable but critically ill"। Ibnlive.in.com। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৩
  9. "Manna Dey's health improves | Bollywood News | Hindi Movies News | News"। BollywoodHungama.com। ৮ জুলাই ২০১৩।
  10. "Legendary singer Manna Dey dies at 94 in Bangalore"। ২৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৩

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]