বিষয়বস্তুতে চলুন

খালিদ হাসান মিলু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
খালিদ হাসান মিলু
খালিদ হাসান মিলু
ছবিতে শিল্পী খালিদ হাসান মিলু
প্রাথমিক তথ্য
জন্ম(১৯৬০-০৪-০৬)৬ এপ্রিল ১৯৬০
আদর্শপাড়া গ্রাম, পিরোজপুর জেলা, বরিশাল বিভাগ, বাংলাদেশ[]
উদ্ভববাংলাদেশী
মৃত্যু২৯ মার্চ ২০০৫(2005-03-29) (বয়স ৪৪)
মনোয়ারা হাসপাতাল, ঢাকা, বাংলাদেশ
ধরনএকক সঙ্গীত, চলচ্চিত্র এর গান, পল্লীগীতি, শাস্ত্রীয় সংগীত, পপ, আধুনিক বাংলা গান, দেশাত্মবোধক গান
পেশাগায়ক
বাদ্যযন্ত্রকণ্ঠ
কার্যকাল১৯৮০-২০০৪
লেবেলসাউন্ডটেক, অনুপম রেকর্ডিং মিডিয়া, বিউটি কর্ণার, ডন মিউজিক, সারগাম, সোনালী প্রোডাক্টস ও সংগীতা
দাম্পত্যসঙ্গীফাতিমা হাসান পলাশ (বি. ১৯৮৬)
সন্তানপ্রতীক • প্রীতম

খালিদ হাসান মিলু (৬ এপ্রিল, ১৯৬০ – ২৯ মার্চ ২০০৫)[] ছিলেন একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী। ১৯৮০ সালের প্রথমার্ধে তার সঙ্গীত জীবন শুরু হয়। মিলুর প্রকাশিত একক এ্যালবাম সংখ্যা ১২টি এবং মিশ্র ও দ্বৈত এ্যালবাম সংখ্যা প্রায় ১২০টি। তিনি প্রায় ২৫০টি চলচ্চিত্রে কণ্ঠে দিয়েছেন। তিনি সর্বমোট প্রায় ১৫০০-এর মতো গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।[] ১৯৯৪ সালে 'হৃদয় থেকে হৃদয়' চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।

জীবনী

[সম্পাদনা]

প্রাথমিক জীবন

খালিদ হাসান মিলুর জন্ম ৬ এপ্রিল, ১৯৬০ সালে বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলার আদর্শপাড়া গ্রামে।[] ওনারা ছিলেন ৫ ভাই এবং ২ বোন। ভাইদের মধ্যে মিলু ছিলেন সবার ছোট। ওনার ভাইরা কেউ বেঁচে নেই।

কর্মজীবনঃ

[সম্পাদনা]

মিলুর সঙ্গীত জীবন শুরু হয় ১৯৮০ সালের প্রথমার্ধে। ওনার কর্মজীবন শুরু হয় ওনার বাবা মোদাসের আলী মিয়ার হারমোনিয়াম দিয়ে। মিলুর প্রকাশিত একক এ্যালবাম সংখ্যা ১২ টি, মিক্সড-ডুয়েট এ্যালবাম সংখ্যা প্রায় ১২০ টি। তিনি প্রায় ২৫০ টি চলচ্চিত্রে কণ্ঠে দিয়েছেন। তিনি সর্বমোট প্রায় ১৫০০ এর মতো গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। ১৯৮০ সালে তার প্রথম এ্যালবাম 'ওগো প্রিয় বান্ধবী' প্রকাশিত হয়। তার প্রকাশিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য এ্যালবাম সমূহ হলোঃ 'আহত হৃদয়', 'শেষ খেয়া', 'নীলা', 'শেষ ভালোবাসা', 'মানুষ', 'অচিন পাখী' ও 'আমি একা বড় একা'। বন্যাট্য সংগীত জীবনে মিলুর গাওয়া কিছু জনপ্রিয় গান হলো : 'প্রতিশোধ নিও অভিশাপ দিও', 'ওগো প্রিয়় বান্ধবী', সেই মেয়েটি আমাকে ভালবাসে কিনা', ‘অনেক সাধনার পরে আমি’, 'আহত হৃদয় ছুটে আসি', 'সজনী আমিতো তোমায় ভুলিনি', ‘কতদিন দেহি না মায়ের মুখ’, ‘নিশিতে যাইয়ো ফুলবনে’, 'নীলা তুমি আবার এসো ফিরে’, ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে’, 'ও ভূবন মাঝি আমায় তুমি', 'হৃদয় থেকে হৃদয়’, তুমি আমার হৃদয়ে যদি থাকো’, ‘পৃথিবীকে ভালোবেসে সুরে সুরে কাছে এসে’, ‘শোনো শোনো ও প্রিয়া প্রিয়া গো’, ‘যে নদী মরু পথে পথটি হারাল’, ‘যতদূরে যাও মনে রেখো’, ‘যদি পারো ভালোবেসে এসো’, 'হাসলে তোমার মুখ হাসেনা', 'কে বলে সালাম নেই', প্রভৃতি। ১৯৮২ সাল থেকে তিনি চলচ্চিত্রের গানে নেপথ্যে কণ্ঠ দেওয়া শুরু করেন এবং প্রায় ২৫০টি চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন।[] ১৯৯৪ সালে 'হৃদয় থেকে হৃদয়' চলচ্চিত্রের "ভালবাসা ভালবাসা মানে না কোন পরাজয়" গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন।


মিলু ওনার জীবনের শেষ গান 'জীবনের এই আনন্দময়দিন' গেয়েছিলেন ইত্যাদি অনুষ্টানে ওনার ছেলে প্রতীক হাসানের সাথে। তার ছেলেদের ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল সেই গান দিয়েই। ওনার মৃত্যু কিছুদিন পর ওনার ছেলে প্রতীক হাসান ওনার গান ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে’ গানটা গিয়েছিলেন ইত্যাদি অনুষ্টানে।

ব্যক্তিগত জীবনঃ

[সম্পাদনা]

তার দুই ছেলের নাম প্রতীক হাসান (জন্ম: ১২ জানুয়ারী, ১৯৮৭) ও প্রীতম হাসান[] (জন্ম: ২৭ জানুয়ারী, ১৯৯৩)। দুজনেই সঙ্গীতের সঙ্গে সম্পৃক্ত।[][] ২০২২ সালে মিলুর ছোট ছেলে প্রীতম হাসান মডেল এবং অভিনেত্রী শেহতাজ মনিরা হাশেম কে বিয়ে করেন। মিলুর বড় ছেলে প্রতীক হাসানের একমাত্র মেয়ের নাম প্রীতিকা হাসান (জন্ম: ২০২৩)।

মিলুর দুই ছেলে সংগীতের সঙ্গে সম্পৃক্ত হলেও মিলু কোনোদিন তার ছেলেদেরকে গান শেখাননি। মিলু চাইতেন ওনার ছেলেরা উচ্চ শিক্ষিত হয়ে তারপর গান শেখাতে।

ওনার স্ত্রী হচ্ছে ফাতেমা হাসান পলাশ। ওনাদের বিয়ে হয়েছিল ১৯৮৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি।

অসুস্থতা এবং মৃত্যু

[সম্পাদনা]

মিলু ২০০০ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত অসুস্থ ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে হাসপাতালে ভর্তি হন। অসুস্থ থাকার সময় তিনি ২ বার সিঙ্গাপুর ও ২ বার থাইল্যান্ডে গিয়েছেন। যেহেতু মিলু মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে ভুগছিলেন, তাই তিনি স্বল্পমেয়াদী স্মৃতিশক্তি হ্রাসে ভুগছিলেন। এতো অসুস্থতার মধ্যে, তিনি কখনো তার ২ ছেলেকে ভুলে যেতেন না। মিলুর বড় ছেলে প্রতীক হাসান একটা ইন্টার্ভিউতে বলেছিলেন যে মিলুকে একটা জায়গায় ভুল চিকিৎসা করানো হয়েছিল। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের হওয়ার কারণে মিলুকে অনেক হাঁটতে হয়েছে যার কারণে ওনার লিভারে ক্ষতি হয়ে যায়। মস্তিষ্কের ডাক্তার বলেছিলেন যে তাকে হাঁটতে হবে এবং লিভারের ডাক্তার বলেছিলেন যে তাঁর সম্পূর্ণ বিছানা বিশ্রামে থাকা দরকার।তিনি দীর্ঘদিন লিভার সিরোসিস রোগে ভুগছিলেন যেটা অনেক পরে জানা গিয়েছে। লিভারের ডাক্তার বলেছে অতিরিক্ত হাঁটার কারণে ওনার লিভারে ক্ষতি হয়েছে আর অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে।

উনি অসুস্থ থাকার কারণে উনাকে গান গাওয়া থেকে বিরতি নিতে হয়েছে কয়েক বছরের জন্য যার ফলে তার পরিবার আর্থিকভাবে সংকটে পড়েছিল। অসুস্থ থাকার কারণে মিলুকে ওনার সব সম্পদ বিক্রি করে দিতে হয়েছে। তার অসুস্থতার সময় তার আত্মীয়স্বজনরা তার পরিবারকে সাহায্য করলেও, তারা মিলুর চিকিৎসার জন্য কোন খরচ বহন করতে সক্ষম ছিলেন না। ১৯ মে, ২০০৪ তারিখে তিনি ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যান, হানিফ সংকেত, জেমস (সঙ্গীতজ্ঞ), বেবী নাজনীন, ইজাজ খান স্বপন, এন্ড্রু কিশোর, ফকির আলমগীর এবং অন্যান্য শিল্পীদের সহায়তায় যারা তার জন্য তহবিল সংগ্রহ করেছিলেন। চিকিৎসার পর তিনি ২৫ মে, ২০০৪ তারিখে বাংলাদেশে ফিরে আসেন।

মিলু ২০০৫ সালের ২৯ মার্চ রাত ১২ টা ১০ মিনিটে ঢাকার মনোয়ারা হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। অসুস্থতার কারণে মার্চের ২৩ তারিখে ওনাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।[] তাকে মিরপুর কবরস্থানে সমাহিত করা হয়। মিলুর মৃত্যুর সময়, প্রতীকের বয়স ছিলো ১৮ এবং প্রিতমের বয়স ছিলো ১২।

সঙ্গীত জীবন

[সম্পাদনা]

প্রকাশিত এ্যালবাম সমূহ

[সম্পাদনা]
এ্যালবাম (একক)
ওগো প্রিয় বান্ধবী (১৯৮১)
আহত হৃদয়
প্রতিশোধ নিও
ভালবাসা
খালিদ হাসান মিলু ভলিউম-১
অচিন পাখী
শেষ খেয়া
নীলা[]
আমি একা বড় একা
শেষ ভালোবাসা
মানুষ
মিষ্টি জোৎছনা
খালিদ হাসান মিলু শ্রেষ্ঠ গান
এ্যালবাম (দ্বৈত-মিশ্র)
আয়োজন আকাশের তাঁরা আমার একটাই তুমি
আনন্দ উল্লাস আসবে তুমি আশা আমার আশা
আসর আয়না অভিযোগ
বাগানে গোলাপ নেই ব্যবধান বেদনার বালুচরে
ভালবেসে সুখ নেই বড় একা একা আছি আমি বড় সুখে আছো
বুকের ভিতর বুকের জমানো বেদনা চেনা চেনা লাগে
চোখের পলক ঢাকার মেয়ে দু'চোখে ব্যথার শ্রাবণ
দুঃখের সানাই দুঃখিনী অন্তর এতটুকু চাওয়া
এই হৃদয়ে তুমি এক জীবনের ভালবাসা এক মন এক প্রাণ
একই বৃন্তে একটি মনের দাম একটু ছোঁয়া
এরই নাম ভালবাসা এত ঝড় এ বুকে ইতিহাস হয়ে রবে
ইত্যাদি তরঙ্গ জীবনের এপারে জন্ম আমার ধন্য হলো
জন্ম আমার ধন্য হলো জয়-পরাজয় কারে দেখাবো মনের দুঃখ
কেমন করে ভুলি কেউ সুখী নয় কি ভেবে কাঁদালে আমায়
কি দোষে দোষী কষ্ট আমার মানুষের জীবন
মন কার লাগিয়া কান্দো মন পবনের নাও মনে হয় ভালবাসে
মৌসুমী নিঃসঙ্গতায় আছি নিঃসঙ্গ
অধিকার অনামিকা তুমি অন্তর কান্দে
অন্তরে তুমি অর্কিড পাপী মন
পিঞ্জিরা প্রেম বৈরাগী প্রেমের নদী
প্রেমের তরী রাতের তাঁরা রসিয়া
সাজিয়ে গুজিয়ে দে স্বপ্ন তুমি সারিন্দা
শুধু তুমি আমার শুধুই ভালবাসবো সুখে থেকো বন্ধ
শূন্য প্রহর সুজানা বলোনা সেই কথা তোমাকে জানাই অভিনন্দন
তোমার আমার ভালবাসা তুমি আমার তেমনই একজন তুমি আমার আমি তোমার
তুমি আমার প্রথম সকাল তুমি যদি সুখে থাক তুমি পাশে নেই
তুমি স্বপ্ন আমার ভাঙ্গা মন

চলচ্চিত্রে গান

[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠ দেওয়া সঙ্গীতের তালিকা

সন চলচ্চিত্র গানের শিরোনাম সহশিল্পী সংগীত পরিচালক
১৯৮৩ কালো গোলাপ ভালোবাসা বিনা বাঁচা যায়না উমা খান আলী হোসেন (সঙ্গীতজ্ঞ)
১৯৮৪ প্রিন্সেস টিনা খান বিয়া শাদীর চাবি থাকে আল্লাহর হাতে আব্দুল মান্নান রানা, নার্গিস পারভীন শেখ সাদী খান
১৯৯১ পিতা মাতা সন্তান (১৯৯১-এর চলচ্চিত্র) এই বিংশ শতাব্দির তুমি আমি বেবী নাজনীন আলম খান
১৯৯২ সোনিয়া ১) সুন্দর মেয়ে কাছে এলে, ২) রূপের এত বড়াই করো না গো রূপসী সাবিনা ইয়াসমিন, খালিদ হাসান মিলু (একক) আনোয়ার পারভেজ
১৯৯৩ প্রেম প্রতিশোধ ১) দিন গেলে রাত রাত গেলে,২) প্রিয়া প্রিয়া মন দিবে মন দিয়া রিজিয়া পারভীন, রুনা লায়লা আনোয়ার পারভেজ
১৯৯৩ প্রেম শক্তি ও আমার জানেরই জান বেবী নাজনীন আনোয়ার পারভেজ
১৯৯৪ আত্ম অহংকার নতুন নতুন বিয়ে হলে রুনা লায়লা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
১৯৯৫ আন্দোলন ১) সুন্দরী গো কাছে এসো না, ২) অনুভবে কাছে আছো তুমি রিজিয়া পারভীন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
১৯৯৫ চাকরানী ১) কাদিস নারে, ২) কাদিস নারে খালিদ হাসান মিলু (একক), সাবিনা ইয়াসমিন আনোয়ার জাহান নান্টু
১৯৯৫ আজকের ফয়সালা ১) এই দুনিয়া চাইনা আমি, ২) ভালোবাসার দারুন ফাগুন, ৩) জনম জনমের বন্ধু তুমি শাকিলা জাফর, রিজিয়া পারভীন, কনক চাঁপা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
১৯৯৫ ঘর দুয়ার মনে মনে ছিলো আশা পাবো তোমার ভালোবাসা ঝুমু খান আলম খান
অগ্নি পথ এই মন তোমারই জন্য বেবী নাজনীন আনোয়ার পারভেজ
১৯৯৬ আমার অন্তরে তুমি ১) প্রতিদিন তোমাকে আমি চাই, ২) ও সাথী আমার তুমি কেন চলে যাও ডলি সায়ন্তনী, খালিদ হাসান মিলু (একক) আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
১৯৯৭ গুন্ডা পুলিশ ১) স্টেশনে এলো প্রেমের গাড়ি, ২) প্রেমেরও দুশমন হোক সারা ভুবন রিজিয়া পারভীন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
১৯৯৭ জজ সাহেব তোমার হাতেই আমার জীবন রুনা লায়লা আলী হোসেন (সঙ্গীতজ্ঞ)
১৯৯৭ শেষ ঠিকানা আদম হইলেন বিশ্ব পিতা বেবী নাজনীন আলম খান
১৯৯৭ শত জনমের প্রেম তুমি যে আমার শত জনমের প্রেম সাবিনা ইয়াসমিন আলাউদ্দিন আলী
১৯৯৮ উল্কা তোমাকে চেয়েছি রে চেয়েছি শাকিলা জাফর সত্য সাহা
১৯৯৮ দুই রংবাজ তুমি চির দিনই থেকো সালমা জাহান
১৯৯৯ দুজন দুজনার দাও দাও দাও তুমি দাও সাড়া দাও বেবী নাজনীন শওকত আলী ইমন
১৯৯৯ জিদ্দি স্বজনি ভালো যে বেসেছি তুমি তো বোঝনি ডলি সায়ন্তনী আলী হোসেন (সঙ্গীতজ্ঞ)
২০০০ বাবা মাস্তান প্রেম ছাড়া কোন কিছু ভালো লাগেনা কনক চাঁপা পিয়ারু খান
২০০০ ভয়ংকর নারী একটু একটু করে মনের ছোট্ট ঘরে কনক চাঁপা আলাউদ্দিন আলী
২০০০ হিংস্র থাবা ১) তোমারই নাম লেখা এ বুকে, ২) যত বেশি কাছে পাই বুকেরই ভিতর কনক চাঁপা আবু তাহের (সঙ্গীতজ্ঞ)
২০০০ জানের জান তুমি জানেরও জান রুনা লায়লা আলী আকরাম শুভ
২০০১ সুজন বন্ধু ওগো বন্ধু তোমায় ছাড়া বাঁচবো না রিজিয়া পারভীন আলম খান

পুরস্কার

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Khalid Hassan Milu is no more"দ্য ডেইলি স্টার। ৩০ মার্চ ২০০৫। ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৭ 
  2. "আজ স্বর্ণকণ্ঠ শিল্পী 'খালিদ হাসান মিলু'র ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী"সঙ্গীতাঙ্গন। ২৯ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. jugantor.com। "প্রীতম হাসান : যেন বাবার কণ্ঠের ধারক-বাহক | তারাঝিলমিল | Jugantor"jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "'ইত্যাদি'তে খালিদ হাসান মিলুর দুই ছেলের গান"দৈনিক সমকাল। ২৮ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. "বিবিসির সাথে গান-গল্প: তরুণ গায়ক প্রতীক হাসান"বিবিসি বাংলা। ১৪ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৭ 
  6. "নীলা - খালিদ হাসান মিলু"রকমারি.কম। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]