বাংলাদেশ–সার্বিয়া সম্পর্ক
বাংলাদেশ |
সার্বিয়া |
---|
বাংলাদেশ-সার্বিয়া সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ ও সার্বিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝায়।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর, যুগোস্লাভিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১] বাংলাদেশের নাগরিকদের সার্বিয়াতে প্রবেশ করতে ভিসার প্রয়োজন। বাংলাদেশে সার্বিয়ার কোন দূতাবাস বা কনস্যুলেট অফিস নেই তবে বাংলাদেশী ব্যক্তি নতুন দিল্লিতে সার্বিয়ান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। দুই দেশের মধ্যে কূটনীতিক ও অফিশিয়াল পাসপোর্টধারীদের ভিসা অব্যাহতি-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তাব মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়।[২]
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের ওষুধজাত পণ্য, টেক্সটাইল আইটেম, তৈরি পোশাক এবং চামড়ার পণ্য সার্বিয়ার বাজারে ভাল সম্ভাবনাযুক্ত পণ্য হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।[৩]
প্রতিরক্ষা[সম্পাদনা]
স্টকহোমভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপরির তথ্য অনুযায়ী ২০১০-২০১৫ সালে, যে ১১টি দেশ থেকে বাংলাদেশ অস্ত্র কিনেছে তার মধ্যে সার্বিয়া ছিল। বাংলাদেশ সার্বিয়া থেকে হালকা যান সংগ্রহ করেছে।[৪]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Bilateral Issues with Foreign Countries: Bangladesh"। Ministry of Foreign Affairs of Republic of Serbia। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "বাংলাদেশ-সার্বিয়া ভিসা চুক্তির খসড়া অনুমোদন"। দৈনিক প্রথম আলো। মে ৬, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৩, ২০১৮।
- ↑ "Serbia keen to increase trade relations with Bangladesh"। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|আর্কাইভের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "চীন ছাড়াও অন্য দেশ থেকে অস্ত্র কিনছে বাংলাদেশ"। বাংলা ট্রিবিউন। মার্চ ২৪, ২০১৬। ২৯ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৩, ২০১৮।