শাহ কারামত আলী জৌনপুরী
শাহ কারামত আলী জৌনপুরী | |
---|---|
উপাধি | হাদিয়ে বাঙ্গাল |
অন্য নাম | মোহম্মদ আলী জৌনপুরী |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | হিজরী) | ১২ জুন ১৮০০ খ্রি. (১৮ মুহররম, ১২১৫
মৃত্যু | ৩০ মে ১৮৭৩ | (বয়স ৭২) (৩ রবিউস সানি, ১২৯০ হিজরী)
ধর্ম | ইসলাম |
সন্তান | হাফেজ আহমদ জৌনপুরী আব্দুল আউয়াল জৌনপুরী |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি |
আন্দোলন | তাইয়ূনী |
অন্য নাম | মোহম্মদ আলী জৌনপুরী |
কাজ | ধর্ম প্রচারক ও সমাজ সংস্কারক |
আত্মীয় | আব্দুর রব জৌনপুরী (নাতি) আব্দুল বাতেন জৌনপুরী (নাতি) সৈয়দ আজিজুর রহমান (খেশ) |
মুসলিম নেতা | |
শিক্ষার্থী | |
যার দ্বারা প্রভাবিত |
শাহ কারামত আলী জৌনপুরী (উর্দু: شاہ کرامت علی جونپوری), অথবা কেরামত আলী জৌনপুরী, ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দির একজন সমাজ সংস্কারক, হানাফি মাযহাবের অনুসারী ফকিহ ও সৈয়দ আহমদ বরেলবী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত তরীকায়ে মুহম্মদীয়ার অন্যতম প্রচারক।[১] তিনি ওয়াজ-নসীহত করে মানুষকে ইসলামি মূল্যবোধের প্রতি আহবান করতেন। তিনি মূলত বাংলা ও আসাম অঞ্চলে ধর্মপ্রচার করেন। তার রচিত বইয়ের সংখ্যা ৪০-এরও বেশি।
জন্ম ও বংশ
[সম্পাদনা]মোহম্মদ আলী মোগল সাম্রাজ্যের জৌনপুরের মোল্লাটোলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আবূ ইব্রাহীম শেখ মোহম্মদ ইমাম বখশ ছিলেন জৌনপুর কলেক্টরেটের একজন সেরেস্তাদার এবং শাহ আব্দুল আজীজ মুহদ্দিছে দেহলবীর অন্যতম শাগরেদ। কথিত আছে যে তিনি ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর সিদ্দিকের বংশধর ছিলেন।[২] তিনি ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন, ১২১৫ হিজরীর ১৮ মুহাররাম জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের পর তার বাবা তার নাম রেখেছিলেন মোহম্মদ আলী, কথিত আছে পরবর্তীতে তাঁর কারামত দেখে জনসাধারন তাকে কারামত আলী নামে অভিহিত করে।[৩] তিনি তাঁর নিজের বইসমূহে নাম লিখতেন ‘আলী জৌনপুরী’ অথবা ‘আলী জৌনপুর মশহুর (খ্যাত) কারামত আলী’।[৪]
শিক্ষাজীবন
[সম্পাদনা]কারামত আলী জৌনপুরী তার বাবার নিকট প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। অতঃপর মওলানা কুদরতুল্লাহ রুদলবী ও মওলানা আহমদুল্লাহ এনামীর নিকট হাদীছ শরীফ ও অন্যান্য তালীম অর্জন করেন। আঠারো বছর বয়সে কারামত আলী জৌনপুরী সুফিবাদ (আধ্যাত্মিক জ্ঞান) শাস্ত্রে আগ্রহী হয়ে রায়বরেলীতে তরীকায়ে মুহম্মদীয়ার প্রতিষ্ঠাতা হযরত সৈয়দ আহমদ বরেলবীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেন।[২]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]সৈয়দ আহমদ বরেলবী ছিলেন সে যুগের বিখ্যাত মুজাহিদ। কারামত আলীও তার সাথে জিহাদে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেন। কিন্তু সৈয়দ আহমদ বরেলবী তাকে সশস্ত্র সংগ্রামের বদলে বাংলা ও আসাম অঞ্চলে ওয়াজ-নসীহত ও লেখনীর মাধ্যমে সমাজ সংস্কার ও ধর্মপ্রচারের নির্দেশ দেন। কারণ তৎকালীন সময়ে এসব অঞ্চলের সাধারণ মুসলমানরা ইসলাম ধর্মের আবশ্যকীয় কার্যক্রম যেমন নামাজ, রোজা ভুলে অন্য ধর্মের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করত। পীরের নির্দেশে কারামত আলী বাংলা ও আসাম অঞ্চলে ইসলামের প্রকৃত মূল্যবোধ পুনরুদ্ধারের কাজে লিপ্ত হন।[২][৩][৫] এ দেশের ইসলামি ও আরবী শিক্ষার ক্ষেত্রে তার অনন্য ভূমিকা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাপিডিয়ায় বলা হয়েছে-
"এদেশে আরবি চর্চার ক্ষেত্রে যাঁদের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে তাঁদের মধ্যে মওলানা কেরামত আলী জৌনপুরী অগ্রগণ্য। তিনি ছিলেন একজন ধর্মপ্রচারক ও সমাজ সংস্কারক। তাঁর চল্লিশটি গ্রন্থের মধ্যে দাওয়াত মাস্নূনা দোয়া-কালাম সম্পর্কীয় রচনা। আরবি ও উর্দু ভাষায় এটি রচিত। মুলাখ্খাস ও বরাহীন কাত‘ইয়্যা ফী মওলূদি খায়রিল-বরিয়্যা গ্রন্থদ্বয় মওলূদ সম্পর্কে লিখিত এবং নসীমুল-হরমায়ন গ্রন্থে ইসলামী চিন্তাধারা ও তৎসম্পর্কিত মতবিরোধ আলোচিত হয়েছে।।[৬]
ভ্রাম্যমাণ মাদ্রসা
[সম্পাদনা]কারামত আলী জৌনপুরীর কর্মজীবনের সিংহভাগ সময় ধর্মীয় প্রচারণামূলক কাজের স্বার্থে বাংলা ও আসাম অঞ্চলে নৌভ্রমণ করতে হতো। এ জন্য তিনি একটি ভ্রাম্যমাণ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এ মাদ্রাসাটি ছিল বড় একটি নৌকার মধ্যে। শিক্ষার্থীরা নৌকাতেই থাকতেন, কারামত আলী জৌনপুরী তাদের ব্যয়ভার বহন করতেন এবং নিয়মিত শিক্ষাদান করতেন।[৭]
সমকালীন রাজনীতিতে অবস্থান
[সম্পাদনা]কারামত আলী হাজী শরীয়তউল্লাহ প্রবর্তিত ফরায়েজি আন্দোলনের বিরোধী ছিলেন। ফরায়েজিরা ব্রিটিশ শাসিত ভারতবর্ষকে দারুল হরব হওয়ার অজুহাতে জুমা ও ঈদের নামাজ আদায় করত না। পক্ষান্তরে কারামত আলী মনে করতেন ভারতবর্ষ যদিও দারুল ইসলাম নয়, তবে দারুল হরবও নয়। বরং ভারতবর্ষ হচ্ছে দারুল আমান। কারণ ব্রিটিশরা মুসলমানদেরকে স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করতে দেয়। এ বিষয়ে তিনি ফরায়েজিদের সাথে বিতর্ক করে তার মত প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন।[২]
ইন্তেকাল
[সম্পাদনা]ওয়াজ নসীহত ও ধর্মপ্রচারের সুবাদে কারামত আলী নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, আসাম, রংপুর এবং আরও অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চল সফর করেন। সফরকালীন অবস্থায় ১৮৭৩ সালে রংপুরে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ মে তার মৃত্যুবরণ হয়। রংপুরে মুনশিপাড়া জামে মসজিদের পাশে তাকে দাফন করা হয়।[২][৩]
উত্তরসূরী
[সম্পাদনা]কারামত আলী জৌনপুরী খলিফার সংখ্যা শতাধিক। তার ১৪ জন সন্তান-সন্তুতি ছিলেন। তাদের মধ্যে দুই ছেলে পরবর্তীতে তার কার্যক্রম অব্যহত রেখে খ্যাতি অর্জন করেন। তারা হলেন আবদুল আউয়াল জৌনপুরী[৮][৯] ও হাফিজ আহমদ জৌনপুরী।[১০]
খলিফাগণ
[সম্পাদনা]- সাহেবজাদা হাফেজ আহমদ জৌনপুরী (১৮৩৪–১৮৯৯)
- কারী মোহম্মদ জাবেদ বখত, ছাতক, সুনামগঞ্জ[১১]
- নাদেরুজ্জমান ভূঁইয়া, কালীগঞ্জ, গাজীপুর[১২]
- খাজা নজিমুদ্দিন, কাছাড় (জন্ম ১৮৪০)(মৃঃ রাজরাজেশ্বর,বাগাদী মুগাদি ১৮৯৯)[১৩]
- মুনশী আজীমুদ্দীন হানাফী, গুজাদিয়া, কিশোরগঞ্জ (১৮৩৮–১৯২২)[১৪]
- কাজী মোহম্মদ সামী, রংপুর[১৫]
- আশরফ আলী মজুমদার, সিলেট (১৮১৭–১৮৮৩)[১৬]
- মৌলবী কুদরতুল্লাহ, ঢাকা[১৭]
- মওলানা দেওয়ান গাজী, কুমিল্লা[১৮]
- জিলকদ আলী, শিবসাগর, আসাম (১৭৯৬–১৮৯১)[১৩]
- মৌলবী সরফরাজ আলী, দিল্লী, হিন্দুস্তান[১৯]
- সৈয়দ মহম্মদ শাহ, রামপুর রাজ্য (মৃঃ ১৯২০)[১৮]
রচনাবলী
[সম্পাদনা]কারামত আলী প্রায় ৪৬টি পুস্তক রচনা করেন। তন্মধ্যে মাত্র ১৯ টি পুস্তক তিন খণ্ডে যখীরায়ে কারামত নামে প্রকাশিত হয়। অন্যান্য পুস্তকগুলো বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। তার রচিত যে সকল গ্রন্থ সম্পর্কে জানা যায়, তন্মধ্যে রয়েছে:
- মিফতাহুল জান্নাত
- জিনাতুল মুসল্লী
- জিনাতুল কারী
- শোরহে হিন্দি জজরি
- কাওকাবে দুররি
- তরজমায়ে শামায়েলে তিরমিজি
- তরজমায়ে মিশকাত
- আকায়েদে হাককা
- তাজকিরাতুল আকায়েদ
- মফিজুল হরূফ
- কাউলুচ্ছাবিত
- মাকামিউল মোবতাদিইন
- হাক্কুল ইয়াকিন
- বয়আত ও তাওবা
- কাউলুল আমীন
- মুরাদুল মুরীদীন
- কাউলুল হক
- মেরাতুল হক
- ইমতিনানুল কুলূব
- মোকাশিফাতে রহমাত
- মোলাখ্খাছ
- ফরজে আম
- হুজ্জাতে কাতেয়া
- নুরুল হুদা
- যা-দুত্তাকওয়া
- কিতাবে এস্তেকামাত
- নূরুন আলা নূর
- রাহাতে রূহ
- কুউওয়াতুল ঈমান
- ইহকাকুল হক
- রাফিকুচ্ছালিকীন
- তানবীরুল কুলূব
- তাজকিয়াতুন্নেছওয়ান
- নাছিমুল হারামাইন
- বারাহিনে কাতেয়া
- মৌলুদে খায়রুল বারিয়া
- কেরমাতুল হারামাইন
- কোররাতুল উইউয়ুন
- রেসালায়ে ফয়সোলা
- ওক্কাজাতুল মোমেনীন
- ফতহে বাবে ছবিয়ান
- দাওয়াতে মাজনুন।[৩][৪]
উনার নামে যেসব প্রতিষ্ঠান নামকরণ করা হয়েছে
[সম্পাদনা]- নোয়াখালী কারামতিয়া কামিল মাদ্রাসা (১৮৫০), নোয়াখালী
- কেরামতিয়া মসজিদ ও মাজার (১৮৬০-এর দশকে), রংপুর
- চরফ্যাশন কারামাতিয়া কামিল মাদ্রাসা (১৯৪৫), চরফ্যাশন, ভোলা
- বুজর্গ সন্তোষপুর কারামতিয়া ফাযিল মাদ্রাসা (১৯৪৮), মিঠাপুকুর, রংপুর
- পবিত্রঝাড় কারামতিয়া ফাযিল মাদ্রাসা (১৯৫০), পীরগাছা, রংপুর
- সৈয়দপুর কারামতিয়া দ্বিমুখী সিনিয়র ফাযিল মাদ্রাসা (১৯৫২), পীরগাছা, রংপুর
- বড় রংপুর কারামতিয়া কামিল মাদরাসা (১৯৫৯), বড় রংপুর
- ইমদাদিয়া কারামতিয়া সিদ্দিকীয়া দরসে নিজামীয়া মাদ্রাসা (১৯৮১), ফুরফুরা শরীফ
- মাওলানা কেরামত আলী কলেজ (১৯৯১), রংপুর
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- নূর মোহাম্মদ নিজামপুরী, উনার পীরভাই
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ আজমী, নূর মুহম্মদ। হাদীছের তত্ত্ব ও ইতিহাস, ২য় অধ্যায়ের ২৭ নং ব্যক্তি। হাদীছের তত্ত্ব ও ইতিহাস।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ এম. ইনামুল হক (২০১২)। "জৌনপুরী, কেরামত আলী"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ ক খ গ ঘ মাও. আবু বকর সিদ্দিক। উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলিমদের রাজনৈতিক জীবন। খোশরোজ কিতাবমহল। পৃষ্ঠা ৩১-৪০।
- ↑ ক খ আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ কারামত আলী জৌনপুরী রাহমাতুল্লাহ। মুরাদুল মুরীদীন। চকবাজার ও বাংলাবাজার, ঢাকা: কারা মতিয়া লাইব্রেরী এন্ড পাবলিকেশন। পৃষ্ঠা ৫-৬।
- ↑ N. Hanif। Biographical encyclopedia of Sufis : South Asia। 4740/23, Ansari Road, Daryaganj, New Delhi - 110002, India.2000: Sarup & Sons Publishers। পৃষ্ঠা ১৮৯-১৯০।
- ↑ আ.ত.ম মুছলেহউদ্দীন (২০১২)। "আরবি"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ নদভী, মুজিবুল্লাহ (২০০৯)। তাযকেরায়ে হযরত মাওলানা কারামত আলী জৌনপুরী (উর্দু ভাষায়)। রায়বেরেলি, ভারত: সায়্যিদ শহিদ একাডেমি। পৃষ্ঠা ৩৯–৪০।
- ↑ মোঃ আফাজ উদ্দীন (২০১২)। "জৌনপুরী, আবদুল আউয়াল"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ নদভী, মুজিবুল্লাহ (২০০৯)। তাযকেরায়ে হযরত মাওলানা কারামত আলী জৌনপুরী (উর্দু ভাষায়)। রায়বেরেলি, ভারত: সায়্যিদ শহিদ একাডেমি। পৃষ্ঠা ৫৫–৫৬।
- ↑ মোঃ আফাজ উদ্দীন (২০১২)। "জৌনপুরী, হাফিজ আহমদ"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ এ কে মুহম্মদ নূরুল আলম (২০১২)। "শামসুল উলামা, আবু নসর ওহীদ"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ সৌমিত্র শেখর (২০১২)। "শামসুদ্দীন, আবু জাফর"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ ক খ হনীফ (২০০০)। Biographical Encyclopaedia of Sufis: South Asia। পৃষ্ঠা ৪০১–৪০২।
- ↑ মোহম্মদ আশরফুল ইসলাম (২০১২)। "হানাফি, মুনশি আজিমুদ্দিন"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ মোতাহার হোসেন সুফী (১৯৮৯)। কাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস, ১৯০৬-১৯৭৫। বাংলা একাডেমি। পৃষ্ঠা ১০।
- ↑ রেজবী (১৯৬৯)। East Pakistan District Gazetteers: Sylhet। পৃষ্ঠা ৬৯।
- ↑ নাজির হোসেন, সম্পাদক (১৯৮১)। কিংবদন্তির ঢাকা। আজাদ মুসলিম ক্লাব। পৃষ্ঠা ৩৪৯।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;azmi
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ জিয়াউল হাসন ফারূকী। The Deoband school and the demand for Pakistan [দেওবন্দ মাদ্রাসা এবং পাকিস্তানের দাবি]। এশিয়া পাব্লিশিং হাউজ। পৃষ্ঠা 20।
- সংক্ষিপ্ত ইসলামী বিশ্বকোষ, ১ম খন্ড, ইসলামী ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ