নেপিডো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ সংশোধন |
সম্প্রসারণ |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
|image_skyline = Uppatasanti Pagoda-02.jpg |
|image_skyline = Uppatasanti Pagoda-02.jpg |
||
|image_size = 400px |
|image_size = 400px |
||
|image_caption = |
|image_caption = শান্তি প্যাগোডা, নেপিডো |
||
|image_map = |
|image_map = |
||
|map_caption = |
|map_caption = |
||
৪৭ নং লাইন: | ৪৭ নং লাইন: | ||
|website = |
|website = |
||
}} |
}} |
||
'''নেপিডো''' ({{lang-my|နေပြည်တော်}} ''নে পি ড''; [nèpjìdɔ̀]) |
'''নেপিডো''' ({{lang-my|နေပြည်တော်}} ''নে পি ড''; [nèpjìdɔ̀]; মায়ানমারের সরকারী বানান: Nay Pyi Taw) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্র [[মায়ানমার|মায়ানমারের]] রাজধানী শহর। "নেপিডো" শব্দের অর্থ "রাজাদের আবাসভূমি"। ২১শ শতকের শুরুর দিকে মায়ানমারের কেন্দ্রীয় সমভূমি অঞ্চলে দেশের নতুন প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে শহরটিকে প্রতিষ্ঠা ও নির্মাণ করা হয়। |
||
২০০২ সালে পিনমানা শহরের কাছে, প্রাক্তন রাজধানী রেঙ্গুন থেকে ৩২০ কিলোমিটার উত্তরে নেপিডো শহরের নির্মাণকাজ শুরু হয়। বর্মী সরকার ২০০৫ সালে প্রথমে পিনমানা শহরে, পরে নেপিডো শহরে তার প্রধান কার্যালয়গুলি সরিয়ে নেয়। ২০০৬ সালের মার্চ মাসে নেপিডোকে মায়ানমারের রাজধানীর মর্যাদা দেওয়া হয়। শুরুর দিকে নেপিডোতে শুধু কিছু সরকারী ভবন, বিলাসবহুল হোটেল, অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও একটি বিমানবন্দর ছাড়া আর তেমন কিছুই ছিল না। এখানে মূলত সরকারী কর্মচারীরা বাস করতেন। তাদের পরিবার অবশ্য রেঙ্গুনেই বাস করত, কেননা নেপিডোতে বিপণী বিতান, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য সেবা তেমন সুলভ ছিল না। তবে শহরে সার্বক্ষণিক অব্যাহতভাবে বিদ্যুৎসেবা পাওয়া যায়, যা মায়ানমারের অন্য শহরের জন্য বিরল। নেপিডোর বিমানবন্দরটি মূলত সামরিক বাহিনীদের সদস্যদের পরিবহনের কাজেই ব্যবহৃত হয়। শহরটি রেঙ্গুন থেকে সড়কপথে ও রেলপথে (পিনমানা হয়ে) সংযুক্ত। ২০১২ সালে শহরটির নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয়। |
|||
নেপিডো শহরটি সম্পূর্ণরূপে পূর্বপরিকল্পিত একটি শহর, অনেকটা অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা ও ব্রাজিলের ব্রাসিলিয়া রাজধানী শহর দুইটির মত। এটি নেপিডো ইউনিয়ন অঞ্চল নামক একটি স্বতন্ত্র প্রশাসনিক বিভাগে অবস্থিত। এখানে প্রায় ১০ লক্ষ লোকের বাস। প্রায় ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই বিশাল নগরীর জনঘনত্ব খুবই কম (প্রতি বর্গকিলোমিটারে মাত্র ১৩১ জন)। |
|||
নেপিডোতে মায়ানমারের সরকারের কার্যালয়সমূহ, আইনসভা, সর্বোচ্চ আদালত, রাষ্ট্রপতির প্রাসাদ, মায়ানমারের মন্ত্রীসভার সরকারী বাসভবন, মায়ানমারের মন্ত্রণালয়সমূহের সদর দফতর ও মায়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। উপ্পাসান্তি প্যাগোডা বা শান্তি প্যাগোডা শহরটির একটি দর্শনীয় স্থান। |
|||
==পরিবহন== |
==পরিবহন== |
||
নেপিডো বিমানবন্দর শহরের প্রধান বিমানবন্দর। |
নেপিডো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শহরের প্রধান বিমানবন্দর। |
||
== Notes == |
== Notes == |
১৮:২৫, ২৫ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নেপিডো နေပြည်တော် | |
---|---|
রাজধানী | |
শান্তি প্যাগোডা, নেপিডো | |
মায়ানমারে নেপিডোর অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ১৯°৪৫′ উত্তর ৯৬°৬′ পূর্ব / ১৯.৭৫০° উত্তর ৯৬.১০০° পূর্ব | |
দেশ | মায়ানমার |
অঞ্চল | নেপিডো কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল [১] |
উপজেলা | ৮ শহরতলী |
স্থাপন | ২০০৫ |
অন্তর্ভুক্তি | ২০০৮ |
আয়তন | |
• মোট | ২,৭২৩.৭১ বর্গমাইল (৭,০৫৪.৩৭ বর্গকিমি) |
উচ্চতা | ৩৭৭ ফুট (১১৫ মিটার) |
সময় অঞ্চল | মায়ানমার মান সময় (ইউটিসি+06:30) |
এলাকা কোড | +৯৫-৬৭ |
নেপিডো (বর্মী: နေပြည်တော် নে পি ড; [nèpjìdɔ̀]; মায়ানমারের সরকারী বানান: Nay Pyi Taw) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্র মায়ানমারের রাজধানী শহর। "নেপিডো" শব্দের অর্থ "রাজাদের আবাসভূমি"। ২১শ শতকের শুরুর দিকে মায়ানমারের কেন্দ্রীয় সমভূমি অঞ্চলে দেশের নতুন প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে শহরটিকে প্রতিষ্ঠা ও নির্মাণ করা হয়।
২০০২ সালে পিনমানা শহরের কাছে, প্রাক্তন রাজধানী রেঙ্গুন থেকে ৩২০ কিলোমিটার উত্তরে নেপিডো শহরের নির্মাণকাজ শুরু হয়। বর্মী সরকার ২০০৫ সালে প্রথমে পিনমানা শহরে, পরে নেপিডো শহরে তার প্রধান কার্যালয়গুলি সরিয়ে নেয়। ২০০৬ সালের মার্চ মাসে নেপিডোকে মায়ানমারের রাজধানীর মর্যাদা দেওয়া হয়। শুরুর দিকে নেপিডোতে শুধু কিছু সরকারী ভবন, বিলাসবহুল হোটেল, অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও একটি বিমানবন্দর ছাড়া আর তেমন কিছুই ছিল না। এখানে মূলত সরকারী কর্মচারীরা বাস করতেন। তাদের পরিবার অবশ্য রেঙ্গুনেই বাস করত, কেননা নেপিডোতে বিপণী বিতান, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য সেবা তেমন সুলভ ছিল না। তবে শহরে সার্বক্ষণিক অব্যাহতভাবে বিদ্যুৎসেবা পাওয়া যায়, যা মায়ানমারের অন্য শহরের জন্য বিরল। নেপিডোর বিমানবন্দরটি মূলত সামরিক বাহিনীদের সদস্যদের পরিবহনের কাজেই ব্যবহৃত হয়। শহরটি রেঙ্গুন থেকে সড়কপথে ও রেলপথে (পিনমানা হয়ে) সংযুক্ত। ২০১২ সালে শহরটির নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয়।
নেপিডো শহরটি সম্পূর্ণরূপে পূর্বপরিকল্পিত একটি শহর, অনেকটা অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা ও ব্রাজিলের ব্রাসিলিয়া রাজধানী শহর দুইটির মত। এটি নেপিডো ইউনিয়ন অঞ্চল নামক একটি স্বতন্ত্র প্রশাসনিক বিভাগে অবস্থিত। এখানে প্রায় ১০ লক্ষ লোকের বাস। প্রায় ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই বিশাল নগরীর জনঘনত্ব খুবই কম (প্রতি বর্গকিলোমিটারে মাত্র ১৩১ জন)।
নেপিডোতে মায়ানমারের সরকারের কার্যালয়সমূহ, আইনসভা, সর্বোচ্চ আদালত, রাষ্ট্রপতির প্রাসাদ, মায়ানমারের মন্ত্রীসভার সরকারী বাসভবন, মায়ানমারের মন্ত্রণালয়সমূহের সদর দফতর ও মায়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। উপ্পাসান্তি প্যাগোডা বা শান্তি প্যাগোডা শহরটির একটি দর্শনীয় স্থান।
পরিবহন
নেপিডো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শহরের প্রধান বিমানবন্দর।
Notes
- ↑ "တိုင်းခုနစ်တိုင်းကို တိုင်းဒေသကြီးများအဖြစ် လည်းကောင်း၊ ကိုယ်ပိုင်အုပ်ချုပ်ခွင့်ရ တိုင်းနှင့် ကိုယ်ပိုင်အုပ်ချုပ်ခွင့်ရ ဒေသများ ရုံးစိုက်ရာ မြို့များကို လည်းကောင်း ပြည်ထောင်စုနယ်မြေတွင် ခရိုင်နှင့်မြို့နယ်များကို လည်းကောင်း သတ်မှတ်ကြေညာ"। Weekly Eleven News (বর্মী ভাষায়)। ২০ আগস্ট ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-২৩।
- ↑ "News Briefs"। The Myanmar Times। Myanmar Consolidated Media। ২০ মার্চ ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০০৬।
নেপিডো
| ||
পূর্বসূরী ইয়াংগুন |
মায়ানমারের রাজধানী ৬ জানুয়ারি ২০০৫ – বর্তমান |
উত্তরসূরী |