হিন্দুধর্মে পশুবলি

হিন্দুধর্মে পশুবলির আধুনিক চর্চা বেশিরভাগই শক্তিবাদের সাথে যুক্ত, এবং লোকজ হিন্দুধর্মের স্রোতে স্থানীয়ভাবে জনপ্রিয় বা উপজাতীয় ঐতিহ্যের মধ্যে দৃঢ়ভাবে প্রোথিত।

তামিলনাড়ুর মন্দিরে উৎসবে পাঠাবলি দেওয়া হচ্ছে।

পশুবলি ছিল ভারতে প্রাচীন বৈদিক ধর্মের অংশ, এবং যজুর্বেদের মত শাস্ত্রে উল্লেখ আছে। বেদ ও কিছু পুরাণ মতে পশুবলি প্রতীকী এবং পশু হত্যা নিষিদ্ধ।

পরিভাষা

যুপা মথুরার কাছে ইসিপুর, বশিষ্কের সময়ের বলি স্তম্ভ। মথুরা জাদুঘর।

পশুবলির জন্য ব্যবহৃত সংস্কৃত শব্দ হল বলি, যার মূল অর্থ "শ্রদ্ধা, নৈবেদ্য বা উৎসর্গ" সাধারণভাবে ("উদ্ভিজ্জ বিসর্জন [... এবং] পশুত্ব বর্জন,")। অন্যান্য জিনিসের মধ্যে বলি "একজন মানুষের পশুত্ব বর্জন করাকে বোঝায়" এবং হিন্দুদের মধ্যে মাঝে মাঝে এটি ঝাটকা বলি নামে পরিচিত।

কালিকা পুরাণে যথাক্রমে ছাগল, হাতি বধের জন্য বলি (বলিদান), মহাবলী (মহান ত্যাগ) কে আলাদা করা হয়েছে, যদিও শক্তি ধর্মতত্ত্বের মানুষের উল্লেখ প্রতীকী ও আধুনিক সময়ে মূর্তিতে করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, স্যার জন উড্রোফ কার্পুরাদিস্টোত্রমের উপর একটি ভাষ্য প্রকাশ করেছিলেন, যেখানে তিনি লিখেছেন যে ১৯তম শ্লোক তালিকাভুক্ত বলির পশু ছয়টি শত্রুর প্রতীক, যার মধ্যে "মানুষ" গর্বের প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু ধর্মগ্রন্থ

যজুর্বেদে মতো বৈদিক গ্রন্থে 'অশ্বমেধ' এর উল্লেখ করা হয়েছে। অশ্বমেধ, একটি রীতি যেখানে একটি ঘোড়াকে এক বছর অবাধে ঘোরাফেরা করার অনুমতি দেওয়া হতো, তারপর শেষ পর্যন্ত বলি দেওয়া হতো। মহাকাব্য মহাভারতে, যুধিষ্ঠির চক্রবর্তী সম্রাট হওয়ার জন্য কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে জয়লাভ করার পর অশ্বমেধ যজ্ঞ করেন। মহাভারতে চেদি রাজা উপরিচরা বসু কর্তৃক সম্পাদিত একটি অশ্বমেধের বর্ণনাও রয়েছে, তবে এই গল্পে কোন পশু উৎসর্গ করা হয়নি। গুপ্ত সাম্রাজ্যের শাসকগণ, চালুক্য বংশ এবং চোল রাজবংশ সকলেই অশ্বমেধ পালন করেছিলেন।

অ্যাগনিসোমিয়া ছিল সমস্ত সোম বলির মধ্যে সহজতম যেখানে পশুবলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল; দেবতাদের অমৃত প্রদানের দিন আগে অগ্নি ও সোমকে একটি ছাগল বলি দেওয়া দরকার ছিল। সাভানিয় যজ্ঞে, অগ্নিকে নৈবেদ্য দেওয়ার দিনজুড়ে বলি দেওয়া হত। এই আচারগুলি পশু হত্যার দিকে মনোনিবেশ করেনি বরং শক্তির প্রতীক হিসাবে এটি উৎসর্গ করা হয়েছিল।

দশম বা একাদশ শতাব্দীতে রচিত ভাগবত পুরাণে, শ্রীকৃষ্ণ মানুষকে বলছেন বর্তমান যুগে কলিযুগে পশুবলি না করতে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে পশুবলি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আদি পুরাণ, বৃহণ-নারদীয় পুরাণ এবং আদিত্য পুরাণেও পশুবলি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মগ্রন্থের কিছু গোঁড়া দোভাষী, যেমন শ্রী চন্দ্রশেখরেন্দ্র সরস্বতী, বিশ্বাস করতেন যে কলিযুগে নিষেধাজ্ঞা কেবলমাত্র কয়েক ধরনের পশুবলির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, বিশেষ করে গরু ও ঘোড়া বলি। এই ধরনের ব্যাখ্যায় বৈদিক পশুবলিকে "একটি মহান আদর্শের কারণে সৃষ্ট সামান্য আঘাত হিসাবে" এবং "বলির পশু একটি উচ্চতর অবস্থা লাভ করে" এই বিশ্বাসকে সমর্থন করে।

সমসাময়িক হিন্দু সমাজে পশুবলি

আধুনিক হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্ঠ পশুবলি এড়ায়, কিন্তু অসংখ্য স্থানীয় ব্যতিক্রম আছে। সাধারণভাবে, যেখানে এটি অনুশীলন করা হয়, এটি কিছু দেবতাদের পছন্দসই হিসাবে দেখা হবে, কিন্তু অন্যদের দ্বারা নয়।

পুরুষ মহিষ বাছুর দুর্গাপূজা উৎসবে পুরোহিত দ্বারা বলি দেওয়া হবে। মহিষ বলি প্রথা অবশ্য সমসাময়িক ভারতে বিরল।

পূর্ব ভারতে আসাম, ওড়িশা, ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যগুলির পাশাপাশি নেপাল জাতির অনেক শক্তি মন্দিরে পশু বলির প্রচলন রয়েছে। বলিতে ছাগল, মুরগি, কবুতর ও পুরুষ জল মহিষকে বলি দেয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, নেপালের সবচেয়ে বড় পশুবলি তিন দিনব্যাপী গধিমাই উৎসবে ঘটে। ২০০৯ সালে এটি অনুমান করা হয়েছিল যে ২৫০০,০০০ এরও বেশি প্রাণী মারা গেছে, যখন ৫ মিলিয়ন ভক্তরা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন। ২০১৫ সালে নেপাল সরকার গাধিমাই উৎসব নিষিদ্ধ করেছিল। ওড়িশা রাজ্যে, অশ্বিন মাসে অনুষ্ঠিত তার বার্ষিক যাত্রা (উৎসব) উপলক্ষে বৌদ জেলার কান্তমালের রাজা দেবতার উদ্দেশ্যে প্রতি বছর কান্ধেন বুধির আগে ছাগল ও পাখির মতো পশুবলি দেওয়া হয়। কান্ধেন বুধযাত্রার প্রধান আকর্ষণ হল ঘুসুরি পূজা। ঘুসুরি মানে একটি শূকর, যা প্রতি তিন বছর পর দেবীকে বলি দেওয়া হয়। বালিযাত্রা চলাকালীন, ওড়িশার সম্বলপুরে তার মন্দিরে দেবী সমলেশ্বরীকে বলিদান হিসেবে পুরুষ ছাগল দেওয়া হয়। ভারতের ওড়িশার সোনেপুরের বালি যাত্রাও একটি বার্ষিক উৎসব যা আস্বিনা মাসে উদযাপিত হয় যখন পশুবলি সমলেশ্বরী, সুরেশ্বরী এবং খাম্বেশ্বরী দেবতার আচার পূজার অবিচ্ছেদ্য অংশ। বালি পশুবলিকে বোঝায় এবং তাই এই বার্ষিক উৎসবকে বালি যাত্রা বলা হয়। পশুবলি ভারতের পূর্ব রাজ্যগুলিতে নবরাত্রির সময় কিছু দুর্গাপূজা উদযাপনের একটি অংশ। দেবীকে এই আচারে কোরবানির পশু দেওয়া হয় এই বিশ্বাসে যে এটি মহিষ দানবের বিরুদ্ধে তার হিংসাত্মক প্রতিশোধকে উদ্দীপিত করে। ক্রিস্টোফার ফুলারের মতে, পশু বলির অভ্যাস হিন্দুদের মধ্যে নবরাত্রির সময়, অথবা অন্য সময়ে, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশার পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে পাওয়া শাক্তধর্ম ঐতিহ্যের বাইরে, এবং উত্তর -পূর্ব ভারত, আসাম এবং ত্রিপুরা। উপরন্তু, এমনকি এই রাজ্যগুলিতে, উৎসবের মরসুম এমন একটি যেখানে উল্লেখযোগ্য পশু বলি পালন করা হয়। কিছু শাক্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে, মহিষ দানব হত্যা এবং দুর্গার বিজয় পশুবলির পরিবর্তে প্রতীকী বলি দিয়ে পালন করা হয়।

রাজস্থানের রাজপুতরা নবরাত্রিতে তাদের অস্ত্র ও ঘোড়ার পূজা করে, এবং পূর্বে কুলদেবী হিসেবে পূজিত একজন দেবীকে ছাগলের বলি দেওয়া হত - একটি রীতি যা কিছু জায়গায় অব্যাহত রয়েছে। আচারের জন্য একটি স্ট্রোক দিয়ে পশু হত্যা করা প্রয়োজন। অতীতে এই আচারটি একজন যোদ্ধা হিসেবে পুরুষত্ব এবং প্রস্তুতিতে প্রবেশের একটি রীতি হিসেবে বিবেচিত হত। এই রাজপুত সম্প্রদায়ের মধ্যে কুলদেবী হলেন একজন যোদ্ধা-পতিব্রত অভিভাবক দেবী, স্থানীয় কিংবদন্তীরা রাজপুত-মুসলিম যুদ্ধের সময় তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।

বানারদের আশেপাশের মন্দির এবং পরিবারগুলিতে পশুবলির প্রথা প্রচলিত নেই যেখানে দেবীকে নিরামিষ নিবেদন করা হয়।

শাক্তধর্মের ঐতিহ্য অনুসারে পশু বলি দেওয়া হয় যেখানে একজন দেবীকে আচার অনুষ্ঠান করা হয়। ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তামিলনাড়ুতে এটি বিশেষভাবে স্থানীয় দেবতা বা গোষ্ঠী দেবতাদের সামনে করা হয়। কর্ণাটকে, বলিদান গ্রহণকারী দেবী রেণুকা হন। প্রাণীটি হয় পুরুষ মহিষ বা ছাগল।

ভারতের কিছু পবিত্র গ্রোভে, বিশেষ করে পশ্চিম মহারাষ্ট্রে, নারী দেবতাদের শান্ত করার জন্য পশুবলি প্রচলিত আছে, যেগুলি গ্রোভ শাসন করার কথা। পুনের আশেপাশের কিছু গ্রামীণ জনগোষ্ঠীও ওয়াঘজাই ও সিরকাই মন্দিরে দেবতাদের বসানোর জন্য পশুবলি পালন করে। পুনের আশেপাশের অঞ্চলে, ছাগল এবং পাখিকে ভেটলা দেবীর উদ্দেশ্যে বলি দেওয়া হয়। মহারাষ্ট্রের কথার বা কুতাদি সম্প্রদায়, পরিবারে সন্তান প্রসবের পর পাচভি অনুষ্ঠান পালন করার সময়, তাদের পারিবারিক দেবতা, সপ্তশ্রুঙ্গীর পূজা এবং ছাগলের বলি প্রদান করে। এর পরে তারা ১২তম দিনে শিশুর নামকরণ অনুষ্ঠান করে।

অন্ধ্রপ্রদেশের আহোবিলাম, নরসিংহের উপাসনার কেন্দ্র, বিষ্ণুর সিংহমুখী অবতার, যাকে নয়টি হিন্দু মন্দির এবং অন্যান্য মন্দিরগুলি উৎসর্গ করা হয়েছে। ছাগল ও ভেড়ার নির্দিষ্ট পরিমাণ বলি এখনও সাপ্তাহিকভাবে করা হয়। এটি এখন বিষ্ণুর উপাসনায় অত্যন্ত অস্বাভাবিক, "একটি বন্য ও অনিয়ন্ত্রিত উপজাতীয় দেবতা এবং দেবতা বিষ্ণুর একটি গোঁড়া রূপের মধ্যে একটি ক্রান্তিকাল অবস্থা" নির্দেশ করে।

ভারতের কেরালা রাজ্যের উত্তর মালাবার অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় হিন্দু ধর্মীয় উপাসনা হল থিয়েম দেবতাদের রক্ত ​​দেওয়া। থেইয়াম দেবতাদের মোরগ বলির মাধ্যমে প্রশংসিত করা হয় যেখানে ধর্মীয় মোরগ লড়াই থেইয়াম দেবতাদের রক্ত ​​দেওয়ার ধর্মীয় অনুশীলন।

ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে কিছু হিন্দু দ্বারা পশুবলি পালন করা হয়। তাবু রাহ -এর ধর্মীয় বিশ্বাস, বালিনিজ হিন্দু ধর্মের পশু বলির একটি ধরণ অন্তর্ভুক্ত যেখানে একটি মোরগ ধর্মীয় রীতিতে ব্যবহার করা হয় তাকে একটি ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক ককফাইটে অন্য মোরগের বিরুদ্ধে লড়াই করার অনুমতি দিয়ে, তাবু রাহের আধ্যাত্মিক তৃপ্তি অনুশীলন। অশুভ আত্মাকে তুষ্ট করার জন্য রক্ত ​​ঝরানো শুদ্ধিকরণ হিসাবে প্রয়োজনীয়, এবং ধর্মীয় মারামারি পবিত্র লন্টার পাণ্ডুলিপিতে বর্ণিত প্রাচীন এবং জটিল রীতি অনুসরণ করে।

বলির পদ্ধতি

শিরশ্ছেদ, শ্বাসরোধ থেকে শুরু করে পশুর হৃদয়ে চালিত স্পাইক পর্যন্ত বলি দেওয়ার পদ্ধতি। ঝাটকা হল হিন্দু ধর্মীয় বধের জন্য নির্ধারিত পদ্ধতি, তবে অন্যান্য পদ্ধতি যেমন শ্বাসরোধ এবং হার্টে চালিত কাঠের স্পাইল (স্ফিয়া) ব্যবহার করা হয়। এর কারণ হল পুরোহিতরা একটি প্রাণীকে একটি অশুভ আওয়াজ হিসাবে দেখেন এবং পশুর আওয়াজ ইঙ্গিত দেয় যে এটি ভুগছে। ঝাটকা পদ্ধতিতে কুড়াল বা তলোয়ার দিয়ে একক শিরশ্ছেদ করা ঘাটিতে প্রাণীকে তাৎক্ষণিকভাবে হত্যা করা প্রয়োজন। যে হিন্দুরা মাংস খায় তারা ঝাটকা পদ্ধতিতে হত্যা করা মাংস লিখে দেয়।

আরও দেখুন

• ভারতে গোহত্যা
• হিন্দুধর্মের সমালোচনা

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

• Blurton, T. Richard, Hindu Art, 1994, British Museum Press, আইএসবিএন ০ ৭১৪১ ১৪৪২ ১
• Hillary Rodrigues (২০০৩)। Ritual Worship of the Great Goddess: The Liturgy of the Durga Puja with Interpretations। SUNY Press। আইএসবিএন 978-0-7914-8844-7। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• June McDaniel (২০০৪)। Offering Flowers, Feeding Skulls: Popular Goddess Worship in West Bengal। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-534713-5। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Rodrigues, Hillary; Sumaiya Rizvi (১০ জুন ২০১০)। "Blood Sacrifice in Hinduism"। Mahavidya। পৃষ্ঠা 1। ১৭ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Ryder, Richard D. Animal revolution: changing attitudes toward speciesism। Oxford: Berg Publishers। ২০০০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

আরও পড়ুন

• Fuller, Christopher John (২০০৪)। The camphor flame: popular Hinduism and society in India। Princeton University Press। পৃষ্ঠা 88। আইএসবিএন 978-0-691-12048-5। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Hastings, James (২০০৩)। Encyclopedia of Religion and Ethics, Part 24। Whitefish, MT: Kessinger Publishings। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Kak, Subhash (২০০৪)। The Aśvamedha: The rite and its logic। Motilal Banarsidass। আইএসবিএন 9788120818774। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Masih, Y. (২০০০)। A Comparative Study of Religions। Delhi: Motilal Banarsidass। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Sehgal, Sunil (১৯৯৯)। Encyclopaedia of Hinduism। Delhi: Sarup & Sons.। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Vesci, Uma Marina (১৯৯২)। Heat and sacrifice in the Vedas। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 103। আইএসবিএন 978-81-208-0841-6। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)