ভিকারুননিসা বিশ্ববিদ্যালয়
ভিকারুননিসা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রখ্যাত অস্ট্রীয় পাকিস্তানি সমাজকর্মী ভিকার উন নিসা নূন-এর নামে বিশ্ববিদ্যালয়টির নামকরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন বন্ধ আছে ও কোনও কার্যক্রম পরিচালনা করছে না।
২০০১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর এর তিনটি বিভাগে ১৩৩ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। তবে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি ও তহবিল হস্তান্তরে অনিয়মের অভিযোগ এনে তিন সেমিস্টারের পর বিশ্ববিদ্যালয়টি বন্ধ করে দেয়।[১]
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সাবেক সদস্য এবং ব্যবসায়ী এইচ বি এম ইকবাল ভিকারুননিসা বিশ্ববিদ্যালয় ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান। ২০০২ সালে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন তার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান স্থাপনের সময় অনিয়ম করার অভিযোগ আনে।[১] ২০০৩ সালে, সুপ্রিম কোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে পুনরায় চালু করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়।[২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Iqbal denies land, fund transfer anomalies"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০২-১১-১৯। ২০ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-১৬।
- ↑ UNB (১৪ জানুয়ারি ২০০৩)। "SC stays HC order on Viqarunnisa"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-১৬।
বাংলাদেশের শিক্ষা বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |