বিষয়বস্তুতে চলুন

ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৭′৪০″ উত্তর ৯০°২৫′২৯″ পূর্ব / ২৩.৭৯৪৫২৫° উত্তর ৯০.৪২৪৬৭১° পূর্ব / 23.794525; 90.424671
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস
তথ্য প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়
নীতিবাক্যভবিষ্যৎ হবে অতীতের চেয়েও ভালো
ধরনপ্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত২০০৩; ২১ বছর আগে (2003)
ইআইআইএন১৩৬৬৬৬ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
আচার্যরাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
উপাচার্যআবু হাসান ভূঁইয়া
শিক্ষার্থী৪৯০০
ঠিকানা
এইচ - ১৯০, সড়ক - ৫, মধ্য নয়ানগর, ভাটারা, বারিধারা
, ,
১২১২
,
২৩°৪৭′৪০″ উত্তর ৯০°২৫′২৯″ পূর্ব / ২৩.৭৯৪৫২৫° উত্তর ৯০.৪২৪৬৭১° পূর্ব / 23.794525; 90.424671
অধিভুক্তিবাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
ওয়েবসাইটuits.edu.bd
মানচিত্র

ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস (তথ্য প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়) বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।[] ২০০৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি ইউজিসি থেকে অনুমোদন লাভ করে। এটি পিএইচপি গ্রুপের পিএইচপি ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত। এর বর্তমান উপাচার্য হলেন ড. মোঃ আবু হাসান ভূঁইয়া (ভারপ্রাপ্ত)। বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকার বারিধারায় অবস্থিত।[][]

প্রশাসন

[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হলেন প্রধান নির্বাহী। প্রতিটি একাডেমিক বিভাগের নিজস্ব প্রধান রয়েছে। প্রশাসনের উপরে, ট্রাস্টি বোর্ড রয়েছে, যার নেতৃত্বে একজন চেয়ারপার্সন রয়েছেন, যিনি নীতিগত বিষয়গুলির তত্ত্বাবধান করে।

উপাচার্যগণ

[সম্পাদনা]

নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেসের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন:

অনুষদ ও বিভাগ

[সম্পাদনা]
  • প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ
    • কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই)
    • তথ্য প্রযুক্তি (আইটি)
    • পুরকৌশল (সিই)
    • ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল (ইইই)
    • ইলেকট্রনিক্স ও যোগাযোগ প্রকৌশল (ইসিই)
    • ফার্মেসি
  • ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
    • ব্যবসা শিক্ষা
    • ব্যবসা প্রশাসনে স্নাতক (বিবিএ)
  • সামাজিক বিজ্ঞান ও কলা অনুষদ
    • সমাজবিজ্ঞান
    • ইংরেজি
    • আইন

ক্যাম্পাস

[সম্পাদনা]

১১ নভেম্বর, ২০১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়, ক্যাম্পাসটি ঢাকার ভাটারার নয়ানগরে অবস্থিত। ২০১৯ সালের শরৎকালীন সেমিস্টারে নতুনদের আগত অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে ক্যাম্পাসটির যাত্রা শুরু হয়।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  2. "ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস"www.prothom-alo.com। ২০১২-০১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৭ 
  3. "ইউআইটিএস - প্রসঙ্গ"বাংলা ট্রিবিউন। ২০১৯-০৭-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৭ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]