উমেশচন্দ্র দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}} |
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}} |
||
'''উমেশচন্দ্র দত্ত''' ( |
'''উমেশচন্দ্র দত্ত''' (১৮৪০ - ১৯০৭) একজন সমাজ সংস্কারক এবং শিক্ষাবিদ । [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] বর্তমান [[দক্ষিণ ২৪ পরগণা]] জেলার [[মজিলপুর|মজিলপুরে]] তিনি জন্মগ্রহণ করেন ।১৮৫৯ এ প্রবেশিকা পরীক্ষায় তিনি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন । স্ত্রীশিক্ষা বিস্তারে তিনি অদম্য উৎসাহী ছিলেন । |
||
তিনি [[মজিলপুর|মজিলপুরে]] দক্ষিণ ২৪ পরগণার প্রথম এবং সম্ভবত বাংলাদেশের তৃতীয় বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।{{সত্যতা}} এই বিদ্যালয় স্থাপন করবার জন্য তাকে জমিদারের প্রবল অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল । এরপর তিনি কলকাতার ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে (যার বর্তমান নাম [[বিদ্যাসাগর কলেজ]]) এবং হিন্দু স্কুলে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন । |
তিনি [[মজিলপুর|মজিলপুরে]] দক্ষিণ ২৪ পরগণার প্রথম এবং সম্ভবত বাংলাদেশের তৃতীয় বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।{{সত্যতা}} এই বিদ্যালয় স্থাপন করবার জন্য তাকে জমিদারের প্রবল অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল । এরপর তিনি কলকাতার ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে (যার বর্তমান নাম [[বিদ্যাসাগর কলেজ]]) এবং হিন্দু স্কুলে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন । |
||
১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো এবং সচেতনতা আনার জন্য এবং তাদের মনের কথা তুলে ধরার জন্য একটি মহিলা মাসিক পত্রিকা [[বামাবোধিনী]] প্রকাশ করেন । এই পত্রিকাটি তিনি আমৃত্যু চুয়াল্লিশ বছর ধরে সম্পাদনা করেন । তিনি একে একে রাজপুর স্কুল, হরিনাভি স্কুল , কোন্নগর স্কুল এবং কলকাতার সিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন । সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠার পর আমৃত্যু তিনি তার অধ্যক্ষ ছিলেন । কলকাতার মূক ও বধির বিদ্যালয়ের তিনি প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । |
|||
শিলাইদহে কবি [[মাইকেল মধুসূদন দত্ত|মাইকেল মধুসূদন দত্তের]] সমাধিতে 'দাঁড়াও পথিকবর জন্ম তব ....' খোদিত ফলকটি তার উদ্যোগেই স্থাপিত হয়েছিল । |
শিলাইদহে কবি [[মাইকেল মধুসূদন দত্ত|মাইকেল মধুসূদন দত্তের]] সমাধিতে 'দাঁড়াও পথিকবর জন্ম তব ....' খোদিত ফলকটি তার উদ্যোগেই স্থাপিত হয়েছিল । |
||
১৬:৫৪, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
উমেশচন্দ্র দত্ত (১৮৪০ - ১৯০৭) একজন সমাজ সংস্কারক এবং শিক্ষাবিদ । পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার মজিলপুরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন ।১৮৫৯ এ প্রবেশিকা পরীক্ষায় তিনি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন । স্ত্রীশিক্ষা বিস্তারে তিনি অদম্য উৎসাহী ছিলেন ।
তিনি মজিলপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগণার প্রথম এবং সম্ভবত বাংলাদেশের তৃতীয় বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এই বিদ্যালয় স্থাপন করবার জন্য তাকে জমিদারের প্রবল অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল । এরপর তিনি কলকাতার ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে (যার বর্তমান নাম বিদ্যাসাগর কলেজ) এবং হিন্দু স্কুলে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন । ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো এবং সচেতনতা আনার জন্য এবং তাদের মনের কথা তুলে ধরার জন্য একটি মহিলা মাসিক পত্রিকা বামাবোধিনী প্রকাশ করেন । এই পত্রিকাটি তিনি আমৃত্যু চুয়াল্লিশ বছর ধরে সম্পাদনা করেন । তিনি একে একে রাজপুর স্কুল, হরিনাভি স্কুল , কোন্নগর স্কুল এবং কলকাতার সিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন । সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠার পর আমৃত্যু তিনি তার অধ্যক্ষ ছিলেন । কলকাতার মূক ও বধির বিদ্যালয়ের তিনি প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । শিলাইদহে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের সমাধিতে 'দাঁড়াও পথিকবর জন্ম তব ....' খোদিত ফলকটি তার উদ্যোগেই স্থাপিত হয়েছিল ।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র
পশ্চিমবঙ্গ - জেলা দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা সংখ্যা - পৃ ২৭২