বাংলাদেশ–বেলারুশ সম্পর্ক
বাংলাদেশ |
বেলারুশ |
---|
বাংলাদেশ-বেলারুশ সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ এবং বেলারুশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝানো হয়ে থাকে। ১৯৯২ সালে উভয় দেশ সরকারীভাবে কূটনৈতিক সম্পর্ক শুরু করলেও কোন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাসরত রাষ্ট্রদূত নেই।
উচ্চ পর্যায়ের পরিদর্শন[সম্পাদনা]
২০১২ সালের নভেম্বর মাসে মিখাইল মিয়াসনিকোভিচ যখন বেলারুশের সর্বপ্রথম কোন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্রীয় সফরে বাংলাদেশে আসেন, তখন থেকে উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার হতে দেখা যায়।[১][২] ৮ জুলাই, ২০১৩ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেলারুশ প্রজাতন্ত্রে সফরে যান।[৩]
সহযোগিতা[সম্পাদনা]
বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহায্য-সহযোগিতার জন্য উভয় দেশ একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে- ব্যবসাবাণিজ্য, শিক্ষা, কৃষি, প্রযুক্তি, এবং প্রতিরক্ষা।[৪][৫][৬]
মানবিক সাহায্য[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পকে দীর্ঘ মেয়াদী সহায়তার জন্য বেলারুশ সরকার বাংলাদেশকে $১.৫ কোটি ডলার দিবে।[৭]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০১৪-০১-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-০৬।
- ↑ http://www.chinadaily.com.cn/xinhua/2012-11-13/content_7499464.html
- ↑ "Visit of the Prime Minister of the People's Republic of Bangladesh Sheikh Hasina to the Republic of Belarus July 8-10, 2013"। mfa.gov.by। জুলাই ৮, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৬, ২০১৫।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Belarus to provide $15m in RMG sector"। dhakatribune.com। সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৪। ডিসেম্বর ২৭, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৬, ২০১৫।