ঠাকুরনগর রেলওয়ে স্টেশন
ঠাকুরনগর রেলওয়ে স্টেশন | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
শহরতলির রেল স্টেশন | |||||||||||
![]() ঠাকুরনগর রেল স্টেশনের প্রবেশ পথ। | |||||||||||
অবস্থান | ঠাকুরনগর,পশ্চিমবঙ্গ,![]() | ||||||||||
উচ্চতা | ১০ মিটার (৩৩ ফু) | ||||||||||
পরিচালিত | পূর্ব রেল | ||||||||||
লাইন | শিয়ালদহ-বনগাঁ লাইন | ||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ২ | ||||||||||
রেলপথ | ২ | ||||||||||
নির্মাণ | |||||||||||
গঠনের ধরন | আদর্শ | ||||||||||
পার্কিং | না | ||||||||||
সাইকেলের সুবিধা | না | ||||||||||
অন্য তথ্য | |||||||||||
অবস্থা | সক্রিয় | ||||||||||
ভাড়ার স্থান | পূর্ব রেল | ||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||
চালু | ১৮৮২-১৮৮৪ | ||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | ১৯৬৩ (২৫ কেভি ওভার হেড) | ||||||||||
পরিষেবা | |||||||||||
| |||||||||||
অবস্থান | |||||||||||
ঠাকুরনগর রেলওয়ে স্টেশন শিয়ালদহ-বনগাঁ লাইন এর গোবরডাঙা ও চাঁদপাড়া রেলওয়ে স্টেশন এর মাঝে অবস্থিত একটি রেল স্টেশন। এই স্টেশনটি ঠাকুরনগর বাজার পাশেই অবস্থিত। এই স্টেশনটি ঠাকুরনগর এলাকার যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। স্টেশনটি থেকে ঠাকুরনগর এর সঙ্গে কলকাতা, বারাসাত, চাঁদপাড়া ও বনগাঁ শহরের যোগাযোগ রক্ষা করা হয়। স্টেশনটিতে মোট দুটি প্লাটফর্ম রয়েছে।
অবস্থান[সম্পাদনা]
এই রেল স্টেশনটি শিয়ালদহ স্টেশন থেকে ৬৩ কিলোমিটার দূরে ২২.৯২° উত্তর ও ৮৮.৭৭° পূর্বে অবস্থিত। স্টেশনটি সমুদ্র সমতল থেকে ১০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত।
যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
স্টেশনের পাশ দিয়েই ঠাকুরনগর-চাঁদপাড়া রোড চলে গেছে। এছাড়া স্টেশনটি গাইঘাটা ও গোবরডাঙার সঙ্গে সড়ক পথে যুক্ত। স্টেশন থেকে চাঁদপাড়া ও শুটিয়া,গাইঘাটার,চারঘাটের সঙ্গে অটো পরিসেবা রয়েছে।সল্প দূরত্বের জন্য রয়েছে রিকসা-ভ্যান ও টোট পরিসেবা।
আধুনিকরণ[সম্পাদনা]
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেল মন্ত্রী হিসাবে ঠাকুরনগর স্টেশনের[১] আধুনিকরণের প্রস্তাব দেন। এরপর স্টেশন এর দুটি প্লাটফর্মে সম্পূর্ণ আচ্ছাদন (সেড) দেওয়া হয়। নতুন টিকিট সংগ্রহ কক্ষ নির্মাণ করা হয়।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "কিশোরীর মৃত্যু , লেভেল ক্রসিংয়ের দাবি"। আনন্দবাজার প্রত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২৮-০৮-২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে ঠাকুরনগর রেলওয়ে স্টেশন সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |