আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ, নোয়াখালী
প্রাক্তন নাম | নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ |
---|---|
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ২০০৮ |
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশ সরকার |
অধিভুক্তি | স্বাস্থ্য অধিদপ্তর |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
অধ্যক্ষ | আব্দুছ ছালাম[১] |
ঠিকানা | মাইজদী, সুধারাম , , ২২°৫৭′০৬″ উত্তর ৯১°০৬′১৪″ পূর্ব / ২২.৯৫১৫৪১° উত্তর ৯১.১০৩৭৮৫° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২২°৫৭′০৬″ উত্তর ৯১°০৬′১৪″ পূর্ব / ২২.৯৫১৫৪১° উত্তর ৯১.১০৩৭৮৫° পূর্ব |
![]() |
আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলায় অবস্থিত চিকিৎসা বিষয়ক উচ্চ শিক্ষা দানকারী একটি প্রতিষ্ঠান।[২] সরাসরি সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়; যা বর্তমানে দেশের একটি অন্যতম প্রধান চিকিৎসাবিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এখানে ১ বছর মেয়াদী হাতে-কলমে শিখনসহ (ইন্টার্নশিপ) স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এম.বি.বি.এস. শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর ৫৭ জন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়ে থাকে।[৩]
হাসপাতালটি ৫ বছর মেয়াদী এমবিবিএস) ডিগ্রি প্রদান করে থাকে। স্নাতক পরবর্তী এক বছরের ইন্টার্নশিপ সমস্ত স্নাতকদের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে করতে হয়। ডিগ্রিটি বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদিত।
অবস্থান[সম্পাদনা]
আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজটি নোয়াখালী জেলার সুধারাম থানার মাইজদী একালায় অবস্থিত। এটি বেগমগঞ্জ থানার চৌরাস্তা মোড় থেকে প্রায় ০.৫ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৭৮-১৯৭৯ সালে দেশের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার বগুড়া, কুমিল্লা, দিনাজপুর, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, খুলনা, নোয়াখালী এবং পাবনায় মেডিকেল কলেজ স্থাপনের পরিকল্পনা করেছিল। পরবর্তীতে পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়েছিল।
পরবর্তীকালে, সরকার মেডিকেল শিক্ষার বিস্তারের জন্য আরও মেডিকেল কলেজের প্রয়োজন মনে করে। সেই অনুসারে বাংলাদেশ সরকার নোয়াখালী এবং কক্সবাজারে প্রতি বছর ৫০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে এমন দুটি নতুন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেছিল।
২০০৮ সালের ১৩ নভেম্বর কলেজটি নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ নামে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। ২০০৮ সালে এটি সাধারণ হাসপাতালের একটি অংশে শিক্ষামূলক পরিষেবা শুরু করেছিল। কিছু দিন পর কলেজটিকে চৌমুহনী নতুন ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল এবং শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হয়েছিল।[৪] পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক স্পিকার আবদুল মালেক উকিলের নামে কলেজটির নামকরণ করা হয়।[৫]
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
অণুষদ ও বিভাগ[সম্পাদনা]
প্রতিষ্ঠান ও প্রশাসন[সম্পাদনা]
আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অধিভুক্ত কলেজ। শিক্ষার্থীরা পঞ্চম বছর মেয়াদী কোর্স শেষ করে এবং চূড়ান্ত এমবিবিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করে। প্রফেশনাল পরীক্ষাগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নেওয়া হয় এবং ফলাফল দেওয়া হয়। অভ্যন্তরীণ পরীক্ষাগুলো যেমনঃ কার্ড সম্পূর্ণতা, টার্ম শেষ এবং নিয়মিত মূল্যায়ন নিয়মিত বিরতিতে নেওয়া হয় ।
সুযোগ-সুবিধা[সম্পাদনা]
আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজে একটি আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর মেডিকেল কলেজ। এটি ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল। কলেজের ছাত্ররা প্রতি বছর চট্টগ্রাম বোর্ডে দুর্দান্ত ফলাফল করছে। কলেজে একটি শহীদ মিনার ও একটি মিলনায়তন আছে।[৬]
সহ-শিক্ষা কার্যক্রম ও সংগঠন[সম্পাদনা]
আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধরনের সমাজকল্যাণমূলক ও কার্যক্রমে জড়িত।
কৃতি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী[সম্পাদনা]
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ হলেন আব্দুছ ছালাম"। Dhakatimes News। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৯।
- ↑ "আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ, নোয়াখালী"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা" (PDF)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "নানা সঙ্কটে নোয়াখালী আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ"। somoynews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৯।
- ↑ "মেডিকেল কলেজের নাম বদল"। প্রথম আলো। ৫ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৯।
- ↑ "আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ, নোয়াখালী"। জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৯।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |