তিরুচিরাপল্লী রেলওয়ে বিভাগ
 | এই নিবন্ধটি ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি ইংরেজি ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ইংরেজি ভাষার ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। |
 বিভাগীয় সদর দপ্তর | |
| প্রতিবেদন মার্ক | TPJ |
|---|---|
| রাজ্য | তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরি |
| কার্যকাল | ১৬ মে ১৯৫৬– |
| পূর্বসূরি | দক্ষিণ রেল |
| ট্র্যাক গেজ | ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) |
| পূর্বতন গেজ | ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) |
| বৈদ্যুতিকরণ | ২৫ কেভি এসি, ৫০ হার্জ |
| দৈর্ঘ্য | ১,০২৬.৫৫ কিমি (৬৩৭.৮৭ মা) |
| প্রধান কার্যালয় | তিরুচিরাপল্লী, তামিলনাড়ু, ভারত |
| ওয়েবসাইট | www |
তিরুচিরাপল্লী রেলওয়ে বিভাগ ( তামিল: [திருச்சிராப்பள்ளி இருப்புப்பாதை கோட்டம்] ) হল ভারতের দক্ষিণ রেলের (SR) ছয়টি রেলওয়ে বিভাগের একটি। এটির প্রশাসনিক সদর দফতর তিরুচিরাপল্লীতে অবস্থিত। এটি তামিলনাড়ুর কাভেরী ব-দ্বীপ অঞ্চলের বেশিরভাগ জেলায় পরিবেশন করে, তাই এটি সাধারণত ডেল্টা রেলওয়ে বিভাগ বা ব-দ্বীপ বিভাগ নামে ডাকা হয়। [১] [২]
ইতিহাস এবং পটভূমি[সম্পাদনা]
বিভাগের ইতিহাস ১৮৫৩ সালে শুরু, যখন গ্রেট সাউদার্ন অফ ইন্ডিয়া রেলওয়ে কোম্পানি ইংল্যান্ডে তার সদর দপ্তর সহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ১৮৫৯ সালে নাগপত্তনম এবং তিরুচিরাপল্লীর মধ্যে প্রথম লাইনটি নির্মিত হয়েছিল। [৩] ১৬ মে ১৯৫৬ সালে প্রাক-স্বাধীনতা যুগের অন্যান্য সমস্ত রেলপথকে একীভূত করার সময় তিরুচিরাপল্লী রেলওয়ে বিভাগ গঠিত হয়েছিল। এটি জোনের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিভাগ যার রুটের দৈর্ঘ্য প্রায় ১,০২৬.৫৫ কিমি (৬৩৭.৮৭ মা), [৪] তামিলনাড়ুর ১৩টি জেলায় বিস্তৃত। [৫] এছাড়াও এটি বিশ্বের একমাত্র বিভাগ হতে পারে যেটি যথাক্রমে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য এবং ফরাসি সাম্রাজ্য দ্বারা বিকশিত পূর্ববর্তী দক্ষিণ ভারতীয় রেলওয়ে কোম্পানি এবং পন্ডিচেরি রেলওয়ে কোম্পানির রেললাইনগুলি পরিবেশন করছে। [৬] [৭] [৮]
প্রশাসন[সম্পাদনা]
বিভাগটি দক্ষিণ রেলওয়ে জোনের অধীনে আসে, যার প্রধান জেনারেল ম্যানেজার এ কে আগরওয়াল। [৯] ডিভিশনের নেতৃত্বে ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার (ডিআরএম), মনীশ আগরওয়াল। [১০] এটি একবার মঞ্জুলা রঙ্গরাজনের নেতৃত্বে ছিলেন, একজন ১৯৮৩ ব্যাচের ভারতীয় রেলওয়ে অ্যাকাউন্টস সার্ভিস অফিসার, যিনি ১৫০ বছরের ইতিহাসে বিভাগটির প্রথম মহিলা প্রধান হয়েছিলেন। [১১] [ক] বিভাগীয় রেলওয়ে অফিস (ডিআরও) তিরুচিরাপল্লী জংশন কাছাকাছি অবস্থিত, [১২] যা ভারতের ব্যস্ততম রেলওয়ে জংশনগুলির মধ্যে একটি এবং তামিলনাড়ুর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশন শুধুমাত্র চেন্নাই সেন্ট্রালের পরে। [১৩]
এখতিয়ার[সম্পাদনা]
বিভাগটি তিরুচিরাপল্লী, থাঞ্জাভুর, নাগাপট্টিনাম, কুড্ডালোর , পানরুতি, চিদাম্বরম ভেলোর, তিরুভান্নামালাই, আরিয়ালুর, ভিলুপুরম, তিরুভারুর এবং তামিলনাড়ু রাজ্যের পেরাম্বলুর জেলা এবং পন্ডিচেরী কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত। বিভাগের এখটিয়ারে মোট এলাকা প্রায় ১,০২৬.৫৫ কিমি (৬৩৭.৮৭ মা), যার মধ্যে BG ৮৪৩.২৬ কিমি (৫২৩.৯৮ মা) (বিদ্যুতায়িত লাইন সহ) এবং MG হল ১৮৩.২৯ কিমি (১১৩.৮৯ মা), যার সবই গেজ রূপান্তরের অধীনে। [১]
২.৮ কিমি (১.৭ মা) গোল্ডেন রক এবং তিরুচিরাপল্লী জংশন মধ্যে প্রসারিত ট্রিপল লাইন দিয়ে কাজ করছে, [১৪] কর্ড লাইন এবং মেইন লাইন উভয়ই এই স্টেশনগুলির মধ্যে সমান্তরালভাবে চলে এবং সেন্ট্রাল ওয়ার্কশপ, ডিজেল লোকো শেডের কাছাকাছি থাকার কারণে ব্যাপক শান্টিং এবং রক্ষণাবেক্ষণের উদ্দেশ্যে। সদ্য প্রতিষ্ঠিত বৈদ্যুতিক লোকোমোটিভ ট্রিপ শেড, [১৫] পুরো ডিভিশনে একক লাইন রয়েছে [১০] কর্ড লাইনের ত্রিচি-ভিলুপুরম সেকশন বাদে যা সম্পূর্ণরূপে ডাবল লাইন ইলেকট্রিফাইড সেকশনে (এফইডিএল) আপগ্রেড করা হয়েছে।
এই বিভাগটিকে ডেল্টা বিভাগ বলা হয় কারণ এই বিভাগটি প্রধানত শুধুমাত্র মেইন লাইন এবং কর্ড লাইন এলাকায় ট্রেন পরিচালনাকে কেন্দ্রীভূত করে এবং সর্বদা তাদের দাবিগুলিকে প্রথম অগ্রাধিকারে পূরণ করে যেখানে অন্যান্য অঞ্চলের দাবিগুলি সাধারণত অলসভাবে নেওয়া হয়। এই রেলওয়ে বিভাগটি সাধারণত প্রধান পর্যটন গন্তব্য যেমন ভেলাঙ্কান্নি, তিরুভান্নামালাই এর পাশাপাশি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিল্প গন্তব্য যেমন নেভেলি এবং এমনকি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সদর দফতর পুদুচেরির জন্য ট্রেন চলাচলকে অবহেলা করে। তবে প্রধানত প্রধান লাইন এবং কর্ড লাইনে ট্রেন পরিচালনাকে ফোকাস করে।
রুট[সম্পাদনা]
| থেকে | দিকে | লাইন | গেজ | ট্র্যাক | ট্র্যাক্শন [১৬] | চেইনেজ থেকে |
চেইনেজ দিকে |
দূরত্ব (কিমি) |
স্ট্যাটাস |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| তিরুচিরাপল্লী ফোর্ট | তিরুচিরাপল্লী জংশন | শাখা লাইন | BG | একক | ডিজেল/ইলেকট্রিক | ১৩৬.৪৩ | ১৪১.১০ | ৫ | চালু |
| ভিলুপরুম জংশন | তিরুচিরাপল্লী জংশন | কর্ড লাইন | BG | Double | ডিজেল/ইলেকট্রিক | ১৬১.৬০ | ৩৪১.৬০ | ১৮০ | চালু |
| ভিলুপুরম জংশন | কাটপাড়ি (বাদে) | শাখা লাইন | BG | এ কক | ডিজেল/ইলেকট্রিক | ০.০০ | ১৫৯.১০ | ১৫৯ | চালু |
| ভিলুপুরম জংশন | পুদুচেরি | শাখা লাইন | BG | একক | ডিজেল/ইলেকট্রিক | ০ | ৩৭.৬২ | ৩৮ | চালু |
| ভিলুপুরম জংশন | তিরুচিরাপল্লী জংশন | প্রধান লাইন | BG | একক/ডবল ক | ডিজেল/ইলেকট্রিক খ | ১৬২.৭৬ | ৪০৬.৮০ | ২৪৪ | চালু |
| কুদালোর পোর্ট জংশন | বৃদ্ধাচলম জংশন | শাখা লাইন | BG | একক | ডিজেল | ০.০০ | ৫৮.২৭ | ৫৮ | চালু |
| ময়লাদুথুরাই জংশন | কারাইক্কুদি জংশন | শাখা লাইন | BG | একক | ডিজেল/ইলেকট্রিক গ | ০.০০ | ১৮৭.০৩ | ১৮৭ | চালু |
| তিরুথুরাইপুন্ডি জংশন | কোডিয়ারকারই (ক্যালিমেরে পয়েন্ট) | স্পার লাইন | MG | একক | ডিজেল | ০.০০ | ৩৬.৯১ | ৩৭ | গেজ রূপান্তর অধীনে |
| তাঞ্জাভুর জংশন | কারাইকাল | শাখা লাইন | BG | একক | ডিজেল/ইলেকট্রিক | ০.০০ | ৯৬.৪৬ | ৯৬ | চালু |
| নিদামঙ্গলম জংশন | মান্নারগুড়ি | Spur line | BG | একক | ডিজেল | ০ | ১৩.৯৬ | ১৪ | চালু |
| নাগাপট্টিনাম জংশন | ভেলান্কানি | Spur line | BG | একক | ডিজেল | ০ | ১০.৪০ | ১০ | চালু |
| পেরালাম | কারাইকাল | শাখা লাইন | MG | একক | ডিজেল | ০ | ২৩.০৬ | ২৩ | গেজ রূপান্তর অধীনে |
| ময়লাদুথুরাই জংশন | তারাগাম্বাদি (ট্রাবকুইবার) | Spur line | MG | একক | ডিজেল | ০ | ২৯.২০ | ২৯ | গেজ রূপান্তর অধীনে |
^ক তিরুচিরাপল্লী জংশন এবং তাঞ্জাভুর জংশনের মধ্যে ডাবল লাইন উপলব্ধ ^খ মায়িলাদুথুরাই জংশন এবং থাঞ্জাভুর জংশনের মধ্যে বৈদ্যুতিক ট্র্যাকশন উপলব্ধ ^গ মায়িলাদুথুরাই জংশন এবং তিরুভারুর জংশনের মধ্যে বৈদ্যুতিক ট্র্যাকশন উপলব্ধ
রেলওয়ে স্টেশন এবং শহরের তালিকা[সম্পাদনা]
তালিকায় ত্রিচি রেলওয়ে বিভাগের অধীনে থাকা স্টেশন এবং তাদের স্টেশন বিভাগ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। [১৭] [১৮]
| স্টেশনের বিভাগ | স্টেশনের সংখ্যা | স্টেশনের নাম |
|---|---|---|
| এ-১ ক্যাটাগরি | ১ | তিরুচিরাপল্লী জংশন |
| এ বিভাগ | ৪ | তাঞ্জাভুর জংশন, ভিলুপুরম জংশন, কুম্ভকোনম, ময়লাদুথুরাই জংশন |
| বি ক্যাটাগরি | ৪ | নাগাপট্টিনাম জংশন, পুদুচেরি, বৃদ্ধাচলম জংশন, আড়িয়ালুর |
| সি ক্যাটাগরি (শহরের স্টেশন) |
- | - |
| ডি ক্যাটাগরি | ৬ | থিরুভারুর জংশন, মান্নারগুড়ি, ভেলান্কানি, শ্রীরঙ্গম, চিদাম্বরম, নিদামঙ্গলম জংশন |
| ই ক্যাটাগরি | ১ | কারাইকাল |
| এফ ক্যাটাগরি হল্ট স্টেশন |
- | - |
| মোট | - | - |
| স্টেশনের বিভাগ | স্টেশনের সংখ্যা | স্টেশনের নাম | |
|---|---|---|---|
| এনএসজি-১ ক্যাটাগরি | ০ | - | |
| এনএসজি-২ ক্যাটাগরি | ১ | তিরুচিরাপল্লী জংশন | |
| এনএসজি-৩ ক্যাটাগরি | ২ | থাঞ্জাভুর জংশন, ভিলুপুরম জংশন | |
| এনএসজি-৪ ক্যাটাগরি | ৪ | কুম্বাকোনাম, ময়লাদুথুরাই জংশন, নাগাপট্টিনাম জংশন, পুদুচেরি | |
| এনএসজি-৫ ক্যাটাগরি | ১৯ | বৃদ্ধাচলম জংশন, তিরুভারুর জংশন, মান্নারগুড়ি, ভেলানকানি, আড়িয়ালুর, শ্রীরঙ্গম , চিদাম্বরম, নিদামঙ্গলম জংশন, কারাইকাল, তিরুক্কোভিলুর, তিরুভান্নামালাই, ভেলোর সেনানিবাস, তিরুচিরাপ্ল্লী ফোর্ট, তিরুপ্পাল্লী, পোর্টালুরপ্পি, লালগুড়ি | |
| এনএসজি-৬ ক্যাটাগরি | ৬৯ | চিন্নাবাবু সমুদ্রম, ভেঙ্কটেশাপুরম, মাম্বালাপাট্টু, তন্দারাই, তুরিঞ্জাপুরম, আগরাম সিব্বান্দি, পোলুর, আরানি রোড, কান্নামঙ্গলম, কানিয়ামবাদি, উত্তঙ্গল মঙ্গলম, নেভেলি, ভাদালুর, কুরিঞ্জিপাদি, তিরুচিরাপল্লি পালাক্কার, সালিয়ামঙ্গলম, মাগারাম রোড, কুরিঞ্জিপুরম তিরুনেল্লিকাভাল, তিরুথুরাইপুন্ডি, তিল্লাইভিলাগাম, মুতুপেট, আদিরামপট্টিনাম, পাট্টুক্কোট্টাই, আয়িংগুড়ি, আরান্তাঙ্গি, কান্দামবাক্কাম, তিরুভেন্নামল্লুর রোড, পারিক্কল, উলুন্দুরপেট, পুভানুর, বৃদ্ধাচলম টাউন, তালানাল্লুর, পেন্নাডু, সেনল্লাম, ইচ্লামুদি, পাল্লানাডাম, সেনদাম, ইচ্চুল্লাম, তিরুভেন্নামল্লুর রোড।, ভালাদি, তিরুচিরাপ্ল্লি টাউন, গোল্ডেন রক, মানজাট্টিডাল, সোলাগামপট্টি, আলাক্কুদি, তিত্তে, পান্ডারাভাদাই, সুন্দরপেরুমাল কোয়েল, আদুথুরাই, কুটরালাম, আনন্দতান্ডবপুরম, বৈথিশ্বরনকোইল, কোল্লিদাম, কিল্লে, পুদুচাতিরাম, থিঙ্কুপাত্তুরাম, তিত্তুকাট্টুরাম | |
| এসজি-১, এসজি-২, এসজি-৩ বিভাগ | ০ | - | |
| এইচজি-১ ক্যাটাগরি | ০ | - | |
| এইচজি-২ ক্যাটাগরি | ১১ | ভালভানুর, ভেলোর টাউন, আম্মাপেট, ভেলিপ্পালাইয়াম, পিচান্দারকোভিল, আয়নাপুরম, স্বামীমালাই, দারাসুরাম, তিরুভিদাইমারুদুর, নিদুর, পারঙ্গিপেট্টাই | |
| এইচজি-৩ ক্যাটাগরি | ৩৫ | আয়ন্দুর, আদিচ্ছানুর, আন্দাপল্লম, মাদিমঙ্গলম, সেদারামপাট্টু, পেন্নাথুর, কুদিকাডু, কোয়িলভেন্নি, তিরুমাথিক্কুনাম, আদিয়াক্কামুঙ্গালাম, কুথুর, সিক্কল, আন্দানাপেট্টাই, তিরুমলাইরায়ান পট্টিনাম, পুনথোত্তম, আম্মানুর, আলাত্তাম্বাদি, কান্টুরুভালি, কান্টুরুভালমানি, কাট্টুরুভালি, তিরুমালাইরায়ান পট্টিনাম, কান্টুরুভালমানি।, টোন্ডমানপট্টি, কুদিকাডু, কোয়েলভেনি, তিরুমাথিকুন্নাম, পাসুপাথিকোভিল, আয়ামপেট, তিরুনাগেশ্বরম, নরসিংগানপেট, ভল্লামপাদুগাই, ক্যাপার কোয়ারি, ভারাকালপাট্টু | |
| অশ্রেণীবদ্ধ/বন্ধ | ১৫ | তেলি, মুগাইয়ুর, ভেলানন্দল, মেপপুলিউর, কুল্লাঞ্চাবাদী, মল্লিয়াম, মাঙ্গানাল্লুর, মান্দুরাই, কদমবানকুলাম, মরিয়ম্মান কোয়েল, কোডিকল্পালিয়াম, বীরকুডি, পান্ডি, করিয়াপট্টিনাম, মেরপানাইক্কাদু | |
| মোট | ১৫৬ | - |
অপারেশন[সম্পাদনা]
যাত্রী সেবা[সম্পাদনা]
বিভাগটি প্রতিদিন প্রায় ১৫০টি ট্রেন পরিচালনা করে, [১৯] যার মধ্যে ১৭৮ কিমি (১১১ মা) টি স্ট্রেচ কর্ড লাইনটি সবচেয়ে বেশি ট্র্যাফিকের অভিজ্ঞতা দেয় [২০] পণ্য ট্রেন ছাড়াও প্রতিদিন প্রায় 30টি যাত্রী এবং 56টি এক্সপ্রেস ট্রেন পরিচালনা করে, বিশেষ করে রাতে। [২১] [২২]
বিভাগটি প্রায় [২৩] টি প্যাসেঞ্জার রিজার্ভেশন সিস্টেম ( PRS ) কেন্দ্র পরিচালনা করে। হেডকোয়ার্টার স্টেশনে, প্লাজমা স্ক্রিন ইলেকট্রনিক ডিসপ্লে বোর্ড, ইলেকট্রনিক ট্রেনের আগমন/প্রস্থান বোর্ডের সাথে একটি সংস্কার করা লিনেন রুম এবং নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য ইন্টিগ্রেটেড সিকিউরিটি সিস্টেম ইনস্টল করা হয়েছিল। [২৪]
বিভাগটি দক্ষিণ রেলওয়ে জোনে প্রথম হয়েছে যেখানে নভেম্বর 2013 সালে কুম্বাকোনাম রেলওয়ে স্টেশনে এবং 2014 সালের জানুয়ারিতে তিরুচিরাপল্লী জংশনে বহু রঙের LED কোচ ইঙ্গিত বোর্ড ইনস্টল করা হয়েছে, শুধুমাত্র Platform.no.1 এর জন্য যা প্ল্যাটফর্ম নম্বর পর্যন্ত বাড়ানোর কথা। .5 এবং ডিভিশনের মধ্যে ভিলুপুরম ভিলুপুরম জংশন, পুদুচেরি, তাঞ্জাভুর জংশন, ময়লাদুথুরাই জংশন এবং মান্নারগুড়ি সহ প্রায় 17টি অন্যান্য স্টেশনে। [২৫]
মালবাহী সেবা[সম্পাদনা]
বিভাগটি বেশ কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য টিম ট্র্যাক সরবরাহ করেছে [৬] রেললাইন সংলগ্ন রেলওয়ে স্টেশনগুলিকে তাদের সরবরাহ এবং পরিবহনের জন্য ব্যবহার করে যেমন সেন্ট্রাল ওয়ার্কশপ ( গোল্ডেন রক ), সিমেন্ট এবং জিপসাম কারখানা ( ত্রিচি, পেরাম্বলুর এবং আরিয়ালুর ), [২৬] [২৭] [২৮] লিগনাইট শিল্প ( নেয়েভেলি ), [২৯] চিনির কারখানা ( বিলুপ্পুরম এবং বৃধাচলম ), [৩০] এফসিআই এবং সিভিল সাপ্লাই (কাবেরী ব-দ্বীপ জেলা) [৩১] [৩২] এছাড়াও ভেল ( তিরুভেরম্বুর ), [৩৩] এবং বন্দর ( কুদ্দালোর এবং কারাইকাল )। [২৭] [৩৪] [৩৫] [৩৬]
কর্মক্ষমতা[সম্পাদনা]
রাজস্ব[সম্পাদনা]
বিভাগটি ₹ ৭৩৩.১০ কোটি (US$ ৮৯.৬১ মিলিয়ন) ) একটি শালীন উপার্জন পোস্ট করেছে ২০১২-১৩ অর্থবছরে। এটি ৪২.৫ মিলিয়ন যাত্রী বহন করে এবং ₹ ২৩৩.১৫ কোটি (US$ ২৮.৫ মিলিয়ন) নিয়মিত এবং উৎসবের সময় বিশেষ ট্রেন থেকে এবং ₹ ৪৪৯.৯২ কোটি (US$ ৫৫ মিলিয়ন) , ৯০,০০,০০০ metric ton (৮৯,০০,০০০ লং টন; ৯৯,০০,০০০ শর্ট টন) মালবাহী পরিবহনের মাধ্যমে, [২৪] যার মধ্যে একা করাইকাল বন্দর রাজস্বের প্রায় ৪০% অবদান রাখে। [২৭]
পুরস্কার[সম্পাদনা]
বিভাগটি জোনাল রেলওয়ে ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত বার্ষিক নিরাপত্তা সপ্তাহ উদযাপনে সামগ্রিক নিরাপত্তা শিল্ড ছাড়াও জোনাল স্তরে 2012-2013-এর জন্য সামগ্রিক দক্ষতা মেডিকেল শিল্ড, পরিচ্ছন্নতা ঢাল এবং বৈদ্যুতিক সংরক্ষণ শিল্ড জিতেছে। [২৪]
শহর এবং আকর্ষণীয় স্থান[সম্পাদনা]
কর্ড লাইনে রয়েছে শ্রীরঙ্গম, [৩৭] আরিয়ালুর, বৃদ্ধাচলম জংশন এবং ভিলুপুরম জংশন । ব-দ্বীপ জেলাগুলির মধ্য দিয়ে যাওয়া প্রধান লাইন এবং শাখা লাইনগুলি তাঞ্জাবুর, তিরুভারুর, কুম্ভকোণম, মায়িলাদুথুরাই, সিরকাঝি, চিদাম্বরম, কুদ্দালোর, [৩৮] নাগোর, ভেলানলারের মতো ধর্মীয় গুরুত্বের শহরের যোগাযোগ করিয়ে দেয়। একইসাথে লাইনগুলি প্রচুর সবুজ কৃষি জমির মধ্যে দিয়ে চলাচল করে। [৬] [৩৯]
বর্তমান প্রকল্প[সম্পাদনা]
| ক্রম | বিভাগ | কাজের প্রকৃতি | অবস্থা | ||
|---|---|---|---|---|---|
| থেকে | মাধ্যম | দিকে | |||
| ১ | সালেম জংশন | নামক্কাল → পেরাম্বলুর → আড়িয়ালুর → জয়ঙ্কোণ্ডম → গঙ্গাইকোন্ডাচোলাপুরম → ময়লাদুথুরাই জংশন → তিরুনাল্লার | কারাইকাল | নতুন লাইন | জরিপ সম্পন্ন হয়েছে [৪০] |
| ২ | তিরুথুরাইপুন্ডি জংশন | মেলামারুদুর → ভেদারণ্যম | অগস্তিয়ামপল্লী | গেজ রূপান্তর | চলছে [৫] |
| ৩ | নাগাপট্টিনাম জংশন | তিরুকুভালাই | তিরুথুরাইপুন্ডি জংশন | নতুন লাইন [খ] | চলছে [৪১] [৪২] [৪৩] |
| ৪ | মান্নারগুড়ি | ঘোষিত হবে | পাট্টুকোট্টাই | নতুন লাইন | চলছে [৪০] [৪৪] |
| ৫ | তাঞ্জাভুর জংশন | পাট্টুকোট্টাই | নতুন লাইন | চলমান | |
| ৬ | তাঞ্জাভুর জংশন | আড়িয়ালুর | নতুন লাইন | জরিপ সম্পন্ন হয়েছে [৪০] | |
| ৭ | ময়লাদুথুরাই জংশন | তরঙ্গমবাদি → তিরুনাল্লার | কারাইকাল | নতুন লাইন | জরিপ সম্পন্ন হয়েছে [৪০] |
| ৮ | কুম্ভকোনম | জয়ঙ্কোণ্ডম | বদ্ধাচলম জংশন | নতুন লাইন | জরিপ সম্পন্ন হয়েছে [৪৫] |
| ৯ | পেরালাম জংশন | তিরুনাল্লার | কারাইকাল | পুন: প্রতিষ্ঠা | চলছে [৪৬] [৪৭] |
| ১০ | তিরুচিরাপল্লী | পুদুক্কোট্টাই, কারাইকুডি, মানামাদুরাই, পরমাকুডি, রামানাথপুরম | রামেশ্বরম | বিদ্যুতায়ন | চলছে |
কর্মচারী[সম্পাদনা]
এই বিভাগে বিভিন্ন পদে মোট ১১,৪৩০ জন কর্মী রয়েছে। [৪৮]
কল্যাণ[সম্পাদনা]
স্বাস্থ্যসেবা[সম্পাদনা]
বিভাগটি একটি বিভাগীয় রেলওয়ে হাসপাতাল, একটি উপ-বিভাগীয় রেলওয়ে হাসপাতাল এবং সাতটি স্বাস্থ্য ইউনিট/পলিক্লিনিক পরিচালনা করে। [৪৯] [৫০] বিভাগীয় রেলওয়ে হাসপাতালটি গোল্ডেন রকে অবস্থিত, যেটি 1927 সালে তৎকালীন দক্ষিণ ভারতীয় রেলওয়ে কোম্পানি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা সম্পূর্ণ বিভাগের রেলওয়ে কর্মীদের জন্য একচেটিয়াভাবে পূরণ করে, প্রায় 297টি শয্যা রয়েছে [৫১] [৫২] নতুন খোলা অস্ত্রোপচারে 100টি শয্যা সহ ওয়ার্ড [২৪] ডিআরএইচ, গোল্ডেন রক ছাড়াও, ডিভিশনের ভিলুপুরমে 25 শয্যার মহকুমা হাসপাতাল এবং তিরুচিরাপল্লী জংশন, তিরুচিরাপল্লি ফোর্ট, শ্রীরঙ্গম, বৃদ্ধাচলম, তিরুভান্নামালাই, থাঞ্জাভুর, মায়িলাদুথুরিতে আটটি রেলওয়ে স্বাস্থ্য ইউনিট রয়েছে । [৫৩] [৫৪]
শিক্ষা[সম্পাদনা]
বিভাগটি তিরুচিরাপল্লী (কাল্লুকুঝির SRWWO ম্যাট্রিকুলেশন স্কুল এবং RMHSS /GOC ) এবং ভিলুপুরম (RMHSS/VM) এ তার এখতিয়ারের সীমার মধ্যে রেলওয়ে স্কুলগুলির পরিচালনার তত্ত্বাবধান করে। [৫৫] [৫৬]
নিরাপত্তা[সম্পাদনা]
রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনী (RPF)[সম্পাদনা]
ডিভিশনাল সিকিউরিটি কমিশনারের নেতৃত্বে ৩০ জন কমান্ডো সহ প্রায় ২৭৫ জন নিরাপত্তা কর্মী [৫৭] সারা ডিভিশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান করেন যার মধ্যে রয়েছে রেলওয়ে অবকাঠামো রক্ষা করা, ট্রেনে যাত্রীদের এসকর্ট করা এবং সমস্ত রেলওয়েতে অপারেশন দেখা। [৫৮] সক্রিয় পরিষেবায় নেওয়ার আগে, সমস্ত নিরাপত্তা কর্মী খাজামালাই, তিরুচিরাপল্লীর জোনাল RPF প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। [৫৯] [৬০]
সরকারি রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি)[সম্পাদনা]
RPF ছাড়াও, গভর্নমেন্ট রেলওয়ে পুলিশ (GRP), তামিলনাড়ু পুলিশের একটি ইউনিট যাত্রীদের নিরাপত্তা সহ রেলস্টেশনে দেওয়ানি ও ফৌজদারি সমস্যাগুলিতে সহায়তা করে। এই ইউনিটটি প্রথম ১৯৩২ সালে ত্রিচির সদর দপ্তর হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরে ১৯৮১ সালে, ইউনিটটি বিভক্ত করা হয় এবং সদর দফতর চেন্নাইতে স্থানান্তরিত হয়। [৬১] এই ইউনিটে একজন পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে প্রায় ১৪০০ জন কর্মী রয়েছে। এখতিয়ারের সীমা উত্তরে ভিলুপ্পুরম থেকে দক্ষিণে কুজিথুরাই রেলওয়ে স্টেশন এবং পূর্বে করাইকাল পশ্চিমে পালানি পর্যন্ত। [৬২] নেল্লাই এক্সপ্রেস এবং রামেশ্বরম এক্সপ্রেসে মোবাইল ইউনিট সহ এটিতে প্রায় ১৬টি থানা এবং ১৪টি আউট-পোস্ট রয়েছে। [৬৩]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
- দক্ষিণ রেল
- ভারতীয় রেল
- রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনী
- তামিলনাড়ু পুলিশ
মন্তব্য[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Jurisdiction map (Engineering)" (পিডিএফ)। Southern Railway zone। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Bhandari, Laveesh (২০০৯)। Indian states at a glance, 2008–09: Tamil Nadu : performance, facts and figures। Pearson Education। আইএসবিএন 978-81-317-2347-0।
- ↑ Muthiah, S. (২০০৪)। Madras Rediscovered। East West Books (Madras) Pvt Ltd। পৃষ্ঠা 321। আইএসবিএন 81-88661-24-4।
- ↑ "Vital statistics" (পিডিএফ)। Indian Railways। Southern Railway zone। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ R. Rajaram (১ মে ২০১৩)। "15 unmanned level crossings to go in Tiruchi division"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ "Southern Railway – Tiruchchirappalli Division" (পিডিএফ)। Southern Railway zone। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Muthiah, S. (১৬ জুন ২০০৮)। "Egmore and the South"। The Hindu। ২১ নভেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Muthiah, S. (২০১১)। Madras Miscellany: A decade of People, Places and Potpurri। EastWest Books। পৃষ্ঠা 829। আইএসবিএন 978-93-8003-284-9।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "General Manager"। Southern Railway zone। Indian Railways। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ ক খ "Trichchirappalli"। Southern Railway zone। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Tiruchi railway division gets first woman DRM"। The Hindu। ১৯ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Syed Muthahar, Saqaf (৬ অক্টোবর ২০১৩)। "Amenities go off-track"। The Hindu। Tiruchi। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "India's best railway stations"। Rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "ডিজেল Loco Shed, Golden Rock" (পিডিএফ)। Indian Railways। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Electric locomotive trip shed at Tiruchi junction"। The Hindu। ২৩ আগস্ট ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Map of Electrification in IR"। Central Organisation for Railway Electrification। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৭।
- ↑ "Statement showing Category-wise No.of stations in IR based on Pass. earning of 2011" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "PASSENGER AMENITIES – CRITERIA= For Categorisation of Stations" (পিডিএফ)। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Goods train derails in Trichy, no casualties"। The Times of India। ৩১ অক্টোবর ২০১১। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ R.Rajaram (১৫ মে ২০১৩)। "Dindigul-Villupuram project set to cross another milestone"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ R.Rajaram (১০ জুলাই ২০১০)। "Tiruchi-Chennai line to get decongested"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Doubling work on 25-km stretch completed in Trichy division"। The Times of India। ১৬ মে ২০১৩। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "PRS counters opened at two post offices"। The Hindu। ৩০ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ "Kallakudi Palanganatham-আড়িয়ালুর railway line nearing completion"। The Hindu। ১৬ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ R. Rajaram (৯ জানুয়ারি ২০১৪)। "Multi-colour coach indication boards installed at Tiruchi Railway Junction"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Analysis of alternatives" (পিডিএফ)। Tamil Nadu Road Sector Project। পৃষ্ঠা 33। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ M. V. L. Manikantan (২১ ডিসেম্বর ২০১৩)। "Proposed কারাইকাল-পেরালাম line to boost freight traffic"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ T. E. Raja Simhan (১ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "কারাইকাল scores high on rail connectivity"। The Hindu। Business Line। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Executive summary of rapid environmental impact assessment and environmental management plan for 2 X 500 MW Lignite fired Neyveli new thermal power station at Neyveli, Tamilnadu" (পিডিএফ)। Tamil Nadu Pollution Control Board। সেপ্টেম্বর ২০০৯। পৃষ্ঠা 3–4। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ W. Francis; Frederick Nicholson (২০০২)। Gazetteer of South India। Mittal Publications। পৃষ্ঠা 127। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ R. Rajaram (১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Foodgrains load dips owing to crop failure in delta"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Debjani, Dutta (১১ নভেম্বর ২০১৩)। "Lone goods train to Pondy withdrawn"। The New Indian Express। ১৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Pradeep, Guha (মার্চ ২০১১)। "Established competence in rolling stock design" (পিডিএফ): 26। আইএসএসএন 0976-254X। ২০১৬-০৩-০৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Cuddalore port"। Tamil Nadu Maritime Board। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ R. Rajaram (৬ এপ্রিল ২০১১)। "Railway division exceeds target in freight loading"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Rail Connectivity"। কারাইকাল Port Private Limited। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Srirangam – Introduction"। Hindubooks.org। ৩০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ V. S. Palaniappan (২২ আগস্ট ২০১৩)। "Mangalore–পুদুচেরি train to run via Coimbatore"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Southern Railway neglecting Mainline: Manishankar Iyer"। The Hindu। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "Railway Projects in Tamil Nadu : New Railway Project Proposals from Tamil Nadu"। Jaabaali.com। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ R. Venkatramani (২১ ডিসেম্বর ২০১০)। "Broad gauge rail link for Vailankanni, at last"। The New Indian Express। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Railway panel to ensure safety of pilgrims visiting Velankanni for fete"। The Hindu। ১ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ R. Rajaram (৩০ জানুয়ারি ২০০৯)। "Rs. 126 crore for new rail line"। The Hindu। Tiruchi। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ Syed Muthahar, Saqaf (২২ জুন ২০১১)। "Broad Gauge lineto be extended to Pattukottai soon"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Saqaf, Syed Muthahar (২৯ জুলাই ২০১৪)। "Build Vriddhachalam-কুম্ভকোনম line early in Tiruchi" – www.thehindu.com-এর মাধ্যমে।
- ↑ "কারাইকাল-পেরালাম লাইন সার্ভে শুরু"। The Hindu। কারাইকাল। ১৫ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Committee to study কারাইকাল-পেরালাম line project proposal"। The Hindu। কারাইকাল। ২৬ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ Dennis, Selvan (১৭ এপ্রিল ২০১২)। "Trichy division bags efficiency award in Southern Railway"। The Times of India। ২ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Health Directorate"। Indian Railways। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Southern Railway – Health Units" (পিডিএফ)। Southern Railway zone। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "New orthopaedic block opened at railway hospital"। The Hindu। ৯ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Hic! Here's the secret of patients in high spirits"। The New Indian Express। ২২ এপ্রিল ২০১৩। ২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ R. Rajaram (১৬ মে ২০১১)। "Thanjavur Railway Health Unit adjudged best in Southern Railway"। The Hindu। ২৬ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "About Medical Branch – Trichchirappalli Division" (পিডিএফ)। Southern Railway zone। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Save energy campaign booth opened at junction"। The Hindu। ১০ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Government schools do well in Viluppuram"। The Hindu। ২৮ মে ২০০৪। ২০ জুন ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ R. Rajaram (২৪ মে ২০১২)। "RPF personnel hone their skills for commando job"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Security and protection of women are a parallel track in the railways"। The Times of India। ১৯ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Training – Security Directorate"। Indian Railways। Railway Board। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ R. Rajaram (৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "RPF women constables to be trained in handling AK-47 rifle"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Tamil Nadu Police at a Glance – Handbook" (পিডিএফ)। Tamil Nadu Police। পৃষ্ঠা 42। ২৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ R. Rajaram (১ নভেম্বর ২০১৩)। "Policing in trains set to improve"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Railway Police Range, Tamil Nadu" (পিডিএফ)। Tamil Nadu Police। পৃষ্ঠা 1। ২২ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৪।
বহিঃ সংযোগ[সম্পাদনা]
টেমপ্লেট:তিরুচিরাপল্লীতে পরিবহন
টেমপ্লেট:দক্ষিণ ভারতে রেল
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি