ব্যবহারকারী:Kabir Sardar/আনাখন্ড

স্থানাঙ্ক: ২৩°১৮′ উত্তর ৯০°২৪′ পূর্ব / ২৩.৩০০° উত্তর ৯০.৪০০° পূর্ব / 23.300; 90.400
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আনাখন্ড
গ্রাম
আনাখন্ড বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
আনাখন্ড
আনাখন্ড
বাংলাদেশে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°১৮′ উত্তর ৯০°২৪′ পূর্ব / ২৩.৩০০° উত্তর ৯০.৪০০° পূর্ব / 23.300; 90.400
Country Bangladesh
DivisionDhaka Division
DistrictShariatpur District
আয়তন
 • মোট৩ বর্গকিমি (১ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (1991)
 • মোট১,৫৪৫
 • জনঘনত্ব৫১৫/বর্গকিমি (১,৩৩০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলBST (ইউটিসি+6)
ওয়েবসাইটOfficial Map of Anakhanda

আনাখন্ড বাংলাদেশের শরিয়তপুর জেলার অন্তর্গত নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর ইউনিয়নের একটি গ্রাম

অবস্থান[সম্পাদনা]

চৌহদ্দিঃ

  • উত্তরে - উপসী গ্রাম,
  • উত্তর-পশ্চিমে - চান্দনী এবং পাচক গ্রাম,
  • দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে - দুলুখন্ড গ্রাম,
  • দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্বে - কল্যাণপট্টি এবং সুজাসার গ্রাম,
  • পূর্বে - কোয়ারাগ গ্রাম।

গ্রামের দক্ষিণ ভাগ পুরোটাই কৃষি জমি। পশ্চিমে কৃষি জমি পরে খাল ও পাকা রাস্তা। যাহা আনাখন্ড বেইলি ব্রিজ বাস টার্মিনাল থেকে দুলখন্ডের ভিতর দিয়া আচুড়া গ্রামে চলিয়া গিয়াছে। উত্তর দিকে জনবহুল উপসী গ্রামের আবাসিক খানাসমুহ। যাহা আনাখন্ডের খানাসমূহের সাথে লেগে আছে। এই দিকটা দিয়া দুই গ্রামকে আলাদা করা যায় না। পূর্বে কৃষি জমি এবং পরে বৃহৎ খাল ও পাকা রাস্তা। যাহা ভোজেশ্বর বাজার থেকে এসে ভেদরগঞ্জ উপজেলার দিকে চলিয়া গিয়াছে।

আয়তন[সম্পাদনা]

প্রায় ৩ বর্গ কিলোমিটার

লোকসংখ্যা[সম্পাদনা]

১৫৪৫ (১৯৯১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী)

ঐতিহাসিক পটভূমি[সম্পাদনা]

সামাজিক গঠন[সম্পাদনা]

শিক্ষার হার[সম্পাদনা]

গ্রামের শিক্ষার হার ৫৭% (৭+ বছর), যেখানে জাতীয় শিক্ষার হার ৩২.৪%।[১]

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

ধর্মিয় প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

আনাখন্ড গ্রামে মোট ৪টি মসজিদ এবং মসজিদ সংশ্লিষ্ট মক্তব আছে। মসজিদ গুলো হলঃ

  • হাওলাদার বাড়ি জামে মসজিদ
  • মধ্য আনাখন্ড জামে মসজিদ
  • খাঁন বাড়ি মসজিদ এবং
  • পশ্চিম আনাখন্ড জামে মসজিদ।

যোগাযোগ[সম্পাদনা]

চিকিৎসা ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

কৃষি ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

গ্রামের দক্ষিণ এবং পশ্চিম ভাগের কৃষি জমিগুলো মূলতঃ এক ফসলী। এখানে প্রধানতঃ বোরো মৌসুমে ধান উৎপন্ন হয়। গভীর নলকূপের মাধ্যমে সেচের ব্যবস্থা করা হয়েছে। গ্রামের পূর্ব পার্শ্বের কৃষি জমিগুলো তুলনামূলক উচু হওয়ায় আখোনে পাট, ডাল জাতীয় শস্য, সরিষা, ধনিয়া ইত্যাদি চাষ হয়। বর্তমানে এদিকটা ভরাট হয়ে বসতভিটা তৈরী হচ্ছে।

শিল্প[সম্পাদনা]

ব্যবসা[সম্পাদনা]

জনপ্রতিনিধি[সম্পাদনা]

মুক্তি যুদ্ধ[সম্পাদনা]

৭১ এর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আনাখন্ডের দামাল ছেলেরা সক্রিয় অংশগ্রহণ করে। মাতৃভূমিকে শত্রুমুক্ত করার জন্য তারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে।

মক্তিযোদ্ধাদের তালিকা[সম্পাদনা]

  • সিপাহী আব্দুল হামিদ সরদার (শহীদ)
  • সুবেদার জয়নাল আবেদিন
  • ছামাদ দেওয়ান
  • সিপাহী ইউনুস চোকদার
  • কেপ্টেন আঃ জব্বার খান

দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

বিবিধ[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

References[সম্পাদনা]

  1. "Population Census Wing, BBS."। ২০০৫-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১০, ২০০৬