খলিফাদের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
Tawhid Zubaer (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্ডোবা খিলাফত (৯২৯-১০৩১): বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
৬৩ নং লাইন: ৬৩ নং লাইন:
*[[দ্বিতীয় আল-হাকাম]] – ৯৬১-৯৭৬
*[[দ্বিতীয় আল-হাকাম]] – ৯৬১-৯৭৬
*[[দ্বিতীয় হিশাম ইবনুল হাকাম]] – ৯৭৬-১০০৯
*[[দ্বিতীয় হিশাম ইবনুল হাকাম]] – ৯৭৬-১০০৯
*[[দ্বিতীয় মুহাম্মদ (কর্ডোবা)|দ্বিতীয় মুহাম্মদ]] – ১০৯৯
*[[দ্বিতীয় মুহাম্মদ (কর্ডোবা)|দ্বিতীয় মুহাম্মদ]] – ১০০৯
*[[সুলাইমান ইবনুল হাকাম]] – ১০০৯-১০১০
*[[সুলাইমান ইবনুল হাকাম]] – ১০০৯-১০১০
*[[দ্বিতীয় হিশাম ইবনুল হাকাম]], পুনরায় ক্ষমতালাভ – ১০১০-১০১৩
*[[দ্বিতীয় হিশাম ইবনুল হাকাম]], পুনরায় ক্ষমতালাভ – ১০১০-১০১৩

০৪:৩২, ৭ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিশ্বাসীদের খলিফা
দ্বিতীয় আবদুল মজিদ
গঠন৮ জুন ৬৩২
প্রথমআবু বকর
সর্বশেষদ্বিতীয় আবদুল মজিদ
বিলুপ্ত৩ মার্চ ১৯২৪

এটি মুসলিম বিশ্বের খলিফাদের তালিকা। বছরগুলো খ্রিষ্টীয় সন হিসেবে দেয়া হয়েছে।

রাশিদুন খিলাফত (৬৩২-৬৬১)

রাশিদুন খিলাফতের সর্বো‌চ্চ সীমানা (সবুজ চিহ্নিত), ৬৫৪ খ্রিষ্টাব্দ

প্রথম চারজনকে সুন্নি মুসলিমরা খোলাফায়ে রাশেদিন সম্মান করে[১][২]

উমাইয়া খিলাফত (৬৬১-৭৫০/১০৩১)

দামেস্কের খলিফা (৬৬১-৭৫০)

উমাইয়া খিলাফতের সর্বো‌চ্চ সীমানা (সবুজ চিহ্নিত), আনুমানিক ৭৫০ খ্রিষ্টাব্দ।

[১][৩]

কর্ডোবার আমির (৭৫৬-৯২৯)

কর্ডোবা খিলাফত (৯২৯-১০৩১)

কর্ডোবা খিলাফত (সবুজ চিহ্নিত), আনুমানিক ১০০০ খ্রিষ্টাব্দ।

(তারা বিশ্বব্যপী স্বীকৃত ছিলেন না, তাদের কর্তৃত্ব স্পেনমাগরিবে সীমাবদ্ধ ছিল)[৪][৫]

আবদুল্লাহ ইবনুল জুবায়ের (৬৮৪-৬৯২)

আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের ৬৮৪ সালে উমাইয়া খিলাফতের বিরুদ্ধে একটি বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন। মক্কায় তিনি খলিফা ঘোষিত হন। কিন্তু ৬৯২ সালে হাজ্জাজ বিন ইউসুফের ছয় মাসব্যাপী অবরোধের পর পরাজিত ও নিহত হন।[৬]

আব্বাসীয় খিলাফত (৭৫০-১২৫৮/১৫১৭)

বাগদাদের খলিফা (৭৫০-১২৫৮)

আব্বাসীয় খিলাফতের সর্বো‌চ্চ সীমানা (সবুজ চিহ্নিত), আনুমানিক ৮৫০।

(ইবেরিয়ান উপদ্বীপউত্তর আফ্রিকার কিছু অংশে তারা স্বীকৃত ছিলেন না)[৭][৮]

(আব্বাসীয় শাসনের শেষের দিকে মুসলিম শাসকরা সুলতান বা অন্যান্য উপাধি ব্যবহার শুরু করেন)

কায়রোর খলিফা (১২৬১-১৫১৭)

(কায়রোর আব্বাসীয় খলিফা মূলত মামলুক সালতানাতের পৃষ্ঠপোষকতায় আনুষ্ঠানিকভাবে খলিফা ছিলেন)[৯][১০]

অন্যান্য খিলাফত (৯০৯-১২৬৯)

ফাতেমীয় খিলাফত (৯০৯-১১৭১)

ফাতেমীয় খিলাফতের সর্বো‌চ্চ সীমানা (সবুজ চিহ্নিত), আনুমানিক ৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দ।

(ফাতেমীয়রা শিয়াদের ইসমাইলি শাখা থেকে উদ্ভূত। সুন্নিদের কাছে তারা স্বীকৃত নয়)[১১][১২]

আলমোহাদ খিলাফত (১১৪৫-১২৬৯)

আলমোহাদ রাজত্বের সর্বো‌চ্চ সীমানা (সবুজ চিহ্নিত), আনুমানিক ১২০০।

(ব্যাপকভাবে স্বীকৃত নয়, উত্তর আফ্রিকার অংশবিশেষ ও ইবেরিয়ান উপদ্বীপে কার্যকর ছিল)[১৩][১৪]

উসমানীয় খিলাফত (১৫১৭-১৯২২)

উসমানীয় খিলাফতের সর্বো‌চ্চ সীমানা, ১৬৮৩।

শাসকদের সুলতান বলে ডাকা হত, পরবর্তীতে প্রজাদের কাছ থেকে পাওয়া উপাধি ব্যবহার শুরু হয়.[১৫][১৬]

১৯০৮ থেকে শুরু করে পরবর্তী সময় উসমানীয় সুলতানরা নির্বাহী ক্ষমতাবিহীন সাংবিধানিক সম্রাট হিসেবে বিবেচিত হতেন। এসময় ক্ষমতা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত পার্লামেন্ট ক্ষমতা ভোগ করত।

তুর্কি প্রজাতন্ত্রের অধীন খিলাফত (১৯২২-১৯২৪)

খলিফার অফিস গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলির কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯২৪ এর ৩ মার্চ তারা অফিস বিলুপ্ত করে এবং তুরস্ক প্রজাতন্ত্র কর্তৃক ধর্মনিরপেক্ষতাকে নীতি হিসেবে বহাল রাখে। উসমান পরিবারের বর্তমান প্রধান হলেন বায়েজিদ উসমান। খলিফার অফিস বিলুপ্তির পর তুরস্কের গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলি রাষ্ট্রে ইসলামের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ হিসেবে আলাদা কার্যালয় স্থাপন করে।

শরিফিয়ান খিলাফত (১৯২৪)

খলিফার পদ পুনরায় প্রতিষ্ঠার জন্য শেষ চেষ্টা করা হয় হুসাইন বিন আলির পক্ষ থেকে। তিনি ছিলেন হেজাজের রাজামক্কার শরিফ। ১৯২৪ এর ১১ মার্চ তিনি খিলাফত দাবি করেন এবং ৩ অক্টোবর পর্যন্ত তা বজায় ছিল। এরপর তিনি তার পুত্র আলী বিন হুসাইনকে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। আলী বিন হুসাইন খলিফার উপাধি ধারণ করেননি।[১৭]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি