নেপাল জাতীয় ক্রিকেট দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সাফল্যগাঁথা - নতুন পরিচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
[[Rana dynasty|রাণা রাজবংশের]] আমলে নেপালে ক্রিকেট খেলার সূচনা ঘটে। ১৯২০-এর দশকে [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডে]] পড়াশোনা শেষে তাঁরা দেশে ফিরে ক্রিকেট খেলার ন্যায় রাজকীয় [[ক্রীড়া|ক্রীড়ার]] প্রচলন ঘটায়। কেবলমাত্র অভিজাত সম্প্রদায়ের মাঝেই এ খেলা সীমাবদ্ধ রাখা হতো। ১৯৪৬ সালে নেপাল ক্রিকেট সংস্থা গঠিত হয়।<ref name="EWC" /> ১৯৫১ সালে নেপালী জনগণ রাণা পরিবারকে ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করলে ক্রিকেট খেলা সাধারণ জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৬১ সালে নেপাল ক্রিকেট সংস্থা (সিএএন) জাতীয় ক্রীড়া সংস্থার অংশ হয়। এরফলে ক্রিকেটকে সমগ্র নেপালে ছড়িয়ে দেয়ার উদ্যোগী ভূমিকা নেয়া হয়। কিন্তু ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত [[রাজধানী]] [[কাঠমান্ডু]] এলাকাতেই সীমাবদ্ধ ছিল।<ref name="EWC" />


== সাফল্যগাঁথা ==
== সাফল্যগাঁথা ==

১৫:২৩, ১ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নেপাল জাতীয় ক্রিকেট দল
চিত্র:Canepal.jpg
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
আইসিসি মর্যাদাসহযোগী সদস্য (১৯৮৮)
আইসিসি অঞ্চলএশিয়া
বিশ্ব ক্রিকেট লিগদুই
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
প্রথম আন্তর্জাতিক৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬ ব বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ অনুযায়ী

নেপাল জাতীয় ক্রিকেট দল বা নেপাল ক্রিকেট দল (ইংরেজি: Nepal National Cricket Team) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় নেপাল দেশের জাতীয় দল হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করছে। ১৯৯৬ সাল থেকে দলটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)’র সহযোগী সদস্যভূক্ত দেশ। এরপূর্বে ১৯৮৮ সাল থেকে আইসিসি’র অনুমোদনপ্রাপ্ত সদস্য দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করতো।[২] নেপাল ক্রিকেট সংস্থার মাধ্যমে নেপাল দলটি পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে দলের অধিনায়কত্ব করছেন পরশ খাদকাকোচের দায়িত্ব পালন করছেন শ্রীলঙ্কার পুবুদু দাসানায়েকে

ইতিহাস

রাণা রাজবংশের আমলে নেপালে ক্রিকেট খেলার সূচনা ঘটে। ১৯২০-এর দশকে ইংল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে তাঁরা দেশে ফিরে ক্রিকেট খেলার ন্যায় রাজকীয় ক্রীড়ার প্রচলন ঘটায়। কেবলমাত্র অভিজাত সম্প্রদায়ের মাঝেই এ খেলা সীমাবদ্ধ রাখা হতো। ১৯৪৬ সালে নেপাল ক্রিকেট সংস্থা গঠিত হয়।[৩] ১৯৫১ সালে নেপালী জনগণ রাণা পরিবারকে ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করলে ক্রিকেট খেলা সাধারণ জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৬১ সালে নেপাল ক্রিকেট সংস্থা (সিএএন) জাতীয় ক্রীড়া সংস্থার অংশ হয়। এরফলে ক্রিকেটকে সমগ্র নেপালে ছড়িয়ে দেয়ার উদ্যোগী ভূমিকা নেয়া হয়। কিন্তু ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত রাজধানী কাঠমান্ডু এলাকাতেই সীমাবদ্ধ ছিল।[৩]

সাফল্যগাঁথা

১৯৯৬ সাল থেকে দলটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করছে। পাশাপাশি প্রতিটি এসিসি ট্রফি,[৩] এসিসি টুয়েন্টি২০ কাপ, ২০০১ আইসিসি ট্রফি[৪] এবং দুইটি আইসিসি আন্তঃমহাদেশীয় কাপ[৩] প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। সাম্প্রতিককালে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাই পর্বে নেপাল দলের সম্পৃক্ততা রয়েছে। নেপাল বর্তমানে ২০১৩ সালের আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগ ডিভিশন থ্রী প্রতিযোগিতা বিজয়ী। এরফলে তারা নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য ২০১৪ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অংশগ্রহণের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে। ২৭ নভেম্বর, ২০১৩ তারিখে নেপাল ক্রিকেট দল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য ২০১৪ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। এরফলে দলটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত প্রথম বড় ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে।

তথ্যসূত্র

  1. http://www.asiancricket.org/index.php/members/nepal
  2. Nepal at CricketArchive
  3. Encyclopedia of World Cricket by Roy Morgan, Sports Books Publishing, 2007
  4. 2001 ICC Trophy at Cricinfo

আরও দেখুন

টেমপ্লেট:2008 ICC World Cricket League Division Five