মুহাম্মাদ ইবনে ঈসা আত-তিরমিজি
মুহাম্মাদ ইবনে ঈসা আত-তিরমিজি | |
---|---|
জন্ম | ২০৯/২১০ হিজরি (৮২৪/৮২৫ খ্রিষ্টাব্দ) তিরমিজ, বর্তমান উজবেকিস্তানে অবস্থিত |
মৃত্যু | ১৩ রজব ২৭৯ হিজরি (৮ অক্টোবর ৮৯২ খ্রিষ্টাব্দ) বুগ, তিরমিজের নিকটে অবস্থিত, উজবেকিস্তান |
শাখা | হানবালি |
মূল আগ্রহ | হাদিস |
উল্লেখযোগ্য ধারণা | হাদিস সংকলন |
লক্ষণীয় কাজ | সুনান আল-তিরমিজী শামাইল মুহাম্মাদিয়াহ |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন |
আবু ঈসা মুহাম্মদ ইবনে ঈসা আস-সুলামি আদ-দারির আল-বুগি আত-তিরমিজি (আরবি: أبو عيسى محمد بن عيسى السلمي الضرير البوغي الترمذي ; ৮২৪–৮ অক্টোবর, ৮৯২) বা ইমাম তিরমিজি ছিলেন একজন পারসিক[১][২] ইসলামি পণ্ডিত ও হাদিসবেত্তা। তিনি সুনান আল-তিরমিজী হাদিসগ্রন্থের সংকলক। এ গ্রন্থ কুতুব আল-সিত্তাহর অন্যতম এবং এটি সুন্নিদের মাঝে একটি সহিহ হাদিস গ্রন্থ হিসেবেও বিবেচিত হয়। এছাড়াও তিনি শামাইল মুহাম্মাদিয়াহ (শামাইল আত-তিরমিজি নামে পরিচিত) গ্রন্থের রচয়িতা। এটি একটি হাদিস গ্রন্থ। তবে এতে মুহাম্মদ সা. এর ব্যক্তি ও চরিত্র সম্পর্কে হাদিস রয়েছে। ইমাম তিরমিজি একজন দক্ষ আরবি ব্যকরণবিদও ছিলেন। আরবি ব্যাকরণে তিনি বসরার চেয়ে কুফার ধারার পক্ষপাতী ছিলেন।[৩]
জীবনী
[সম্পাদনা]নাম ও বংশতালিকা
[সম্পাদনা]আত-তিরমিজির নাম ছিল "মুহাম্মদ"। আবু ঈসা ("ঈসার বাবা") ছিল তার কুনিয়াত। তার বংশতালিকা নিশ্চিতভাবে জানা যায় না; তার নসব নিম্নোক্তরূপে পাওয়া যায়:
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে সাওরাহ (محمد بن عيسى بن سورة)[৪]
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে সাওরাহ ইবনে মুসা ইবনে আদ-দাহহাক (محمد بن عيسى بن سورة بن موسى بن الضحاك)[৫][৬][৭][৮]
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে সাওরাহ ইবনে শাদ্দাদ (محمد بن عيسى بن سورة بن شداد)[৯]
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে সাওরাহ ইবনে শাদ্দাদ ইবনে আদ-দাহহাক (محمد بن عيسى بن سورة بن شداد بن الضحاك)[১০]
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে সাওরাহ ইবনে শাদ্দাদ ইবনে ঈসা (محمد بن عيسى بن سورة بن شداد بن عيسى)[৮]
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে ইয়াজিদ ইবনে সাওরাহ ইবনে আস-সাকান (محمد بن عيسى بن يزيد بن سورة بن السكن)[৫][৬][৮]
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে সাহল (محمد بن عيسى بن سهل)[১১][১২]
- মুহাম্মদ ইবনে ঈসা ইবনে সাহল ইবনে সাওরাহ (محمد بن عيسى بن سهل بن سورة)[১৩]
তিনি তার লকব "আদ-দাহহাক" ("অন্ধ") বলেও পরিচিত ছিলেন। বলা হয় যে তিনি জন্মের সময় অন্ধ ছিলেন। তবে অধিকাংশ পণ্ডিত এ বিষয়ে একমত যে তিনি তার জীবনের শেষের দিকে অন্ধ হয়ে যান।[৫][১৪]
আত-তিরমিজির পরিবার আরব গোত্র বনু সুলাইমের অন্তর্ভুক্ত ছিল। একারণে নিসবাত হিসেবে "আস-সুলামি" এসেছে।[১৫] তার দাদা মার্ভের লোক ছিলেন এবং তিরমিজে বসতি স্থাপন করেন।[৫]
জন্ম
[সম্পাদনা]মুহাম্মদ ইবনে ঈসা আত-তিরমিজি আব্বাসীয় খলিফা আল-মামুনের শাসনামলে জন্মগ্রহণ করেছেন। তার জন্মসাল হিসেবে ২০৯ হিজরি (৮২৪/৮২৫ খ্রিষ্টাব্দ) উল্লেখ পাওয়া যায়।[১৫][১৬][১৭] তবে আয-যাহাবি বলেছেন যে আত-তিরমিজি ২১০ হিজরির (৮২৫/৮২৬ খ্রিষ্টাব্দ) কাছাকাছি সময়ে জন্মগ্রহণ করেছেন।[৫] তাই কিছু সূত্রে তার জন্মসাল ২১০ হিজরি উল্লেখিত হয়েছে।[৪][১৮] কিছু সূত্র মোতাবেক তিনি মক্কায় জন্মগ্রহণ করেছেন।[১৯] তবে অন্যদের মতে তার জন্মস্থান তিরমিজ। এটি বর্তমানে উজবেকিস্তানের দক্ষিণে অবস্থিত।[১৫] এ বিষয়ে তিরমিজ বিষয়ক মতটি সবচেয়ে শক্ত।[৫] বিশেষত তিনি তিরমিজের একটি উপশহর বুগ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন, একারণে তার নিসবাত হিসেবে "আত-তিরমিজি" ও "আল-বুগি" এসেছে।[১৬][১৮][২০][২১]
হাদিস অধ্যয়ন
[সম্পাদনা]আত-তিরমিজি ২০ বছর বয়সে হাদিস অধ্যয়ন শুরু করেন। ২৩৫ হিজরি (৮৪৯/৮৫০ খ্রিষ্টাব্দ) থেকে শুরু করে হাদিস সংগ্রহের জন্য তিনি খোরাসান, ইরাক ও হেজাজ সফর করেছেন।[৪][৯][১০] তার শিক্ষক ও যাদের কাছ থেকে তিনি হাদিস বর্ণনা করেছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন:
- ইমাম বুখারী[৪][৬][৭][৯][১০][১৪][১৫][১৯]
- আবু রাজা উতাইবা ইবনে সাইদ আল-বালখি আল-বাগলানি[৬][৭][১০][১৫]
- আলি ইবনে হুজর ইবনে ইয়াস আস-সাদি আল-মারওয়াজি[৬][৭][১০][১৫]
- মুহাম্মদ ইবনে বাশশার আল-বসরি[৭][১০][১৫]
- আবদুল্লাহ ইবনে মুয়াবিয়া আল-জুমাহি আল-বসরি[৬]
- আবু মুসাব আজ-জুহরি আল-মাদানি[৬]
- মুহাম্মদ ইবনে আবদুল মালিক ইবনে আবি আশ-শাওয়ারিব আল-উমাউয়ি আল-বসরি[৬]
- ইসমাইল ইবনে মুসা আল-ফাজারি আল-কুফি[৬]
- মুহাম্মদ ইবনে আবি মাশার আস-সিন্দি আল-মাদানি[৬]
- আবু কুরাইব মুহাম্মদ ইবনে আল-আলা আল-কুফি[৬][১০]
- হানাদ ইবনে আল-সারি আল-কুফি[৬][১০]
- ইবরাহিম ইবনে আবদুল্লাহ আল-হারাউয়ি[৬]
- সুওয়াইদ ইবনে নাসের ইবনে সুয়াইদ আল-মারওয়াজি[৬]
- মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল-বসরি[১০]
- জায়েদ ইবনে আখজাম আল-বসরি[১৪]
- আল-আব্বাস আল-আনবারি আল-বসরি[১৪]
- মুহাম্মদ ইবনে আল-মুসান্না আল-বসরি[১৪]
- মুহাম্মদ ইবনে মামার আল-বসরি[১৪]
- আদ-দারিমি[১০][১৫]
- মুসলিম বিন হাজ্জাজ[১৪][১৫][১৯]
- আবু দাউদ[৯][১৪][১৯]
তৎকালীন সময়ে আত-তিরমিজির জন্মস্থান খোরাসান জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র ছিল। এখানে ব্যাপক সংখ্যক মুহাদ্দিসের আবাস ছিল। আত-তিরমিজির সফর করা অন্যান্য জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রগুলোর মধ্যে রয়েছে ইরাকি শহর কুফা ও বসরা। আত-তিরমিজি ৪২ জন কুফি শিক্ষকের কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। তার জামি গ্রন্থে তিনি অন্যান্য যেকোন শহরের শিক্ষকদের চেয়ে কুফার শিক্ষকদের বর্ণনা বেশি ব্যবহার করেছেন।
আত-তিরমিজি ইমাম বুখারীর ছাত্র ছিলেন। বুখারীও খোরাসানের বাসিন্দা ছিলেন। আয-যাহাবি লিখেছেন, "তার হাদিসের জ্ঞান আল-বুখারীর কাছ থেকে এসেছে।"[১৫] আত-তিরমিজি তার জামি গ্রন্থে ইমাম বুখারীর নাম মোট ১১৪ বার উল্লেখ করেছেন। হাদিসের বর্ণনায় বিবরণ বা বর্ণনাকারীদের তারতম্যের উল্লেখের সময় তিনি ইমাম বুখারীর কিতাব আত-তারিখকে সূত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তিনি ইমাম বুখারীকে ইরাক বা খোরাসানে হাদিসের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি বলে প্রশংসা করেছেন। তার কাছে ইমাম আবু হানিফার ফতোয়া উল্লেখের জন্য নির্ভরযোগ্য সূত্র ছিল না বিধায় ফকিহদের অভিমত বর্ণনার সময় তিনি আবু হানিফার নাম উল্লেখ করেননি। এর পরিবর্তে তিনি "কুফার কিছু ব্যক্তি" বলে উল্লেখ করতেন।[১৪] ইমাম বুখারীও আত-তিরমিজিকে উচ্চ মর্যাদা দিতেন। বলা হয় যে তিনি আত-তিরমিজিকে বলেছিলেন, "আপনি আমার কাছ থেকে যতটা না উপকৃত হয়েছেন তার চেয়ে আমি আপনার কাছ থেকে বেশি উপকৃত হয়েছি"। তার প্রণীত সহিহ বুখারীতে তিনি আত-তিরমিজির বর্ণিত দুইটি হাদিস লিপিবদ্ধ করেছেন।[১৪][১৫]
আত-তিরমিজি এছাড়াও আবু দাউদ ও মুসলিমের কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন[১৪] মুসলিমও তার সহিহ মুসলিম গ্রন্থে আত-তিরমিজির বর্ণিত হাদিস লিপিবদ্ধ করেছেন।[১৫]
এ. জে. উয়েনসিঙ্ক বলেছেন যে আহমাদ ইবনে হানবাল আত-তিরমিজির শিক্ষক ছিলেন।[৯][১৪] তবে হুসেনের মত আত-তিরমিজি কখনো বাগদাদ যাননি এবং তিনি আহমাদ ইবনে হানবালের কোনো বক্তৃতায় অংশ নেননি। তাছাড়া আত-তিরমিজি তার জামি গ্রন্থে সরাসরি কখনো আহমাদ ইবনে হানবালের বর্ণনা লিপিবদ্ধ করেননি।[১৪]
আত-তিরমিজির কিছু শিক্ষক ইমাম বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ ও আন-নাসাইয়েরও শিক্ষক ছিলেন।
তাঁর রচনাবলী
[সম্পাদনা]- আল-জামি আল মুখতাসার মিন আস-সুনান আন-রাসুলিল্লাহ, এটি জামি আত-তিরমিজি নামে পরিচিত
- আল-ইলাল আস-সুগরা
- আজ-জুহদ
- আল-ইলাল আল-কুবরা
- আশ-শামাইল আন-নাবাউয়িয়াহ ওয়া আল-ফাদাইল আল-মুসতাফাউয়িয়াহ
- আল-আসমা ওয়া আল-কুনা
- কিতাব আত-তারিখ
মাজহাব
[সম্পাদনা]ইমাম তিরমিজি ইমাম বুখারীর খুব ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তিরমিজি শাফিয়ি বা হাম্বালি মাযহাবের অনুসারী ছিলেন। এমন হতে পারে যে তিনি নিজে একজন মুজতাহিদ ছিলেন অথবা ইমাম বুখারীর খুব ঘনিষ্ঠ হওয়ায় কিছু অভিমত অনুযায়ী তিনি তার মাজহাব অনুসরণ করতেন।
মৃত্যু
[সম্পাদনা]আয-যাহাবির মতানুযায়ী আত-তিরমিজি তার জীবনের শেষ দুই বছর অন্ধ অবস্থায় কাটান।[১০] বলা হয় যে আল্লাহর ভয় বা ইমাম বুখারীর মৃত্যুর কারণে অতিরিক্ত কান্নার জন্য তিনি দৃষ্টিহীন হয়েছিলেন।[৪][৫][১০][১৪][১৫]
ইমাম তিরমিজি ২৭৯ হিজরির ১৩ রজব সোমবার রাতে (৮ অক্টোবর ৮৯২ খ্রিষ্টাব্দ, রোবরার রাত) বুগে মৃত্যুবরণ করেন।[note ১][৭][১০][১৪] তাকে বর্তমান উজবেকিস্তানের তিরমিজ থেকে ৬০ কিমি উত্তরে শিরাবাদে দাফন করা হয়। তিরমিজে তিনি স্থানীয়ভাবে আবু ঈসা আত-তিরমিজি বা "তিরমিজ উতা" (তিরমিজের পিতা) নামে পরিচিত।[২১]
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ইসলামি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী সূর্যাস্তের পর নতুন দিন শুরু হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Sultan, Sohaib (২০০৭)। The Qur'an and Sayings of Prophet Muhammad: Selections Annotated and Explained। Woodstock, Vt: Skylight Paths Publishing। পৃষ্ঠা xxiii। আইএসবিএন 9781594732225।
- ↑ Ar-Raqib, Akil; Roche, Edward M. (২০০৯)। Virtual Worlds Real Terrorism। পৃষ্ঠা 263। আইএসবিএন 9780578032221।
- ↑ "Sibawayh, His Kitab, and the Schools of Basra and Kufa." Taken from Changing Traditions: Al-Mubarrad's Refutation of Sībawayh and the Subsequent Reception of the Kitāb, pg. 12. Volume 23 of Studies in Semitic Languages and Linguistics. Ed. Monique Bernards. Leiden: Brill Publishers, 1997. আইএসবিএন ৯৭৮৯০০৪১০৫৯৫৯
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Juynboll, G.H.A.। "al-Tirmidhī"। Encyclopaedia of Islam, Second Edition। Brill Online।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ Abdul Mawjood, Salahuddin ʻAli (২০০৭)। The Biography of Imām at-Tirmidhī। Translated by Abu Bakr ibn Nasir (1st সংস্করণ)। Riyadh: Darussalam। আইএসবিএন 9960983692।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড ঢ Shams al-Dīn Muḥammad ibn Aḥmad al-Dhahabī (d. 1348) (২০০৪)। تذهيب تهذيب الكمال في أسماء الرجال (Tadhhīb tahdhīb al-kamāl fī asmā’ al-rijāl) (Arabic ভাষায়)। Cairo: al-Fārūq al-Hadīthah lil-Ṭibāʻah wa-al-Nashr। পৃষ্ঠা 248। আইএসবিএন 9773700100।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Ibn Khallikan (১৮৪৩) [Written 1274]। "At-Tirmidi the traditionist"। Ibn Khallikan's Biographical Dictionary। Translated from Wafayāt al-a‘yān wa-anbā’ abnā’ az-zamān by Baron Mac Guckin de Slane। Paris: Oriental Translation Fund of Great Britain and Ireland। পৃষ্ঠা 679–680।
- ↑ ক খ গ
Ibn Kathir (d. 1373)। "ثم دخلت سنة تسع وسبعين ومائتين"। البداية والنهاية (al-Bidāyah wa-al-nihāyah) (আরবি ভাষায়)। 11 – উইকিসংকলন-এর মাধ্যমে। অজানা প্যারামিটার
|trans_chapter=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ ঙ Wensinck, A.J. (১৯৯৩)। "al-Tirmidhī"। Encyclopaedia of Islam, First Edition (1913-1936)। 8। Leiden: E. J. Brill। পৃষ্ঠা 796–797।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড Robson, James (জুন ১৯৫৪)। "The Transmission of Tirmidhī's Jāmi'"। Bulletin of the School of Oriental and African Studies, University of London। Cambridge University Press on behalf of School of Oriental and African Studies। 16 (2): 258–270। ডিওআই:10.1017/S0041977X0010597X। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ Lane, Andrew J. (২০০৬)। A Traditional Mu'tazilite Qur'an Commentary: The Kashshaf of Jar Allah al-Zamakhshari (d. 538/1144)। Leiden: Brill। পৃষ্ঠা 385। আইএসবিএন 9004147004।
- ↑ Sezgin, Fuat (১৯৯১)। تاريخ التراث العربي (Tārīkh al-turāth al-‘arabī) (Arabic ভাষায়)। 1। Translated by Mahmud Fahmi Hijazi। Part 4. p.209।
- ↑ Rushdī Abū Shabānah ʻAlī al-Rashīdī (২০০৭)। التضامن الدولي في النظام الإسلامي والنظم الوضعية : دراسة مقارنة (al-Taḍāmun al-dawlī fī al-niẓām al-Islāmī wa-al-nuẓum al-waḍʻīyah : dirāsah muqāranah) (1st সংস্করণ)। Mansoura, Egypt: Dār al-Yaqīn। আইএসবিএন 9789773362409।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড ঢ ণ Hoosen, Abdool Kader (১৯৯০)। Imam Tirmidhi's contribution towards Hadith (1st সংস্করণ)। Newcastle, South Africa: A.K. Hoosen। আইএসবিএন 9780620153140।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড Ali, Syed Bashir (২০০৩)। Scholars of Hadith। Skokie, IL: IQRAʼ International Educational Foundation। আইএসবিএন 1563162040।
- ↑ ক খ Banuri, Muhammad Yusuf (এপ্রিল ১৯৫৭)। "الترمذي صاحب الجامع في السنن (al-Tirmidhī ṣaḥib al-jāmi' fī al-sunan)"। Majallat al-Majmaʻ al-ʻIlmī al-ʻArabīyah (Arabic ভাষায়)। Damascus। 32: 308। Cited by Hoosen, Abdool Kader (১৯৯০)। Imam Tirmidhi's contribution towards Hadith (1st সংস্করণ)। Newcastle, South Africa: A.K. Hoosen। আইএসবিএন 9780620153140।
- ↑
Nur al-Din Itr (১৯৭৮)। "تصدير Taṣdīr"। Ibn Rajab al-Hanbali। شرح علل الترمذي Sharḥ ‘Ilal al-Tirmidhī (Arabic ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Dār al-Mallāḥ। পৃষ্ঠা 11। অজানা প্যারামিটার
|trans_chapter=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ ক খ Wheeler, Brannon M., সম্পাদক (২০০২)। "Glossary of Interpreters and Transmitters"। Prophets in the Quran: An Introduction to the Quran and Muslim Exegesis। New York: Continuum। পৃষ্ঠা 358। আইএসবিএন 0826449565।
- ↑ ক খ গ ঘ Siddiqi, Muhammad Zubayr। Hadith Literature: Its Origin, Development & Special Features। পৃষ্ঠা 64।
- ↑ Adamec, Ludwig W. (২০০৯)। Historical Dictionary of Islam (2nd সংস্করণ)। Lanham, MD: Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 307। আইএসবিএন 9780810861619।
- ↑ ক খ "Termez"। www.uzbek-travel.com। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Biography of Imam al-Tirmidhi at Sunnah.org ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে
- Biography of al-Tirmidhee at theclearpath.com
- ৮২৪-এ জন্ম
- ৮৯২-এ মৃত্যু
- সুন্নি ইসলামের পণ্ডিত
- হাদিস সংকলক
- মুহাদ্দিস
- মধ্যযুগের পারসিক লেখক
- সারখানদারয়া অঞ্চলের ব্যক্তি
- ৯ম শতাব্দীর লেখক
- ৯ম শতাব্দীর ইরানি ব্যক্তি
- ৯ম শতাব্দীর ইসলামি ধর্মীয় নেতা
- সুফিবাদ
- ৯ম শতাব্দীর আরব ব্যক্তি
- সুন্নি মুসলিম পণ্ডিত
- শাফিঈ ব্যক্তি
- ৯ম শতাব্দীর ইসলাম ধর্মীয় নেতা
- ৯ম শতাব্দীর ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত