হাওড়া–স্যার মোক্ষগুণ্ডাম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাল হামসফর এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||
---|---|---|---|---|---|
পরিষেবা ধরন | হামসফর এক্সপ্রেস | ||||
প্রথম পরিষেবা | ২০ জানুয়ারি ২০১৭ | ||||
বর্তমান পরিচালক | দক্ষিণ পূর্ব রেল | ||||
যাত্রাপথ | |||||
শুরু | হাওড়া জংশন (এইচডব্লিউএইচ) | ||||
বিরতি | ১৬ | ||||
শেষ | স্যার মোক্ষগুণ্ডাম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাল, বেঙ্গালুরু (এসএমভিটি) | ||||
ভ্রমণ দূরত্ব | ১,৯৫৩ কিমি (১,২১৪ মা) | ||||
যাত্রার গড় সময় | ৩১ঘ. ২০মি. | ||||
পরিষেবার হার | সাপ্তাহিক [ক] | ||||
রেল নং | ২২৮৮৭ / ২২৮৮৮ | ||||
যাত্রাপথের সেবা | |||||
শ্রেণী | এসি ৩ টায়ার | ||||
আসন বিন্যাস | নেই | ||||
ঘুমানোর ব্যবস্থা | আছে | ||||
খাদ্য সুবিধা | উপলব্ধ | ||||
পর্যবেক্ষণ সুবিধা | বড় জানালা | ||||
কারিগরি | |||||
গাড়িসম্ভার | এলএইচবি হামসফর | ||||
ট্র্যাক গেজ | ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) | ||||
পরিচালন গতি | ৬২ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৩৯ মাইল প্রতি ঘণ্টা) | ||||
|
হাওড়া–স্যার মোক্ষগুণ্ডাম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাল হামসফর এক্সপ্রেস ভারতীয় রেলওয়ের একটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এক্সপ্রেস ট্রেন, যা কর্ণাটকের রাজধানী ব্যাঙ্গালোরের স্যার এম. বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাল এবং পশ্চিমবঙ্গর রাজধানী কলকাতার নিকটস্থ হাওড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশনকে রেলপথে সংযুক্ত করে। এটি বর্তমানে সপ্তাহে একবার ২২৮৮৭/২২৮৮৮ ট্রেন নম্বরাঙ্কিত হয়ে পরিচালিত হচ্ছে। এটি পূর্বে যশবন্তপুর পর্যন্ত চলত এবং হাওড়া–যশবন্তপুর হামসফর এক্সপ্রেস নাম ছিল। ট্রেনটি কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গর মধ্যে চলাচল করে। ট্রেনটি হাওড়া–তিরুপতি হামসফর এক্সপ্রেস-এর সাথে রেক ভাগাভাগি করে।
কোচের বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা]ট্রেনগুলি সম্পূর্ণরূপে ভারতীয় রেলওয়ে দ্বারা নকশা করা ৩-স্তরের (টায়ার) এসি স্লিপার ট্রেন এছাড়া রয়েছে স্টেশন, ট্রেনের গতি ইত্যাদির তথ্য দেখানোর জন্য ডিসপ্লের বৈশিষ্ট্য সহ এলইডি স্ক্রিন এবং সেই সাথে প্রতি কামরায় থাকবে ঘোষণার ব্যবস্থা, চা-কফি এবং দুধের ভেন্ডিং মেশিন, বায়ো টয়লেট ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা।
কোচে ষোলোটি এসি-৩ টায়ার, একটি প্যান্ট্রিকার ও দুটি জেনারেটর পাওয়ার কার রয়েছে।
পরিষেবা
[সম্পাদনা]২২৮৮৭ নং হাওড়া–স্যার মোক্ষগুণ্ডাম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাল হামসফর এক্সপ্রেস ৬০ কিমি প্রতি ঘন্টা বেগে মঙ্গলবার যাত্রা শুরু করে ৩২ ঘন্টা ৫৫ মিনিটে ১৯৭০ কিমি এবং ২২৮৮৮ নং ট্রেনটি বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে ও ৩২ ঘন্টা ৩৫ মিনিটে ঐ দূরত্ব অতিক্রম করে।[১]
সময় সারণী
[সম্পাদনা]২২৮৮৭ - প্রতি মঙ্গলবার দুপুর ১২:৪০ নাগাদ হাওড়া থেকে রওনা হয় ও পরের দিন রাত ৮:০০ নাগাদ বেঙ্গালুরু স্যার মোক্ষগুণ্ডাম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনালে পৌঁছায়।
২২৮৮৮ - প্রতি বৃহস্পতিবার সকাল ১০:১৫ নাগাদ বেঙ্গালুরু স্যার মোক্ষগুণ্ডাম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাল থেকে রওনা হয় ও পরের দিন সন্ধ্যা ৬:৩০ নাগাদ হাওড়া পৌঁছায়।
লোকো লিংক
[সম্পাদনা]এই ট্রেনটি সাঁতরাগাছি ইলেকট্রিক লোকো শেড ডব্লিউএপি-৭ লোকোমোটিভ দ্বারা হাওড়া থেকে বিশাখাপত্তনম পর্যন্ত যায়। তারপরে বিশাখাপত্তনম থেকে এসএমভিটি অবধি এটি লালাগুডা ইলেক্ট্রিক লোকো শেডের ডব্লিউএপি-৭ লোকোমোটিভের মাধ্যমে যায়।
পথ ও যাত্রাবিরতি
[সম্পাদনা]- হাওড়া জংশন
- খড়্গপুর জংশন
- বালেশ্বর
- ভদ্রক
- কটক জংশন
- ভুবনেশ্বর
- খুর্দা রোড জংশন
- ব্রহ্মপুর
- পলাসা
- শ্রীকাকুলাম রোড
- বিজয়নগরম জংশন
- বিশাখাপত্তনম
- রাজামুন্দ্রী
- বিজয়ওয়াড়া জংশন
- ওঙ্গোল
- রেনিগুণ্টা
- কাটপাড়ি জংশন
- জোলারপেট্টাই জংশন
- স্যার মোক্ষগুণ্ডাম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাল
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ উভয় দিকে সপ্তাহে এক দিন