চেন্নাই–আমেদাবাদ হামসফর এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
---|---|
পরিষেবা ধরন | হামসফর এক্সপ্রেস |
প্রথম পরিষেবা | ১০ মে ২০১৭ |
বর্তমান পরিচালক | পশ্চিম রেল |
যাত্রাপথ | |
শুরু | চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন (এমএএস) |
বিরতি | ১১ |
শেষ | আমেদাবাদ জংশন (এডিআই) |
ভ্রমণ দূরত্ব | ১,৭১৭ কিমি (১,০৬৭ মা) |
যাত্রার গড় সময় | ৩১ঘ. ০৫মি. |
পরিষেবার হার | সাপ্তাহিক [ক] |
রেল নং | ২২৯১৯ / ২২৯২০ |
যাত্রাপথের সেবা | |
শ্রেণী | এসি ৩ টায়ার |
আসন বিন্যাস | আছে |
ঘুমানোর ব্যবস্থা | আছে |
খাদ্য সুবিধা | উপলব্ধ |
পর্যবেক্ষণ সুবিধা | বড় জানালা |
কারিগরি | |
গাড়িসম্ভার | এলএইচবি হামসফর |
ট্র্যাক গেজ | ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) |
পরিচালন গতি | গড়ে ৫৫ কিমি/ঘ (৩৪ মা/ঘ) ও সর্বাধিক ১২০ কিমি/ঘ (৭৫ মা/ঘ) |
পুরক্ষি তালাইবার ড. মরুদুর গোপালন রামচন্দ্রন সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন - আমেদাবাদ জংশন বা চেন্নাই–আমেদাবাদ হামসফর এক্সপ্রেস ভারতীয় রেলওয়ের একটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এক্সপ্রেস ট্রেন, যা তামিলনাড়ুর পুরক্ষি তালাইবার ড. মরুদুর গোপালন রামচন্দ্রন সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন এবং গুজরাটের আমেদাবাদ জংশন রেলওয়ে স্টেশনকে রেলপথে সংযুক্ত করে। এটি বর্তমানে সপ্তাহে একবার ২২৯১৯/২২৯২০ ট্রেন নম্বরাঙ্কিত হয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ট্রেনটি তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের মধ্যে চলাচল করে।[১][২]
কোচের বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা]ট্রেনগুলি সম্পূর্ণরূপে ভারতীয় রেলওয়ে দ্বারা নকশা করা ৩-স্তরের (টায়ার) এসি স্লিপার ট্রেন এছাড়া রয়েছে স্টেশন, ট্রেনের গতি ইত্যাদির তথ্য দেখানোর জন্য ডিসপ্লের বৈশিষ্ট্য সহ এলইডি স্ক্রিন এবং সেই সাথে প্রতি কামরায় থাকবে ঘোষণার ব্যবস্থা, চা-কফি এবং দুধের ভেন্ডিং মেশিন, বায়ো টয়লেট ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা।
কোচে ষোলোটি এসি-৩ টায়ার, একটি প্যান্ট্রিকার ও দুটি জেনারেটর পাওয়ার কার রয়েছে।
লোকো লিংক
[সম্পাদনা]এই ট্রেনটি বিজয়ওয়াড়া ইলেকট্রিক লোকো শেড ডব্লিউএপি-৪ দ্বারা চেন্নাই থেকে আমেদাবাদ জংশন পর্যন্ত যায়।
পথ ও যাত্রাবিরতি
[সম্পাদনা]- চেন্নাই সেন্ট্রাল
- রেনিগুণ্টা জংশন
- গুন্তকাল জংশন
- রায়চুর
- কলবুরগি জংশন
- সোলাপুর জংশন
- পুণে জংশন
- পানবেল
- বেসিন রোড
- পালঘর
- সুরাট
- বড়োদরা জংশন
- আমেদাবাদ জংশন
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ উভয় দিকে সপ্তাহে এক দিন