শ্বেতকণিকা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
শ্বেতকণিকা | |
---|---|
![]() শ্বেতকণিকার চিত্র | |
বিস্তারিত | |
শনাক্তকারী | |
লাতিন | leucocytus |
মে-এসএইচ | D007962 |
টিএইচ | H2.00.04.1.02001 |
এফএমএ | FMA:62852 |
শারীরস্থান পরিভাষা |
শ্বেতকণিকা (ইংরেজি: White blood cell or Leucocytes) মানবদেহে রক্তের একটি উপাদান। রক্তে বর্ণহীন, নিউক্লিয়াসযুক্ত এবং তুলনামূলকভাবে স্বল্পসংখ্যক ও বৃহদাকার যে কোষ দেখা যায় এবং যারা দেহকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে তাকে শ্বেতকণিকা বলে। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দেহে শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা প্রতি ঘন মিলিলিটারে ৪০০০-১১০০০(গড়ে ৭০০০)। লোহিতকণিকার তুলনায় শ্বেতকণিকার সংখ্যা অনেক কম। লোহিতকণিকা ও শ্বেতকণিকার অনুপাত প্রায় ৬০০:১।[১] শ্বেত রক্ত কণিকার আয়ু ১-১৫ দিন, এরপর সাধারণত কোষগুলো ধ্বংস প্রাপ্ত হয়।
প্রকারভেদ[সম্পাদনা]
গঠনগত ভাবে এবং সাইটোপ্লাজমের দানার উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি অনুসারে শ্বেতকণিকাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথা:
- টেমপ্লেট:Agranulocytes (দানাবিহীন)। শ্বেতকণিকায় এর পরিমাণ ২৮%।দেহের লিম্ফনোড ,টনসিল , প্লিহা, ইত্যাদি অংশে এরা তৈরি হয়। আকারের ভিত্তিতে এরা আবার দুই প্রকার যথা:
- লিম্ফোসাইট (Lymphocytes)
- মনোসাইট(Monocytes)
- গ্রানুলোসাইট টেমপ্লেট:Granulocytes (দানাযুক্ত)। শ্বেতকণিকার পরিমাণ ৭২% । নিউক্লিয়াসের আকারের ভিত্তিতে এরা আবার তিন প্রকার। যথা :
- নিউট্রোফিল (Neutrophil)
- ইওসিনোফিল(Eosinophil)
- বেসোফিল (Basophil)
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ [উচ্চমাধ্যমিক জীববিজ্ঞান বই (গাজী আজমল ও গাজী আসমত) গাজী পাবলিশার্স, বাংলাবাজার, ঢাকা।]