হাঁপানি
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
হাঁপানি / Asthma | |
---|---|
প্রতিশব্দ | অ্যাজমা |
![]() | |
পিক ফ্লো মিটার এক্সপাইরোটারি ফ্লো এর সর্বোচ্চ মাত্রা নির্ণয় করে, এটির পর্যবেক্ষণ ও নির্ণয় উভয়রই গুরুত্ব আছে। [১] | |
বিশেষত্ব | শ্বসনতন্ত্রবিদ্যা |
লক্ষণ | Recurring episodes of wheezing, coughing, chest tightness, shortness of breath[২] |
স্থিতিকাল | দীর্ঘ মেয়াদী[৩] |
কারণ | বংশগত[৪] |
ঝুঁকির কারণ | বায়ু দূষণ, অতিসংবেদনশীলকারক[৩] |
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতি | উপসর্গ উপর ভিত্তি করে, থেরাপি প্রতিক্রিয়া, সিপ্রোমেট্রি[৫] |
চিকিৎসা | ট্রিগার পরিহার করে,কর্টিকোস্টারয়েড, স্যালবুটামল -এর শ্বাসগ্রহণ করা[৬][৭] |
পুনরাবৃত্তির হার | ৩৫৮ মিলিয়ন (২০১৫)[৮] |
মৃতের সংখ্যা | ৩৯৭,১০০ (২০১৫)[৯] |
হাঁপানি একটি শ্বাসকষ্ট সম্বলিত রোগ। কার্যতঃ এটি শ্বাসনালীর অসুখ। এর ইংরেজি নাম অ্যাজমা যা এসেছে গ্রিক শব্দ Asthma থেকে। বাংলায় হাঁপানি। যার অর্থ হাঁপান বা হাঁ-করে শ্বাস নেয়া। হাঁপানি বলতে আমরা বুঝি শ্বাসপথে বায়ু চলাচলে বাধা সৃষ্টির জন্য শ্বাসকষ্ট (Dyspnoea) । সারা বিশ্বের প্রায় ১৫ কোটিরও বেশি মানুষ অ্যাজমা বা হাঁপানীতে আক্রান্ত হন। বাংলাদেশে প্রতি বছর ৫০ হাজার লোক এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং মাত্র পাঁচ শাতংশ রোগী চিকিৎসা লাভ করে।
লক্ষণসমূহ[সম্পাদনা]
হাঁপানির লক্ষণসমূহ নিম্নরূপঃ
- শ্বাসকষ্ট
- সাঁ-সাঁ শব্দে কষ্টসহকারে শ্বাস নেয়া।
- শুকনো কাশি।
- বুকে চাপ ধরা বা দমবìধভাব অনুভব করা।
প্রকারভেদ[সম্পাদনা]
মানবদেহে হাঁপানি তিনভাবে প্রকাশ হতে পারেঃ
- আপাত সুস্খ লোকের হঠাৎ শ্বাসকষ্ট আরম্ভ হয়ে কয়েক মিনিট বা কয়েক ঘণ্টা পরে কষ্ট উপশম এবং রোগী আবার নিজেকে সুস্খ মনে করেন।
- শ্বাসকষ্ট হঠাৎ আরম্ভ হয়ে আর কমে না; উপরন্তু বেড়ে যেতে থাকে। কোনো ওষুধে হাঁপানি কমে না। যদি এ অবস্খা বারো ঘণ্টার বেশি স্খায়ী হয়, তবে সে ধরনের হাঁপানিকে বলা হয় স্ট্যাটাস অ্যাজম্যাটিকাস বা অবিরাম তীব্র হাঁপানি।
- একশ্রেণীর রোগীর শ্বাসপথে বাতাস চলাচলে সব সময়েই অল্প বাধা থাকে। বহু দিন এ অবস্খা থাকার ফলে কষ্টের অনুভূতি কম হয় এবং রোগী অল্প কষ্ট অনুভব করেন। কোনো কারণে শ্বাসপথে বায়ু চলাচলে আরো বাধার সৃষ্টি হলে তখনই হাঁপানির কষ্ট অনুভূত হয়।
প্রকারভেদ[সম্পাদনা]
মানবদেহে হাঁপানি তিনভাবে প্রকাশ হতে পারেঃ
- আপাত সুস্খ লোকের হঠাৎ শ্বাসকষ্ট আরম্ভ হয়ে কয়েক মিনিট বা কয়েক ঘণ্টা পরে কষ্ট উপশম এবং রোগী আবার নিজেকে সুস্খ মনে করেন।
- শ্বাসকষ্ট হঠাৎ আরম্ভ হয়ে আর কমে না; উপরন্তু বেড়ে যেতে থাকে। কোনো ওষুধে হাঁপানি কমে না। যদি এ অবস্খা বারো ঘণ্টার বেশি স্খায়ী হয়, তবে সে ধরনের হাঁপানিকে বলা হয় স্ট্যাটাস অ্যাজম্যাটিকাস বা অবিরাম তীব্র হাঁপানি।
- একশ্রেণীর রোগীর শ্বাসপথে বাতাস চলাচলে সব সময়েই অল্প বাধা থাকে। বহু দিন এ অবস্খা থাকার ফলে কষ্টের অনুভূতি কম হয় এবং রোগী অল্প কষ্ট অনুভব করেন। কোনো কারণে শ্বাসপথে বায়ু চলাচলে আরো বাধার সৃষ্টি হলে তখনই হাঁপানির কষ্ট অনুভূত হয়।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- ↑ GINA 2011, পৃ. 18
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;bts2009p4
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;WHO2013
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;Martinez2007
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;Lemanske2010
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;NHLBI07p169
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;NHLBI07p214
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;GBD2015Pre
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;GBD2015De
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি