মেমানপুর
মেমানপুর | |
---|---|
জনবসতি এলাকা | |
পশ্চিমবঙ্গ ও ভারতের মানচিত্রে মেমানপুরের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৩′৩৩″ উত্তর ৮৭°৩৭′০৩″ পূর্ব / ২২.৮৯২৫২৩° উত্তর ৮৭.৬১৭৪৭২° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | হুগলি |
ভাষা | |
• সরকারি | বাংলা, ইংরেজি |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
পিন কোড | ৭১২৬১২ |
দূরভাষ/এসটিডি কোড | ০৩২১১ |
লোকসভা কেন্দ্র | আরামবাগ |
বিধানসভা কেন্দ্র | গোঘাট |
ওয়েবসাইট | hooghly |
মেমানপুর হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমার অন্তর্গত গোঘাট ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকে অবস্থিত একটি জনবসতি এলাকা। এই এলাকাটি ২০১১ সালের জনগণনায় পৃথক স্থান হিসেবে চিহ্নিত হয়নি। গুগল ম্যাপেও এটি পৃথকভাবে দৃষ্ট হয় না। তবে এখানকার প্রাচীন পঞ্চরত্ন শ্যামসুন্দর মন্দিরটির কথা একাধিক গ্রন্থে পাওয়া যায়। মন্দিরটির স্থানাঙ্ক ২২°৫৩′৩৩″ উত্তর ৮৭°৩৭′০৩″ পূর্ব / ২২.৮৯২৫২৩° উত্তর ৮৭.৬১৭৪৭২° পূর্ব। মেমানপুরের কাছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ও অবস্থিত।
সংস্কৃতি
[সম্পাদনা]ডেভিড জে. ম্যাককাশন মেমানপুরের পঞ্চরত্ন শ্যামসুন্দর মন্দিরটির কথা উল্লেখ করেছেন। মন্দিরটি সম্ভবত সপ্তদশ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১] মন্দিরটি মাকড়া পাথরে নির্মিত। পরিমাপ ২৬ বর্গফুট। এই মন্দিরের গায়ে অলংকরণ বিশেষ দেখা যায় না। তবে এটি খাঁজকাটা রেখ শৈলীর শিখর এবং খিলানযুক্ত তিনটি প্রবেশপথ বিশিষ্ট। মন্দিরটির বিশেষত্ব হল ছাদ ও প্রবেশপথের মধ্যবর্তী অংশ যতটা না উঁচু তার থেকে বেশি চওড়া।[২]
মেমানপুর চিত্রকক্ষ
[সম্পাদনা]-
পঞ্চরত্ন শ্যামসুন্দর মন্দির (বিষ্ণুমন্দির), ২০০৮ সালে প্রায় সম্পূর্ণতই লতাপাতায় আবৃত। উপরে কেন্দ্রীয় শিখরটি দৃশ্যমান।
-
মন্দিরের নিকটতর দৃশ্য
-
মন্দিরের অভ্যন্তরে রাধা-শ্যামসুন্দরের বিগ্রহ (সঙ্গে গোপাল ও শালগ্রাম শিলা)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ McCutchion, David J., Late Mediaeval Temples of Bengal, first published 1972, reprinted 2017, pages 46.. The Asiatic Society, Kolkata, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮১৫৭৪-৬৫-২
- ↑ নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, হুগলি জেলার পুরাকীর্তি, প্রত্নতত্ত্ব অধিকার, পশ্চিমবঙ্গ সরকার, কলকাতা, ১৯৯৩ সংস্করণ, পৃ. ১১৮