ধামরাই জগন্নাথ রথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Prashantarm (আলোচনা | অবদান) অ →রথ উৎসব: সংশোধন |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
==রথ উৎসব== |
==রথ উৎসব== |
||
রথ উৎসব, রথ মেলা এক মাস দীর্ঘ একটি মেলা, এবং এটি বাংলা |
রথ উৎসব, রথ মেলা এক মাস দীর্ঘ একটি মেলা, এবং এটি বাংলা পঞ্জিকার সাথে সংযুক্ত। সাধারণত আষাঢ় মাসে এটি অনুষ্ঠিত হয়। শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে প্রতিবছর রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ৯ দিন পর উল্টো রথ। সাধারণত জুনের সময়, তবে মাঝে মাঝে এটি জুলাইতেও অনুষ্ঠিত হয়। উৎসব ধামরাইয়ের প্রধান সড়কের পাশে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রির জন্য বিভিন্ন স্টল স্থাপনের পাশাপাশি দেশবিখ্যাত সার্কাস দল, নাগরদোলা, পুতুল নাচ, চুড়ি নিয়ে হাজির হয় বেদেনীরা, মৃত্যুকূপে মোটরসাইকেল কাঠের বৃত্তের মধ্যে ঘোরানো হয়, শিশুদের জন্য কাঠের, বাঁশের, মাটির খেলনা, কুটির শিল্প, তৈজসপত্র, ফার্নিচার ও খাদ্যদ্রব্য যেমন খই, মুড়ি-মুড়কিসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যের পসরা বসে মেলায়। |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১০:১২, ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধামরাই জগন্নাথ রথ বাংলাদেশের ধামরাই উপজেলায় অবস্থিত হিন্দু দেবতা জগন্নাথের প্রতি উৎসর্গিকৃত একটি রথমন্দির। প্রতি বছর রথযাত্রার দিন একটি সুবিশাল ছয়তলা রথে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা মূর্তি আরূঢ় করে শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয় এখানে। রথটি হিন্দু দেবদেবীর নানা ছবিতে সজ্জিত থেকে। এই রথযাত্রাটিই বাংলাদেশ ভূখণ্ডের সর্বাধিক প্রাচীন ও দেশের বৃহত্তম রথযাত্রা। সারা দেশ থেকে পূণ্যার্থীরা এই রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে আসেন।
রথ
ঊনবিংশ শতাব্দীতে জমিদারেরা বার্ষিক রথযাত্রার সময় ৬০ ফুট দীর্ঘ রথ নির্মাণ করিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাকিস্তানী বাহিনী এই রথটি পুড়িয়ে দিলে একটি নতুন রথ পরে নির্মিত হয়।[১] প্রথম থেকেই দায়িত্বভার বহন করে আসছিল রায় মৌলিক সম্প্রদায়। বর্তমান যশোমাধব পরিচালনা কমিটির মাধ্যমে পরিচালনা করছেন ধামরাই রথযাত্রা।
রথ উৎসব
রথ উৎসব, রথ মেলা এক মাস দীর্ঘ একটি মেলা, এবং এটি বাংলা পঞ্জিকার সাথে সংযুক্ত। সাধারণত আষাঢ় মাসে এটি অনুষ্ঠিত হয়। শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে প্রতিবছর রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ৯ দিন পর উল্টো রথ। সাধারণত জুনের সময়, তবে মাঝে মাঝে এটি জুলাইতেও অনুষ্ঠিত হয়। উৎসব ধামরাইয়ের প্রধান সড়কের পাশে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রির জন্য বিভিন্ন স্টল স্থাপনের পাশাপাশি দেশবিখ্যাত সার্কাস দল, নাগরদোলা, পুতুল নাচ, চুড়ি নিয়ে হাজির হয় বেদেনীরা, মৃত্যুকূপে মোটরসাইকেল কাঠের বৃত্তের মধ্যে ঘোরানো হয়, শিশুদের জন্য কাঠের, বাঁশের, মাটির খেলনা, কুটির শিল্প, তৈজসপত্র, ফার্নিচার ও খাদ্যদ্রব্য যেমন খই, মুড়ি-মুড়কিসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যের পসরা বসে মেলায়।
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাপিডিয়া, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত।