বিষয়বস্তুতে চলুন

রংপুর সেনানিবাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ReneeWrites (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
SK Jahid Islam (আলোচনা | অবদান)
এসভিজি লোগো যুক্ত করা হলো
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
| name= রংপুর সেনানিবাস
| name= রংপুর সেনানিবাস
| location= [[রংপুর]]
| location= [[রংপুর]]
| image= [[File:66 Infantry Division Insign of Bangladesh Army.png|200px]]
| image= [[File:66th Infantry Division (Bangladesh) Insignia.svg|200px]]
| caption=[[৬৬ পদাতিক ডিভিশন (বাংলাদেশ)|৬৬ পদাতিক ডিভিশন ]]
| caption=[[৬৬ পদাতিক ডিভিশন (বাংলাদেশ)|৬৬ পদাতিক ডিভিশন ]]
| type= [[সেনানিবাস]]
| type= [[সেনানিবাস]]

০৪:২৬, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রংপুর সেনানিবাস
রংপুর বাংলাদেশ
চিত্র:66th Infantry Division (Bangladesh) Insignia.svg
ধরনসেনানিবাস
সাইটের তথ্য
নিয়ন্ত্রন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
সাইটের ইতিহাস
যুদ্ধ
রক্ষীসেনা তথ্য
বর্তমান
কমান্ডার
মেজর জেনারেল মোঃ সাকিল আহম্মেদ

রংপুর সেনানিবাস বাংলাদেশের রংপুর শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি সেনানিবাস। এখানে ৬৬ পদাতিক ডিভিশনের সদরদপ্তর অবস্থিত।

রংপুর সেনানিবাস এর প্রধান প্রবেশদ্বার
রংপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের সীল

ইতিহাস

মুক্তিসংগ্রামের শুরু থেকেই রংপুর নগরের জনগন প্রবল বিক্ষোভ প্রদর্শন করে আসছিল। যার ফলে অনেক সাধারণ মানুষ যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে শহীদ হন যা উল্লেখ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণেও পাওয়া যায়। কিন্তু মার্চের মাঝামাঝি এসে রংপুর নগরে উল্টো পাকিস্তানি বাহিনীকেই রংপুরের সাহসী যুবকদের হাতে হেনস্তা হতে দেখা যায়। এমনকি শাহেদ আলী নামের এক যুবক লে. আব্বাস নামের এক পাকিস্তানি অফিসার ও তার তিন সৈন্যকে আহত করে তাদের অস্ত্র কেড়ে নেয়।

এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়া মাত্রই রংপুরের জনগন ও স্থানীয় সাঁওতাল সম্প্রদায় ২৮ মার্চ তারিখে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে রংপুর সেনানিবাস আক্রমণ করে। পাকিস্তানিরা নগরের যে দিক থেকে আক্রমণ প্রত্যাশা করে তাদের ব্রিগেড হেডকোয়ারটার নিরাপদ রেখেছিল বাঙ্গালীরা কিছুটা ঘুরে এসে আক্রমণ করে ঠিক তার বিপরীত দিক থেকে। সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত এই আক্রমণ প্রথমভাগে পাকিস্তানি ব্যুহ ভেদ করে সেনানিবাসের একাংশে ঢুকে গেলে তা তুমুল যুদ্ধের রূপ নেয়। আপাত হতচকিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এর পরে ভারী মেশিনগান নিয়ে আক্রমণ প্রতিরোধে গেলে এক পর্যায়ে প্রচুর বাঙ্গালী ও সাঁওতাল শহীদ হন।

তাদের স্মরণে আজও সেনানিবাসের পশ্চিম অংশে এবং রংপুর নগরের প্রবেশমুখে একটি স্মৃতিসৌধ আছে।

অতঃপর মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে এসে রংপুরের মুক্তিযোদ্ধাদের ওপরে পাকিস্তানিদের আক্রমণ ও বিশেষত জনপ্রিয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মুখতার ইলাহীকে হত্যার মাত্র এক মাসের মধ্যে রংপুরের মুক্তিযোদ্ধারা এই সেনানিবাসের পতন ঘটান এবং রংপুর নগরকে হানাদার মুক্ত করেন।

ইউনিট

  • ৭২ পদাতিক ব্রিগেড
  • অঞ্চলের সদর দপ্তর
  • স্টেশন সদর দপ্তর
  • ১ম বেংগল
  • ০৬ ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়ন
  • ২ সিগনাল ব্যাটালিয়ন
  • ৩৪ বেংগল
  • ২২২ পদাতিক ব্রিগেড
  • ৩০ বীর
  • ২৫ বীর
  • ১২১ ফিল্ড ওয়ার্কশপ কোম্পানি
  • ১০ ফিল্ড এম্বুলেন্স
  • ৬৬ এম পি ইউনিট
  • ৬৬ এফ আই ইউনিট
  • জিই (আর্মি) রংপুর
  • রংপুর সি এম এইচ
  • রংপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড

প্রতিষ্ঠানসমূহ

তথ্যসূত্র

  1. "100% golden A+ in Rangpur Cadet College"archive.dhakatribune.com (ইংরেজি ভাষায়)। Dhaka Tribune। ৫ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৭ 
  2. "Moeen opens Rangpur Cantonment Golf Club"bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৭ 
  3. RAMC Shopping Complex launched in Rangpur[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]