বিষয়বস্তুতে চলুন

যোগাযোগ (উপন্যাস): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নামকরণ পরইবর্তন।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৫৫ নং লাইন: ৫৫ নং লাইন:
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:যোগাযোগ (উপন্যাস)}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:যোগাযোগ (উপন্যাস)}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এর উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এর উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনাবলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনাবলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় উপন্যাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় উপন্যাস]]

১২:৪৪, ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

যোগাযোগ
লেখকরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অনুবাদকসুপ্রিয়া চৌধুরী
দেশভারত
ভাষাবাংলা
ধরনসামাজিক
প্রকাশনার তারিখ
১৯২৯
বাংলায় প্রকাশিত
২০০৬
মিডিয়া ধরনমুদ্রিত (হার্ডকভার)

যোগাযোগ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি সামাজিক উপন্যাস। এটি ১৯২৯ সালে (আষাঢ়, ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ) প্রকাশিত হয়। এটি প্রথমে ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাস থেকে ১৩৩৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাস পর্যন্ত বিচিত্রা মাসিকপত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। প্রথম দুই সংখ্যায় এই উপন্যাসের শিরোনাম ছিল তিনপুরুষ। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথ এই উপন্যাসের শিরোনাম পরিবর্তন করে নতুন শিরোনাম দেন যোগাযোগ

গল্প সংক্ষেপ

চট্টোপাধ্যায় পরিবার (বিপ্রদাস) এক সময় অভিজাত ছিল। এখন পতনের দিকে। অন্যদিকে ঘোষাল পরিবার (মধুসূদন) নব্য ধনী ও উদ্ধত। এই দুই পরিবারে মধ্যে বিবাদ চলে আসেছে। কুমুদিনী বিপ্রদাসের বোন এবং মধুসূদনের স্ত্রী। ফলে তাকে উভয় দিক সামলাতে হয়। কুমুদিনী অভিজাত ঐতিহ্যে লালিত পালিত হয়েছে এবং পরিবারের নারীদের সাথে ধর্মীয় রীতিনীতি পালন করেছে। তার মনে স্বামী সম্পর্কে ধারণা হল স্বামী হবে দেবতুল্য, যাকে সে পূজা করবে। কিন্তু মধুসূদনের প্রতিপত্তি ও ক্ষমতা প্রদর্শনে সে একটু নড়েচড়ে যায়। সে বাল্যকাল থেকে কীভাবে একজন পতিভক্ত স্ত্রী হবে সে শিক্ষা গ্রহণ করেছে, কিন্তু বিয়ের পর তার মধ্যে মনস্তাত্বিক দ্বন্দ্ব শুরু হয়।

অনুবাদ

যোগাযোগ উপন্যাসটি অক্সফোর্ড ঠাকুর অনুবাদের অংশ হিসেবে ইংরেজি অনুবাদ করেন সুপ্রিয়া চৌধুরী। অনুবাদ গ্রন্থটি ২০০৬ সালে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে প্রকাশিত হয়।[]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Biswas, Ranjita (৫ মার্চ ২০০৬)। "LITERARY REVIEW - An uneven relationship"দ্য হিন্দু। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ