তায়রুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ
![]() তায়রুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজের লোগো | |
ধরন | মেডিকেল কলেজ |
---|---|
স্থাপিত | ২০০২ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
চেয়ারম্যান | জাহানারা হক |
অধ্যক্ষ | ডা. আব্দুল খালেক আকন্দ |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৪৩ |
শিক্ষার্থী | ৭০০ |
অবস্থান | কুনিয়া , , ২৩°৫৫′৪৯″ উত্তর ৯০°২৩′২০″ পূর্ব / ২৩.৯৩০৩° উত্তর ৯০.৩৮৮৮° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৩°৫৫′৪৯″ উত্তর ৯০°২৩′২০″ পূর্ব / ২৩.৯৩০৩° উত্তর ৯০.৩৮৮৮° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
ভাষা | ইংরেজি |
ওয়েবসাইট | tmmch |
![]() |
তায়রুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হল বাংলাদেশের একটি বেসরকারি মেডিকেল স্কুল। এটি তায়রুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল সেন্টারের একটি প্রতিষ্ঠান। এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মোহাম্মদ শামসুল হক, তাঁর মা সমাজ সংস্কারক প্রয়াত তায়রুন্নেসার নামানুসারে। বালাগঞ্জেও তার নামে একটি বালিকা বিদ্যালয় রয়েছে। ২০০২ সালে এটি গাজীপুর জেলার গাজীপুর সদর উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত একটি কলেজ।
এটি পাঁচ বছর মেয়াদী কোর্স শেষে এমবিবিএস ডিগ্রি প্রদান করে। স্নাতক পরবর্তী এক বছরের ইন্টার্নশিপ সমস্ত স্নাতকদের জন্য বাধ্যতামূলক। ডিগ্রীটি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল স্বীকৃত।[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৪৩ সালের জানুয়ারীতে এম শামসুল হক মৌলভীবাজার জেলার রাজনগরের হামনদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের তার নিজস্ব একটি ছোট জাহাজের মাধ্যমে দেশ ছেড়ে পালাতে সহায়তা করেছিলেন। ১৯৭৭ সালে তিনি বালাগঞ্জে তায়রুন্নেসা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। সেইখানেই পরিবর্তীতে কলেজটি স্থাপিত হয়েছিল।[২]
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
তায়রুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল রয়েছে। কলেজটি ৯ তলা বিশিষ্ট ভবন। কলেজে একটি মহিলা হোস্টেল এবং ছেলেদের একটি ছাত্রাবাস রয়েছে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |