ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস
ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস ভিক্টরিয়া টাৰ্মিনাস | |
---|---|
छत्रपती शिवाजी महाराज टर्मिनस | |
![]() ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস | |
![]() | |
সাধারণ তথ্য | |
স্থাপত্য রীতি | Indo-Saracenic |
শহর | মুম্বাই, মহারাষ্ট্র |
দেশ | ভারত |
নির্মাণ শুরু হয়েছে | মে ১৮৭৮ |
সম্পূর্ণ | মে ১৮৮৮ |
ব্যয় | ₹ ১৬.১৪ লাখ (US$ ১৯,৭০০)(at that time) Now, ₹ ২০১.৩৪ কোটি (US$ ২৪.৬১ মিলিয়ন) |
গ্রাহক | বম্বে প্ৰেসিডেন্সী |
নকশা এবং নির্মাণ | |
স্থপতি | Frederick William Stevens, Axel Haig |
প্রকৌশলী | Wilson Bell |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | Chatrapati Shivaji Terminus ![]() |
ধরন | সাংস্কৃতিক |
মানক | ii, iv |
অন্তর্ভুক্তির তারিখ | ২০০৪ (২৮তম session) |
রেফারেন্স নং | 945 |
State Party | ![]() |
Region | এশিয়া-পেসিফিক |
ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস (মারাঠি: छत्रपती शिवाजी महाराज टर्मिनस বা Victoria Terminus) মুম্বাইয়ের একটি ঐতিহাসিক রেল স্টেশনের প্রধান কার্যালয়। ভারত এর ব্যস্ততম স্টেশনসমূহের অন্যতম এই টার্মিনাস মধ্য রেল এবং মুম্বাই আন্তঃনগরীয় রেলের একটি প্রান্তিক স্টেশন। ফ্রেডরিক উইলিয়াম স্টিভেন্স নামক একজন উপদেষ্টা স্থপতির নক্সা অনুযায়ী ১৮৮৭-৮৮ সালে এটি স্থাপন করা হয়। স্টেশনটি নির্মাণ করতে ১০ বছর সময় লেগেছিল। ভারতের সেই সময়ের শাসন সম্রাজ্ঞী যুক্তরাজ্যের রাণী ভিক্টোরিয়ার শাসনের স্বর্ণজয়ন্তী বর্ষে (১৮৮৭) এটি নির্মাণ হয় বলে স্টেশনটির নামকরণ করা হয়েছিল "ভিক্টোরিয়া টার্মিনাস" নামে। এই অনবদ্য স্থাপত্যশৈলীর শিল্পনিদর্শনটি অতীতে গ্রেট ইণ্ডিয়ান পেনিনসুলা রেলওয়ের প্রধান কার্যালয় ছিল। ১৯৯৬ সালে, শিবসেনার দাবী অনুযায়ী এবং 'ভারতের স্থানীয়নামে পরিবর্তনের নীতি' অনুযায়ী রাজ্য সরকার সপ্তদশ শতাব্দীর মারাঠা সম্রাট ছত্রপতি শিবাজীর নামানুসারে স্টেশনটির নাম পরিবর্তন করে। ২০০৪ সালেট ২ জুলাই, স্টেশনটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা লাভ করা হয়।[১][২]
আলোকচিত্ৰ[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Chhatrapati Shivaji Terminus"। World Heritage: Unesco.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-০৬।
- ↑ "Chhatrapati Shivaji Terminus" (pdf)। Unesco। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-০৬।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
