ক্রেগ সার্জেন্ট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ক্রেগ সার্জেন্ট
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামক্রেগ স্ট্যান্টন সার্জেন্ট
জন্ম (1951-11-01) ১ নভেম্বর ১৯৫১ (বয়স ৭২)
নেডল্যান্ডস, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২৭৯)
১৬ জুন ১৯৭৭ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট২৮ এপ্রিল ১৯৭৮ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৩৬)
২ জুন ১৯৭৭ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই১২ এপ্রিল ১৯৭৮ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭৬/৭৭-১৯৮২/৮৩ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১২ ৮০ ২২
রানের সংখ্যা ৫২২ ৭৩ ৪০৩০ ৬১০
ব্যাটিং গড় ২৩.৭২ ২৪.৩৩ ৩৫.০৪ ৩২.১০
১০০/৫০ ১/২ ০/০ ৯/২০ ০/২
সর্বোচ্চ রান ১২৪ ৪৬ ১৫৯ ৬৫
বল করেছে
উইকেট
বোলিং গড়
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৩/- ১/- ৯০/- ১৩/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৩ অক্টোবর ২০১৯

ক্রেগ স্ট্যান্টন সার্জেন্ট (ইংরেজি: Craig Serjeant; জন্ম: ১ নভেম্বর, ১৯৫১) পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার নেডল্যান্ডস এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৮ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেন ক্রেগ সার্জেন্ট। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৯৭৬-৭৭ মৌসুম থেকে ১৯৮২-৮৩ মৌসুম পর্যন্ত ক্রেগ সার্জেন্টের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ক্রেগ সার্জেন্টের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। উদ্বোধনী মৌসুমেই যথেষ্ট সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। ৬৬.৩৬ গড়ে ৭৩০ রান তুলেন। তন্মধ্যে, নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে ৮৯,[১] পাকিস্তানি একাদশের বিপক্ষে ৮২,[২] ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ৫৪,[৩] কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে ১৪০[৪][৫] ও সফররত এমসিসি’র বিপক্ষে ১০১ রানের ইনিংস খেলেছিলেন।[৬]

এ ধরনের দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী বিশেষতঃ দুইটি সফররত দলের বিপক্ষে সাফল্য লাভের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৬৬ সালে অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে ক্রেগ সার্জেন্টকে মনোনীত করা হয়। দলের একগুচ্ছ তরুণ ব্যাটসম্যানদের মধ্যে তিনি অন্যতম ছিলেন। তন্মধ্যে, কিম হিউজডেভিড হুকস জ্যেষ্ঠ ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া দলে কেমবলমাত্র দুইজন ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান - রিক ম্যাককস্কারইয়ান ডেভিস ছিলেন। ধারণা করা হয়েছিল যে, সার্জেন্টকে হয়তোবা তাদেরকে সহযোগিতা করার জন্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।[৭][৮]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে বারোটি টেস্ট ও তিনটি ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন ক্রেগ সার্জেন্ট। ১৬ জুন, ১৯৭৭ তারিখে লর্ডসে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৮ এপ্রিল, ১৯৭৮ তারিখে কিংস্টনে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

অ্যাশেজ সিরিজ, ১৯৭৭[সম্পাদনা]

১৯৭৭ সালের অ্যাশেজ সফরের পূর্বে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংয়ের অবস্থান রিক ম্যাককস্কার, ইয়ান ডেভিস, গ্যারি কোজিয়ার, গ্রেগ চ্যাপেল, ডেভিড হুকস ও ডগ ওয়াল্টার্সকে ঘিরে রচিত হয়েছিল। তবে, সফরের শুরুতে কোজিয়ার ও ডেভিসের দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর কারণে সার্জেন্টের ব্যাটিং উদ্বোধন করার সুযোগ আসে। আরুনডেলে ৬৫ রান তুলেন।[৯] কেন্টসারের বিপক্ষে ৫৫ রান সংগ্রহ করেন।[১০][১১][১২][১৩] সমারসেটের বিপক্ষে করেন ৫০ রান।[১৪] এরপর এসেক্সের বিপক্ষে ৫৯ রান তুলেন।[১৫] এ রানগুলো সংগ্রহকালে বেশ কয়েকটি ব্যাটিং উদ্বোধনে আসে। সার্জেন্ট অবশ্য নিচেরদিকে ব্যাটিংয়ের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তবে, গ্রেগ চ্যাপেল মন্তব্য করেন যে, এ বিষয়ে তার কথা বলার অধিকার নেই।[১৬]

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট আয়োজনের পরিকল্পনা প্রকাশ করা হলে অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট প্রস্তুতি আস্তাকুঁড়ে উপনীত হয়। চারজন খেলোয়াড়ের অন্যতম হিসেবে তিনি চুক্তিবদ্ধ হননি।[১৭]

দুইটি একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের জন্যে ক্রেগ সার্জেন্টকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[১৮][১৯]

টেস্ট অভিষেক[সম্পাদনা]

লর্ডসে সিরিজের প্রথম টেস্টে খেলার জন্যে আমন্ত্রিত হন। তিনি চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ও রিচি রবিনসন ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন।[২০] প্রথম ইনিংসে ৮১ রান তুলে দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হলেও দ্বিতীয় টেস্টে ব্যর্থতার পরিচয় দেন। খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল।[২১][২২]

নটিংহ্যামশায়ারের বিপক্ষে ১৫৯ রান তুলে ক্রেগ সার্জেন্ট তার চমৎকার খেলার ধারা অব্যাহত রাখেন। এ সফরে স্বল্প কয়েকটি অস্ট্রেলীয় বিজয়ের এটি অন্যতম ছিল।[২৩][২৪] ইয়র্কশায়ারের বিপক্ষে ৫৫ রান তুলেন।[২৫] বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট খেলার জন্যে তাকে আমন্ত্রণ জানানোর কথা উন্মোচন করেন। তবে, তিনি এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেননি।

দ্বিতীয় টেস্টে দুইবারই ব্যর্থ হন ক্রেগ সার্জেন্ট।[২৬][২৭] সফরের খেলাগুলোয় তার দূর্বল ব্যাটিং চিত্রের কারণে তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে উপেক্ষার পাত্রে পরিণত হন।[২৮]

এ সফর চলাকালে কুইন্সল্যান্ডের পক্ষে খেলার জন্যে ক্রেগ সার্জেন্টকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তবে, তিনি তা নাকচ করে দেন।[২৯] পঞ্চম টেস্ট খেলার জন্যে ক্রেগ সার্জেন্টকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তিনি ইয়ান ডেভিসের পরিবর্তে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামেন। তবে, শূন্য রানে বিদেয় নিতে হয় তাকে।[৩০]

ভারতের মুখোমুখি[সম্পাদনা]

১৯৭৭-৭৮ মৌসুমের গ্রীষ্মকালের শুরুটা বেশ ভালোভাবে উপভোগ করেন। নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে ১২৯ রান তুলেন।[৩১][৩২] কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে করেন ১৪০ রান।[৩৩] এরপর সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করেন ৬৩ রান।[৩৪]

তিনি শুধুমাত্র সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে খেলার জন্যে অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে প্রথম টেস্ট খেলার জন্যেই মনোনয়ন পাননি; বরঞ্চ বব সিম্পসনের নেতৃত্বাধীন দলের সহঃ অধিনায়কের মর্যাদা লাভ করেছিলেন।[৩৫] প্রথম টেস্টে জোড়া শূন্য রান করেন।[৩৬] ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে উভয় ইনিংসেই সফররত ভারত দলের বিপক্ষে ব্যর্থ হন।[৩৭] এরপর দ্বিতীয় টেস্টেও দুইবার ব্যর্থতার পরিচয় দেন।[৩৮]

পরবর্তী দুই টেস্টে ক্রেগ সার্জেন্টকে দলে রাখা হয়।[৩৯] তৃতীয় টেস্টে ৮৫ রান তুলেন। পরবর্তীতে তিনি স্বীকার করেন যে, এটিই তার সেরা ইনিংস ছিল।[৪০] তবে, দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যর্থ হন এবং চতুর্থ টেস্টের উভয় ইনিংসও এর ব্যতিক্রম ছিল না।[৪১] সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে বাদ পড়েন। তাসত্ত্বেও, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্যে তাকে দলে রাখা হয়।[৪২]

ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমন[সম্পাদনা]

১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজে সফরের প্রথম প্রস্তুতিমূলক খেলায় ৬৩ রান করেন।[৪৩] তবে, দ্বিতীয় খেলায় শূন্য রানে বিদেয় নিতে হয়।[৪৪] ফলশ্রুতিতে, প্রথম টেস্টের জন্যে তাকে রাখা হয়নি। কিন্তু, শেষ মুহুর্তে রিক ডার্লিংয়ের অসুস্থতায় তাকে ব্যাটিং উদ্বোধনে রাখা হয়। তিনি ৩ ও ৪০ রান তুলেন।[৪৫] এরপর বার্বাডোসের বিপক্ষে ১১৪ রান করেন।[৪৬][৪৭] তবে, দ্বিতীয় টেস্টের উভয় ইনিংসেই ব্যর্থতার পরিচয় দেন।[৪৮]

তৃতীয় টেস্টেও সার্জেন্টকে দলে রাখা হয়। প্রথম ইনিংসে শূন্য রান করলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ১২৪ রান তুলে দলকে স্মরণীয় জয় এনে দেন।[৪৯][৫০] চতুর্থ টেস্টে ৪৯ ও ৪ রান তুলেন।[৫১] এরপর পঞ্চম টেস্টে ২৬ ও অপরাজিত ৩২ রানের ইনিংস খেলেন।[৫২]

খেলার ধরন[সম্পাদনা]

দীর্ঘদেহী, শক্তিধর লেগ সাইডের ব্যাটসম্যান হিসেবে ক্রেগ সার্জেন্ট প্রভূত সুনাম কুড়িয়েছেন। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অভিষেক ঘটার নয়মাসেরও কম সময়ে টেস্ট খেলার জন্যে আমন্ত্রণবার্তা পেয়েছিলেন। ইতোমধ্যেই তিনি মাঝারিসারির আক্রমণধর্মী ব্যাটসম্যান হিসেবে উপস্থাপনায় সচেষ্ট ছিলেন। প্রথম মৌসুমেই ৬৬.৩৬ গড়ে ৭৩০ রান তুলেন। প্রথম টেস্ট খেলার পূর্বে পাঁচ খেলার চারটিতে অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন।

লর্ডসে ৮১ রান তুললেও পরবর্তী ১৭ টেস্ট ইনিংসের মাত্র একটিতে অর্ধ-শতরান তুলতে পেরেছিলেন। তবে, ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে জর্জটাউনে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১২৪ রান তুলে রানের ধারায় ফিরে আসেন। পরবর্তী দুই টেস্টেও এ ধারা অব্যাহত রাখলে দলে স্থায়ী আসন ধরে রাখার বিষয়টি ক্রিকেটবোদ্ধাদের ধারণা ছিল। কিন্তু, এর পরের গ্রীষ্মের শুরুতে আবারও দূর্বল ক্রীড়াশৈলী ধরা পড়ে। এরপর আর তাকে হৃত আসন পুণরুদ্ধারে দেখা যায়নি।

অবসর[সম্পাদনা]

১৯৭৮-৭৯ মৌসুমের শুরুতে রান খরায় ভুগতে থাকেন ও আর অস্ট্রেলিয়া দলে খেলার জন্যে স্থান ফিরে পাননি। তবে, পরবর্তী বেশ কয়েকবছর ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দলে বেশ ভালো খেলেছিলেন।[৫৩] ১৯৮১-৮২ মৌসুমের শুরুতে দলের সহঃ অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।[৫৪]

১৯৭২ সালে কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ১২ বছর এসসিজিএইচয়ে রসায়নবিদ হিসেবে কাজ করেন। এরপর তিনি আর্থিক পরিকল্পনাবিদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত সাবেক অস্ট্রেলীয় বোলার স্যাম গ্যাননের তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত ছিলেন।[৫৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. [১]
  2. [২]
  3. [৩]
  4. "WA increases grip on Sheffield Shield."The Canberra Times। ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  5. [৪]
  6. [৫]
  7. "Thomson goes in; Gilmour dropped."The Canberra Times। ১৮ মার্চ ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  8. "Chappell promises England surprises."The Canberra Times। ২২ এপ্রিল ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  9. "As the English like it."The Canberra Times। ২৯ এপ্রিল ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  10. [৬]
  11. "Serjeant registers a quick fifty."The Canberra Times। ৫ মে ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 Section: Sporting Section। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  12. [৭]
  13. "Board vetoed meeting: Packer."The Canberra Times। ১১ মে ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTING SECTION। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  14. [৮]
  15. [৯]
  16. "Serjeant to continue opening."The Canberra Times। ৬ মে ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 27। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  17. "KERRY PACKER CRICKET TROUPE."The Canberra Times। ১০ মে ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTING SECTION। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  18. "Serjeant bats through pre-lunch session."The Canberra Times। ৩ জুন ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 25। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  19. "BATS FAIL DISMALLY."The Canberra Times। ৬ জুন ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTING SECTION। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  20. "Robinson is in the Test squad."The Canberra Times। ১৬ জুন ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTING SECTION। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  21. 1st test England v Australia Played at Lord's, London 16,17,18,20,21 June 1977
  22. "Australia's fruitful day."The Canberra Times। ২০ জুন ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTING SECTION। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  23. [১০]
  24. "Three Notts' wickets fall."The Canberra Times। ২৮ জুন ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTING SECTION। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  25. [১১]
  26. [১২]
  27. "Hughes a Test candidate."The Canberra Times। ১৪ জুলাই ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  28. "Serjeant dropped, Robinson back in."The Canberra Times। ২৮ জুলাই ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  29. "Should never have signed, Thomson says."The Canberra Times। ২৯ জুলাই ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  30. [১৩]
  31. [১৪]
  32. "Remarkable win to WA."The Canberra Times। ৯ নভেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 40। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  33. [১৫]
  34. [১৬]
  35. "THE TEST TEAM."The Canberra Times। ২৪ নভেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  36. [১৭]
  37. [১৮]
  38. [১৯]
  39. "Test team retained for the next two."The Canberra Times। ২৩ ডিসেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  40. Sai Mohan (১৯ জানুয়ারি ২০১২)। "Craig Serjeant salutes Australia's Class of 77"Mid Day। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১২ 
  41. [২০]
  42. "Five dropped for next Test TOURING TEAM."The Canberra Times। ২১ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  43. [২১]
  44. [২২]
  45. [২৩]
  46. [২৪]
  47. "A nice problem for Simpson."The Canberra Times। ১৪ মার্চ ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  48. [২৫]
  49. The Frank Worrell Trophy – 3rd Test West Indies v Australia Played at Bourda, Georgetown, Guyana 31 March, 1,2,4,5 April 1978
  50. "Australia wins third Test."The Canberra Times। ৬ এপ্রিল ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  51. [২৬]
  52. [২৭]
  53. Craig Serjeant season by season first class totals
  54. "CRICKET Serjeant WA's vice-captain."The Canberra Times। ২১ অক্টোবর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 46। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  55. "Biography"। Shadforth Financial Group। ৩০ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১২ 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]