শারীরতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{refimprove|date=October 2009}} |
|||
⚫ | |||
[[File:Da Vinci Vitruve Luc Viatour.jpg|right|thumb|[[লিওনার্দো দা ভিঞ্চি|লিওনার্দো দা ভিঞ্চির]] বিশ্ব বিখ্যাত অঙ্কন [[ভিত্রুভিয়ানো মানব]], c. ১৪৮৭। এটা প্রায়ই শারীরবৃত্ত বিজ্ঞান সঙ্গে যুক্ত করা হয়।]] |
|||
'''শারীরবিদ্যা''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Physiology) ({{IPAc-en|ˌ|f|ɪ|z|i|ˈ|ɒ|l|ə|dʒ|i}}; [[প্রাচীন গ্রিক]] থেকে ''φύσις'' (physis) যার অর্থ "প্রকৃতি, উৎপত্তি", এবং ''-λογία'' (-logia) যা অর্থ "গবেষণা"<ref name=OnlineEtDict>{{cite web|title=শারীরবিদ্যা|url=http://www.etymonline.com/index.php?term=physiology&allowed_in_frame=0|publisher=[[Online Etymology Dictionary]]}}</ref>) একটি বিশুদ্ধ প্রাণিবিজ্ঞানের প্রধান শাখা। এ শাখায় প্রাণিদেহের [[পুষ্টি]], [[শ্বসন]], [[ক্ষরণ]], [[রেচন]], [[জনন]] প্রভৃতি শারীরবৃত্তীয় কার্যাবলী আলোচনা করা হয়।<ref>উচ্চ মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান প্রাণিবিজ্ঞান, লেখক: গাজী আজমল, গাজী আসমত</ref> প্রত্যেক জীবের তার নিজস্ব চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আছে। জীবের শরীরের কার্যপ্রণালী নিয়ে শারীরবিদ্যায় আলোচনা করা হয়। [[রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমি]] কর্তৃক [[১৯০১]] সাল থেকে শারীরবিদ্যায় ভূষিত সর্বোচ্চ সম্মান ''[[চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]]'' প্রদান করা হয়ে থাকে। |
|||
==ইতিহাস== |
|||
৪২০ খ্রিস্টপূর্বে [[হিপোক্রেটিস|হিপোক্রেটিসের]] সময়কালে মানব শারীরবিদ্যা, গবেষণা ছাড়াও ঔষধের জনক হিসেবে পরিচিত ছিলো।<ref>{{cite web |url=http://www.scienceclarified.com/Ph-Py/Physiology.html |title=Physiology|work=Science Clarified |publisher= Advameg, Inc. |accessdate=2010-08-29}}</ref> প্রাচীন গ্রীসে [[এরিস্টটল|এরিস্টটলের]] সমালোচনা এবং কাঠামোর মধ্যে সম্পর্ক এবং চিহ্নিত কার্যকারিতার উপরে জোর দেওয়ার মধ্য দিয়েই শারীরবিদ্যা ধারনার শুরু হয়। যখন ক্লডিয়াস গ্যালেনাসের (১২৬-১৯৯ খ্রিস্টাব্দ), [[গ্যালেন]] নামে পরিচিত, শরীরের কার্যকারিতা অনুসন্ধানের পরীক্ষার ব্যবহারই ছিলো প্রথম। গ্যালেন পরীক্ষামূলক শারীরবিদ্যার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।<ref>{{Cite journal | first1 = C. | last1 = Fell | first2 = F. | last2 = Pearson | title = Historical Perspectives of Thoracic Anatomy | journal = Thoracic Surgery Clinics | year = 2007 | month = November | volume = 17 | issue = 4 | pages = 443–8| url = http://linkinghub.elsevier.com/retrieve/pii/S1547412706001034 | doi = 10.1016/j.thorsurg.2006.12.001}}</ref> |
|||
জাঁ ফার্নেল (Jean Fernel), একজন ফরাসি চিকিত্সক, ১৫২৫ সালে "শারীরবিদ্যা" ("physiology") শব্দটির পরিচল দেন। |
|||
⚫ | সাধারণত শারীরবিদ্যা ২ ধরনের; একটি হচ্ছে প্রাণি শারীরবিদ্যা অপরটি হচ্ছে উদ্ভিদ শারীরবিদ্যা। প্রাণী শারীরবিদ্যায় মানবদেহের শারীরবিদ্যাই বিশদ বর্ণনা আছে। এছাড়াও অনেক রকম শারীরবিদ্যা রয়েছে যেমন- ভাইরাল শারীরবিদ্যা, ব্যাকটেরিয়াল শারীরবিদ্যা, কোষ শারীরবিদ্যা এবং আরো অনেক বিভাগ।<ref>অনুবাদকৃত হয়েছে Text Book of Medical Physiology, Guyton & Hallথেকে</ref> |
||
== মানবদেহের শারীরবিদ্যা == |
== মানবদেহের শারীরবিদ্যা == |
১০:৫৩, ১৪ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/22/Da_Vinci_Vitruve_Luc_Viatour.jpg/220px-Da_Vinci_Vitruve_Luc_Viatour.jpg)
শারীরবিদ্যা (ইংরেজি: Physiology) (/ˌfɪziˈɒlədʒi/; প্রাচীন গ্রিক থেকে φύσις (physis) যার অর্থ "প্রকৃতি, উৎপত্তি", এবং -λογία (-logia) যা অর্থ "গবেষণা"[১]) একটি বিশুদ্ধ প্রাণিবিজ্ঞানের প্রধান শাখা। এ শাখায় প্রাণিদেহের পুষ্টি, শ্বসন, ক্ষরণ, রেচন, জনন প্রভৃতি শারীরবৃত্তীয় কার্যাবলী আলোচনা করা হয়।[২] প্রত্যেক জীবের তার নিজস্ব চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আছে। জীবের শরীরের কার্যপ্রণালী নিয়ে শারীরবিদ্যায় আলোচনা করা হয়। রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমি কর্তৃক ১৯০১ সাল থেকে শারীরবিদ্যায় ভূষিত সর্বোচ্চ সম্মান চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে।
ইতিহাস
৪২০ খ্রিস্টপূর্বে হিপোক্রেটিসের সময়কালে মানব শারীরবিদ্যা, গবেষণা ছাড়াও ঔষধের জনক হিসেবে পরিচিত ছিলো।[৩] প্রাচীন গ্রীসে এরিস্টটলের সমালোচনা এবং কাঠামোর মধ্যে সম্পর্ক এবং চিহ্নিত কার্যকারিতার উপরে জোর দেওয়ার মধ্য দিয়েই শারীরবিদ্যা ধারনার শুরু হয়। যখন ক্লডিয়াস গ্যালেনাসের (১২৬-১৯৯ খ্রিস্টাব্দ), গ্যালেন নামে পরিচিত, শরীরের কার্যকারিতা অনুসন্ধানের পরীক্ষার ব্যবহারই ছিলো প্রথম। গ্যালেন পরীক্ষামূলক শারীরবিদ্যার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।[৪]
জাঁ ফার্নেল (Jean Fernel), একজন ফরাসি চিকিত্সক, ১৫২৫ সালে "শারীরবিদ্যা" ("physiology") শব্দটির পরিচল দেন।
সাধারণত শারীরবিদ্যা ২ ধরনের; একটি হচ্ছে প্রাণি শারীরবিদ্যা অপরটি হচ্ছে উদ্ভিদ শারীরবিদ্যা। প্রাণী শারীরবিদ্যায় মানবদেহের শারীরবিদ্যাই বিশদ বর্ণনা আছে। এছাড়াও অনেক রকম শারীরবিদ্যা রয়েছে যেমন- ভাইরাল শারীরবিদ্যা, ব্যাকটেরিয়াল শারীরবিদ্যা, কোষ শারীরবিদ্যা এবং আরো অনেক বিভাগ।[৫]
মানবদেহের শারীরবিদ্যা
মানবদেহের শারীরবিদ্যায় মানবদেহের নির্দিষ্ট চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং দেহের বিভিন্ন কার্যপ্রণালীর কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ "শারীরবিদ্যা"। Online Etymology Dictionary।
- ↑ উচ্চ মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান প্রাণিবিজ্ঞান, লেখক: গাজী আজমল, গাজী আসমত
- ↑ "Physiology"। Science Clarified। Advameg, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-২৯।
- ↑ Fell, C.; Pearson, F. (২০০৭)। "Historical Perspectives of Thoracic Anatomy"। Thoracic Surgery Clinics। 17 (4): 443–8। ডিওআই:10.1016/j.thorsurg.2006.12.001। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ অনুবাদকৃত হয়েছে Text Book of Medical Physiology, Guyton & Hallথেকে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |