রাষ্ট্রীয় কলেরা এবং আন্ত্রিক রোগ প্রতিষ্ঠান

স্থানাঙ্ক: ২২°৩৩′৫৩.৫১″ উত্তর ৮৮°২৩′৪৯.১৮″ পূর্ব / ২২.৫৬৪৮৬৩৯° উত্তর ৮৮.৩৯৬৯৯৪৪° পূর্ব / 22.5648639; 88.3969944
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রাষ্ট্রীয় কলেরা এবং আন্ত্রিক রোগ প্রতিষ্ঠান
National Institute of Cholera and Enteric Diseases
সংক্ষেপেNICED (নাইসেড)
গঠিত১৯৬২; ৬২ বছর আগে (1962)
ধরনসরকারি
আইনি অবস্থাসক্রীয়
উদ্দেশ্যচিকিৎসা গবেষণা
সদরদপ্তরকলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
অবস্থান
  • পি-৩৩, সি আই টি রোড, সুভাষ সরোবর পার্ক, ফুলবাগান, বেলেঘাটা
স্থানাঙ্ক২২°৩৩′৫৩.৫১″ উত্তর ৮৮°২৩′৪৯.১৮″ পূর্ব / ২২.৫৬৪৮৬৩৯° উত্তর ৮৮.৩৯৬৯৯৪৪° পূর্ব / 22.5648639; 88.3969944
অধিকর্তা
শান্তা দত্ত
অনুমোদনভারতীয় চিকিৎসাবিদ্যা গবেষণা পরিষদ
ওয়েবসাইটwww.niced.org.in

রাষ্ট্রীয় কলেরা এবং আন্ত্রিক রোগ প্রতিষ্ঠান বা আইসিএমআর-রাষ্ট্রীয় কলেরা এবং আন্ত্রিক রোগ প্রতিষ্ঠান (ইংরেজি: ICMR-National Institute of Cholera and Enteric Diseases, হিন্দি: आईसीएमआर - राष्ट्रीय कॉलरा और आंत्र रोग संस्थान) ভারতের একটি চিকিৎসা গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা আন্ত্রিক রোগ এবং এইচআইভি/এইডস সম্পর্কিত গবেষণা পরিচালন, এবং প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণকৌশলে গবেষণা পরিচালনা করে। এই প্রতিষ্ঠানটির সদর দফতর পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় অবস্থিত। এটি ভারতীয় চিকিৎসাবিদ্যা গবেষণা পরিষদ অধিভুক্ত।[১][২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

পূর্ব ভারত এবং গাঙ্গেয় সমভূমিতে কলেরা এবং সম্পর্কিত মহামারীগুলির দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।[৩] ভারতীয় চিকিৎসাবিদ্যা গবেষণা পরিষদ (আইসিএমআর) পশ্চিম কলকাতার কীড স্ট্রিটে (বর্তমানে ডঃ মহম্মদ ইশাক রোড) "কলেরা গবেষণা কেন্দ্র" স্থাপন করে।[৪] এই কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ছিল কলেরা এবং অন্যান্য অন্ত্রের রোগ সম্পর্কিত গবেষণা করা। ১৯৭৯ সালে এটির নাম পরিবর্তন করে বর্তমানের নামটি রাখা হয়।[৪] ১৯৮০ সালে, প্রতিষ্ঠানটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার "ডায়রিয়া রোগ সম্পর্কিত গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য ডাব্লুএইচওর সহযোগী কেন্দ্র" হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে।[৫]

২০২০ সালে ভারতে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর সময় প্রতিষ্ঠানটি এবং এটির জীবাণুবিজ্ঞানি এবং গবেষকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।[৫]

স্বীকৃতি[সম্পাদনা]

প্রতিষ্ঠানটিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) ১৯৬৮ সালে "আন্তর্জাতিক রেফারেন্স সেন্টার ফর ভিব্রিও ফেজ টাইপিং"[৩] এবং ১৯৮০ সালে "হু কোল্যাবোরেটিভ সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড ট্রেনিং অন ডায়ারিয়াল ডিজীজেস" মর্যাদা দেয়।[৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. দেবনাথ, ফাল্গুনি; দেব, অলোক কুমার; সিনহা, অভিক; চ্যাটার্জি, প্রনব; দত্ত, শান্তা (১ জানুয়ারি ২০১৯)। "ক্লিনলিনেস: সাক্সেস ইন ওয়াটার বোর্ন ডিজীজেস" Cleanliness: Success in Water Borne Diseasesইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিকার রিসার্চ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪৯ (৭): ১০৫। আইএসএসএন 0971-5916ডিওআই:10.4103/0971-5916.251666। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২০ 
  2. "নাইসেড : প্রোফাইল" NICED : Profilewww.niced.org.in। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২০ 
  3. "ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব কলেরা এন্ড এন্টেরিক ডিজীজেস" National Institute of Cholera and Enteric Diseasesজার্নাল অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিসিন (ইংরেজি ভাষায়)। ৪৬ (৩): ২৩১। ১ জুলাই ২০০০। আইএসএসএন 0022-3859। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২০ 
  4. "ক্লিনিকালি পার্ফেক্ট" Clinically perfectwww.telegraphindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২০ 
  5. "মাইক্রোবায়োলজিস্ট ইন বেঙ্গল ইমার্জ আনলাইকলি হিরোজ ইন কোভিড-১৯ টাইম" Microbiologists in Bengal emerge unlikely heroes in COVID-19 timeদ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]