বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রধান পাতা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

অ্যা
ড় ঢ় য় ০-৯ সব
নির্বাচিত নিবন্ধ
নির্বাচিত নিবন্ধ
চর্যাপদ পুঁথির একটি পৃষ্ঠা
চর্যাপদ পুঁথির একটি পৃষ্ঠা
চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি। খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। চর্যার রচনার সঠিক সময়কাল নিয়ে ইতিহাস গবেষকদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলি রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীতের শাখাটির সূত্রপাতও এই চর্যাপদ থেকেই হয়। এই বিবেচনায় এটি ধর্মগ্রন্থজাতীয় রচনা। একই সঙ্গে সমকালীন বাংলার সামাজিক ও প্রাকৃতিক চিত্রাবলি এই পদগুলিতে উজ্জ্বল। এর সাহিত্যগুণ আজও চিত্তাকর্ষক। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে চর্যাপদের সঙ্গে বাংলা ভাষার অনস্বীকার্য যোগসূত্র বৈজ্ঞানিক যুক্তিসহ প্রতিষ্ঠিত করেন। চর্যার প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ, কাহ্নপাদ, ভুসুকুপাদ, শবরপাদ প্রমুখ। (বাকি অংশ পড়ুন...)
আপনি জানেন কি?
আপনি জানেন কি...
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বইপত্রে ব্যবহৃত স্ট্যাম্প
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বইপত্রে ব্যবহৃত স্ট্যাম্প
ভালো নিবন্ধ
ভালো নিবন্ধ

মেঘনাদ সাহা এফআরএস একজন ভারতীয় বাঙালি তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানীজ্যোতির্বিজ্ঞানী। তিনি গণিত নিয়ে পড়াশোনা করলেও পদার্থবিজ্ঞানজ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়েও গবেষণা করেছেন। তিনি তাত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে তাপীয় আয়নীকরণ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। তার আবিস্কৃত সাহা আয়নীভবন সমীকরণ নক্ষত্রের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মগুলো ব্যাখ্যা করতে অপরিহার্য। তিনি ভারতে নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞানে আধুনিক গবেষণার জন্য ১৯৫০ সালে পশ্চিমবঙ্গে সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্স প্রতিষ্ঠা করেন। পদার্থবিজ্ঞানে তার অবদানের জন্য ১৯২৭ সালে লন্ডনের রয়াল সোসাইটি তাকে এফআরএস নির্বাচিত করে। তিনি ও তার সহপাঠী এবং সহকর্মী সত্যেন্দ্রনাথ বসু সর্বপ্রথম আলবার্ট আইনস্টাইনের বিশেষ আপেক্ষিকতার সূত্রকে জার্মান থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করেন যা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত হয়। স্বনামধন্য এই পদার্থবিজ্ঞানী পদার্থবিজ্ঞান ছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বিজ্ঞানসম্মত ধারায় পঞ্জিকা সংশোধন করেন। এছাড়া ভারতের নদীনিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তিনি ভারতে পদার্থবিজ্ঞানের বিকাশ ও প্রসারের জন্য ১৯৩১ সালে ন্যাশনাল একাডেমী অব সায়েন্স, ইন্ডিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়াও ১৯৩৪ সালে ভারতে পদার্থবিজ্ঞানীদের সংগঠন ইন্ডিয়ান ফিজিক্যাল সোসাইটিও প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর উদ্যোগেই ভারতে ইন্ডিয়ান ইন্সটিউট অব সায়েন্সের সূচনা হয়, যা বর্তমানে ইন্ডিয়ান ইন্সটিউট অব টেকনোলজি (আই.আই.টি.) নামে পরিচিত। (বাকি অংশ পড়ুন...)

বিষয় অনুযায়ী বাংলা উইকিপিডিয়া
অবদানকারীর জন্য পাঠ্য
অবদানকারীর জন্য পাঠ্য
প্রশ্ন ও সাহায্য

স্বাগতম · টিউটোরিয়াল · বৃত্তান্ত · সহায়িকা · অনুসন্ধান · আলোচনা সভা · অতিসাধারণ ভুলগুলো · নতুন নিবন্ধ সৃষ্টি · নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি টিউটোরিয়াল

নীতিমালা ও নির্দেশাবলী

নীতিমালা ও নির্দেশাবলী · নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি · যাচাইযোগ্যতা · কোন মৌলিক গবেষণা নয় · কপিরাইট · সম্পাদনা নীতি · উইকিপিডিয়া কী নয় · বাংলা বানানের নিয়ম · বাংলা প্রয়োগবিধি · বিদেশী শব্দের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ

অবদানকারীর আচরণ

উইকিশিষ্টাচার · ভদ্রতা · লেখকদের যোগাযোগের নিয়মকানুন · সংঘাত নিরসন · কোন ব্যক্তিগত আক্রমণ নয় · ধ্বংসপ্রবণতা

  • এবং আরও রয়েছে খেলাঘর, যা আপনার সকল প্রকার পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য উন্মুক্ত।
উইকিপিডিয়ার সহপ্রকল্প
উইকিপিডিয়া ছাড়াও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন আরও বেশ কিছু বহুভাষিক ও উন্মুক্ত প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে:
অন্যান্য ভাষায় উইকিপিডিয়া
এই উইকিপিডিয়াটি বাংলায় লিখিত তবে উইকিপিডিয়ার আরও অনেক ভাষার সংস্করণ রয়েছে; নিচের তালিকায় কিছু উল্লেখ করা হলো।