জিৎ অভিনীত চলচ্চিত্রের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Prince Shobuz (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
Prince Shobuz (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১৪৩ নং লাইন: | ১৪৩ নং লাইন: | ||
|- |
|- |
||
| rowspan = 3 | ২০১২ |
|||
| ''[[আওয়ারা (২০১২-এর চলচ্চিত্র)|আওয়ারা]]'' |
| ''[[আওয়ারা (২০১২-এর চলচ্চিত্র)|আওয়ারা]]'' |
||
| [[সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়|সায়ন্তিকা ব্যানার্জী]] |
| [[সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়|সায়ন্তিকা ব্যানার্জী]] |
০৭:১৮, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জিৎ প্রথম একটি তেলেগু ছবিতে অভিনয় করেন। ২০০১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবির নাম ছিল চাঁদু এবং পরিচালক ছিল দক্ষিণ ভারতীয়। এই ছবিটি তেমন কোন পরিচয় তাকে এনে দিতে পারল না, যা তিনি আশা করেছিলেন।
২০০১ সালের অক্টোবরে তিনি আবার কলকাতায় আসেন এবং পরিচালক হারানাথ চক্রবর্তীর কাছ থেকে দেখা করার প্রস্তাব পান এন.টি.ওয়ান. স্টুডিওতে। তার কাছ থেকে তিনি ২০০২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সাথী ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব পান এবং এই ছবির দৃশ্যায়ন শুরু হয় ১৫ জানুয়ারি, ২০০২ থেকে। এই ছবি জিৎকে বাংলা ছবির জগতে এক বিশেষ স্থান করে দেয়। তার স্বাভাবিক কিন্তু ভাষাসমৃদ্ধ অভিনয় দ্রুতই তাকে বাংলা চলচ্চিত্রপ্রেমীদের হৃদয়ে স্থান করে দেয়। যদিও তিনি রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় শুরু করেন, ক্রমশ তিনি একজন অ্যাকশন হিরো হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ২০০৫ সালে থামস্ আপ-এর এক বিজ্ঞাপনে অভিনয় করে তিনি আরো সুপরিচিত হন। ২০১২ সালে তিনি একজন অসফল প্রযোজক হিসেবে সমাদৃত হন, তার অভিনীত ১০০% লাভ ছবিতে প্রযোজনার মাধ্যমে। তার পরের ছবি আওয়ারা।[১] ২০১৩ সালে শ্রাবন্তীর বিপরীতে অভিনীত দিওয়ানা এবং শুভশ্রী গাঙ্গুলীর বিপরীতে অভিনীত বস ছবি বেশ উল্লেখযোগ্য। বস ছবিটি ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মহেশ বাবুর পরিচালিত ব্লকবাস্টার তেলেগু ছবি বিজন্যাসম্যান ছবির পুনর্নির্মান। এই ছবিটি বাবা যাদব- এর পরিচালনা ও রিলায়েন্স এন্টারটেইনমেন্ট- এর প্রযোজনায় মুক্তি পায়।
চলচ্চিত্র
তথ্যসূত্র
- ↑ "বোল বচ্চন করে লাভ নেই, কাজ করে যাও"। আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ "প্রত্যাশা অনেক, পুরণও হবে"। এই সময়। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৫।