মিঠুন চক্রবর্তী
মিঠুন চক্রবর্তী | |
---|---|
![]() ২০২৪ সালে মিঠুন | |
সংসদ সদস্য, রাজ্যসভা | |
কাজের মেয়াদ ৩ এপ্রিল ২০১৪ – ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬[১] | |
নির্বাচনী এলাকা | পশ্চিমবঙ্গ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী[২] ১৬ জুন ১৯৫০ কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত[৩] |
রাজনৈতিক দল | বিজেপি (২০২১–বর্তমান)[৪] |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | সিপিআইএমএল (প্রাক-১৯৭৬) তৃণমূল (২০১৪–২০১৬) |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান | মহাক্ষয় এবং উষ্মে চক্রবর্তী সহ ৪ জন |
আত্মীয়স্বজন | দেখুন চক্রবর্তী পরিবার |
বাসস্থান | মুম্বই, মহারাষ্ট্র, ভারত |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | |
পেশা |
|
পুরস্কার | ![]() দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার (২০২৪) |
কার্যকাল | ১৯৭৬–বর্তমান |
ডাকনাম | ডিস্কো কিং, গ্র্যান্ডমাস্টার, মিঠুন দা |
মিঠুন চক্রবর্তী (জন্ম: গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী[৫] ; ১৬ জুন ১৯৫০) একজন ভারতীয় অভিনেতা, চলচ্চিত্র প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার, উদ্যোক্তা এবং রাজনীতিবিদ। যিনি প্রধানত হিন্দি এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি ৩৫০টি চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন, যার বেশিরভাগই হিন্দি এবং বাংলা ভাষায় এবং কয়েকটি ওড়িয়া, তেলুগু, কন্নড়, পাঞ্জাবি এবং তামিল ভাষায়। এছাড়াও তিনি রাজ্যসভার একজন প্রাক্তন সংসদ সদস্য।[৬][৭] তিনি তিনটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং চারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের প্রাপক। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে, ভারত সরকারের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মভূষণে ভূষিত হন।[৮][৯] ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের সর্বোচ্চ সম্মান দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত হন।[১০]
মিঠুন চক্রবর্তী আর্ট হাউস নাট্য মৃগয়া (১৯৭৬) দিয়ে তার অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন, যার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন।[১১][১২] ১৯৮২ সালের ডিস্কো ড্যান্সার চলচ্চিত্রে জিমির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, যা ভারত এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের বক্স অফিসে একটি বড় সাফল্য ছিল।[১৩][১৪] ডিস্কো ড্যান্সার ছাড়াও, মিঠুন চক্রবর্তী প্রধান এবং চরিত্র শিল্পী উভয়ের জন্যই আরও অনেক অভিনয়ের জন্য স্বীকৃতি অর্জন করেছিলেন।[১৫][১৬][১৭][১৮] অগ্নিপথ চলচ্চিত্রে চক্রবর্তীর অভিনয় তাকে ১৯৯০ সালে সেরা পার্শ্ব অভিনেতার জন্য ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার এনে দেয়।[১৯]
মিঠুন চক্রবর্তী মোনার্ক গ্রুপের মালিক, প্রতিষ্ঠানটির আতিথেয়তা এবং শিক্ষা খাতে আগ্রহ রয়েছে।[২০][২১] তিনি প্রোডাকশন হাউস পাপারাত্জি প্রোডাকশনও শুরু করেছেন।[২২] ১৯৯২ সালে তিনি দিলীপ কুমার এবং সুনীল দত্তের সাথে সিনে অ্যান্ড টিভি আর্টিস্টস অ্যাসোসিয়েশন নামে অভাবী অভিনেতাদের সাহায্য করার জন্য একটি ট্রাস্ট গঠন করেন।[২৩] তিনি ছিলেন ফিল্ম স্টুডিও সেটিং অ্যান্ড অ্যালাইড মজদুর ইউনিয়নের চেয়ারপার্সন, যেটি সিনেমা কর্মীদের কল্যাণের যত্ন নেয় এবং তাদের দাবি ও সমস্যার সমাধান করে। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ড্যান্স ইন্ডিয়া ড্যান্স যেখানে চক্রবর্তী গ্র্যান্ড মাস্টার ইতিমধ্যেই লিম্কা বুক অব রেকর্ডস এবং গিনেস বিশ্ব রেকর্ডে প্রবেশ করেছে ।[২৪][২৫] তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রণব মুখোপাধ্যায় এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে মধ্যস্থতাকারীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। ২০১২ সালের ভারতীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল কংগ্রেসের সমর্থনে প্রণব মুখোপাধ্যায় জয়ী হয়েছিলেন।[২৬] তিনি ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের আগে ২০২১ সালের ৭ মার্চ ভরতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করেন।[২৭]
শৈশবকাল ও শিক্ষাজীবন
[সম্পাদনা]মিঠুন চক্রবর্তী ১৯৫০ সালের ১৬ই জুন পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরে এক বাঙালি হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম বসন্ত কুমার চক্রবর্তী এবং মাতার নাম শান্তিরানী চক্রবর্তী।[৩][২][২৮] তিনি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন ওরিয়েন্টাল সেমিনারিতে এবং পরবর্তীতে স্কটিশ চার্চ কলেজ, কলকাতা থেকে রসায়নে বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন।[২৯] এরপর তিনি পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন।[৩০][৩১][৩২]
চলচ্চিত্রে প্রবেশের আগে তিনি একজন নকশালপন্থী ছিলেন।[৩৩][৩৪] কিন্তু একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তাঁর একমাত্র ভাই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করলে তিনি পরিবারে ফিরে আসেন এবং জীবনের ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও নকশালপন্থা ত্যাগ করেন।[৩৫] নকশালপন্থী জীবনের সময় তিনি রবি রঞ্জনের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়েন, যিনি "ভা" নামে পরিচিত ছিলেন এবং নকশালদের মধ্যে একজন জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী নেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ভা তাঁর কৌশলী মনোভাব ও বক্তৃতা ক্ষমতার জন্য বিখ্যাত ছিলেন।[৩৬]
চলচ্চিত্র কর্মজীবন
[সম্পাদনা]প্রাথমিক কর্মজীবন (১৯৭৬–১৯৮১)
[সম্পাদনা]মিঠুন চক্রবর্তী ১৯৭৬ সালে মৃণাল সেনের আর্ট-হাউস ছবি মৃগয়া দিয়ে হিন্দি ছবিতে আত্মপ্রকাশ করেন, যার জন্য তিনি সেরা অভিনেতার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন।[৩৭] একই বছর, তিনি দুলাল গুহের হিট থ্রিলার দো আনজানেতে একটি সংক্ষিপ্ত ভূমিকায় অভিনয় করেন, যেখানে অমিতাভ বচ্চন, রেখা এবং প্রেম চোপড়া প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।[৩৮][৩৯]
১৯৭৮ সালে তিনি অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের রোমান্টিক ব্লকবাস্টার নদী থেকে সাগরে সিনেমার মাধ্যমে বাংলা সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন।[৪০][৪১] তিনি মেরা রক্ষাক সিনেমায় রামেশ্বরীর সাথে সহ-অভিনয় করেন ।[৪২] আর. ত্যাগরাজন পরিচালিত নিজস্ব পরিচালনায় নির্মিত আত্তুকরা আলমেলু (১৯৭৭) এর পুনর্নির্মাণ, এটি বাণিজ্যিকভাবে ভালো ব্যবসাসফল হয়।[৪৩] ১৯৭৯ সালে, চক্রবর্তী রবিকান্ত নাগৈচের স্পাই থ্রিলার সুরক্ষা সিনেমার মাধ্যমে আরেকটি হিট ছবি উপহার দেন।[৪৪] সুরক্ষা সেই বছরের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে একটি হয়ে ওঠে। এর পরে তারানা (১৯৭৯), একটি সুবর্ণ জয়ন্তী হিট, পতিতা (১৯৮০), ঊনিশ-বিশ (১৯৮০), হাম পাঁচ (১৯৮০) এবং হাম সে বদকার কৌন (১৯৮১) এবং বাংলা চলচ্চিত্র কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী (১৯৮১) এর মতো সফল চলচ্চিত্রগুলির একটি ধারাবাহিক তৈরি হয়।[৪৫][৪৬][৪৭]
মেগা স্টারডম (১৯৮২–১৯৯৫)
[সম্পাদনা]১৯৮২ সালে মিঠুন চক্রবর্তীর একের পর এক ছবির সাফল্য তাকে তারকাখ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে দেয়। সে বছর তার মুক্তিপ্রাপ্ত শওকীন, অশান্তি, তকদির কা বাদশাহ এবং স্বামী দাদা বক্স অফিসে ভালো সাড়া পায়।[৪৮] একই বছরে বি. সুভাষ পরিচালিত নৃত্যভিত্তিক চলচ্চিত্র ডিস্কো ডান্সার তাকে সুপারস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।[৪৯] ডিস্কো ডান্সার দেশীয় বাজারে সুপারহিট হয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে অল টাইম ব্লকবাস্টার হিসেবে স্বীকৃতি পায়।[৫০] এটি ছিল প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র, যা ₹১০০ কোটি (প্রায় ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ব্যবসা করেছিল।[৫১][৫২] বাপ্পি লাহিড়ীর সুরে তৈরি এই ছবির সাউন্ডট্র্যাক বিশাল জনপ্রিয় হয় এবং বিশেষ করে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও চীনের মতো দেশে ছবির সাফল্যে বড় ভূমিকা রাখে।[৫৩][৫৪] একই বছরে মিঠুন গৌতম মুখার্জির পরিচালনায় নির্মিত বাংলা মিউজিক্যাল ব্লকবাস্টার ত্রয়ী ছবির মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রে নিজের অবস্থান দৃঢ় করেন।[৫৫] ১৯৮৩ সালে তিনি টি. রামা রাও-এর মুঝে ইনসাফ চাহিয়ে, দীপক বাহরির হম সে হ্যায় জামানা এবং বাসু চ্যাটার্জির সমালোচকদের প্রশংসিত রোম্যান্টিক কমেডি পসন্দ অপনি অপনি ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন।[৫৬][৫৭] পরবর্তী বছর, ১৯৮৪-তে তিনি শশী কাপুর, মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় ও রঞ্জিতার সঙ্গে পারিবারিক নাট্যধর্মী চলচ্চিত্র ঘর এক মন্দির-এ অভিনয় করেন।[৫৮] মুক্তির সময় ছবিটি সমালোচকদের কাছ থেকে নেতিবাচক মত পায়, কিন্তু পরে এটি বক্স অফিসে লাভজনক প্রমাণিত হয়।[৫৯] এরপর জাগীর ও কসম পয়দা করনে ওয়ালে কি–র মতো বড় সফল ছবির সঙ্গে বাজি–র মতো মাঝারি সফলতাও আসে, যা তার তারকাখ্যাতি আরও মজবুত করে।[৬০]
১৯৮৫ সালে মিঠুন চক্রবর্তী আরও ব্যাপক স্বীকৃতি অর্জন করেন বিজয় সদানাহর পরিচালিত রোমান্টিক ড্রামা পিয়ার ঝুকতা নেহি ছবিতে পদ্মিনী কোলাপুরের বিপরীতে অভিনয় করে।[৬১] ছবিটি দুর্দান্ত দর্শক প্রতিক্রিয়া পায় এবং ব্লকবাস্টার হিট হয়।[৬২] লক্ষ্মীকান্ত-প্যারেলালের সুরে ছবির গানগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং এটি ১৯৮০-এর দশকের দশম সর্বাধিক বিক্রিত হিন্দি অ্যালবাম হিসেবে স্বীকৃত হয়।[৬৩] এরপর জে. পি. দত্তার পরিচালিত অ্যাকশন ড্রামা গুলামি–তে ধর্মেন্দ্র, নাসিরুদ্দিন শাহ, স্মিতা পাটিল, রীনা রায় ও অনিতা রাজের সঙ্গে অভিনয় করে মিঠুন আরেকটি সুপারহিট উপহার দেন।[৬৪] একই বছরে বি. সুভাষ পরিচালিত অ্যাকশন ছবি আন্ধি-তুফান–ও বক্স অফিসে সাফল্য পায়।[৬৫] ১৯৮৬ সালে তার ক্যারিয়ারের স্বপ্নময় ধারা অব্যাহত থাকে কে. বাপাইয়ার পারিবারিক ড্রামা স্বর্গ সে সুন্দর ছবির মাধ্যমে, যেখানে জিতেন্দ্র, জয়া প্রদা ও কোলাপুরে ছিলেন সহ-অভিনেতা।[৬৬][৬৭] এরপর উমেশ মেহরার জাল, এবং দিলওয়ালা ও মুদ্দত—এই দুই সুপারহিট ছবি তার ঝুলিতে যোগ হয়।[৬৮] একই বছরে ম্যায় বলবান ভারতে প্রত্যাশিত সাফল্য না পেলেও বিদেশে ব্লকবাস্টার হিট হয়। এই সময়ে তিনি শুধুমাত্র বাণিজ্যিক ছবিতে নয়, সামাজিক বার্তাধর্মী ছবিতেও দক্ষতার প্রমাণ দেন। বাসু চ্যাটার্জির শীষা ছবিতে কর্মস্থলে যৌন হয়রানির মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়ান—এটি ছিল বলিউডে এমন বিষয়ভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র।[৬৯] ১৯৮৭ সালে ডান্স ডান্স, পরিবার ও ওয়তন কে রক্ষাওয়ালে ছবিগুলো হিট হয়, আর হাওয়ালাত ও হিরাসাত মাঝারি সফলতা পায়।[৭০] ১৯৮৮ সালে তিনি আবার কে. বাপাইয়ার সঙ্গে পিয়ার কা মন্দির ছবিতে কাজ করেন, যা বক্স অফিসে দারুণ সফলতা পায়।[৭১] এরপর শ্রীদেবী ও মৌসমি চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ওয়ক্ত কি আওয়াজ ছবিতে অভিনয় করেন, যা হিট হয়।[৭২] এরপর চরণো কি সওগন্ধ ও জিতে হ্যায় শান সে ছবিগুলো মাঝারি সফলতা লাভ করে।[৭৩] ১৯৮৯ সালও মিঠুনের জন্য অত্যন্ত ফলপ্রসূ ছিল। সে বছরে তার চারটি ছবি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়—দাতা, প্রেম প্রতিজ্ঞা, মুজরিম ও আখরি গুলাম। এই সময়কালটি মিঠুন চক্রবর্তীর বলিউড কর্মজীবনে সোনালী অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়, যেখানে তিনি বাণিজ্যিক সাফল্য, অভিনয় দক্ষতা এবং সাংগীতিক-নৃত্যশৈলীর কারণে দর্শকের হৃদয়ে স্থান করে নেন।[৭৪]
নব্বইয়ের দশকে মিঠুন চক্রবর্তীর ক্যারিয়ার শুরু হয় কিছু মাঝারি সাফল্য পাওয়া ছবির মাধ্যমে, যেমন পতি পত্নী ঔর তাওয়াইফ ও হমসে না টকরানা, তবে ১৯৯০ সালে মুক্তি পাওয়া মুকুল আনন্দ পরিচালিত অগ্নিপথ ছিল তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছবি, যেখানে তিনি অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে অভিনয় করেন। ছবিটি বক্স অফিসে সফল না হলেও সমালোচকদের ব্যাপক প্রশংসা পায় এবং তিনি ফিল্মফেয়ার সেরা পার্শ্ব অভিনেতা পুরস্কার অর্জন করেন।[৭৫][৭৬] এরপর ১৯৯১ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তার একাধিক বাণিজ্যিকভাবে সফল ছবি মুক্তি পায়, যার মধ্যে রয়েছে প্যায়ার কা দেবতা, স্বর্গ এখানে নরক এখানে, দিল আশনা হ্যায়, ঘর জামাই, দালাল, আদমি ও ফুল ঔর অঙ্গার। এই সময়ে তিনি একাধিক ঘরানার ছবিতে অভিনয় করে তার বহুমুখী প্রতিভার প্রমাণ রাখেন এবং বলিউডে নিজের অবস্থান দৃঢ় রাখেন।[৭৭][৭৮]
১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মিঠুন চক্রবর্তীর মূলধারার হিন্দি সিনেমায় ‘ম্যাটিনি আইডল’ হিসেবে তার ক্যারিয়ার ধীরে ধীরে ম্লান হতে থাকে। তিনি এই সময় মূলধারার বড় প্রযোজনার ছবি থেকে কিছুটা সরে এসে কম বাজেটের ছবিতে কাজ শুরু করেন, যেগুলোর বেশিরভাগই মানসম্পন্ন না হওয়ায় বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়।[৭৯] ১৯৯৪ সাল থেকে তিনি এ ধরনের অনেক ছবিতে অভিনয় করেন, যদিও চীতা (১৯৯৪), জাল্লাদ (১৯৯৫) এবং রাবণ রাজ: অ্যা ট্রু স্টোরি (১৯৯৫) কয়েকটি ব্যতিক্রম হিসেবে বক্স অফিসে সাফল্য পায়। রাবণ রাজ–ই ছিল প্রধান চরিত্রে তার শেষ বাণিজ্যিক হিট সিনেমা।[৮০][৮১][৮২]
ক্যারিয়ারের ওঠানামা এবং খ্যাতি ফিরে পাওয়া (১৯৯৬-বর্তমান)
[সম্পাদনা]
তারকা খ্যাতির পরবর্তী সময়ে মিঠুন চক্রবর্তী বেশ কিছু নিম্নমানের ছবিতে অভিনয় করতে থাকেন, যা তার ক্যারিয়ারকে নতুন করে জাগিয়ে তুলতে ব্যর্থ হয়।[৮৩][৮৪] নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মিথুন'স ড্রিম ফ্যাক্টরি থেকে নির্মিত শতাধিক ছবিতে তিনি অভিনয় করেন, যার বেশিরভাগই সমালোচক ও দর্শকদের কাছে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি।[৮৫][৮৬][৮৭] ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সর্বজন প্রশংসিত তামিল চলচ্চিত্র ইরুভার–এ অভিনয়ের প্রস্তাব পেলেও চরিত্রের জন্য চুল ছোট করতে হবে—এই শর্ত মানলে তার তৎকালীন চলমান ১৫টি ছবির ক্ষতি হতে পারত, তাই তিনি ছবিটি করতে পারেননি।[৮৮] এই সময়ে তিনি শপথ (১৯৯৭) ও চণ্ডাল (১৯৯৮) ছবিতে কিছুটা সাফল্য পান। তবে তার সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি আসে স্বামী বিবেকানন্দ (১৯৯৮) ছবিতে রামকৃষ্ণ পরমহংসের চরিত্রে অভিনয় করে, যেখানে তার অনবদ্য অভিনয়ের জন্য তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (সহকারী অভিনেতা) অর্জন করেন।[৮৯][৯০][৯১] উল্লেখ্য, এই সময়ে তিনি হিন্দি সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ছবিতে নায়ক চরিত্রে অভিনয় করার রেকর্ডও নিজের নামে গড়েন।[৯২]
বলিউডে তার কর্মজীবন স্তিমিত হয়ে আসার পর, ২০০০-এর দশকের শুরুতে মিঠুন চক্রবর্তী বাংলা চলচ্চিত্রের দিকে মনোযোগ দেন। ২০০০ থেকে ২০০৩ সালের মধ্যে তিনি একাধিক প্রশংসিত বাংলা ছবিতে অভিনয় করেন, যার মধ্যে রয়েছে নেপালদেব ভট্টাচার্যের চাকা (২০০০), ঋতুপর্ণ ঘোষের তিতলি (২০০২), প্রসান্ত বালের ফেরারি ফৌজ (২০০২) এবং নারায়ণ রাওয়ের সন্ত্রাস (২০০৩)। এসব ছবিতে তার অভিনয় সমালোচক মহলে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করে এবং বাংলা চলচ্চিত্রে তার অবস্থান আরও মজবুত হয়।[৯৩]
২০০৫ সালে মিঠুন চক্রবর্তী এলান ও লাকি: নো টাইম ফর লাভ ছবির মাধ্যমে বলিউডে মূলধারার সিনেমায় ফিরে আসেন। যদিও এই দুটি ছবি নিয়ে দর্শকদের মধ্যে বেশ প্রত্যাশা ছিল, বাস্তবে ছবিগুলি সমালোচক ও বাণিজ্যিক উভয় দিক থেকেই ব্যর্থ হয় এবং তিনি বলিউডে নিজের অবস্থান পুনরুদ্ধার করতে পারেননি।[৯৪][৯৫][৯৬] তবে ২০০৭ সালে মণি রত্নম পরিচালিত গুরু ছবির মাধ্যমে তিনি দৃঢ়ভাবে কামব্যাক করেন।[৯৭] ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে এবং বক্স অফিসেও সাফল্য পায়।[৯৮][৯৯] এতে একজন সৎ সম্পাদক চরিত্রে মিঠুনের অভিনয় বিপুলভাবে প্রশংসিত হয় এবং তিনি ফিল্মফেয়ার সেরা পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে মনোনয়ন লাভ করেন।[১০০] একই বছরে তিনি ফারাহ খান পরিচালিত ওম শান্তি ওম ছবির "দেওয়াঙ্গি দেওয়াঙ্গি" গানে অতিথি চরিত্রে উপস্থিত হন।[১০১]
পরপর কিছু ব্যর্থ ছবির পর, ২০১০ সালে মিঠুন চক্রবর্তী রোহিত শেঠি পরিচালিত বহু তারকাখচিত কমেডি ছবি গোলমাল ৩-তে অভিনয় করেন।[১০২] ছবিটি ₹১৬৯ কোটি টাকার ব্যবসা করে এবং বক্স অফিস ইন্ডিয়া এটিকে ব্লকবাস্টার ঘোষণা করে।[১০৩] এই বিশাল সাফল্যের পর ২০১২ সালে তার আরও দুটি বড় হিট ছবি মুক্তি পায়—হাউসফুল ২ ও ওএমজি – ও মাই গড! এছাড়াও, খিলাড়ি ৭৮৬ নামে একটি মাঝারি সফল ছবি ছিল একই বছরে।[১০৪][১০৫] ২০১৩ সালে তার দুটি প্রধান ছবি মুক্তি পায়—এনেমি ও বহুল প্রতীক্ষিত বস—তবে উভয় ছবিই সমালোচক ও বাণিজ্যিক দিক থেকে ব্যর্থ হয়।[১০৬][১০৭][১০৮][১০৯] ২০১৪ সালে তিনি সালমান খানের সঙ্গে কিক ছবিতে একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন।[১১০] ছবিটি মুক্তির প্রথম দিনেই ₹২৬ কোটি আয় করে এবং মোট ₹৩৮৮ কোটি আয় করে বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১১১]
২০১৫ সালে মিঠুন চক্রবর্তী তেলেগু ও তামিল সিনেমায় তার অভিষেক ঘটান যথাক্রমে গোপালা গোপালা এবং যগভারায়িনুম না কাকা ছবির মাধ্যমে। যেখানে গোপালা গোপালা বক্স অফিসে সফল হয়, সেখানে যগভারায়িনুম না কাকা প্রত্যাশা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়।[১১২] একই বছরে তিনি আয়ুষ্মান খুরানা ও পল্লবী শারদার সঙ্গে অভিনয় করেন বিভু পুরীর সমালোচক প্রশংসিত ঐতিহাসিক নাট্যচিত্র হাওয়াইজাদা-তে।[১১৩] এরপর ২০১৮ সালে তিনি কন্নড় সিনেমায় দ্য ভিলেন নামক সফল অ্যাকশন থ্রিলার ছবির মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটান।[১১৪]
২০১৯ সালে মিঠুন চক্রবর্তী বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত রাজনৈতিক থ্রিলার দ্য তাশকেন্ট ফাইলস-এ গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন।[১১৫] ছবিটি সমালোচকদের থেকে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেলেও দর্শকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়, ফলে এটি ১০০ দিনের বেশি সময় ধরে সিনেমা হলে চলতে থাকে এবং অবশেষে বক্স অফিসে একটি স্লিপার হিট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১১৬][১১৭] এক বছরের বিরতির পর তিনি রাম গোপাল ভার্মার হরর থ্রিলার ১২ 'ও' ক্লক-এ অভিনয় করেন।[১১৮] ২০২২ সালে তিনি দুটি উল্লেখযোগ্য বক্স অফিস সাফল্যে অভিনয় করেন—একটি হিন্দি এবং একটি বাংলা। প্রথমটি ছিল অগ্নিহোত্রী পরিচালিত দ্য কাশ্মীর ফাইলস, যা কাশ্মীরি হিন্দুদের বিতাড়ন নিয়ে নির্মিত।[১১৯] ছবিটি সমালোচকদের থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেলেও বিশ্বব্যাপী ₹৩.৪০ বিলিয়ন (US$৪০ মিলিয়ন) আয় করে এবং বক্স অফিসে একটি বড় ব্লকবাস্টার হয়ে ওঠে।[১২০][১২১] তার অভিনয়ও প্রশংসিত হয় এবং তিনি ফিল্মফেয়ার সেরা পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে আবারও মনোনীত হন।[১২২] পরবর্তী ছবিটি ছিল অভিজিৎ সেনের পারিবারিক নাট্যচিত্র প্রজাপতি, যেখানে তিনি দেবের সঙ্গে অভিনয় করেন[১২৩] এবং এটি বক্স অফিসে আরেকটি ব্লকবাস্টার হিসেবে প্রমাণিত হয়।[১২৪] ২০২২ সালে তিনি তার ডিজিটাল অভিষেক করেন বেস্টসেলার ওয়েব শো দিয়ে, যা প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পায়।[১২৫] ২০২৩ সালে তিনি সুদীপা গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচালনায় কাবুলিওয়ালা ছবিতে শিরোনাম চরিত্রে অভিনয় করেন,[১২৬] যা একটি সফল বাংলা ছবি হয়ে ওঠে। ২০২৪ সালে তিনি দুটি সফল বাংলা ছবি শাস্ত্রী [১২৭] এবং সন্তান–এ শিরোনাম চরিত্রে অভিনয় করেন।[১২৮]
টেলিভিশনে উপস্থিতি
[সম্পাদনা]
ডান্স বাংলা ডান্স শো-এর সাফল্যের পর মিঠুন চক্রবর্তী ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স শো-এর ধারণা তৈরি করেন। এই জনপ্রিয় ভারতীয় নৃত্য প্রতিযোগিতা ভিত্তিক রিয়েলিটি শোটি জি টিভিতে সম্প্রচারিত হয় এবং ইউটিভি সফটওয়্যার কমিউনিকেশনস দ্বারা প্রযোজিত। এটি ভারতের সবচেয়ে বড় নৃত্যভিত্তিক রিয়েলিটি শো হিসেবে পরিচিত। প্রতিযোগীরা টেরেন্স লুইস, রেমো ডি'সুজা এবং গীতা কাপুরের মতো বিশিষ্ট বিচারকদের সামনে পারফর্ম করার সুযোগ পান। পুরো সিজনের শীর্ষ ১৮ জন ফাইনালিস্ট নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন প্রধান বিচারক মিঠুন চক্রবর্তী। এই শোটি একাধিকবার 'সেরা নৃত্য রিয়েলিটি শো' হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে।[১২৯] মিঠুন চক্রবর্তী ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স লি’ল মাস্টার্স–এর গ্র্যান্ড মাস্টার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জি বাংলার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো দাদাগিরি আনলিমিটেড-এর সঞ্চালক ছিলেন, যেখানে তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের স্থলাভিষিক্ত হন। এছাড়াও, তিনি ইটিভি বাংলার বিগ বস ও রান্নাঘরে রকস্টার অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ছিলেন।[১৩০] দ্য ড্রামা কোম্পানি নামক একটি হাস্যরসাত্মক শো-এর মাধ্যমে টেলিভিশনে তার অভিনয় জীবনের সূচনা হয়।[১৩১][১৩২]
২০২১ সালে মিঠুন চক্রবর্তী স্টার জলসার ডান্স ডান্স জুনিয়র শো-তে সহ-বিচারক হিসেবে অংশ নেন, যেখানে তার সঙ্গে ছিলেন টলিউড অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী ও শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়।[১৩৩][১৩৪][১৩৫] ২০২২ সালের জানুয়ারিতে তিনি কালার্স টিভির হুনারবাজ: দেশ কি শান রিয়েলিটি শো-তে করণ জোহর ও পরিণীতি চোপড়ার সঙ্গে সহ-বিচারকের ভূমিকা পালন করেন।[১৩৬] ২০২৩ সালে তিনি আবার জি বাংলার ডান্স বাংলা ডান্স শো-তে মহাগুরু হিসেবে ফিরে আসেন।[১৩৭][১৩৮][১৩৯][১৪০][১৪১]
রাজনৈতিক জীবন
[সম্পাদনা]মিঠুন চক্রবর্তী রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা নেন ২০১৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি, যখন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে সর্ব ভারত তৃণমূল কংগ্রেস (এআইটিসি)-এর পক্ষ থেকে রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেন।[১৪২][১৪৩] তিনি নির্বাচিত হয়ে রাজ্যসভার সদস্য হন। তবে ২০১৬ সালের ২৬ ডিসেম্বর তিনি রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে পদত্যাগ করেন।[১৪৪] পরে, ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের আগে, ৭ মার্চ ২০২১ তারিখে মিঠুন চক্রবর্তী ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)-তে যোগ দেন। এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কৈলাশ বিজয়বর্গীয়ের উপস্থিতিতে দলে যোগ দেন।[১৪৫][৪]
ব্র্যান্ড শুভেচ্ছা দূত
[সম্পাদনা]১৯৮০-এর দশকের শেষদিকে মিঠুন চক্রবর্তী ভারতে প্যানাসনিক ইলেকট্রনিক্স-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন।[১৪৬][১৪৭] তিনি পরে ইন্টারনেট ডোমেইন রেজিস্ট্রার ও ওয়েব-হোস্টিং সংস্থা গোড্যাডি-এর মুখপাত্র হিসেবেও কাজ করেন।[১৪৮]
তিনি চ্যানেল ১০-এরও মুখপাত্র ছিলেন, যা সারদা মিডিয়া গ্রুপ-এর মালিকানাধীন বেঙ্গল মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড-এর একটি দল।[১৪৯] পরবর্তীতে সারদা চিট ফান্ড কেলেঙ্কারির সময় তিনি জানান, "সারদা আমার পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি।"[১৫০] এছাড়াও তিনি পশ্চিমবঙ্গে মানাপ্পুরম গোল্ড লোন-এর মুখপাত্র হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।[১৫১]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]
মিঠুন চক্রবর্তী প্রথম ১৯৭৯ সালে অভিনেত্রী হেলেনা লুককে বিয়ে করেন, কিন্তু বিয়ের চার মাস পর তারা আলাদা হয়ে যান এবং বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন।[১৫২] এরপর তিনি ১৯৭৯ সালে অভিনেত্রী যোগিতা বালিকে বিয়ে করেন।[১৫৩]
চক্রবর্তী এবং যোগিতা দম্পতির চার সন্তান রয়েছে: মিমোহ, উষ্মেয় চক্রবর্তী, নমাশী চক্রবর্তী এবং একটি দত্তক কন্যা দিশানী চক্রবর্তী।[১৫৪] ১৯৮০-এর দশকে তিনি অভিনেত্রী শ্রীদেবীর সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, যার সাথে তিনি জাগ উঠা ইনসানের চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণের স্থানে দেখা করেছিলেন এবং গুজব ছিল যে তারা দুজন বিবাহ করেছিলেন। তবে যখন মিঠুন চক্রবর্তী তার স্ত্রী যোগিতা বালিকে ছেড়ে যেতে অস্বীকৃতি জানান, তখন শ্রীদেবীর প্রেমের ইতি ঘটে।[১৫৫][১৫৬]
২০২৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারী মিঠুনের বুকে ব্যথা হলে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং জানা যায় যে তিনি স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন।[১৫৭] এরপর ১২ ফেব্রুয়ারী তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।[১৫৮]
চলচ্চিত্র তালিকা
[সম্পাদনা]পুরষ্কার এবং সম্মাননা
[সম্পাদনা]প্রাপ্তি
[সম্পাদনা]মিঠুন চক্রবর্তীকে ভারতীয় চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় ও সফল অভিনেতা হিসেবে গণ্য করা হয়।[১৫৯] তিনি বাণিজ্যিক ও শিল্পধর্মী—উভয় ধরণের ছবিতে অভিনয় করে প্রশংসা অর্জন করেছেন। তিনি একমাত্র অভিনেতা যিনি প্রথম ছবির জন্যই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা অভিনেতা-র সম্মান অর্জন করেছেন।[১৬০] বলিউডে তাকে অন্যতম সেরা "ডান্সিং হিরো" হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। তার "ডিস্কো ও দেশি" ফিউশন-স্টাইল নাচ সাধারণ দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।[১৬১]
৫০ বছর ধরে শুধুমাত্র রাজ কাপুরই ছিলেন রাশিয়ায় ভারতীয় চলচ্চিত্রের একমাত্র আইকন—তার আওয়ারা ও শ্রী ৪২০ চলচ্চিত্র রাশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব ফেলে। তবে ডিস্কো ডান্সার ছবির সাফল্যের পর, মিঠুন চক্রবর্তীও রাশিয়াজুড়ে "এক বিশাল উন্মাদনা" হিসেবে রাজ কাপুরের পাশে জায়গা করে নেন।[১৬২]
১৯৮০-এর দশক থেকে ১৯৯০-এর দশকের শুরুর দিক পর্যন্ত মিঠুন চক্রবর্তী ছিলেন ভারতের অন্যতম সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতাদের একজন। ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত তিনি বক্স অফিস ইন্ডিয়া-এর "শীর্ষ অভিনেতা" তালিকায় চারবার স্থান পান।[১৬৩]
২০২২ সালে আউটলুক ইন্ডিয়া তাকে "৭৫ সেরা বলিউড অভিনেতা" তালিকায় স্থান দেয়।[১৬৪]
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
[সম্পাদনা]- কমিক বই জিমি ঝিংচাকের নাম চরিত্রটি মিঠুন চক্রবর্তীর একটি প্যারোডি।[১৬৫][১৬৬][১৬৭][১৬৮]
- ২০১০ সালের ছবি 'গোলমাল ৩' -তেও চক্রবর্তীর একজন নৃত্যশিল্পী হিসেবে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের ব্যঙ্গ করা হয়েছে। এমনকি ছবিতে "ডিস্কো ড্যান্সার" এবং "ইয়াদ আ রাহা হ্যায়" গানগুলিও রয়েছে যা ডিস্কো ড্যান্সার ছবিতে ছিল ।[১৬৯]
- ২০১১ সালের দিল্লি বেলি ছবিতে, আমির খান "ডিস্কো ফাইটার" সেজে "আই হেট ইউ (লাইক আই লাভ ইউ)" গানে চক্রবর্তীর ব্যঙ্গাত্মক অভিনয় করেছেন।[১৭০][১৭১]
- ২০১০ সালে, গিনি-বিসাউ মিঠুন চক্রবর্তীর সম্মানে একটি ডাকটিকিট জারি করে।[১৭২]
মিঠুন চক্রবর্তীর উপর বই
[সম্পাদনা]বই | ভাষা | লেখক | মন্তব্য |
---|---|---|---|
অমর নায়িকারা | বাংলা | সুমিত দে | সিনেমার অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী এবং তার নায়িকারা। |
অনন্যা মিঠুন | সুমন গুপ্ত | মিঠুন চক্রবর্তীর জীবনী | |
মিঠুনের কথা | জয়ন্ত ঘোষ | ||
সিনেমায় নামতে হোল | মিঠুন চক্রবর্তী | মিঠুন চক্রবর্তী তার ভক্তদের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন | |
মারবো একনে লাশ পোরবে শোষণে | আশিষ্ঠরু মুখাপাধ্যায় | মিঠুন চক্রবর্তীর জীবন কাহিনী | |
অরুণ কুমার রাভ | হিন্দি / ভোজপুরি | নিজে | মিঠুন চক্রবর্তী তার ভক্তদের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন |
ডিস্কো ড্যান্সারকে একা ছেড়ে দিন | ইংরেজী | সুধা রাজগোপালন | মিঠুন চক্রবর্তী এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের সিনেমা সম্পর্কে বই। |
মিঠুন চক্রবর্তী: বলিউডের দাদা | রাম কমল মুখার্জি | মিঠুন চক্রবর্তীর জীবনীমূলক বই | |
মিঠুন চক্রবর্তীর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি | সারা জনসন | মিঠুন চক্রবর্তীর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি। বইটি স্বাধীনভাবে আমেরিকান লেখিকা সারা জনসন দ্বারা প্রকাশিত। |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "RS Chairman accepts Mithun Chakraborty's resignation"। Business Standard India। Press Trust of India। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ ক খ "What is Mithun Chakraborty's real name?"। Times Now। ১১ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০২০।
- ↑ ক খ "Rajya Sabha Former Members Search"। Rajya Sabha Secretariat। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৩।
The website doesn't provide a direct link. So it can be navigated to the biography page by typing "Mithun Chakraborty" in the search bar
- ↑ ক খ Ghosh, Deepshikha (৭ মার্চ ২০২১)। ""I'm A Pure Cobra": What Actor Mithun Chakraborty Said After Joining BJP"। NDTV। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Birthday Special: 10 fascinating facts about Mithun Chakraborty"। filmfare.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Actor Mithun Chakraborty elected in Rajya Sabha elections - Financial Express"। web.archive.org। ২০১৪-১১-০৬। ২০১৪-১১-০৬ তারিখে আসল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Mithun Chakraborty resigns from Rajya Sabha citing health reasons"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১২-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Padma Awardees List 2024" (পিডিএফ)। Padma Awards। ২৫ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Unsung among Padma awardees from Bengal"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০১-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Mithun Chakraborty To Receive Dadasaheb Phalke Award, India's Highest Film Honour"। NDTV (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০৫-০২।
- ↑ "Mithunda, Disco Dancer, is 67 Today"। ndtv। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ ডেস্ক, বিনোদন (২০২৩-০৬-১৬)। "মিঠুন সম্পর্কে কতটুকু জানেন?"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "On a disco high!"। Pune Mirror। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "বরাবরই লক্ষ্মীমন্ত, বলিউডকে প্রথম ১০০ কোটির হিট দিয়েছিলেন মিঠুন"। এই সময়। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Hindi films: As action movies flop in a row, Bollywood tries its luck with romantic flicks"। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Adarsh, Taran (১২ জানুয়ারি ২০০৭)। "Guru"। IndiaFM। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "Vivek Agnihotri to complete trilogy, announces The Delhi Files"। Cinema Express। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১। ১৯ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Mithun Chakraborty: The Other Side of the Disco Dancer"। ১৬ জুন ২০২৩।
- ↑ "Filmfare Awards (1990)"। The Times of India।
- ↑ "Mithun eyes listing for hotel biz"। The Times of India। ২০০৬-০৯-১৯। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "International pre-school inaugurated"। The Hindu। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "Enemmy Bollywood Movie Preview cinema review stills gallery trailer video clips showtimes - IndiaGlitz.com"। web.archive.org। ২০১৩-০৬-২৭। ২০১৩-০৬-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Shrivallabh Vyas: Paralysed and penurious"। The Times of India। ২০১৩-০৪-০৩। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Dance India Dance sets Guinness World Record"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০৩-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Mithun Chakraborty's Dance show enters Records book"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-১২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Mithun Chakraborty: What makes him so special"। The Times of India। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ Singh, Shiv Sahay (২০২১-০৩-০৭)। "West Bengal Assembly Elections 2021 | Mithun Chakraborty joins BJP"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।
- ↑ "Mithun Chakraborty"। PRS Legislative Research (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Rajya Sabha Former Members Search"। Rajya Sabha Secretariat। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৩।
The website doesn't provide a direct link. So it can be navigated to the biography page by typing "Mithun Chakraborty" in the search bar
- ↑ "Mithunda, Disco Dancer, is 67 Today"। ndtv। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ Ruchi Kaushal (১৫ জুন ২০১৬)। "Mithun Chakraborty: What makes him so special"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ Ruchi Kaushal (১৫ জুন ২০১৬)। "Mithun Chakraborty: What makes him so special"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Mithunda, Disco Dancer, is 67 Today"। ndtv। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ Ruchi Kaushal (১৫ জুন ২০১৬)। "Mithun Chakraborty: What makes him so special"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Filmstar Mithun Chakraborty attends Pranab Mukherjee's swearing in"। movies.ndtv.com। ২৫ জুলাই ২০১২। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Filmstar Mithun reveals ties with Bhaa during his Naxal days"। Zee News। ২৩ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৩।
- ↑ Lokapally, Vijay (১৬ মে ২০১৩)। "Mrigayaa (1976)"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Wayback Machine"। www.bobbytalkscinema.com।
- ↑ "Rekha breaks her silence"। The Hindu। ৮ অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৮।
- ↑ "Nadi Theke Sagare on Moviebuff.com"। moviebuff.com। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ FilmiClub। "Nadi Theke Sagare (1978)"। FilmiClub (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "Mera Rakshak (1978)"। Rotten Tomatoes।
- ↑ "Wayback Machine"। www.bobbytalkscinema.com।
- ↑ "Wayback Machine"। www.bobbytalkscinema.com।
- ↑ "Wayback Machine"। www.bobbytalkscinema.com।
- ↑ "Wayback Machine"। www.bobbytalkscinema.com।
- ↑ "Wayback Machine"। www.bobbytalkscinema.com।
- ↑ "Film Information Classification 1982"।
- ↑ "On a disco high!"। Pune Mirror। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "You Asked It - Why Are China Collections Not Added To Worldwide Collections"। ১ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "39 Years of Disco Dancer"। ১৭ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ Cain, Rob (২ অক্টোবর ২০১৭)। "For Indian Movies, 1,000 Crore Rupees Is The New 100"। Forbes। ১৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Bappi Lahiri: The golden era of music has ended"। Gulf News (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জুলাই ২০১৪। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "International"। Billboard। খণ্ড 93 নং 28। Nielsen Business Media। ১৮ জুলাই ১৯৮১। পৃষ্ঠা 69। ৯ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "RD Burman and the horrible 1980s"। www.indianexpress.com। ২৭ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৮।
- ↑ "Wayback Machine"। www.bobbytalkscinema.com।
- ↑ "Classics should be taken on, but correctly: Basu Chatterjee"। The Times of India। ২৮ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "Ghar Ek Mandir (1984)"। Rotten Tomatoes।
- ↑ "FI Classification (1984)"।
- ↑ "FI Classification (1984)"।
- ↑ "Hindi films: As action movies flop in a row, Bollywood tries its luck with romantic flicks"। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Trade Guide Classification 1985"।
- ↑ "Music Hits 1980–1989"। Box Office India। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Ghulami (1985)"। Rotten Tomatoes।
- ↑ "Trade Guide Classification 1985"।
- ↑ "Swarag Se Sunder"। Rotten Tomatoes।
- ↑ "Blockbusters Of Twenty-Five Years (1973-1997)"। ১৩ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "Trade Guide Classification (1986)"।
- ↑ "Aitraaz, Inkaar, Sheesha: Bollywood needs more stories, themes around sexual harassment at workplace"। ২৪ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "Trade Guide Classification 1987"।
- ↑ "Pyar Ka Mandir (1988)"। Rotten Tomatoes।
- ↑ "Trade Guide Classification (1988)"।
- ↑ "Trade Guide Classification (1988)"।
- ↑ "FI Classification (1989)"।
- ↑ "FI Classification (1990)"।
- ↑ "Revisiting Amitabh Bachchan's Agneepath (Slide 1)"। Rediff Movies। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Trade Guide Classification (1991)"।
- ↑ "'A simple man who narrated great stories'"। The Telegraph (Kolkata)। ১৯ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "The B-Grade King"। India Today। ৯ মার্চ ১৯৯৮। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "Cheetah (1994) – Movie"। Box Office India।
- ↑ "Jallaad (1995)"। Box Office India। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Ravan Raaj (1995)"। Box Office India। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "The Big Buck Opera's Three-penny Star"। Outlookindia। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "That Indefatigable Movie Machine"। Rediff.com। ১৬ মার্চ ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "The B-Grade King"। India Today। ৯ মার্চ ১৯৯৮। ১৩ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "Acidwash Adonis"। Outlookindia। ১৯ মে ১৯৯৮। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "That's Entertainment"। Outlookindia। ১৩ ডিসেম্বর ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "Duo, The"। British Film Institute। ২০ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Shapath - Movie - Box Office India"। www.boxofficeindia.com।
- ↑ "Chandaal - Movie - Box Office India"। www.boxofficeindia.com।
- ↑ "43rd National Film Awards" (পিডিএফ)। Directorate of Film Festivals।
- ↑ Ruchi Kaushal (১৫ জুন ২০১৬)। "Mithun Chakraborty: What makes him so special"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Revisiting Mithun Chakraborty's significant works in Bengali cinema — birthday special"। ১৯ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Elaan"। Sify। ১১ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Dubey, Rachana (৯ মার্চ ২০২২)। "Vinay Sapru: It's disturbing to think that Radhika and I depicted something in our movie which came true several years later - Times of India"। The Times of India। ৩০ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২।
- ↑ "Elaan - Movie - Box Office India"। www.boxofficeindia.com।
- ↑ "'Guru is not Dhirubai Ambani's story'"। Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "Guru"। Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১১।
- ↑ "Guru - Movie - Box Office India"। boxofficeindia.com।
- ↑ Adarsh, Taran (১২ জানুয়ারি ২০০৭)। "Guru"। IndiaFM। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "10 Years of Om Shanti Om with Farah Khan"। ৯ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Golmaal 3"। The Times of India। ২৫ অক্টোবর ২০১০। ১০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Golmaal 3 - Movie - Box Office India"। www.boxofficeindia.com।
- ↑ "Housefull 2 - Movie - Box Office India"। www.boxofficeindia.com।
- ↑ "Akshay Kumar Box Office"। Box Office India। ৪ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ Johnson Thomas (২২ জুন ২০১৩)। "Too old-fashioned to be satisfying -"। Free Press Journal। ৯ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৪।
- ↑ Ghose, Daliya (২৮ আগস্ট ২০১৩)। "Watch Trailer: Akshay Kumar back as action hero in 'Boss'"। BollywoodMantra (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Enemmy - Movie - Box Office India"। www.boxofficeindia.com।
- ↑ "Boss - Movie - Box Office India"। boxofficeindia.com।
- ↑ Jha, Lata (১৮ জুলাই ২০১৫)। "'Bajrangi Bhaijaan' storms the box office on opening day"। mint। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Kick Box Office Collection"। Bollywood Hungama। ২৫ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Seshagiri, Sangeetha (১৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "'Gopala Gopala' Six Days Box Office Collection: Pawan Kalyan Starrer Beats Ram Charan's 'Naayak' First Week Figures"। International Business Times India। ১৬ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Hawaizaada review: A masterpiece about a dreamer"। ৩০ জানুয়ারি ২০১৫। ৩০ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Top 8 highest-grossing Kannada movies of all time"। ২৫ মার্চ ২০২১। ২ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Vivek Agnihotri to complete trilogy, announces The Delhi Files"। Cinema Express। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১। ১৯ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২২।
- ↑ "The Tashkent Files: Small-budget film's dream run at box office, completes 100 days"। ১৯ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "The Tashkent Files - Movie - Box Office India"। boxofficeindia.com। ৬ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ Lohana, Avinash (২৪ এপ্রিল ২০১৭)। "Mithun Chakraborty to play a Psychiatrist in Ram Gopal Varma's next Geher"। Mumbai Mirror। ২৬ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৭।
- ↑ Seta, Fenil (৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "Vivek Agnihotri's The Kashmir Files to Clash with Prabhas-starrer Radhe Shyam on March 11"। Bollywood Hungama। ১৮ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Worldwide Highest Grossing Bollywood Movies on 2022 - Bollywood Hungama"। Bollywood Hungama (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "The Kashmir Files Is Another Gadar - On Its Way To Create History"। ১৪ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Nominations for 68th Filmfare Awards 2023"। filmfare.com।
- ↑ "Projapoti Movie Review: A Mithun movie through-and-through"। The Times Of India। ২৪ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "ওটিটিতে উড়বে 'প্রজাপতি'! বক্স অফিসে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের পর আবার চমক"। www.anandabazar.com। Kolkata: Anandabazar Patrika। ৩১ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "'Bestseller' review: Shruti Haasan starrer psychological thriller will keep you on tenterhooks"। DNA India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ কুন্ডু, কস্তুরী (২২ জানুয়ারি ২০২৪)। "এক মাস পেরিয়ে এগিয়ে চলেছে প্রধানের বিজয়রথ, দেব-সৌমিতৃষার সামনে ফিকে মিঠুন ম্যাজিক"। Eisamay। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Mithun, Debasree team up for Bengali film 'Shastri' slated for Durga Puja release"। The Times of India। ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Shontaan Movie Review : Mithun-Ritwik clash in this sentimental drama is worth watching"। The Times of India।
- ↑ Smitha (১৬ এপ্রিল ২০১২)। "Akshay Kumar gifts Rs 1 lakh to Dance India Dance Season 3 finalists"। Entertainment.oneindia.in। ২৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Salman wishes Mithun for Bigg Boss Bangla"। The Times of India। ১০ মে ২০১৩। ১৬ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩।
- ↑ "Mithun Chakbraborty To Make A Comeback With 'The Drama Company'"। Mid-Day। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Mithun Chakraborty Makes His Acting Debut on TV with Comedy Show 'The Drama Company'"। IndiaWest। ২৩ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৭।
- ↑ Mukherjee, Upali (৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Dance Dance Junior: নাচবে জুনিয়ার সুপারস্টার, নাচাবেন 'ডিস্কো ড্যান্সার'!"। NDTVMovies.com। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Baddhan, Raj (৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Mithun Chakraborty confirmed for Star Jalsha's 'Dance Dance Junior'"। Bizasia। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "বয়স সত্তর ছুঁইছুঁই, তবু সুপার ফিনালে-তে নাচলেন 'গুরু'"। Indian Express Bangla। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Hunarbaaz - Desh Ki Shaan: Karan Johar, Mithun Chakraborty turn judges of the reality show"। India TV News। ১৭ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Veteran actor Mithun Chakraborty to return to 'Dance Bangla Dance Season 12' as a judge"।
- ↑ "Mithun Chakraborty In Dance Bangla Dance: ১০ বছর পর 'ডান্স বাংলা ডান্স'-এর মঞ্চে ফিরছেন 'মহাগুরু' মিঠুন, রাখছেন কোন চমক"।
- ↑ "Dance Bangla Dance: বিচারকের আসনে প্রথমবার একসঙ্গে শুভশ্রী, শ্রাবন্তী, মৌনী, ১০ বছর পরে ছোটপর্দায় প্রত্যাবর্তন মিঠুনের"।
- ↑ "Dance Bangla Dance Exclusive- Mithun Chakraborty: বড় চমক! 'ডান্স বাংলা ডান্স'-র মহাগুরু আসনে কামব্যাক মিঠুনের"।
- ↑ "Ankush Hazra to host the new season of Dance Bangla Dance"।
- ↑ "Mamata Banerjee nominates Mithun Chakraborty for Rajya Sabha seat"। The Times of India। ১৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Coming up: MP Mithun - Mamata picks actor for Rajya Sabha"। The Telegraph (Calcutta)। ১৯ জানুয়ারি ২০১৪। ২৪ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "রাজ্যসভা থেকে ইস্তফা দিলেন তৃণমূল সাংসদ মিঠুন চক্রবর্তী"। anandabazar.com।
- ↑ "Actor Mithun Chakraborty joins BJP ahead of PM Modi's rally in Kolkata"। The Hindu। Kolkata। Press Trust Of India। ৭ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২১।
- ↑ National Advt (৩ মার্চ ১৯৮৯)। "State of the art car audio"। The Indian Express। পৃষ্ঠা 13। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Indian faces adorn foreign spaces"। Daily News and Analysis। ৮ ডিসেম্বর ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৪।
- ↑ "TeamGoDaddy India unveils new camapign [sic] with Mithun Chakraborty"। Indian television। ২০ মার্চ ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "Latest News-Saradha Group of Companies"। saradhagroup। ১২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৪।
- ↑ "Saradha didn't pay my dues, alleges actor Mithun Chakraborty"। Oneindia। ২৫ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৪।
- ↑ "Manappuram Milestones"। manappuram। ৮ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৪।
- ↑ Tanya Verma (২৬ নভেম্বর ২০১৯)। "मिथुन चक्रवर्ती की पहली पत्नी थी बेहद खूबसूरत लेकिन हो गया था उनका दर्दनाक हाल, पढ़ें अभिनेता की कहानी" [Mithun Chakraborty first wife Helena Luke story about her marriage]। Hindi Rush।
- ↑ Garoo, Rohit (২৯ আগস্ট ২০১৬)। "Mithun Chakraborty Marriage: A Disco Dancer's Riveting Love Life"।
- ↑ "'My kids call me Mithun!'"। The Times of India। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Was Sridevi secretly married to Mithun Chakraborty? Here's the truth"। Asianet News (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২২।
- ↑ Habib, Shanhaz (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Sridevi obituary"। The Guardian। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Mithun Chakraborty diagnosed with Ischemic Cerebrovascular Stroke, says hospital: 'He is fully conscious, well-oriented'"। Hindustan Times। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Mithun Chakraborty discharged from hospital, reveals PM Narendra Modi scolded him for this reason"। Hindustan Times। PTI। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Iconic heroes of Bollywood"। India Today। ২৮ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Mithun Chakraborty Awards"। The Times of India।
- ↑ "Veteran Bollywood actor Mithun Chakraborty turns 68"। ১৭ জুন ২০১৮।
- ↑ "Mithun Chakraborty, a Big Craze in Russia"। ১২ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Top Actors"। Box Office India। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "75 Bollywood Actors Who Conquered Hearts Of The Millions"। Outlook India। ১২ আগস্ট ২০২২। ১৬ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২২।
- ↑ Jimmy Zhingchak (comics)
- ↑ Sen, Sen (৩ জুন ২০০৮)। "Now, Mithunda's got his own comic!"। Rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Jimmy Zhingchak"। mohaps.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Superhero Jimmy says it's time to disco, again"। CNN-IBN। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Golmaal 3"। The Times of India। ২৫ অক্টোবর ২০১০। ১০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "DELHI BELLY"। British Board of Film Classification।
- ↑ "7 Great Action Comedies Streaming On Netflix"। Film Companion। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "Philatelic issues related to Mithun Chakraborty issued by Foreign Countries"। www.indianphilately.net।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]

- ১৯৫০-এ জন্ম
- আদিনিবাস পূর্ববঙ্গে
- পূর্ববঙ্গে জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা
- ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা
- হিন্দি চলচ্চিত্র অভিনেতা
- বাংলা চলচ্চিত্র অভিনেতা
- ভারতীয় টেলিভিশন উপস্থাপক
- স্কটিশ চার্চ কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ভারতীয় চলচ্চিত্র ও দূরদর্শন সংস্থানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- বঙ্গবিভূষণ প্রাপক
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) বিজয়ী
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যসভা সদস্য
- পশ্চিমবঙ্গের ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
- মুম্বইয়ের অভিনেতা
- ব্রাহ্ম
- পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ