ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি
নীতিবাক্য | Distinction in Education |
---|---|
ধরন | বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২০০৩ |
ইআইআইএন | ১৩৬৬৬৪ |
চেয়ারম্যান | মোঃ মনিরুজ্জামান মোল্লা[১] |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | অধ্যাপক ড. সহিদ আকতার হুসাইন[২] |
শিক্ষার্থী | ১১,৭৯৩ (২০১৩ পর্যন্ত) |
অবস্থান | , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
পোশাকের রঙ | নীল, হলুদ ও সাদা |
সংক্ষিপ্ত নাম | ইউ |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন |
ওয়েবসাইট | www.easternuni.edu.bd |
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫টি অনুষদ রয়েছে। প্রত্যেকটি অনুষদের স্বতন্ত্র বিভাগ রয়েছে। ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী ১১,৭৯৩ এর অধিক ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়ন করছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ২০০৩ সালে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট ১৯৯২ এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং পরে ২০১০ সালের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইনের অধীনে অনুমোদিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষাবিদ, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, প্রকৌশলী, শিল্পপতি এবং অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী। ফাউন্ডেশনের ৩০ জন সদস্য রয়েছে। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট ২০১০ অনুসারে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পরিচালনা বিভিন্ন সংস্থা দ্বারা পরিচালিত হয়। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে: বোর্ড অফ ট্রাস্টি, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল, কারিকুলাম কমিটি, ফিনান্স কমিটি, শিক্ষক নির্বাচন কমিটি এবং ডিসিপ্লিনারি কমিটি।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
উপাচার্য
[সম্পাদনা]নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন:
- অধ্যাপক সহিদ আকতার হুসাইন (১ নভেম্বর ২০১৮ – ৩১ অক্টোবর ২০২২, ৭ মার্চ ২০২৩ - বর্তমান)
অনুষদসমূহ
[সম্পাদনা]বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫টি অনুষদের অধিনে ৭টি বিভাগ রয়েছে। এগুলো হলো:
- ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ
- বিবিএ প্রোগ্রাম (ব্যবসায় প্রশাসনে ব্যাচেলর )
- এমবিএ প্রোগ্রাম (ব্যবসায় প্রশাসনে মাস্টার)
- ইএমবিএ প্রোগ্রাম (এক্সিকিউটিভ মাস্টার অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)
- প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ
- বি.এসসি. ইন সিএসই (কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল)
- বি.এসসি. ইন ইইই (তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল)
- বি.এসসি. ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং (পুরকৌশল বিভাগ)
টেক্সটাইল প্রকৌশলের অধীনে বি.এস.সি. চালু করা ইউজিসির বিবেচনাধীন রয়েছে। চালু করা জন্য অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পুরকৌশল, স্থাপত্যে স্নাতক, ফার্মেসিতে বি.এসসি ও পরিবেশ ও জলবায়ুতে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা।
- আইন অনুষদ
- ব্যাচেলর অফ ল (অনার্স)
- মাস্টার্স অফ ল'স (১ বছরের প্রোগ্রাম)
- কলা অনুষদ
- ইংরেজি ভাষায় স্নাতক (অনার্স)
- ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে মাস্টার্স অব আর্টস
- ইংরেজি ভাষায় শিক্ষাদান -এ মাস্টার্স (১ বছরের প্রোগ্রাম)
- ইংরেজি ভাষা শিক্ষায় মাস্টার্স (ইএলটি) (২ বছরের প্রোগ্রাম)
- স্বাস্থ্য ও জীব বিজ্ঞান অনুষদ
- ফার্মেসি বিভাগ
ক্যাম্পাস
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয়ের এর বর্তমান ক্যাম্পাস ঢাকার সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের খাগানে অবস্থিত। এখানে আসার জন্য সব ধরনের পরিবহন রয়েছে। আগের ক্যাম্পাসটি ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছিল।
গবেষণা এবং প্রকাশনা
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও বিকাশ কেন্দ্র হিসাবে একটি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। গবেষণা অধ্যয়ন ও পরামর্শ প্রকল্পগুলির সুবিধার্থে, বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা পদ্ধতির উপর গবেষণা, সেমিনার এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি “দ্য ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি জার্নাল” দ্বিবার্ষিক রেফারকৃত সাময়িকী প্রকাশ করে।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
সামনে ইউ ক্যাম্পাসের মূল ভবন
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Message from the Chairman"। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ মার্চ ২০১৪ তারিখে, Massage from VC.