সোল্‌স

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সোল্‌স
প্রাথমিক তথ্য
উপনামসুরেলা (১৯৭২–১৯৭৩)
উদ্ভবচট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
ধরনরক
কার্যকাল১৯৭২–বর্তমান
সদস্য
প্রাক্তন
সদস্য
ওয়েবসাইটsoulsbd.com

সোল্‌স বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পপ সঙ্গীত ব্যান্ড।[১] ব্যান্ডটি চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়। গত পাঁচ দশক ধরে এই ব্যান্ডটি বেশ কিছু জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছে বাংলা ভাষার শ্রোতাদের।[২]

পথচলা[সম্পাদনা]

স্বাধীনতার ঠিক পরের বছর, ১৯৭২ সাল। দেশ তখন সবদিক দিয়েই অস্থিরতার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, শিল্প-সাহিত্য-সংগীতে­ও অচলাবস্থা। সেসময় চট্টগ্রামের কয়েকজন গানপাগল তরুণ সাজিদ, জিলু, নেওয়াজ, রনি বড়ুয়া ও তাজুল মিলে গানের দল গঠন করে যাবতীয় অচলাবস্থাকে পাশ কাটাতে চাইলেন। তখনকার সনাতনীয় প্রথাগত মিউজিকের বাইরে গিয়ে বিদেশী ব্যান্ডগুলোর অনুপ্রেরণায় ‘ওয়েস্টার্ন রক’ চর্চার এবং রক-এর সাথে দেশের তরুণদের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার তাগিদ থেকেই তারা অগ্রসর হচ্ছিলেন।

স্বাভাবিকভাবে তাদের এই কাজে অগ্রসর হওয়া সহজসাধ্য ছিলো না। বাংলা গান তখন সীমাবদ্ধ ছিলো শাস্ত্রীয়-ফোক, রবীন্দ্র-নজরুল, বাউল-লোকগান-আধুনিক মেলোডিয়াস গানের মধ্যে। শুধুমাত্র মনোবলকে পুঁজি করে নতুন কিছু করার স্পৃহা থেকেই চট্টগ্রামে ১৯৭২ সালে প্রাথমিকভাবে ‘সুরেলা’ নামে তারা ব্যান্ডযাত্রা শুরু করেন। তখনকার দিনে বড় বড় ক্লাব-হোটেলে ছাড়া কোথাও গানবাজনা হতো না। আর সেইসব জায়গাতে শুধুমাত্র ইংরেজি গানের কাভার করা হতো, বাংলা গান ছিলো ব্রাত্য। তাই ব্যান্ডগুলোর নামও ইংরেজিতে রাখার চল শুরু হয়েছিলো। এসবকে বিবেচনায় নিয়ে ১৯৭৩ সালে ব্যান্ডের নাম পাল্টে ‘সোলস’ রাখা হলো, বাংলার যার অর্থ হয় ‘আত্মার সমন্বয়ে’।

১৯৭২ সালের শেষদিকে লুলু ব্যান্ড ত্যাগ করায় নকীব খান ব্যান্ডে যোগ দিয়েছিলেন। তারপর নকীবের ছোটো ভাই পিলু খানও ব্যান্ডে যোগ দেন। কিছুদিন পর তপন চৌধুরী সোলসে নাম লেখান। তখনও সোলসের তৎপরতা শুধুমাত্র চট্টগ্রামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলো। প্রথম প্রথম শুধু ইংরেজি গান কাভার করলেও তারা একটা সময় নিজেদের গান করার সিদ্ধান্ত নেন। প্রথম গানটি কম্পোজ করেছিলেন নকীব খান।

১৯৭৫ সালে বাংলাদেশে পপ মিউজিকের একটি প্রতিযোগিতায় নাম লেখায় ‘সোলস’, জিতেও নিয়েছিলো সেরার পুরস্কার। মূলত সেই থেকেই শুরু হয়েছিলো সোলসের জয়যাত্রা। ১৯৮০ সালে ব্যান্ড যোগ দিলেন নাসিম আলী খানকুমার বিশ্বজিৎ এবং গিটারম্যান আইয়ুব বাচ্চু সেসময় ‘ফিলিংস’ ব্যান্ডে ছিলেন। ১৯৮২ সালে সোলসে যোগ দেয় এবি। আইয়ুব বাচ্চুকে ব্যান্ডের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন পিলু খান। এবি শুরুতে ছিলেন একাধারে গিটারিস্ট-ভোকালিস্ট-লিরিসিস্ট-কম্পোজার। আশির দশককে সোলসের স্বর্ণযুগ বলা হয় কারণ সেসময়ে তাদের ব্যান্ড লাইনআপ ছিলো দুর্দান্ত।

১৯৮০ সালে বের হয় সোলসের ১ম অ্যালবাম ‘সুপার সোলস’। এটিই ছিলো বাংলাদেশের কোনো ব্যান্ডের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম, প্রথম রক অ্যালবাম। সেই অ্যালবামের ‘মন শুধু মন ছুঁয়েছে’, ‘তোরে পুতুলের মতো করে সাজিয়ে’, ‘এই মুখরিত জীবন’ গানগুলো অল-টাইম হিটস।

সোলসের ২য় এ্যালবাম ‘কলেজের করিডোরে’ বের হয় ১৯৮২ সালে। এ্যালবামের ‘কলেজের করিডোরে’, ‘ফরেস্ট হিলের এক দুপুরে’, ‘ফুটবল ফুটবল’ গানগুলো তখন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বলে জানা যায়। এই এ্যালবাম করার পরেই নকীব খান ও পিলু খান ব্যান্ড ছেড়ে দিয়ে পরবর্তীতে ‘রেনেসাঁ’ গঠন করেন।

১৯৮৭ সালে ‘মানুষ মাটির কাছাকাছি’ নামে ব্যান্ডের ৩য় এ্যালবাম বের হয়। এই এ্যালবামেই আইয়ুব বাচ্চু প্রথম কোনো গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন। গানের শিরোনাম ছিলো ‘হারানো বিকেলের গল্প বলি’।

‘ইষ্ট এন্ড ওয়েস্ট’ নামে সোলস তাদের ৪র্থ এ্যালবাম বের করে ১৯৮৮ সালে। ৬ টি বাংলা গানের পাশাপাশি ৬ টি ইংরেজি গানও ছিলো এই এ্যালবামে। সেই বছরেই আইয়ুব বাচ্চুর হাত ধরে সোলসে আগমন ঘটে পার্থ বড়ুয়ার, যিনি এখনো সোলসের ভোকালিস্ট হিসেবে আছেন। সোলসে আসার আগে পার্থ বড়ুয়া ছিলেন ‘ম্যাসেজ’ ব্যান্ডের কিবোর্ডিস্ট। পার্থ গিটার শিখেছেন এবির কাছেই। ১৯৮৯ সালে আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ড ত্যাগ করে আরেকটা নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’ গঠন করেন।

কিছুদিন বিরতির পর ১৯৯২ সালে ব্যান্ডের ২০ বছর পূর্তিতে বের হয় তাদের ৫ম স্টুডিও এ্যালবাম ‘এ এমন পরিচয়’। বিগত কয়েক বছর ধরে তপন চৌধুরী একক গান নিয়ে ব্যস্ত থাকায় তারা খানিকটা অনিয়মত হয়ে পড়েছিলো। এটা ছিলো তপন চৌধুরীর সাথে সোলসের শেষ এ্যালবাম। এরপর তপন চৌধুরী পুরোপুরিভাবে সলো ক্যারিয়ারের দিকে ঝুঁকে পড়েন।

১৯৯৫ সালে সোলস বের করে তাদের ৬ষ্ঠ এ্যালবাম ‘আজ দিন কাটুক গানে’। এই এ্যালবামের ‘কেন এই নিঃসঙ্গতা’ গানটি সোলসের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান বলা যায়। এই এ্যালবাম দিয়ে পার্থ শ্রোতাদের মন জয় করে নিয়েছিলো।

১৯৯৭ সালে সোলসের ৭ম এ্যালবাম ‘অসময়ের গান’ রিলিজ হয়েছিলো। এ্যালবামের ‘আইওনা আইওনা’ গানটি সেসময় বেশ জনপ্রিয় হয়েছিলো।

একুস্টিক ভার্শনে তাদের আগের কিছু গান, কিছু নতুন গান আর জনপ্রিয় কয়েকটা গানের কাভার মিলে ২০০০ সালে বের হয় সোলসের ৮ম এ্যালবাম ‘মুখরিত জীবন’। এ্যালবামের টাইটেল গানটা এখনও বেশ জনপ্রিয়। টিভি লাইভে এই গানটার অনুরোধ তাদেরকে সবচেয়ে বেশি করতে হয়।

২০০২ সালে বের হয় তাদের নবম এ্যালবাম ‘তারার উঠোনে’।

দশম এ্যালবাম ‘টু-লেট’ রিলিজ হয় ২০০৫ সালে। তাদের সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার মবিন-এর মৃত্যুর পূর্বের শেষ কাজ এই এ্যালবামটি।

২০০৬ সালে বের হয় তাদের ১১তম এ্যালবাম ‘ঝুট ঝামেলা’।

সোলসের ১২তম এবং সর্বশেষ এ্যালবাম ‘জ্যাম’ বের হয় ২০১২ সালে । এখানে নির্মলেন্দু গুণ নামে একটা গান জনপ্রিয় হয়। তাছাড়া জ্যাম টাইটেল ট্র্যাকটি বাস্তব ইস্যু হওয়াতে খুব আলোচিত হয়।

২০২৩ এবং ২০২৪ সালে, সোলস ৫০টি গান প্রকাশ করে (পার্থ বড়ুয়ার কিতা ভাইসাব, যদি দেখো, হাওয়াই মিঠাই ও নাসিম আলী খানের রিকশা, সাগরের প্রান্তরে) এবং ইংল্যান্ড (লন্ডন এবং বার্মিংহাম), অস্ট্রেলিয়া (ক্যানবেরা, সিডনি, ব্রিসবেন, মেলবোর্ন, অ্যাডিলেড এবং পার্থ) এবং তাদের নিজ দেশ বাংলাদেশ (চট্টগ্রাম, নোয়াখালী) সফর ও পরিবেশনার মাধ্যমে তাদের ৫০ বছর উদযাপন করেছে। তারা ঢাকায় জমকালো কনসার্টের মাধ্যমে তাদের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের সমাপ্তি ঘটায়।[৩]

সদস্যগণ[সম্পাদনা]

বর্তমান সদস্যগণ[সম্পাদনা]

  • নাসিম আলী খান (কন্ঠ) (১৯৮০–বর্তমান)
  • পার্থ বড়ুয়া (লিড গিটার ও কন্ঠ) (১৯৮৯–বর্তমান)
  • আহাসানুর রাহমান আশিক (ড্রামস্) (২০০০–বর্তমান)
  • মীর শাহরিয়ার হোসেন মাসুম (কিবোর্ড) (২০০৩–বর্তমান)
  • মারুফ হাসান তালুকদার রিয়েল (বেজ গিটার) (২০১২–বর্তমান)

অতীত সদস্যগণ[সম্পাদনা]

ডিস্কোগ্রাফি[সম্পাদনা]

সুপার সোল্‌স (১৯৮০)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার

কলেজের করিডোরে (১৯৮২)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার

মানুষ মাটির কাছাকাছি (১৯৮৭)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার

ইস্ট এন্ড ওয়েস্ট (১৯৮৮)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার

এ এমন পরিচয় (১৯৯৩)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
তপন চৌধুরী এ এমন পরিচয় সালাউদ্দিন সাজাল
তপন চৌধুরী কেউ নেই কোরিডোরে সালাউদ্দিন সাজাল
পার্থ বড়ুয়া এইতো সেদিন আলী তারেক
নাসিম আলী খান কেনো এমন হলো পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়
তপন চৌধুরী কৃষাণ যেমন লিটন অধিকারী রিন্টু
নাসিম আলী খান সাগরের ওই প্রান্তরে নাসিম আলী খান
তপন চৌধুরী কিছু কথা কিছুক্ষন সালাউদ্দিন সাজাল
নাসিম আলী খান এই চোখে শুধু স্বপ্ন শাহীউদ্দিন মাহমুদ
পার্থ বড়ুয়া এক উড়নচন্ডী ছেলে আশরাফ বাবু
তপন চৌধুরী কুহেলি জানে কি আজো কবির বকুল
নাসিম আলী খান ভালোবাসি ওই সবুজ শাহীউদ্দিন মাহমুদ
পার্থ বড়ুয়া কত কাঠখড় আশরাফ ফারুক
তপন চৌধুরী জ্বালাইয়া গিলা

আজ দিন কাটুক গানে (১৯৯৫)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া নিঃসঙ্গতা পার্থ বড়ুয়া কবির বকুল
নাসিম আলী খান নীরবে নাসিম আলী খান
পার্থ বড়ুয়া অশান্ত হৃদয় আশরাফ বাবু
নাসিম আলী খান এরই মাঝে শাহিদ মাহমুদ জঙ্গি
পার্থ বড়ুয়া নিঃশর্ত আশরাফ বাবু
নাসিম আলী খান বেস্ততা কবির বকুল
নাসিম আলী খান আলো আঁধারে দেওয়ান মামুন
নাসিম আলী খান নিশ্চুপ মাঝরাত আশরাফ বাবু
পার্থ বড়ুয়া অনুভূতি তানভীর মোর্শেদ
নাইমুল হাসান তানিম কিছু কিছু কথা আশরাফ বাবু
পার্থ বড়ুয়া প্রহসনে প্রেম আশরাফ বাবু
নাসিম আলী খান চায়ের কাপে শাহিদ মাহমুদ জঙ্গি
পার্থ বড়ুয়া আজ দিন কাটুক গানে কবির বকুল

অসময়ের গান (১৯৯৭)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া এভাবে যদি
পার্থ বড়ুয়া আমি আর ভাববোনা
নাসিম আলী খান এলোমেলো কথা
নাসিম আলী খান একাকী আমি
পার্থ বড়ুয়া দাঁড়িয়ে ছিলাম পার্থ বড়ুয়া নার্গিস পলি
পার্থ বড়ুয়া প্রেমিক মেয়র
পার্থ বড়ুয়া হৃদয়ের ক্যানভাসে
নাসিম আলী খান যেতে যেতে পরিচয়
নাসিম আলী খান আবেগের সুরে
নাসিম আলী খান ঐ দূর নীলে
পার্থ বড়ুয়া পায়ের আওয়াজ শুনি
সোল্‌স আইয়ো না

মুখরিত জীবন (২০০০)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া এ যেন সেই চোখ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
পার্থ বড়ুয়া আয়নার কাছে
পার্থ বড়ুয়া বাঁশি শুনে গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার
নাসিম আলী খান ভুলিনি আমি
পার্থ বড়ুয়া চোখরা চাঁদ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
পার্থ বড়ুয়া এতো সুর আর এত গান সুধীন দাশগুপ্ত
পার্থ বড়ুয়া হঠাৎ শূন্যতা
সোল্‌স মুখরিত জীবন আব্দুল্লাহ আল মামুন
পার্থ বড়ুয়া নিটোল পায়ে মীরা দেব বর্মণ
নাসিম আলী খান অচেনা আঁধারে
পার্থ বড়ুয়া সারাদিন তোমায় ভেবে অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
নাসিম আলী খান সুখ পাখি

তারার উঠোনে (২০০৩)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া রিম ঝিম ঝিম
পার্থ বড়ুয়া হে বান্ধবি
পার্থ বড়ুয়া নিশাচর
পার্থ বড়ুয়া চুপ চুপ
নাসিম আলী খান সাজানো পৃথিবী
নাসিম আলী খান রোদেলা দুপুরে
নাসিম আলী খান শেষ সূর্যাস্ত
নাসিম আলী খান যতখানি সময়
নাসিম আলী খান সুখে আছি
নাইমুল হাসান তানিম হেসে হেসে
পার্থ বড়ুয়া তুমি চাইলেই
পার্থ বড়ুয়া তারার উঠোনে পার্থ বড়ুয়া সকাল

টু-লেট (২০০৪)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া টু-লেট
পার্থ বড়ুয়া মাকড়শা
পার্থ বড়ুয়া সন্দেহ
পার্থ বড়ুয়া আগের জনম পার্থ বড়ুয়া আশরাফ বাবু
নাসিম আলী খান স্বপ্ন লোকের চাবি তমাল প্রদীপ সাহা
নাসিম আলী খান শুধু তুমি
নাসিম আলী খান কথা এখনো লিখিনি
নাসিম আলী খান স্মৃতির ডায়েরি
নাসিম আলী খান মানুষ
পার্থ বড়ুয়া জানিনা
পার্থ বড়ুয়া কখনও কখনও
পার্থ বড়ুয়ানাসিম আলী খান বাংলাদেশ পার্থ বড়ুয়া সকাল

ঝুট ঝামেলা (২০০৬)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া ঝুট ঝামেলা
পার্থ বড়ুয়া সেপারেশান
পার্থ বড়ুয়া তোমার জন্য অরণ্য
নাসিম আলী খান অভিমান পার্থ বড়ুয়া আসিফ ইকবাল
নাসিম আলী খান বৃষ্টি আয়
নাসিম আলী খান নেই তুমি নেই
পার্থ বড়ুয়া এ কেমন নিয়ম
নাসিম আলী খান মন পলাশী
পার্থ বড়ুয়া স্বপ্ন বাঁশী
নাইমুল হাসান তানিম নির্মল জোছনায়

কিংবদন্তি (২০০৮)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া জল কুমারী পার্থ বড়ুয়া সঞ্জীব চৌধুরী
পার্থ বড়ুয়া বিপন্ন নগরে পার্থ বড়ুয়া সঞ্জীব চৌধুরী
পার্থ বড়ুয়া পরে সিগারেট পার্থ বড়ুয়া সঞ্জীব চৌধুরী

জ্যাম (২০১১)[সম্পাদনা]

সঙ্গীতশিল্পী গানের নাম সুরকার গীতিকার
পার্থ বড়ুয়া নির্মলেন্দু গুণ পার্থ বড়ুয়া কবির বকুল
পার্থ বড়ুয়া ছায়া পার্থ বড়ুয়া মাহ্ফুজ রহমান
পার্থ বড়ুয়া জ্যাম
নাসিম আলী খান মন খারাপ পার্থ বড়ুয়া আহাসানুর রাহমান আশিক
নাসিম আলী খান গান
পার্থ বড়ুয়া নাট্য কবিতা
নাসিম আলী খান নতুন ভোরে
নাসিম আলী খান বর্ণচোরা
পার্থ বড়ুয়া বৃষ্টি
নাসিম আলী খান প্রিয় মুখ
পার্থ বড়ুয়া দস্যি মেয়ে
পার্থ বড়ুয়া আতশবাজি

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Souls"Bangla Band। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২২ 
  2. http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=42&dd=2012-10-06&ni=111561[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "50 Years of Souls"। ৪ জুন ২০২৩।