রানিনগর বিধানসভা কেন্দ্র
রানিনগর | |
---|---|
বিধানসভা কেন্দ্র | |
কেন্দ্রের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°১৪′২১″ উত্তর ৮৮°৩০′৩০″ পূর্ব / ২৪.২৩৯১৭° উত্তর ৮৮.৫০৮৩৩° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | মুর্শিদাবাদ |
কেন্দ্র নং. | ৬৩ |
আসন | খোলা |
লোকসভা কেন্দ্র | ১১. মুর্শিদাবাদ |
নির্বাচনী বছর | ১৮৬,৪৯৩ (২০১১) |
রানিনগর (বিধানসভা কেন্দ্র) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র। রানিনগর বিধানসভা কেন্দ্রটি ১৯৫৭ এবং ১৯৬২ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য আসনটি বিদ্যমান ছিল। এটি ২০১১ সালে পুনর্গঠিত হয়।
এলাকা
[সম্পাদনা]ভারতের সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে, ৬৩ নং রানিনগর বিধানসভা কেন্দ্রটি রানিনগর-১ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক এবং কালিনগর-১, কালিনগর-২, মালিবাড়ি-১, মালিবাড়ি-২ এবং রানিনগর-১ গ্রাম পঞ্চায়েত গুলি রানিনগর-২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক এবং ধুলাউড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত
ডোমকল সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক এর অন্তর্গত।[১]
রানিনগর বিধানসভা কেন্দ্রটি ১১ নং মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত।[১]
বিধানসভার বিধায়ক
[সম্পাদনা]নির্বাচনের বছর |
কেন্দ্র | বিধায়ক | রাজনৈতিক দল | |
---|---|---|---|---|
১৯৫৭ | রানিনগর | সৈয়দ বদরুদ্দিন | নির্দল [২] | |
১৯৬২ | সৈয়দ বদরুদ্দিন | নির্দল[৩] | ||
২০১১ | ফিরোজা বেগম | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস[৪] | ||
২০১৬ | ফিরোজা বেগম | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | ||
২০২১ | আব্দুল সৌমিক হোসেন | সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস |
নির্বাচনী ফলাফল
[সম্পাদনা]২০১১
[সম্পাদনা]২০১১ সালের নির্বাচনে, কংগ্রেসের ফিরোজা বেগম তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফরওয়ার্ড ব্লকের মকসুদ বেগমকে পরাজিত করেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০১১: রানিনগর কেন্দ্র[৪][৫] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
কংগ্রেস | ফিরোজা বেগম | ৭৬,০৯২ | ৪৬.৪৫ | ||
ফরওয়ার্ড ব্লক | মকসুদ বেগম | ৭৫,০০৩ | ৪৫.৭৯ | ||
বিজেপি | দীনেশ মণ্ডল | ৩,১৫১ | ১.৯২ | ||
আইপিএফবি | তপন কুমার হোড় | ২,৯৪৬ | |||
এসইউসিআই(সি) | আব্দুল আক্তার সরকার | ২,২৬২ | |||
এমএলকেএসসি | এমডি. রিজাউল হক | ১,৬৯৩ | |||
নির্দল | নুর মহম্মদ | ১,৪৯৫ | |||
নির্দল | জালাউদ্দিন মণ্ডল | ১,১৬৯ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৬৩,৮১১ | ৮৭.৮৪ | |||
কংগ্রেস জয়ী (নতুন আসন) |
১৯৫৭-১৯৬২
[সম্পাদনা]রানিনগর বিধানসভা কেন্দ্রটি ১৯৫৭ এবং ১৯৬২ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য বিদ্যমান ছিল। নির্দলের সৈয়দ বদরুদ্দীন উভয় বছরই জয়ী হন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Delimitation Commission Order No. 18" (পিডিএফ)। পশ্চিমবঙ্গ (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪।
- ↑ "General Elections, India, 1957, to the Legislative Assembly of West Bengal" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "General Elections, India, 1962, to the Legislative Assembly of West Bengal" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- ↑ ক খ "General Elections, India, 2011, to the Legislative Assembly of West Bengal" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। ৪ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "রদ& West Benga৯অক্ক(ম//!আম l Assembly Election 2011"। Raninত্রagar (ইংরেজি ভাষায়)। Empowering India। ২৭ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১। line feed character in
|শিরোনাম=
at position 27 (সাহায্য)