কৃষ্ণগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র
কৃষ্ণগঞ্জ | |
---|---|
বিধানসভা কেন্দ্র | |
পশ্চিমবঙ্গ | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৩′২৬″ উত্তর ৮৮°৪৪′৩১″ পূর্ব / ২৩.৩৯০৫৬° উত্তর ৮৮.৭৪১৯৪° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৩°২৩′২৬″ উত্তর ৮৮°৪৪′৩১″ পূর্ব / ২৩.৩৯০৫৬° উত্তর ৮৮.৭৪১৯৪° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | নদিয়া |
কেন্দ্র নং. | ৮৮ |
আসন | এসসি এর জন্য সংরক্ষিত |
লোকসভা কেন্দ্র | ১৩.রানাঘাট (এসসি) |
নির্বাচনী বছর | ২১০,৩৪৪ (২০১১) |
কৃষ্ণগঞ্জ (বিধানসভা কেন্দ্র) ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র। এই কেন্দ্রটি এসসি এর জন্য সংরক্ষিত। হাঁসখালি বিধানসভা কেন্দ্র ২০১১ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।
এলাকা[সম্পাদনা]
ভারতের সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে, ৮৮ নং কৃষ্ণগঞ্জ (এসসি) বিধানসভা কেন্দ্রটি কৃষ্ণগঞ্জ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক এবং বাদকুল্লা-১, বাদকুল্লা-২, বেতনা গোবিন্দপুর, দক্ষিণপাড়া-১, দক্ষিণপাড়া-২, গাজনা, ময়ূরহাট-১ এবং ময়ূরহাট-২ গ্রাম পঞ্চায়েত গুলি হাঁসখালি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক এর অন্তর্গত।[১]
কৃষ্ণগঞ্জ বিধানসভা (এসসি) কেন্দ্রটি ১৩ নং রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্র (এসসি) এর অন্তর্গত। [১]
বিধানসভার বিধায়ক[সম্পাদনা]
নির্বাচন বছর |
কেন্দ্র | বিধায়ক | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
১৯৭৭ | কৃষ্ণগঞ্জ | জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)[২] |
১৯৮২ | জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)[৩] | |
১৯৮৩ | জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)[৩] | |
১৯৮৭ | নয়ন চন্দ্র সরকার | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) [৪] | |
১৯৯১ | সুশীল বিশ্বাস | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) [৫] | |
১৯৯৬ | সুশীল বিশ্বাস | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)[৬] | |
২০০১ | সুশীল বিশ্বাস | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)[৭] | |
২০০৬ | বিনয় কৃষ্ণ বিশ্বাস | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) [৮] | |
২০১১ | সুশীল বিশ্বাস | সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস[৯] | |
২০১৫ | সত্যজিৎ বিশ্বাস | সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস [১০] |
নির্বাচনী ফলাফল[সম্পাদনা]
২০১৫ উপনির্বাচন[সম্পাদনা]
২১শে অক্টোবর ২০১৪ সালে কৃষ্ণগঞ্জ আসনটিতে তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সুশীল বিশ্বাসের মৃত্যুর কারণে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[১১]
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৫: কৃষ্ণগঞ্জ (এসসি) কেন্দ্র[১০] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
তৃণমূল কংগ্রেস | সত্যজিৎ বিশ্বাস | ৯৫,৪৬৯ | |||
বিজেপি | ডা: মানবেন্দ্র রায় | ৫৮,৪৩৬ | |||
সিপিআই(এম) | ডা: অপূর্ব কুমার বিশ্বাস | ৩৭,৬২০ | |||
কংগ্রেস | নিত্যগোপাল মণ্ডল | ৪,৮১৭ | |||
নির্যাতিত সমাজ বিপ্লবী পার্টি | বিপ্লব কুমার গোলদার | ১,৫০৩ | |||
উপরের কেউ না | ১,৮২৬ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ১৯৭,৮৪৫ | ||||
তৃণমূল কংগ্রেস নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | সুইং |
২০১১ নির্বাচন[সম্পাদনা]
২০১১ সালের নির্বাচনে, তৃণমূল কংগ্রেসের সুশীল বিশ্বাস তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিআই (এম) -এর বরুণ বিশ্বাসকে পরাজিত করেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০১১: কৃষ্ণগঞ্জ (এসসি) কেন্দ্র [৯][১২] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
তৃণমূল কংগ্রেস | সুশীল বিশ্বাস | ৯৬,৫৫০ | ৫২.১৭ | +২.৯৯# | |
সিপিআই(এম) | বরুণ বিশ্বাস | ৭৫,৬১৬ | ৪০.৮৬ | -৫.৯৩ | |
বিজেপি | বিপুল চন্দ্র সেন | ৫,৭১৮ | ৩.০৯ | ||
বিএসপি | রাজনাথ সরকার | ৩,৪৮৫ | ১.৮৮ | ||
নির্দল | নিশীথ রায় | ২,১৬৫ | |||
নির্যাতিত সমাজ বিপ্লবী পার্টি | বিপ্লব কুমার গোলদার | ১,৫৪১ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১৮৫,০৭৫ | ৮৭.৯৯ | |||
সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস gain from ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) | Swing | +৮.৯২# |
১৯৭৭-২০০৬[সম্পাদনা]
২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে, সিপিআই (এম) -এর বিনয় কৃষ্ণ বিশ্বাস ৮৮ কৃষ্ণগঞ্জ (এসসি) কেন্দ্র থেকে জয়ী হন তার নিকটবর্তী প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের সুশীল বিশ্বাসকে পরাজিত করেন। অধিকাংশ বছরে প্রতিযোগিতাগুলিতে প্রার্থীদের বিভিন্ন ধরনের কোণঠাসা করে ছিল কিন্তু শুধুমাত্র বিজয়ী ও রানার্সকে উল্লেখ করা হচ্ছে। ২০০১, ১৯৯৬ এবং ১৯৯১ সালে সিপিআই (এম) -এর সুশীল বিশ্বাস তৃণমূল কংগ্রেস/কংগ্রেসের বিধান চন্দ্র পোদ্দারকে পরাজিত করেন। সিপিআই (এম) -এর নয়ন চন্দ্র সরকার ১৯৮৭ সালে কংগ্রেসের মৃণাল কান্তি বিশ্বাসকে পরাজিত করেন। সিপিআই (এম) এর জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস ১৯৮২ সালে কংগ্রেসের আনন্দ মোহন বিশ্বাসকে পরাজিত করেন এবং ১৯৭৭ সালে জনতা পার্টির অমুল্য কুমার বিশ্বাসকে পরাজিত করেন। এই কেন্দ্রটি এর আগে বিদ্যমান ছিল না।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Delimitation Commission Order No. 18" (PDF)। পশ্চিমবঙ্গ (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪।
- ↑ "General Elections, India, 1977, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ "General Elections, India, 1982, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ অবৈধ; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "vidhansabha1982" নাম একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ "General Elections, India, 1987, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "General Elections, India, 1991, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "General Elections, India, 1996, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "General Elections, India, 2001, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "General Elections, India, 2006, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ "General Elections, India, 2011, to the Legislative Assembly of West Bengal" (PDF) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ "Form 21E Return of Elections" (PDF)। 88 Krishnaganj (SC) (ইংরেজি ভাষায়)। ভারতের নির্বাচন কমিশন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "TMC wins Krishanganj, takes massive lead in Bongaon LS seat; blow to BJP" (ইংরেজি ভাষায়)। ABP Live। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "West Bengal Assembly Election 2011"। Krishnaganj (ইংরেজি ভাষায়)। Empowering India। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।